রিক্তা রিচি, ঢাকা
গয়নার কথা বললে মনের কোণে ভেসে ওঠে না-দেখা এক গয়না গজমতির হার। রাজরানিদের গলায় থাকত সেসব। বইপত্রে পাওয়া যেত। থাকত সোনার বাজুবন্ধ, দুল, কাঁকন, সীতাহার আরও কত-কী! সময় বদলেছে। এখন এসেছে গয়নার উপকরণে ব্যাপক পরিবর্তন। এখন তৈরি হচ্ছে কাঠের গয়না। ট্রেন্ডই বলা চলে। গলার মালায়, কানের দুলে কাঠের পরতের ওপর বিভিন্ন আঁকিবুঁকি সেসব গয়নায়। রঙে রাঙিয়ে ফুটিয়ে তোলা হয় দারুণ কিছু। নকশায়ও থাকে বৈচিত্র্য।
রোজকার ফ্যাশনে নতুন কিছুর প্রত্যাশা করেন ফ্যাশনসচেতনরা। পোশাকের সঙ্গে গয়নায়ও চান ভিন্নতা। কাঠের গয়না এখন সে জায়গা নিয়েছে কিছুটা হলেও।
কাঠের গয়নার নকশায় রাখা হচ্ছে বিভিন্ন মোটিফ। কখনো ফুটিয়ে তোলা হয় প্রাণ ও প্রকৃতির বিভিন্ন অনুষঙ্গ। কখনো দুল-মালা-চুড়িতে শিউলি, সূর্যমুখী, কাঠগোলাপ আঁকা হয়। আবার কখনো আঁকা হয় জবা কিংবা অন্যান্য ফুল। এমনকি দুল ও মালার পুরো অবয়বই থাকে শিউলি, কাঠগোলাপ, আঙুর পাতা ইত্যাদি ঘিরেই। আবার কখনো কাঠের পরতে ফুটিয়ে তোলা হয় চুলখোলা কোনো নারীর প্রতিচ্ছবি ইত্যাদি।
কাঠের গয়নায় হ্যান্ডপেইন্ট থাকে বেশি। হ্যান্ডপেইন্ট ছাড়াও গয়নায় বসানো হয় বিডস, কড়ি ও সুতার তৈরি বিভিন্ন জিনিসপত্র। গয়নার চেহারাটাই বদলে যায় এসবের কারণে। অনেকেই এখন বাণিজ্যিকভাবে কাঠের গয়না তৈরি করছেন। ‘রূপসা’র স্বত্বাধিকারী ঝুমকি বসু জানান, কাঠের গয়নায় তিনি সাধারণত নির্দিষ্ট উপলক্ষ কেন্দ্র করে মোটিভ নির্বাচন করেন। যেমন সামনে আছে দুর্গাপূজা। সে উপলক্ষে দুর্গা এবং দুর্গার সঙ্গে মানানসই বিভিন্ন উপাদান, যেমন শিউলি বা কাশফুল প্রাধান্য পাবে তাঁর বানানো গয়নায়। আবার ফাল্গুন বা বসন্তে মোটিফে আসে পরিবর্তন। বৈশাখের গয়নায় একতারা, মাছ, হাতি এসব তুলে ধরেন তিনি। এ ছাড়া তাঁর গয়নার ডিজাইনে রবিঠাকুর, লালন, হুমায়ূন আহমেদের কিছু উপন্যাস বা চরিত্রও আসে।
‘নয়া বায়না’র স্বত্বাধিকারী সানজানা এস পায়েল বলেন, ‘গয়না তৈরিতে কাস্টমারের চাহিদা প্রাধান্য দিই। এই গয়নার চাহিদা তরুণীদের মধ্যে, বিশেষ করে ছাত্রীদের মধ্যে অনেক বেশি। কোনো সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান হলে তখন হয়তো সব বয়সের মানুষই এগুলো কেনেন।’
কাঠের গয়নায় নিজের ইচ্ছেমতো রং নিয়ে খেলা যায়, অনেক কিছু ফুটিয়ে তোলা যায় নিজের মনের মাধুরী মিশিয়ে বলে জানান ‘এসটিলো’র স্বত্বাধিকারী আয়েশা আক্তার আশা। গয়না বানাতে তিনি দেশীয় কাঁচামাল প্রাধান্য দেন। কাঠের বেজগুলো চকবাজার থেকে এবং সুতা ও অন্যান্য জিনিস বিভিন্ন জায়গা থেকে সংগ্রহ করেন বলে জানান তিনি। আশা জানান, কাঠের গয়নায় রং করার ব্যাপারে বেশ সাবধান থাকতে হয়। কখনো কখনো পাকা রং পাওয়ার জন্য রোদে শুকাতে হয়।
গয়নার কথা বললে মনের কোণে ভেসে ওঠে না-দেখা এক গয়না গজমতির হার। রাজরানিদের গলায় থাকত সেসব। বইপত্রে পাওয়া যেত। থাকত সোনার বাজুবন্ধ, দুল, কাঁকন, সীতাহার আরও কত-কী! সময় বদলেছে। এখন এসেছে গয়নার উপকরণে ব্যাপক পরিবর্তন। এখন তৈরি হচ্ছে কাঠের গয়না। ট্রেন্ডই বলা চলে। গলার মালায়, কানের দুলে কাঠের পরতের ওপর বিভিন্ন আঁকিবুঁকি সেসব গয়নায়। রঙে রাঙিয়ে ফুটিয়ে তোলা হয় দারুণ কিছু। নকশায়ও থাকে বৈচিত্র্য।
রোজকার ফ্যাশনে নতুন কিছুর প্রত্যাশা করেন ফ্যাশনসচেতনরা। পোশাকের সঙ্গে গয়নায়ও চান ভিন্নতা। কাঠের গয়না এখন সে জায়গা নিয়েছে কিছুটা হলেও।
কাঠের গয়নার নকশায় রাখা হচ্ছে বিভিন্ন মোটিফ। কখনো ফুটিয়ে তোলা হয় প্রাণ ও প্রকৃতির বিভিন্ন অনুষঙ্গ। কখনো দুল-মালা-চুড়িতে শিউলি, সূর্যমুখী, কাঠগোলাপ আঁকা হয়। আবার কখনো আঁকা হয় জবা কিংবা অন্যান্য ফুল। এমনকি দুল ও মালার পুরো অবয়বই থাকে শিউলি, কাঠগোলাপ, আঙুর পাতা ইত্যাদি ঘিরেই। আবার কখনো কাঠের পরতে ফুটিয়ে তোলা হয় চুলখোলা কোনো নারীর প্রতিচ্ছবি ইত্যাদি।
কাঠের গয়নায় হ্যান্ডপেইন্ট থাকে বেশি। হ্যান্ডপেইন্ট ছাড়াও গয়নায় বসানো হয় বিডস, কড়ি ও সুতার তৈরি বিভিন্ন জিনিসপত্র। গয়নার চেহারাটাই বদলে যায় এসবের কারণে। অনেকেই এখন বাণিজ্যিকভাবে কাঠের গয়না তৈরি করছেন। ‘রূপসা’র স্বত্বাধিকারী ঝুমকি বসু জানান, কাঠের গয়নায় তিনি সাধারণত নির্দিষ্ট উপলক্ষ কেন্দ্র করে মোটিভ নির্বাচন করেন। যেমন সামনে আছে দুর্গাপূজা। সে উপলক্ষে দুর্গা এবং দুর্গার সঙ্গে মানানসই বিভিন্ন উপাদান, যেমন শিউলি বা কাশফুল প্রাধান্য পাবে তাঁর বানানো গয়নায়। আবার ফাল্গুন বা বসন্তে মোটিফে আসে পরিবর্তন। বৈশাখের গয়নায় একতারা, মাছ, হাতি এসব তুলে ধরেন তিনি। এ ছাড়া তাঁর গয়নার ডিজাইনে রবিঠাকুর, লালন, হুমায়ূন আহমেদের কিছু উপন্যাস বা চরিত্রও আসে।
‘নয়া বায়না’র স্বত্বাধিকারী সানজানা এস পায়েল বলেন, ‘গয়না তৈরিতে কাস্টমারের চাহিদা প্রাধান্য দিই। এই গয়নার চাহিদা তরুণীদের মধ্যে, বিশেষ করে ছাত্রীদের মধ্যে অনেক বেশি। কোনো সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান হলে তখন হয়তো সব বয়সের মানুষই এগুলো কেনেন।’
কাঠের গয়নায় নিজের ইচ্ছেমতো রং নিয়ে খেলা যায়, অনেক কিছু ফুটিয়ে তোলা যায় নিজের মনের মাধুরী মিশিয়ে বলে জানান ‘এসটিলো’র স্বত্বাধিকারী আয়েশা আক্তার আশা। গয়না বানাতে তিনি দেশীয় কাঁচামাল প্রাধান্য দেন। কাঠের বেজগুলো চকবাজার থেকে এবং সুতা ও অন্যান্য জিনিস বিভিন্ন জায়গা থেকে সংগ্রহ করেন বলে জানান তিনি। আশা জানান, কাঠের গয়নায় রং করার ব্যাপারে বেশ সাবধান থাকতে হয়। কখনো কখনো পাকা রং পাওয়ার জন্য রোদে শুকাতে হয়।
খেজুর অত্যন্ত পুষ্টিকর ফল। আজকাল এটি ‘সুপার ফুড’ হিসেবে পরিচিত। সারা বিশ্বে খেজুরের বিভিন্ন ধরনের প্রজাতি রয়েছে। প্রতিটির পুষ্টিগুণ কিছুটা আলাদা হলেও সব ধরনের খেজুর সুস্বাদু এবং স্বাস্থ্যের জন্য উপকারী। তবে খেজুরের গুণমান নিশ্চিত করার জন্য কিছু বিষয় জেনে রাখা গুরুত্বপূর্ণ।
১২ ঘণ্টা আগেবলিউড পাড়ায় নতুন খবর, ‘মা হতে যাচ্ছেন কিয়ারা আদভানি’। সম্প্রতি সিদ্ধার্থ মালহোত্রা ও কিয়ারা আদভানি দম্পতি ঘোষণা করেছেন, তাঁদের কোল আলো করে সন্তান আসতে চলেছে। এখন বেশ ফুরফুরে মেজাজে আছেন এ দম্পতি।
২ দিন আগেআশি কিংবা নব্বইয়ের দশকের বাংলা সিনেমা দেখে এই প্রজন্মের অনেক মেয়েরই চোখ ছানাবড়া হবে। না না, নেতিবাচক অর্থে বলছি না। সে সময় দুই গালে মেয়েরা লালচে আভার ব্লাশন ব্যবহার করত। খানিকটা বাড়তি ব্লাশন ব্যবহারই ছিল সে সময়কার ট্রেন্ড। ওই যে লোকে বলে না, তুষারকন্যার গাল ছিল আপেলের মতো লাল! তাই রাজকুমারীর মতো...
২ দিন আগেবাঙালি কম তেলে রাঁধতে জানে না, এ কথা স্বীকার করতে হবে গড়িমসি করে হলেও। বাড়িতে দাওয়াত রয়েছে মানে কড়াইয়ে নিত্যদিনের তুলনায় একটু বেশি তেল ঢেলে ফেলি। তেল জবজবে খাবার মানে কি সুস্বাদু? আর যদি হয়ও, তবে তা কোনোভাবেই স্বাস্থ্যকর নয়।
২ দিন আগে