মুহাম্মদ শফিকুর রহমান
ফুলের নাম পিটুনিয়া, ডায়ান্থাস, সালভিয়া, গ্যাজেনিয়া, ভারবেনা, গাঁদা, এস্টার, প্যানজি, ইমপেশন, চন্দ্রমল্লিকা, স্টক এন্টিরিনাম। শীতেই এদের রূপ দেখা যায়। কিন্তু এ জন্য চাই ফুল গাছের যত্নআত্তি।
পিটুনিয়া
মাল্টিকালার ফুল পিটুনিয়া ঝুলন্ত টবে মুগ্ধতা ছড়ায়। এর জন্য একটু প্রশস্ত জায়গা দরকার। তাই একটু বড় টবে এই গাছ রোপণ করতে হবে। পিটুনিয়ার টবের মাটি শুকিয়ে নিতে হয়। তারপর মাটির সঙ্গে গোবর কিংবা নিম খোল মিশিয়ে নিন। ঝুরঝুরে মাটি টবে দিয়ে চারা রোপণ করতে হবে। এর গোড়ার মাটিতে পানি জমতে দেওয়া যাবে না। অসময়ে কুঁড়ি এলে ছেঁটে ফেলতে হবে। তা হলেই শীতে দেখা পাওয়া যাবে গাছভর্তি রঙিন পিটুনিয়ার।
ডায়ান্থাস
একটু বড় চারা কিনে এনে চার দিন রেখে দিতে হবে। তারপর যেকোনো আকারের টবে ডায়ান্থাস গাছ লাগানো যাবে। পানি যেন কম বা বেশি না হয়, সেদিকে খেয়াল রাখতে হবে। চারা লাগানোর ১৫ দিন পর, সরিষার খৈল ভেজানো পানি দিতে হবে। এর বদলে ডিএপি সার দেওয়া যেতে পারে। সূর্যের আলোয় এ গাছ ভালো হয়। সাধারণত এ গাছে তেমন পোকামাকড়ের আক্রমণ দেখা যায় না। ছোট অবস্থায় কুঁড়ি দেখা গেলে, তা কেটে দিলে গাছ ঝোপালো হয়ে উঠবে। ১৫ দিন পরপর ১০-২৬-২৬ অথবা ১৯-১৯-১৯ সার দিতে হবে ফুল আসার পর থেকে। ফুল ফুটে শুকিয়ে গেলে ডাঁটাসহ কেটে ফেলে দিতে হবে।
সালভিয়া
এ গাছের ডালের ডগা থেকে বের হওয়া স্টিকে ফুল ফোটে। পাঁচ রঙের ফুল পাওয়া যায়। বাগানের ৫০ শতাংশ মাটির সঙ্গে ২৫ শতাংশ বালু এবং ২৫ শতাংশ কেঁচো সার মিশিয়ে মাটি তৈরি করতে হবে। ৮ ইঞ্চি টবে এই গাছ ভালো হয়। চারা লাগানোর ১০ দিন পর থেকে সরিষার খৈল ভেজানো পানি দিতে হবে। সূর্যের আলোয় এ গাছ রাখতে হবে। গাছের পাতায় নিয়মিত টাফগর ও নিম কীটনাশক স্প্রে করলে রোগ ও পোকার আক্রমণ কম হবে। ফুল ফোটা শুরু করলে ১৫ দিন পরপর এনপিকে ১০-২৬-২৬ সার দিতে হবে।
ভারবেনা
সব ধরনের টবে এর চারা লাগানো যায়। এই গাছ নিয়মিত পিঞ্চিং করতে হয়। পাউডারি মিলডিউ রোগে ভারবেনা আক্রান্ত হতে পারে। এ জন্য কীটনাশক ব্যবহার করতে হবে। বিশেষজ্ঞরা বিটারটেনল ব্যবহারের পরামর্শ দেন। তবে মাঝেমধ্যে ছত্রাকনাশক স্প্রে করা উত্তম।
এস্টার
বেগুনি ছাড়া আরও চার রঙের হয় এই ফুল। টব নির্বাচনের বেলায় ৪, ৬ ও ৮ ইঞ্চি বেছে নেওয়া যেতে পারে। ১০ ইঞ্চি টব হলে দুটি গাছ বসানো যায়। দুই ভাগ বাগানের মাটি, এক ভাগ বালু, এক ভাগ কেঁচো সার মিশিয়ে মাটি তৈরি করতে হবে। গাছ একটু বড় হলে রোদে রাখতে হবে। গাছ লাগানোর ১৫ দিন পর সরিষার খৈল ভেজানো পানি দিতে হবে। কুঁড়ি দেখা গেলে ১৫ দিন পরপর এনপিকে ১৯-১৯-১৯ এক গ্রাম এক লিটার পানিতে গুলে গাছের পাতায় স্প্রে করতে হবে। এ গাছ লম্বা হয়। তাই লাঠি বেঁধে দিতে হবে। এস্টার গাছের পাতা কুঁকড়ে যাওয়া রোগ হতে পারে। এ জন্য এক লিটার পানিতে দুই মিলিলিটার টাফগর মিশিয়ে স্প্রে করতে হবে।
ফুলের নাম পিটুনিয়া, ডায়ান্থাস, সালভিয়া, গ্যাজেনিয়া, ভারবেনা, গাঁদা, এস্টার, প্যানজি, ইমপেশন, চন্দ্রমল্লিকা, স্টক এন্টিরিনাম। শীতেই এদের রূপ দেখা যায়। কিন্তু এ জন্য চাই ফুল গাছের যত্নআত্তি।
পিটুনিয়া
মাল্টিকালার ফুল পিটুনিয়া ঝুলন্ত টবে মুগ্ধতা ছড়ায়। এর জন্য একটু প্রশস্ত জায়গা দরকার। তাই একটু বড় টবে এই গাছ রোপণ করতে হবে। পিটুনিয়ার টবের মাটি শুকিয়ে নিতে হয়। তারপর মাটির সঙ্গে গোবর কিংবা নিম খোল মিশিয়ে নিন। ঝুরঝুরে মাটি টবে দিয়ে চারা রোপণ করতে হবে। এর গোড়ার মাটিতে পানি জমতে দেওয়া যাবে না। অসময়ে কুঁড়ি এলে ছেঁটে ফেলতে হবে। তা হলেই শীতে দেখা পাওয়া যাবে গাছভর্তি রঙিন পিটুনিয়ার।
ডায়ান্থাস
একটু বড় চারা কিনে এনে চার দিন রেখে দিতে হবে। তারপর যেকোনো আকারের টবে ডায়ান্থাস গাছ লাগানো যাবে। পানি যেন কম বা বেশি না হয়, সেদিকে খেয়াল রাখতে হবে। চারা লাগানোর ১৫ দিন পর, সরিষার খৈল ভেজানো পানি দিতে হবে। এর বদলে ডিএপি সার দেওয়া যেতে পারে। সূর্যের আলোয় এ গাছ ভালো হয়। সাধারণত এ গাছে তেমন পোকামাকড়ের আক্রমণ দেখা যায় না। ছোট অবস্থায় কুঁড়ি দেখা গেলে, তা কেটে দিলে গাছ ঝোপালো হয়ে উঠবে। ১৫ দিন পরপর ১০-২৬-২৬ অথবা ১৯-১৯-১৯ সার দিতে হবে ফুল আসার পর থেকে। ফুল ফুটে শুকিয়ে গেলে ডাঁটাসহ কেটে ফেলে দিতে হবে।
সালভিয়া
এ গাছের ডালের ডগা থেকে বের হওয়া স্টিকে ফুল ফোটে। পাঁচ রঙের ফুল পাওয়া যায়। বাগানের ৫০ শতাংশ মাটির সঙ্গে ২৫ শতাংশ বালু এবং ২৫ শতাংশ কেঁচো সার মিশিয়ে মাটি তৈরি করতে হবে। ৮ ইঞ্চি টবে এই গাছ ভালো হয়। চারা লাগানোর ১০ দিন পর থেকে সরিষার খৈল ভেজানো পানি দিতে হবে। সূর্যের আলোয় এ গাছ রাখতে হবে। গাছের পাতায় নিয়মিত টাফগর ও নিম কীটনাশক স্প্রে করলে রোগ ও পোকার আক্রমণ কম হবে। ফুল ফোটা শুরু করলে ১৫ দিন পরপর এনপিকে ১০-২৬-২৬ সার দিতে হবে।
ভারবেনা
সব ধরনের টবে এর চারা লাগানো যায়। এই গাছ নিয়মিত পিঞ্চিং করতে হয়। পাউডারি মিলডিউ রোগে ভারবেনা আক্রান্ত হতে পারে। এ জন্য কীটনাশক ব্যবহার করতে হবে। বিশেষজ্ঞরা বিটারটেনল ব্যবহারের পরামর্শ দেন। তবে মাঝেমধ্যে ছত্রাকনাশক স্প্রে করা উত্তম।
এস্টার
বেগুনি ছাড়া আরও চার রঙের হয় এই ফুল। টব নির্বাচনের বেলায় ৪, ৬ ও ৮ ইঞ্চি বেছে নেওয়া যেতে পারে। ১০ ইঞ্চি টব হলে দুটি গাছ বসানো যায়। দুই ভাগ বাগানের মাটি, এক ভাগ বালু, এক ভাগ কেঁচো সার মিশিয়ে মাটি তৈরি করতে হবে। গাছ একটু বড় হলে রোদে রাখতে হবে। গাছ লাগানোর ১৫ দিন পর সরিষার খৈল ভেজানো পানি দিতে হবে। কুঁড়ি দেখা গেলে ১৫ দিন পরপর এনপিকে ১৯-১৯-১৯ এক গ্রাম এক লিটার পানিতে গুলে গাছের পাতায় স্প্রে করতে হবে। এ গাছ লম্বা হয়। তাই লাঠি বেঁধে দিতে হবে। এস্টার গাছের পাতা কুঁকড়ে যাওয়া রোগ হতে পারে। এ জন্য এক লিটার পানিতে দুই মিলিলিটার টাফগর মিশিয়ে স্প্রে করতে হবে।
আবহাওয়া বলে দিচ্ছে, এবার রোজায় বেশ ভালোই গরম পড়বে। গরমে ঘামের মাধ্যমে শরীর থেকে প্রচুর পানি বেরিয়ে যায়, পাশাপাশি ইফতার ও সেহরিতে যদি পানি পর্যাপ্ত পরিমাণে পান করা না হয়, তাহলে ত্বক পানিশূন্যতায় ভুগে শুষ্ক হয়ে যেতে পারে। আর ডিহাইড্রেটেড বা পানিশূন্য ত্বকে বলিরেখা দ্রুত পড়ে। তাই ত্বকের সুস্থতা
১ ঘণ্টা আগেপ্রাচীন রোমের মানুষ কাজ করার সময় কোমরবন্ধনীর সঙ্গে বেঁধে রাখতেন একখণ্ড কাপড়। নাম ছিল সুডারিয়াম। মূলত কাজ করার সময় ঘাম মোছার জন্য ব্যবহার করা হতো কাপড়ের এই খণ্ড, আমাদের গামছার মতো। কারও কারও মতে, রোমের মানুষেরও আগে মিসরের রানি নেফারতিতি হাতে বোনা একখণ্ড কাপড় মাথায় জড়াতেন।
১ দিন আগেএকটি ঘরে সাদা আলোর লাইট, অন্য ঘরে ওয়ার্ম লাইট লাগিয়ে নিন। তারপর পার্থক্যটা নিজেই বুঝতে পারবেন।
১ দিন আগেফাল্গুন মাসের প্রথমার্ধেই বোঝা যাচ্ছে, আর কদিন বাদে গরমটা কেমন পড়বে। তার ওপর শুরু হতে যাচ্ছে পবিত্র রমজান মাস। রোজার মাসেও যাঁদের প্রতিদিনই বাইরে বের হতে হবে, তাঁরা এ সময় গরম থেকে রেহাই পেতে চাইলে কিছু বিষয় মেনে চলতে পারেন।
১ দিন আগে