মীর মহিবুল্লাহ
পাহাড়ের বুক চিরে উঁকি দেয় সূর্য। আবার সেই পাহাড়েই সন্ধ্যায় নিভে যায় তার আলো। কখনো সোনালি কিংবা নীল আকাশ আর নিচে সবুজের সমারোহ। পূর্ণিমায় আলো রাঙিয়ে তোলে রাতের আঁধার। আবার শিশিরভেজা ভোরে সবকিছু ঢেকে যায় সাদা মেঘের ভেলায়। এই হলো দুর্গম বান্দরবানের মিরিঞ্জা পাহাড়ের কথা।
‘উজাড় করে দেওয়া’ বলতে যা বোঝায়, প্রকৃতি এখানে তাই করেছে; রূপ-সৌন্দর্য একেবারে উজাড় করে দিয়েছে। পর্যটকেরা বাঁশ-কাঠের তৈরি জুমঘরে থেকে এই সৌন্দর্য উপভোগ করতে পারবেন। শীতকাল মিরিঞ্জা ভ্যালি ভ্রমণের আদর্শ সময়।
পাহাড়ের একেক পর্যটনকেন্দ্র একেক কারণে বিখ্যাত। মিরিঞ্জা ভ্যালি বিখ্যাত রিসোর্টের জন্য। প্রকৃতি উপভোগ করতে এখানে যাওয়া যায়। বিদ্যুৎ নেই বলে এখানে রাত নিবিড়। কথা বলা যায় নক্ষত্রদের সঙ্গে। রাতভর শোনা যায় শিশির পতনের শব্দ।
যেভাবে যাবেন
বান্দরবান শহর থেকে ৮৬ কিলোমিটার এবং চকরিয়া থেকে ২৪ কিলোমিটার দূরে লামা উপজেলায় এই পর্যটনকেন্দ্র। লামা সদর থেকে মিরিঞ্জা ভ্যালির দূরত্ব আনুমানিক ৭ কিলোমিটার। এটি সমুদ্রপৃষ্ঠ থেকে প্রায় ১ হাজার ফুট উঁচু।
দেশের যেকোনো জায়গা থেকে কক্সবাজারে যাওয়ার পথে চকরিয়া বাস টার্মিনালে নামতে হবে। সেখান থেকে লামা-আলীকদম পথে জিপ, চান্দের গাড়ি, বাস বা সিএনজিচালিত অটোরিকশায় মিরিঞ্জা ভ্যালি যাওয়া যায়। বাস কিংবা জিপের ভাড়া ৫০ থেকে ৬০ টাকা। লামা-আলীকদম সড়কে মিরিঞ্জা বাজারে গাড়ি থেকে নেমে ১০ মিনিট হাঁটলেই মিরিঞ্জা ভ্যালির রিসোর্টগুলোর দেখা পাওয়া যাবে। মোটরসাইকেল, অটোরিকশা অথবা প্রাইভেট কার নিয়েও যাওয়া যায় সেখানে। যাওয়ার রাস্তাও সহজ।
মিরিঞ্জার রিসোর্ট
মিরিঞ্জা ভ্যালিতে ৪০টির বেশি রিসোর্ট রয়েছে। এসব রিসোর্টে সব মিলিয়ে পাহাড়ি জুমঘরের আদলে তৈরি ১৫০টির বেশি ঘর রয়েছে। প্রতিটি জুমঘরের ভাড়া ২ হাজার থেকে ৬ হাজার টাকা পর্যন্ত। একটি জুমঘরে ৬ থেকে ৮ জন পর্যন্ত থাকা যায়। বেশির ভাগ জুমঘরে বাথরুম সংযুক্ত রয়েছে। মিরিঞ্জা ভ্যালিতে বিদ্যুৎ-সংযোগ নেই। তবে সার্বক্ষণিক সোলার প্যানেল দিয়ে লাইট ও ফ্যান চালানো যাবে। এক ঘণ্টার জন্য রিসোর্টগুলোতে জেনারেটর চালানো হয় পর্যটকদের মোবাইল ফোনসহ বিভিন্ন ডিভাইস চার্জ দেওয়ার জন্য। এ ছাড়া চাইলে তাঁবু করে থাকার ব্যবস্থা রয়েছে সব কটি রিসোর্টে। তাঁবুর ভাড়া ১ হাজার টাকা। একটি তাঁবুতে ৩ থেকে ৪ জন থাকা যায়। এই শীতে মিরিঞ্জা ভ্যালিতে যেতে চাইলে অন্তত ৭ দিন আগে রিসোর্ট বুকিং দিতে হবে।
কী খাবেন
মিরিঞ্জা ভ্যালির রিসোর্টগুলোতে তিন বেলা প্যাকেজ খাবারের ব্যবস্থা করা হয়। এর মধ্যে সকালে ডিম-খিচুড়ি কিংবা মুরগির মাংস। দুপুরে সাদা ভাত, ডাল, মুরগি এবং সবজি ও সালাদ। এ ছাড়া রাতে বারবিকিউ, চিকেন, কাবাব ও পরোটার ব্যবস্থা রয়েছে। তিন বেলা খাবারের প্যাকেজের মূল্য ৭০০ থেকে ৮০০ টাকা। এ ছাড়া পর্যটকেরা চাইলে নিজেরাও রান্না করে খেতে পারবেন।
পাহাড়ের বুক চিরে উঁকি দেয় সূর্য। আবার সেই পাহাড়েই সন্ধ্যায় নিভে যায় তার আলো। কখনো সোনালি কিংবা নীল আকাশ আর নিচে সবুজের সমারোহ। পূর্ণিমায় আলো রাঙিয়ে তোলে রাতের আঁধার। আবার শিশিরভেজা ভোরে সবকিছু ঢেকে যায় সাদা মেঘের ভেলায়। এই হলো দুর্গম বান্দরবানের মিরিঞ্জা পাহাড়ের কথা।
‘উজাড় করে দেওয়া’ বলতে যা বোঝায়, প্রকৃতি এখানে তাই করেছে; রূপ-সৌন্দর্য একেবারে উজাড় করে দিয়েছে। পর্যটকেরা বাঁশ-কাঠের তৈরি জুমঘরে থেকে এই সৌন্দর্য উপভোগ করতে পারবেন। শীতকাল মিরিঞ্জা ভ্যালি ভ্রমণের আদর্শ সময়।
পাহাড়ের একেক পর্যটনকেন্দ্র একেক কারণে বিখ্যাত। মিরিঞ্জা ভ্যালি বিখ্যাত রিসোর্টের জন্য। প্রকৃতি উপভোগ করতে এখানে যাওয়া যায়। বিদ্যুৎ নেই বলে এখানে রাত নিবিড়। কথা বলা যায় নক্ষত্রদের সঙ্গে। রাতভর শোনা যায় শিশির পতনের শব্দ।
যেভাবে যাবেন
বান্দরবান শহর থেকে ৮৬ কিলোমিটার এবং চকরিয়া থেকে ২৪ কিলোমিটার দূরে লামা উপজেলায় এই পর্যটনকেন্দ্র। লামা সদর থেকে মিরিঞ্জা ভ্যালির দূরত্ব আনুমানিক ৭ কিলোমিটার। এটি সমুদ্রপৃষ্ঠ থেকে প্রায় ১ হাজার ফুট উঁচু।
দেশের যেকোনো জায়গা থেকে কক্সবাজারে যাওয়ার পথে চকরিয়া বাস টার্মিনালে নামতে হবে। সেখান থেকে লামা-আলীকদম পথে জিপ, চান্দের গাড়ি, বাস বা সিএনজিচালিত অটোরিকশায় মিরিঞ্জা ভ্যালি যাওয়া যায়। বাস কিংবা জিপের ভাড়া ৫০ থেকে ৬০ টাকা। লামা-আলীকদম সড়কে মিরিঞ্জা বাজারে গাড়ি থেকে নেমে ১০ মিনিট হাঁটলেই মিরিঞ্জা ভ্যালির রিসোর্টগুলোর দেখা পাওয়া যাবে। মোটরসাইকেল, অটোরিকশা অথবা প্রাইভেট কার নিয়েও যাওয়া যায় সেখানে। যাওয়ার রাস্তাও সহজ।
মিরিঞ্জার রিসোর্ট
মিরিঞ্জা ভ্যালিতে ৪০টির বেশি রিসোর্ট রয়েছে। এসব রিসোর্টে সব মিলিয়ে পাহাড়ি জুমঘরের আদলে তৈরি ১৫০টির বেশি ঘর রয়েছে। প্রতিটি জুমঘরের ভাড়া ২ হাজার থেকে ৬ হাজার টাকা পর্যন্ত। একটি জুমঘরে ৬ থেকে ৮ জন পর্যন্ত থাকা যায়। বেশির ভাগ জুমঘরে বাথরুম সংযুক্ত রয়েছে। মিরিঞ্জা ভ্যালিতে বিদ্যুৎ-সংযোগ নেই। তবে সার্বক্ষণিক সোলার প্যানেল দিয়ে লাইট ও ফ্যান চালানো যাবে। এক ঘণ্টার জন্য রিসোর্টগুলোতে জেনারেটর চালানো হয় পর্যটকদের মোবাইল ফোনসহ বিভিন্ন ডিভাইস চার্জ দেওয়ার জন্য। এ ছাড়া চাইলে তাঁবু করে থাকার ব্যবস্থা রয়েছে সব কটি রিসোর্টে। তাঁবুর ভাড়া ১ হাজার টাকা। একটি তাঁবুতে ৩ থেকে ৪ জন থাকা যায়। এই শীতে মিরিঞ্জা ভ্যালিতে যেতে চাইলে অন্তত ৭ দিন আগে রিসোর্ট বুকিং দিতে হবে।
কী খাবেন
মিরিঞ্জা ভ্যালির রিসোর্টগুলোতে তিন বেলা প্যাকেজ খাবারের ব্যবস্থা করা হয়। এর মধ্যে সকালে ডিম-খিচুড়ি কিংবা মুরগির মাংস। দুপুরে সাদা ভাত, ডাল, মুরগি এবং সবজি ও সালাদ। এ ছাড়া রাতে বারবিকিউ, চিকেন, কাবাব ও পরোটার ব্যবস্থা রয়েছে। তিন বেলা খাবারের প্যাকেজের মূল্য ৭০০ থেকে ৮০০ টাকা। এ ছাড়া পর্যটকেরা চাইলে নিজেরাও রান্না করে খেতে পারবেন।
রাজনীতি থেকে ফ্যাশন ট্রেন্ড—চলতি জীবনে সবকিছুতেই এখন জেন জিদের জয়জয়কার। বিশ্বজুড়ে সবকিছুতে প্রভাব বিস্তার করে চলেছে জেন জিরা। জেন জি বা জেনারেশন জেড হলো সেই প্রজন্ম, যাদের জন্ম ১৯৯৬ থেকে ২০১০ সালের মধ্যে। আর তাদের পরবর্তী প্রজন্ম হলো জেনারেশন আলফা বা জেন আলফা, যাদের জন্মকাল ২০১২ থেকে ২০২৪ সা পর্যন্ত
৬ ঘণ্টা আগেশীতকাল মানেই চা, স্যুপ, আর মজাদার খাবার। তবে শীতের সবচেয়ে বড় সমস্যাগুলোর একটি হলো খাবার খুব দ্রুত ঠান্ডা হয়ে যাওয়া। আর ঠান্ডা খাবার বা কার-ই ভালো লাগে? একদমই নয়! খাবার গরম রাখতে না পারলে শীতের আনন্দটাই যেন মাটি হয়ে যায়। তবে চিন্তা নেই—খাবার গরম রাখার জন্য রয়েছে সহজ কিছু কৌশল।
৭ ঘণ্টা আগেশীতকাল মানেই পিঠাপুলির দারুণ আয়োজন। বছরের শেষ ছুটি উপভোগে আর নতুন বছর বরণের আয়োজনে থাকতে পারে নানান পিঠা। দাদি-নানিদের হাতের পিঠা মায়েদের হাত ঘুরে তাদের মেয়েদের হাতে উঠে আসতে আসতে বদলে গেছে অনেকভাবে। কেউ সেই বদলে যাওয়া স্বাদ ভালোবাসে, আবার কেউ ভালোবাসে পুরোনো স্বাদ..
১০ ঘণ্টা আগেশীতকাল মানেই পিঠাপুলির দারুণ আয়োজন। বছরের শেষ ছুটি উপভোগে আর নতুন বছর বরণের আয়োজনে থাকতে পারে নানান পিঠা। দাদি-নানিদের হাতের পিঠা মায়েদের হাত ঘুরে তাদের মেয়েদের হাতে উঠে আসতে আসতে বদলে গেছে অনেকভাবে। কেউ সেই বদলে যাওয়া স্বাদ ভালোবাসে, আবার কেউ ভালোবাসে পুরোনো স্বাদ...
১০ ঘণ্টা আগে