ফাইজা জামান, রন্ধনশিল্পী
উপকরণ
হাড়সহ খাসির মাংস ১ কেজি, পেঁয়াজকুচি আধা কাপ, আদা বাটা ১ টেবিল চামচ, রসুন বাটা ১ টেবিল চামচ, টকদই ১ কাপ, গরম মসলা গুঁড়ো ১ চা-চামচ, জিরা গুঁড়ো ২ চা-চামচ, আস্ত দারুচিনি ২-৩ টুকরা, আস্ত এলাচ ২-৩টি, লবণ স্বাদ অনুযায়ী, কাঁচা মরিচ ৫-৬টি, মরিচ গুঁড়ো ১ চা-চামচ, চিনি ২-৩ চা-চামচ, কিশমিশ ৮-১০টি, কাজুবাদাম ৮-১০টি, ঘি ১ টেবিল চামচ, তেজপাতা ২টি, সয়াবিন তেল পৌনে এক কাপ।
প্রণালি
চুলায় মিডিয়াম আঁচে পাত্র বসিয়ে তেল গরম করুন। তেল গরম হয়ে এলে পেঁয়াজকুচি ভেজে বেরেস্তা করে আলাদাভাবে তুলে রাখুন। ওই তেলে আস্ত দারুচিনি, এলাচ, তেজপাতা, পাঁচফোড়ন দিয়ে দিন। এরপর খাসির মাংস ঢেলে দিন। মাংসে পরিমাণমতো লবণ দিয়ে কষিয়ে নিন। পানি শুকিয়ে এলে তিন চার কাপ পানি দিতে হবে। এবার ঢাকনা দিয়ে ঢেকে মাংস সেদ্ধ করুন। প্রেশার কুকারে রান্না করলে তিনটি শিটি দেওয়া পর্যন্ত অপেক্ষা করুন।
এবার মাংস সেদ্ধ হতে হতে টকদই, অর্ধেকটা পেঁয়াজ বেরেস্তা, আদা-রসুনবাটা, জিরা গুঁড়ো, গরমমসলা গুঁড়ো, মরিচ গুঁড়ো, কিশমিশ ও কাজুবাদাম একসঙ্গে ব্লেন্ডারে ব্লেন্ড করুন।
সেদ্ধ মাংসের পানি আলাদা করে রেখে, প্রস্তুতকৃত মসলা দিয়ে কষিয়ে আবার পানি দিয়ে দিতে হবে। প্রয়োজনে আরও এক কাপ পানি যোগ করতে পারবেন। এ পর্যায়ে কাঁচা মরিচ চিরা দিতে হবে। এভাবে ১৫-২০ মিনিট রান্না করুন। ঝোল ঘন হয়ে এলে অল্প পরিমাণ চিনি দিয়ে নেড়ে নিন। সবশেষে বাকি পেঁয়াজ বেরেস্তা ও ঘি ছড়িয়ে দিন।
উপকরণ
হাড়সহ খাসির মাংস ১ কেজি, পেঁয়াজকুচি আধা কাপ, আদা বাটা ১ টেবিল চামচ, রসুন বাটা ১ টেবিল চামচ, টকদই ১ কাপ, গরম মসলা গুঁড়ো ১ চা-চামচ, জিরা গুঁড়ো ২ চা-চামচ, আস্ত দারুচিনি ২-৩ টুকরা, আস্ত এলাচ ২-৩টি, লবণ স্বাদ অনুযায়ী, কাঁচা মরিচ ৫-৬টি, মরিচ গুঁড়ো ১ চা-চামচ, চিনি ২-৩ চা-চামচ, কিশমিশ ৮-১০টি, কাজুবাদাম ৮-১০টি, ঘি ১ টেবিল চামচ, তেজপাতা ২টি, সয়াবিন তেল পৌনে এক কাপ।
প্রণালি
চুলায় মিডিয়াম আঁচে পাত্র বসিয়ে তেল গরম করুন। তেল গরম হয়ে এলে পেঁয়াজকুচি ভেজে বেরেস্তা করে আলাদাভাবে তুলে রাখুন। ওই তেলে আস্ত দারুচিনি, এলাচ, তেজপাতা, পাঁচফোড়ন দিয়ে দিন। এরপর খাসির মাংস ঢেলে দিন। মাংসে পরিমাণমতো লবণ দিয়ে কষিয়ে নিন। পানি শুকিয়ে এলে তিন চার কাপ পানি দিতে হবে। এবার ঢাকনা দিয়ে ঢেকে মাংস সেদ্ধ করুন। প্রেশার কুকারে রান্না করলে তিনটি শিটি দেওয়া পর্যন্ত অপেক্ষা করুন।
এবার মাংস সেদ্ধ হতে হতে টকদই, অর্ধেকটা পেঁয়াজ বেরেস্তা, আদা-রসুনবাটা, জিরা গুঁড়ো, গরমমসলা গুঁড়ো, মরিচ গুঁড়ো, কিশমিশ ও কাজুবাদাম একসঙ্গে ব্লেন্ডারে ব্লেন্ড করুন।
সেদ্ধ মাংসের পানি আলাদা করে রেখে, প্রস্তুতকৃত মসলা দিয়ে কষিয়ে আবার পানি দিয়ে দিতে হবে। প্রয়োজনে আরও এক কাপ পানি যোগ করতে পারবেন। এ পর্যায়ে কাঁচা মরিচ চিরা দিতে হবে। এভাবে ১৫-২০ মিনিট রান্না করুন। ঝোল ঘন হয়ে এলে অল্প পরিমাণ চিনি দিয়ে নেড়ে নিন। সবশেষে বাকি পেঁয়াজ বেরেস্তা ও ঘি ছড়িয়ে দিন।
বাংলার রান্নাঘর শুধু খাবারের জায়গা নয়, এখানে ঘটে স্বাদ ও আবেগের মেলবন্ধন। বাংলার ঐতিহ্যবাহী রান্নায় মিষ্টি, টক আর ঝালের এক অপূর্ব সমন্বয় দেখা যায়। বাংলার রান্নায় এই তিনটি স্বাদের মিশেল এক অনন্য মুখরোচক অভিজ্ঞতা দেয়, যা বিশ্বের অন্য কোনো রান্নায় খুব কমই দেখা যায়।
৬ ঘণ্টা আগেখেজুর অত্যন্ত পুষ্টিকর ফল। আজকাল এটি ‘সুপার ফুড’ হিসেবে পরিচিত। সারা বিশ্বে খেজুরের বিভিন্ন ধরনের প্রজাতি রয়েছে। প্রতিটির পুষ্টিগুণ কিছুটা আলাদা হলেও সব ধরনের খেজুর সুস্বাদু এবং স্বাস্থ্যের জন্য উপকারী। তবে খেজুরের গুণমান নিশ্চিত করার জন্য কিছু বিষয় জেনে রাখা গুরুত্বপূর্ণ।
১ দিন আগেবলিউড পাড়ায় নতুন খবর, ‘মা হতে যাচ্ছেন কিয়ারা আদভানি’। সম্প্রতি সিদ্ধার্থ মালহোত্রা ও কিয়ারা আদভানি দম্পতি ঘোষণা করেছেন, তাঁদের কোল আলো করে সন্তান আসতে চলেছে। এখন বেশ ফুরফুরে মেজাজে আছেন এ দম্পতি।
২ দিন আগেআশি কিংবা নব্বইয়ের দশকের বাংলা সিনেমা দেখে এই প্রজন্মের অনেক মেয়েরই চোখ ছানাবড়া হবে। না না, নেতিবাচক অর্থে বলছি না। সে সময় দুই গালে মেয়েরা লালচে আভার ব্লাশন ব্যবহার করত। খানিকটা বাড়তি ব্লাশন ব্যবহারই ছিল সে সময়কার ট্রেন্ড। ওই যে লোকে বলে না, তুষারকন্যার গাল ছিল আপেলের মতো লাল! তাই রাজকুমারীর মতো...
২ দিন আগে