ফিচার ডেস্ক
শখের জিনিসের পেছনে অনেক সময় বেহিসাবি টাকা খরচ হয়ে যায়। সে ক্ষেত্রে অন্য খাতে ঝামেলায় পড়তে হয়। তবে কি শখের জিনিস কেনা বাদ যাবে? না, শখের জিনিসও থাকবে। তবে টাকা অপচয় রোধ করতে কিছুটা কৌশলী হতে হবে।
মানি ম্যানেজমেন্টের জন্য প্রথম ধাপ বাজেট পরিকল্পনা। এ জন্য মোট আয় থেকে কত খরচ হতে পারে বা হবে, এটা আগে হিসাব করতে হবে। যেমন বাসাভাড়া, বিদ্যুৎ, গ্যাস, পানি, পরিবহন, খাদ্য, শিশু, ওষুধ ইত্যাদি নিয়মিত খরচ আলাদা করে রাখতে হবে। এরপর বাকি টাকা তিন ভাগ করে এক ভাগ সেভিংস, এক ভাগ ইমার্জেন্সি ফান্ড এবং আরেক ভাগ দিয়ে মাসে টুকটাক শখ পূরণ করতে পারেন।
যেকোনো জিনিস ভালো লাগলেই সঙ্গে সঙ্গে সেটা কিনে ফেলা ঠিক নয়। কিছুদিন অপেক্ষা করে আরও কিছু দেখে তারপর কেনা উচিত। আবার অনেক জিনিস এমন থাকে যে কোনোভাবেই সেখান থেকে নিজেকে সরানো যাচ্ছে না। সে ক্ষেত্রে তা আলাদাভাবে উইশলিস্টে রেখে দেওয়া উচিত। সময়
ও বাজেট বিবেচনায় রেখে উইশলিস্ট থেকে একটা একটা করে জিনিস কেনা উচিত। অবশ্যই অনেক জিনিস একসঙ্গে কিনে ফেলার প্রবণতা বাদ দিতে হবে। মাসে একটা বা দুইটা জিনিসের বেশি একবারে না কেনা ভালো। মাঝে মাঝে দু-তিন মাসের বিরতি নিতে পারেন।
শখের জিনিসের পেছনে অনেক সময় বেহিসাবি টাকা খরচ হয়ে যায়। সে ক্ষেত্রে অন্য খাতে ঝামেলায় পড়তে হয়। তবে কি শখের জিনিস কেনা বাদ যাবে? না, শখের জিনিসও থাকবে। তবে টাকা অপচয় রোধ করতে কিছুটা কৌশলী হতে হবে।
মানি ম্যানেজমেন্টের জন্য প্রথম ধাপ বাজেট পরিকল্পনা। এ জন্য মোট আয় থেকে কত খরচ হতে পারে বা হবে, এটা আগে হিসাব করতে হবে। যেমন বাসাভাড়া, বিদ্যুৎ, গ্যাস, পানি, পরিবহন, খাদ্য, শিশু, ওষুধ ইত্যাদি নিয়মিত খরচ আলাদা করে রাখতে হবে। এরপর বাকি টাকা তিন ভাগ করে এক ভাগ সেভিংস, এক ভাগ ইমার্জেন্সি ফান্ড এবং আরেক ভাগ দিয়ে মাসে টুকটাক শখ পূরণ করতে পারেন।
যেকোনো জিনিস ভালো লাগলেই সঙ্গে সঙ্গে সেটা কিনে ফেলা ঠিক নয়। কিছুদিন অপেক্ষা করে আরও কিছু দেখে তারপর কেনা উচিত। আবার অনেক জিনিস এমন থাকে যে কোনোভাবেই সেখান থেকে নিজেকে সরানো যাচ্ছে না। সে ক্ষেত্রে তা আলাদাভাবে উইশলিস্টে রেখে দেওয়া উচিত। সময়
ও বাজেট বিবেচনায় রেখে উইশলিস্ট থেকে একটা একটা করে জিনিস কেনা উচিত। অবশ্যই অনেক জিনিস একসঙ্গে কিনে ফেলার প্রবণতা বাদ দিতে হবে। মাসে একটা বা দুইটা জিনিসের বেশি একবারে না কেনা ভালো। মাঝে মাঝে দু-তিন মাসের বিরতি নিতে পারেন।
ইসলামিক সংস্কৃতিতে একে অপরের সঙ্গে সম্পর্ক গভীর করার জন্য খাবারকে অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ মনে করা হয়। চলুন একবার দেখে নেওয়া যাক কোন দেশে ঈদ উৎসবে কোন বিশেষ ধরনের খাবারগুলো খাওয়া হয়।
১৪ ঘণ্টা আগেদেশের তিন পার্বত্য জেলার মধ্যে খাগড়াছড়ি অন্যতম। এই জেলাটিকে প্রাকৃতিক সৌন্দর্যের আধারও বলে লোকজন। ফলে এখানে পর্যটকদের যাতায়াত আছে বেশ। যোগাযোগ ব্যবস্থাও দারুণ। ঈদের লম্বা ছুটিতে হাতে তিন থেকে চার দিনের সময় নিয়ে গেলে প্রকৃতির চোখ জুড়ানো রূপ দেখে আসা যাবে।
১৭ ঘণ্টা আগেদাওয়াতে উজ্জ্বল রঙের কাতান, অরগাঞ্জা বা সিল্কের শাড়ি, মানানসই লিপস্টিক, চোখে কাজল ও মাসকারা আর ম্যাচিং গয়না; এইতো, আর কী চাই!
২ দিন আগেবাংলাদেশে সেমাই একটি জনপ্রিয় খাবার, বিশেষ করে ঈদ বা উৎসবের সময়। এটি সাধারণত গম থেকে তৈরি ময়দা দিয়ে বানানো হয়। দুধে ভিজিয়ে, ভেজে বা মিষ্টি সিরাপে মিশিয়ে এটি রান্না করা যায়।
২ দিন আগে