ফিচার ডেস্ক
গত ১২ ও ১৩ অনুষ্ঠিত হয়ে গেল রোপফোর আয়োজিত মিশন হিমালয়া ২০২৪ এর অডিশন পর্ব। এ বছরের অডিশনে বিগত বছরের তুলনায় তরুণদের উপস্থিতি ছিল লক্ষণীয়।
রোপফোর আউটডোর এডুকেশন একটি ইয়ুথ ডেভেলপমেন্ট প্ল্যাটফর্ম। বাংলাদেশের তরুণ প্রজন্মকে আউটডোর অ্যাক্টিভিটির সঙ্গে যুক্ত করার মাধ্যমে একটি সক্রিয় জীবনধারায় উৎসাহিত করতে রোপফোর ২০১৮ সাল থেকে মিশন হিমালয়া প্রতিযোগিতার আয়োজন করে আসছে। ২০১৮ থেকে ২০২২ সাল পর্যন্ত তিনটি সফল আয়োজনের পর, এ বছর আবারও অনুষ্ঠিত হচ্ছে মিশন হিমালয়া।
অডিশন ক্যাম্পে শতাধিক আবেদনকারীর মধ্য থেকে অভিজ্ঞ পর্বতারোহীরা যাচাই বাছাইয়ের মাধ্যমে ২৮ জনকে পরবর্তী ধাপ বুট ক্যাম্পের জন্য নির্বাচন করেন। ১৯ জুলাই মিশন হিমালয়া ২০২৪ এর ফেসবুক ইভেন্টে বুট ক্যাম্পে নির্বাচিতদের নাম প্রকাশ করা হবে। চার দিনব্যাপী এই ক্যাম্পে সারভাইভাল টেকনিক ও পর্বতারোহণের বিভিন্ন বিষয়ে প্রশিক্ষণ দেওয়া হবে। বুট ক্যাম্পের পারফরম্যান্স বিবেচনা করে নির্বাচন করা হবে মিশন হিমালয়া ২০২৪ এর বিজয়ী। এ বছর পুরস্কার হিসেবে থাকছে নেপালের হিমালয় পর্বতমালায় (১৮ হাজার ফুটে বেশি) একটি পর্বত অভিযানের সুযোগ।
ভিন্নধর্মী এই প্রতিযোগিতার বাছাই প্রক্রিয়াও ছিল একটু ভিন্ন। অডিশনে অংশগ্রহণকারীদের পর্বতারোহণের জন্য গুরুত্বপূর্ণ শারীরিক, মানসিক ও কারিগরি জ্ঞান ও সক্ষমতা যাচাই করা হয়েছে। তাদের সক্ষমতা যাচাইয়ে ছিলেন অভিজ্ঞ পর্বতারোহীদের নিয়ে গঠিত বিচারক প্যানেল। এ প্যানেলে ছিলেন দেশের প্রথম নারী এভারেস্ট বিজয়ী নিশাত মজুমদার, পর্বতারোহী ও পর্বতারোহণ প্রশিক্ষক মীর সামসুল আলম বাবু, পর্বতারোহী নূর মোহাম্মদ, ছিলেন প্রথম বাংলাদেশি হিসেবে একক অভিযানে এভারেস্ট ও লোৎসে পর্বত চূড়া আরোহণকারী ডা. বাবর আলী। উপস্থিত ছিলেন রোপফোর আউটডোর এডুকেশনের সম্মানিত চেয়ারম্যান মারুফা হক এবং প্রতিষ্ঠাতা ও পর্বতারোহণ প্রশিক্ষক মহিউদ্দিন মাহি।
মিশন হিমালয়ার ব্যবস্থাপনা পরিচালক ও পর্বতারোহণ প্রশিক্ষক মহিউদ্দিন মাহি জানান, বাংলাদেশে স্বপ্নবাজ তরুণদের পর্বতারোহণের স্বপ্নপূরণে তাঁদের এই আয়োজন। সঠিক পৃষ্ঠপোষকতা পেলে এই আয়োজনকে পুরো দেশে ছড়িয়ে দেওয়ার ইচ্ছা রয়েছে তাঁদের।
গত ১২ ও ১৩ অনুষ্ঠিত হয়ে গেল রোপফোর আয়োজিত মিশন হিমালয়া ২০২৪ এর অডিশন পর্ব। এ বছরের অডিশনে বিগত বছরের তুলনায় তরুণদের উপস্থিতি ছিল লক্ষণীয়।
রোপফোর আউটডোর এডুকেশন একটি ইয়ুথ ডেভেলপমেন্ট প্ল্যাটফর্ম। বাংলাদেশের তরুণ প্রজন্মকে আউটডোর অ্যাক্টিভিটির সঙ্গে যুক্ত করার মাধ্যমে একটি সক্রিয় জীবনধারায় উৎসাহিত করতে রোপফোর ২০১৮ সাল থেকে মিশন হিমালয়া প্রতিযোগিতার আয়োজন করে আসছে। ২০১৮ থেকে ২০২২ সাল পর্যন্ত তিনটি সফল আয়োজনের পর, এ বছর আবারও অনুষ্ঠিত হচ্ছে মিশন হিমালয়া।
অডিশন ক্যাম্পে শতাধিক আবেদনকারীর মধ্য থেকে অভিজ্ঞ পর্বতারোহীরা যাচাই বাছাইয়ের মাধ্যমে ২৮ জনকে পরবর্তী ধাপ বুট ক্যাম্পের জন্য নির্বাচন করেন। ১৯ জুলাই মিশন হিমালয়া ২০২৪ এর ফেসবুক ইভেন্টে বুট ক্যাম্পে নির্বাচিতদের নাম প্রকাশ করা হবে। চার দিনব্যাপী এই ক্যাম্পে সারভাইভাল টেকনিক ও পর্বতারোহণের বিভিন্ন বিষয়ে প্রশিক্ষণ দেওয়া হবে। বুট ক্যাম্পের পারফরম্যান্স বিবেচনা করে নির্বাচন করা হবে মিশন হিমালয়া ২০২৪ এর বিজয়ী। এ বছর পুরস্কার হিসেবে থাকছে নেপালের হিমালয় পর্বতমালায় (১৮ হাজার ফুটে বেশি) একটি পর্বত অভিযানের সুযোগ।
ভিন্নধর্মী এই প্রতিযোগিতার বাছাই প্রক্রিয়াও ছিল একটু ভিন্ন। অডিশনে অংশগ্রহণকারীদের পর্বতারোহণের জন্য গুরুত্বপূর্ণ শারীরিক, মানসিক ও কারিগরি জ্ঞান ও সক্ষমতা যাচাই করা হয়েছে। তাদের সক্ষমতা যাচাইয়ে ছিলেন অভিজ্ঞ পর্বতারোহীদের নিয়ে গঠিত বিচারক প্যানেল। এ প্যানেলে ছিলেন দেশের প্রথম নারী এভারেস্ট বিজয়ী নিশাত মজুমদার, পর্বতারোহী ও পর্বতারোহণ প্রশিক্ষক মীর সামসুল আলম বাবু, পর্বতারোহী নূর মোহাম্মদ, ছিলেন প্রথম বাংলাদেশি হিসেবে একক অভিযানে এভারেস্ট ও লোৎসে পর্বত চূড়া আরোহণকারী ডা. বাবর আলী। উপস্থিত ছিলেন রোপফোর আউটডোর এডুকেশনের সম্মানিত চেয়ারম্যান মারুফা হক এবং প্রতিষ্ঠাতা ও পর্বতারোহণ প্রশিক্ষক মহিউদ্দিন মাহি।
মিশন হিমালয়ার ব্যবস্থাপনা পরিচালক ও পর্বতারোহণ প্রশিক্ষক মহিউদ্দিন মাহি জানান, বাংলাদেশে স্বপ্নবাজ তরুণদের পর্বতারোহণের স্বপ্নপূরণে তাঁদের এই আয়োজন। সঠিক পৃষ্ঠপোষকতা পেলে এই আয়োজনকে পুরো দেশে ছড়িয়ে দেওয়ার ইচ্ছা রয়েছে তাঁদের।
কত নামে ডাকবেন তাকে। গুগলে সন্ধান করলে চমকে উঠতে হবে। এর নাম দেখাবে হেয়ার আইল্যান্ড। মনে হবে, আটলান্টিক মহাসাগর কিংবা ক্যারিবীয় কোনো নির্জন দ্বীপের নাম দেখছেন। কিন্তু আপনার ভুল ভাঙবে স্থানীয়দের ডাকা নামটি শুনলে। বুঝবেন, আপনি আছেন কলাগাছিয়ার চরে।
১ দিন আগেযতই উন্মুক্ত হচ্ছে, ততই যেন পুরো পৃথিবীকে তাক লাগিয়ে দিচ্ছে সৌদি আরব। দেশটাই একটা চমকজাগানিয়া। মরুভূমি, প্রাচীন বৃক্ষের বন, প্রাচীন জনপদ ও সংস্কৃতি—সবই আছে সৌদি আরবে। আছে নিওম নামের অত্যাধুনিক প্রযুক্তির বিলাসবহুল মেগাসিটি।
১ দিন আগেচীনে চলছে বসন্ত উৎসব কিংবা চান্দ্র নববর্ষের আনন্দমুখর আয়োজন। সারা দেশে এই উৎসব ঐতিহ্যবাহী প্রথা, বাহারি খাবার, সজ্জা, সাংস্কৃতিক পরিবেশনা এবং নানান রীতি-রেওয়াজের মধ্য দিয়ে উদ্যাপিত হচ্ছে।
১ দিন আগেচীনা নববর্ষের ইতিহাস ৩ হাজার বছরেরও বেশি পুরোনো বলে ধারণা করা হয়। এটি শুরু হয়েছিল চীনের প্রাচীন কৃষি ভিত্তিক সমাজে। দেবতা এবং পূর্বপুরুষদের সম্মান, ভালো ফসলের প্রার্থনা এবং মন্দ আত্মা তাড়ানোর সামাজিক প্রথা থেকে এ উৎসবের সূচনা হয়েছিল। প্রায় ১৫ দিন ধরে চলা এ উৎসবের মূলে থাকে পরিবার।
১ দিন আগে