সানজিদা সামরিন, ঢাকা
ধুলো জমা প্রকৃতির ক্লান্ত ভাব কাটার সময় এসে গেছে। ভোরের হালকা শীতল বাতাসে ভর করেছে সোনারোদের একটুখানি উষ্ণতা। নরম উষ্ণতা গায়ে মেখে গলা সাধবে কোকিল। গাছে গাছে ফুটবে ফুল উড়বে রঙিন প্রজাপতি আর মৌমাছি। বলবে, ‘কে কোথায় আছ, বসন্ত যে এসে গেছে!’
ভালোবাসার ঋতু বসন্ত। নতুন কুঁড়ি, নতুন চাঁদ, নতুন প্রেম, নতুন ভাবনা, নতুন উন্মাদনা আর নতুন উচ্ছ্বাস। পুরোনোকে নতুন করে রাঙিয়ে দিতে ফাল্গুনি রথে চড়ে আসেন বসন্ত দেব। আর এই বসন্তেই প্রেমের সম্পর্কগুলো যেন আরও রঙিন হয়ে ওঠে, সে জন্য কিছু কসরত করা চাই–ই চাই।
একে অপরের তারিফ করুন
সাধারণত আমরা তারই হিসেব করি, যা আমাদের কাছে নেই বা কখনো পাব না। আর এই ভাবনার ঢেউয়েই তলিয়ে যায় মনের সব সুখ–শান্তি। আরেকটু খোলাসা করে বলতে গেলে, জীবনের ছোট ছোট সুখগুলোকে তৈরি করতে হয় নিজের মন দিয়ে। যুগল হিসেবে নিজেদের দক্ষতা ও ভালো দিকগুলো গ্রহণ করুন, সময় বুঝে তারিফ করুন। পাশাপাশি আর কী কী করলে সম্পর্কটি আরও সহজ ও সুন্দর হতে পারে তা নিয়ে কথা বলুন এবং সে অনুযায়ী কাজ করুন।
যোগাযোগ অটুট থাকুক
গবেষণা বলে, হাজারো দম্পতির ঘর ভাঙে কেবল কথা না বলার কারণে। কেবল এক ঘরে থাকি, সেটাই যেন মুখ্য বিষয় না হয়ে ওঠে। সে ঘরে ও সম্পর্কে যেন থাকে প্রাণ। দিনের যেকোনো একটা সময় একান্তে কাটান, সেটা হতে পারে গল্প করা, সিনেমা দেখা, কফি খেতে যাওয়া বা একসঙ্গে রান্না করা। দুজনই কর্মজীবী হয়ে থাকলে দিনের যেকোনো এক বেলার খাবার একসঙ্গে খান। ঘুমাতে যাওয়ার আগে দুজন দুজনের সঙ্গে কথা বলুন। এ সময়টায় টিভি থাকুক বন্ধ আর স্মার্টফোন থাকুক বেড সাইড টেবিলে।
জীবনের মানে খুঁজে নিন
দুজনের একসঙ্গে পথচলার যেন একটা মানে থাকে। থাকে যেন একটা আনন্দের গন্তব্য। এটা না হলে কেবল দিন অতিবাহিত হবে, আনন্দ নিয়ে বাঁচা আর হয়ে উঠবে না। আর জীবনকে আনন্দময় করে তোলার দায়িত্ব দুজনেরই। ভালো চাকরি, ভালো বেতন, আয়–রোজগার, রান্নাবান্না জরুরি। তবে জীবন যেহেতু এক জীবন্ত ব্যাপার তাই সেটাকেও যত্ন করা প্রয়োজন। বছরে অন্তত দুবার দুজনে মিলে কিছুদিনের জন্য ঘুরতে বের হোন। ছুটির দিনটায় বিচ্ছিন্ন না থেকে একে অপরকে সময় দিন। দুজন দুজনের কাছে কী চান সেটা নিজেরা ভাবুন এবং একে অপরকে জানান।
সম্পর্কের চ্যালেঞ্জগুলোকে শক্তভাবে মোকাবিলা করুন
কথায় বলে নীতিগতভাবে ঠিক থাকলে সম্পর্কে তেমন ভাটা পড়ে না। কিন্তু ভুল যদি হয়েই যায়, তাহলে তা স্বীকার করুন। কী করে সংকটের সময়টা হাত ধরে পাড়ি দেওয়া যায় সেটা ভাবুন। আর সহজ পথ বেছে নিন। সে পথ হলো, সঙ্গীর প্রতি সৎ থাকা।
স্পর্শ যেন পরশপাথর
প্রিয় মানুষকে নিয়মিত স্পর্শ করাটা জরুরি ব্যাপার। সকালে কাজে বের হওয়ার আগে একটু হাত ধরুন, ছোট্ট করে আলিঙ্গন করুন। বেশির ভাগ ক্ষেত্রে ব্যাপারগুলোকে আমরা অনেকে আমলে নিই না। তবে যুগল জীবনে এগুলো খুবই গুরুত্বপূর্ণ। এই ছোট ছোট স্পর্শ জীবনে সঙ্গীর গুরুত্ব বারবার মনে করিয়ে দেয় এবং ভালোবাসা বাড়ায়।
সম্পর্কের ইতিবাচক দিকগুলোকে প্রাধান্য দিন
সঙ্গীর মধ্য়ে কোন ব্যাপারটি নেই সেটার দিকে নজর না দিয়ে দুজনে মিলে একাগ্রতার সঙ্গে, সমান চাহিদা নিয়ে প্রতিনিয়ত সম্পর্কটিকে সুন্দর করে তোলার চেষ্টা করুন। নিজেদের ইতিবাচক দিকগুলোকে অরও দৃঢ় করে তুলুন। আর তার শুরুটা হোক বসন্তের প্রথম দিনেই।
ধুলো জমা প্রকৃতির ক্লান্ত ভাব কাটার সময় এসে গেছে। ভোরের হালকা শীতল বাতাসে ভর করেছে সোনারোদের একটুখানি উষ্ণতা। নরম উষ্ণতা গায়ে মেখে গলা সাধবে কোকিল। গাছে গাছে ফুটবে ফুল উড়বে রঙিন প্রজাপতি আর মৌমাছি। বলবে, ‘কে কোথায় আছ, বসন্ত যে এসে গেছে!’
ভালোবাসার ঋতু বসন্ত। নতুন কুঁড়ি, নতুন চাঁদ, নতুন প্রেম, নতুন ভাবনা, নতুন উন্মাদনা আর নতুন উচ্ছ্বাস। পুরোনোকে নতুন করে রাঙিয়ে দিতে ফাল্গুনি রথে চড়ে আসেন বসন্ত দেব। আর এই বসন্তেই প্রেমের সম্পর্কগুলো যেন আরও রঙিন হয়ে ওঠে, সে জন্য কিছু কসরত করা চাই–ই চাই।
একে অপরের তারিফ করুন
সাধারণত আমরা তারই হিসেব করি, যা আমাদের কাছে নেই বা কখনো পাব না। আর এই ভাবনার ঢেউয়েই তলিয়ে যায় মনের সব সুখ–শান্তি। আরেকটু খোলাসা করে বলতে গেলে, জীবনের ছোট ছোট সুখগুলোকে তৈরি করতে হয় নিজের মন দিয়ে। যুগল হিসেবে নিজেদের দক্ষতা ও ভালো দিকগুলো গ্রহণ করুন, সময় বুঝে তারিফ করুন। পাশাপাশি আর কী কী করলে সম্পর্কটি আরও সহজ ও সুন্দর হতে পারে তা নিয়ে কথা বলুন এবং সে অনুযায়ী কাজ করুন।
যোগাযোগ অটুট থাকুক
গবেষণা বলে, হাজারো দম্পতির ঘর ভাঙে কেবল কথা না বলার কারণে। কেবল এক ঘরে থাকি, সেটাই যেন মুখ্য বিষয় না হয়ে ওঠে। সে ঘরে ও সম্পর্কে যেন থাকে প্রাণ। দিনের যেকোনো একটা সময় একান্তে কাটান, সেটা হতে পারে গল্প করা, সিনেমা দেখা, কফি খেতে যাওয়া বা একসঙ্গে রান্না করা। দুজনই কর্মজীবী হয়ে থাকলে দিনের যেকোনো এক বেলার খাবার একসঙ্গে খান। ঘুমাতে যাওয়ার আগে দুজন দুজনের সঙ্গে কথা বলুন। এ সময়টায় টিভি থাকুক বন্ধ আর স্মার্টফোন থাকুক বেড সাইড টেবিলে।
জীবনের মানে খুঁজে নিন
দুজনের একসঙ্গে পথচলার যেন একটা মানে থাকে। থাকে যেন একটা আনন্দের গন্তব্য। এটা না হলে কেবল দিন অতিবাহিত হবে, আনন্দ নিয়ে বাঁচা আর হয়ে উঠবে না। আর জীবনকে আনন্দময় করে তোলার দায়িত্ব দুজনেরই। ভালো চাকরি, ভালো বেতন, আয়–রোজগার, রান্নাবান্না জরুরি। তবে জীবন যেহেতু এক জীবন্ত ব্যাপার তাই সেটাকেও যত্ন করা প্রয়োজন। বছরে অন্তত দুবার দুজনে মিলে কিছুদিনের জন্য ঘুরতে বের হোন। ছুটির দিনটায় বিচ্ছিন্ন না থেকে একে অপরকে সময় দিন। দুজন দুজনের কাছে কী চান সেটা নিজেরা ভাবুন এবং একে অপরকে জানান।
সম্পর্কের চ্যালেঞ্জগুলোকে শক্তভাবে মোকাবিলা করুন
কথায় বলে নীতিগতভাবে ঠিক থাকলে সম্পর্কে তেমন ভাটা পড়ে না। কিন্তু ভুল যদি হয়েই যায়, তাহলে তা স্বীকার করুন। কী করে সংকটের সময়টা হাত ধরে পাড়ি দেওয়া যায় সেটা ভাবুন। আর সহজ পথ বেছে নিন। সে পথ হলো, সঙ্গীর প্রতি সৎ থাকা।
স্পর্শ যেন পরশপাথর
প্রিয় মানুষকে নিয়মিত স্পর্শ করাটা জরুরি ব্যাপার। সকালে কাজে বের হওয়ার আগে একটু হাত ধরুন, ছোট্ট করে আলিঙ্গন করুন। বেশির ভাগ ক্ষেত্রে ব্যাপারগুলোকে আমরা অনেকে আমলে নিই না। তবে যুগল জীবনে এগুলো খুবই গুরুত্বপূর্ণ। এই ছোট ছোট স্পর্শ জীবনে সঙ্গীর গুরুত্ব বারবার মনে করিয়ে দেয় এবং ভালোবাসা বাড়ায়।
সম্পর্কের ইতিবাচক দিকগুলোকে প্রাধান্য দিন
সঙ্গীর মধ্য়ে কোন ব্যাপারটি নেই সেটার দিকে নজর না দিয়ে দুজনে মিলে একাগ্রতার সঙ্গে, সমান চাহিদা নিয়ে প্রতিনিয়ত সম্পর্কটিকে সুন্দর করে তোলার চেষ্টা করুন। নিজেদের ইতিবাচক দিকগুলোকে অরও দৃঢ় করে তুলুন। আর তার শুরুটা হোক বসন্তের প্রথম দিনেই।
ইসলামিক সংস্কৃতিতে একে অপরের সঙ্গে সম্পর্ক গভীর করার জন্য খাবারকে অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ মনে করা হয়। চলুন একবার দেখে নেওয়া যাক কোন দেশে ঈদ উৎসবে কোন বিশেষ ধরনের খাবারগুলো খাওয়া হয়।
১৪ ঘণ্টা আগেদেশের তিন পার্বত্য জেলার মধ্যে খাগড়াছড়ি অন্যতম। এই জেলাটিকে প্রাকৃতিক সৌন্দর্যের আধারও বলে লোকজন। ফলে এখানে পর্যটকদের যাতায়াত আছে বেশ। যোগাযোগ ব্যবস্থাও দারুণ। ঈদের লম্বা ছুটিতে হাতে তিন থেকে চার দিনের সময় নিয়ে গেলে প্রকৃতির চোখ জুড়ানো রূপ দেখে আসা যাবে।
১৭ ঘণ্টা আগেদাওয়াতে উজ্জ্বল রঙের কাতান, অরগাঞ্জা বা সিল্কের শাড়ি, মানানসই লিপস্টিক, চোখে কাজল ও মাসকারা আর ম্যাচিং গয়না; এইতো, আর কী চাই!
২ দিন আগেবাংলাদেশে সেমাই একটি জনপ্রিয় খাবার, বিশেষ করে ঈদ বা উৎসবের সময়। এটি সাধারণত গম থেকে তৈরি ময়দা দিয়ে বানানো হয়। দুধে ভিজিয়ে, ভেজে বা মিষ্টি সিরাপে মিশিয়ে এটি রান্না করা যায়।
২ দিন আগে