নাহিন আশরাফ
একটা সময় পর্যন্ত ঝাঁ-চকচকে আর এলিগ্যান্ট লুকের ব্যাগগুলো নজর কাড়লেও এখন অনেকেই ঝুঁকছেন দেশীয় ও প্রাকৃতিক উপকরণে তৈরি ব্যাগের দিকে। সব ধরনের পোশাকের সঙ্গে গুরুত্ব পাচ্ছে প্রাকৃতিক উপাদানে তৈরি করা ম্যাট ফিনিশিংয়ের হাতব্যাগ, শোল্ডার ব্যাগ কিংবা ক্লাচব্যাগ। তা ছাড়া পরিবেশবান্ধব হওয়ার কারণে ডিজাইনাররা ব্যাগ তৈরির ক্ষেত্রে বেছে নিচ্ছেন প্রাকৃতিক সব উপকরণ। ব্যাগ তৈরির ক্ষেত্রে উপকরণ হিসেবে লক্ষ করা যায় পাট, কাপড় ও কাঠের ব্যবহার।
কাঠের ব্যাগের ওপর ভিন্নতা আনতে হ্যান্ড পেইন্ট কিংবা ডিজিটাল প্রিন্ট করা হয়ে থাকে। আবার ব্যাগের মধ্যে দেশীয় ঐতিহ্য তুলে ধরতে রিকশাচিত্র, পটচিত্র কিংবা নানা ধরনের স্থাপত্যের চিত্র তুলে ধরা হয়। কাঠের ব্যাগের কথা চিন্তা করলে মনে হতে পারে, সেটি খুব ভারী। কিন্তু তা নয়। কাঠের তৈরি হলেও এর ওজন বেশ হালকা রাখা হয়।
কয়েক বছর ধরে তরুণীদের কাছে জনপ্রিয় হয়ে উঠেছে কাপড়ের তৈরি টোট ব্যাগ। এসব ব্যাগ আকর্ষণীয় করে তোলার জন্য ভ্যালু অ্যাড করা হয় হ্যান্ড পেইন্ট বা প্যাচওয়ার্কে। টোট ব্যাগ সাধারণত বড় আকারের হয়ে থাকে এবং এতে অনেক সময় বাড়তি পকেট রাখা হয়। ফলে এর মধ্যে অনেক কিছু সহজে বহন করা যায় বলে এগুলো প্রতিদিনের ব্যবহারের জন্য উপযোগী। কাপড়ের টোট ব্যাগ ছাড়াও তৈরি করা হয়ে থাকে কাপড়ের ব্যাগ প্যাক। বৈচিত্র্য যোগ করতে গামছার কাপড় দিয়েও তৈরি করা হয় এসব ব্যাগ। কখনো ব্যাগে দেখা যায় ঐতিহ্যবাহী জামদানি মোটিফসহ বিভিন্ন ধরনের মোটিফ।
এ ছাড়া বাঁশ বা বেতের ব্যাগও দেখা যায় আমাদের দেশে। যেহেতু প্রকৃতি থেকে উপাদান দিয়ে এসব ব্যাগ তৈরি করা হয়, তাই বেশির ভাগ ব্যাগের রং প্রাকৃতিক হয়ে থাকে। দেশীয় তাঁতের শাড়ি ও কুর্তির পাশাপাশি পাশ্চাত্য পোশাকের সঙ্গেও এ ধরনের ব্যাগ মানিয়ে যায়।
পাটের ব্যাগ নিয়ে কাজ করছে ফ্যাশন অনুষঙ্গ তৈরিকারী প্রতিষ্ঠান ‘কালিন্দী’। প্রতিষ্ঠানটির নির্বাহী পরিচালক মুনিয়া জামান।
পরিবেশবান্ধব পণ্যের ব্যবহার প্রসঙ্গে তিনি জানান, সারা বিশ্বের মানুষ এখন পরিবেশ নিয়ে বেশ সচেতন। রিসাইকেল ও পুনর্ব্যবহারযোগ্য পণ্যের চাহিদা দিন দিন বাড়ছে। কাপড় থেকেও পাট অনেক বেশি পরিবেশবান্ধব। তাই নিত্যপ্রয়োজনীয় পণ্যের মধ্যে ব্যাগ অন্যতম হওয়ার কারণে পাটের তৈরি ব্যাগে সবাইকে অভ্যস্ত করার প্রচেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছে তাঁর প্রতিষ্ঠান। কাঁচামাল নির্ণয়ের ক্ষেত্রে প্রতিষ্ঠানটি বিবেচনার রাখে পণ্যটি দেশীয় ও পরিবেশবান্ধব কি না। পাট দিয়ে বিভিন্ন পণ্য তৈরির ক্ষেত্রে উচ্চমাত্রার রাসায়নিক ব্যবহার করতে হয় না। ফলে শুধু কাঁচামাল নয়, পাট উৎপাদন থেকে ব্যাগ তৈরি করা পর্যন্ত কোনো স্তরে পরিবেশ দূষণ হয় না। পাট দিয়ে তৈরি করা হয় বিভিন্ন ট্রাভেল ব্যাগ, নিয়মিত ব্যবহারের ব্যাগ, টোট ব্যাগ ইত্যাদি। পাটের ব্যাগকে দৃষ্টিনন্দন করার জন্য কখনো কখনো বিভিন্ন ধরনের ভ্যালু অ্যাডেড মিডিয়া ব্যবহার করা হয়।
কালিন্দীর নির্বাহী পরিচালক জানান, পাটের মতো প্রাকৃতিক উপকরণে তৈরি একটি ব্যাগ কেনা মানে পরিবেশ রক্ষায় ভূমিকা রাখা।
একটা সময় পর্যন্ত ঝাঁ-চকচকে আর এলিগ্যান্ট লুকের ব্যাগগুলো নজর কাড়লেও এখন অনেকেই ঝুঁকছেন দেশীয় ও প্রাকৃতিক উপকরণে তৈরি ব্যাগের দিকে। সব ধরনের পোশাকের সঙ্গে গুরুত্ব পাচ্ছে প্রাকৃতিক উপাদানে তৈরি করা ম্যাট ফিনিশিংয়ের হাতব্যাগ, শোল্ডার ব্যাগ কিংবা ক্লাচব্যাগ। তা ছাড়া পরিবেশবান্ধব হওয়ার কারণে ডিজাইনাররা ব্যাগ তৈরির ক্ষেত্রে বেছে নিচ্ছেন প্রাকৃতিক সব উপকরণ। ব্যাগ তৈরির ক্ষেত্রে উপকরণ হিসেবে লক্ষ করা যায় পাট, কাপড় ও কাঠের ব্যবহার।
কাঠের ব্যাগের ওপর ভিন্নতা আনতে হ্যান্ড পেইন্ট কিংবা ডিজিটাল প্রিন্ট করা হয়ে থাকে। আবার ব্যাগের মধ্যে দেশীয় ঐতিহ্য তুলে ধরতে রিকশাচিত্র, পটচিত্র কিংবা নানা ধরনের স্থাপত্যের চিত্র তুলে ধরা হয়। কাঠের ব্যাগের কথা চিন্তা করলে মনে হতে পারে, সেটি খুব ভারী। কিন্তু তা নয়। কাঠের তৈরি হলেও এর ওজন বেশ হালকা রাখা হয়।
কয়েক বছর ধরে তরুণীদের কাছে জনপ্রিয় হয়ে উঠেছে কাপড়ের তৈরি টোট ব্যাগ। এসব ব্যাগ আকর্ষণীয় করে তোলার জন্য ভ্যালু অ্যাড করা হয় হ্যান্ড পেইন্ট বা প্যাচওয়ার্কে। টোট ব্যাগ সাধারণত বড় আকারের হয়ে থাকে এবং এতে অনেক সময় বাড়তি পকেট রাখা হয়। ফলে এর মধ্যে অনেক কিছু সহজে বহন করা যায় বলে এগুলো প্রতিদিনের ব্যবহারের জন্য উপযোগী। কাপড়ের টোট ব্যাগ ছাড়াও তৈরি করা হয়ে থাকে কাপড়ের ব্যাগ প্যাক। বৈচিত্র্য যোগ করতে গামছার কাপড় দিয়েও তৈরি করা হয় এসব ব্যাগ। কখনো ব্যাগে দেখা যায় ঐতিহ্যবাহী জামদানি মোটিফসহ বিভিন্ন ধরনের মোটিফ।
এ ছাড়া বাঁশ বা বেতের ব্যাগও দেখা যায় আমাদের দেশে। যেহেতু প্রকৃতি থেকে উপাদান দিয়ে এসব ব্যাগ তৈরি করা হয়, তাই বেশির ভাগ ব্যাগের রং প্রাকৃতিক হয়ে থাকে। দেশীয় তাঁতের শাড়ি ও কুর্তির পাশাপাশি পাশ্চাত্য পোশাকের সঙ্গেও এ ধরনের ব্যাগ মানিয়ে যায়।
পাটের ব্যাগ নিয়ে কাজ করছে ফ্যাশন অনুষঙ্গ তৈরিকারী প্রতিষ্ঠান ‘কালিন্দী’। প্রতিষ্ঠানটির নির্বাহী পরিচালক মুনিয়া জামান।
পরিবেশবান্ধব পণ্যের ব্যবহার প্রসঙ্গে তিনি জানান, সারা বিশ্বের মানুষ এখন পরিবেশ নিয়ে বেশ সচেতন। রিসাইকেল ও পুনর্ব্যবহারযোগ্য পণ্যের চাহিদা দিন দিন বাড়ছে। কাপড় থেকেও পাট অনেক বেশি পরিবেশবান্ধব। তাই নিত্যপ্রয়োজনীয় পণ্যের মধ্যে ব্যাগ অন্যতম হওয়ার কারণে পাটের তৈরি ব্যাগে সবাইকে অভ্যস্ত করার প্রচেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছে তাঁর প্রতিষ্ঠান। কাঁচামাল নির্ণয়ের ক্ষেত্রে প্রতিষ্ঠানটি বিবেচনার রাখে পণ্যটি দেশীয় ও পরিবেশবান্ধব কি না। পাট দিয়ে বিভিন্ন পণ্য তৈরির ক্ষেত্রে উচ্চমাত্রার রাসায়নিক ব্যবহার করতে হয় না। ফলে শুধু কাঁচামাল নয়, পাট উৎপাদন থেকে ব্যাগ তৈরি করা পর্যন্ত কোনো স্তরে পরিবেশ দূষণ হয় না। পাট দিয়ে তৈরি করা হয় বিভিন্ন ট্রাভেল ব্যাগ, নিয়মিত ব্যবহারের ব্যাগ, টোট ব্যাগ ইত্যাদি। পাটের ব্যাগকে দৃষ্টিনন্দন করার জন্য কখনো কখনো বিভিন্ন ধরনের ভ্যালু অ্যাডেড মিডিয়া ব্যবহার করা হয়।
কালিন্দীর নির্বাহী পরিচালক জানান, পাটের মতো প্রাকৃতিক উপকরণে তৈরি একটি ব্যাগ কেনা মানে পরিবেশ রক্ষায় ভূমিকা রাখা।
খাবার মজাদার করতে আমরা সাধারণভাবে তেল-মসলার খুব বাড়াবাড়ি করে ফেলি। সেখান থেকে বাদ যায় না পেঁয়াজ কিংবা রসুন। পেঁয়াজকে কায়দা করে সরিয়ে রাখলেও খাবার মজাদার হতে পারে। তেমনই কিছু রেসিপি...
১১ ঘণ্টা আগেবাংলা অঞ্চলে মিষ্টিজাতীয় প্রাচীন খাবারগুলোর মধ্যে সন্দেশের নাম আছে একেবারে প্রথম দিকে। সব মিষ্টির কিছু না কিছু বদল হলেও, এর বদল হয়েছে খুবই কম। যশোরের নলেন গুড়ের সন্দেশ, মানিকগঞ্জ বা নাগরপুরের প্যারা সন্দেশ, পাবনার মাছের পেটি সন্দেশ ইত্যাদি কে না খেতে পছন্দ করে!
১২ ঘণ্টা আগেজীবনানন্দ দাশের কবিতায় ঘুরেফিরে এসেছে দারুচিনি দ্বীপের কথা, তার রহস্যময় শ্যামলিমার কথা, সেই সবুজের গহিনে দিকহারা নাবিকের আশ্রয়-আকাঙ্ক্ষার কথা। এই দারুচিনি দ্বীপ কি আসলে কোনো সমুদ্রঘেরা ভূখণ্ড, নাকি বনলতা সেন নিজেই, তা নিয়ে কবিরা বিতর্ক করুক। আমরা বরং এই দ্বীপের তত্ত্বতালাশ করি।
১২ ঘণ্টা আগে‘প্রসেসেস’-এ প্রকাশিত এক সমীক্ষায় বলা হয়েছে, ভাতের মাড় ওষুধ হিসেবে ব্যবহৃত হয়। ডায়রিয়ায় আক্রান্ত রোগীদের জন্য একটি হজমযোগ্য স্বাস্থ্যকর পানীয় হিসেবে কাজ করে। এমনকি এটি ওজন কমাতে পারে।
১২ ঘণ্টা আগে