নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
পশ্চিমবঙ্গের পূর্ব মেদিনীপুরের কাঁথি মহকুমা হাসপাতালে বাংলাদেশ সরকারের ওষুধ দেওয়া হচ্ছে। ওষুধের পাতায় লেখা ‘গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকারের সম্পদ, ক্রয় বিক্রয় আইনত দণ্ডনীয়’। তবে ওষুধের গায়ে মেয়াদের উল্লেখ নেই। গতকাল মঙ্গলবার এ-সংক্রান্ত প্রতিবেদন প্রকাশ করে ভারতীয় সংবাদমাধ্যম আনন্দবাজার পত্রিকার অনলাইন সংস্করণ।
এ বিষয়ে স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যাণমন্ত্রী জাহিদ মালেক বলেছেন, ‘পুরো বিষয়টি খতিয়ে দেখবে সরকার। এর পর একটা ব্যবস্থা নেওয়া হবে।’
আনন্দবাজার পত্রিকার অনলাইন সংস্করণে প্রকাশিত প্রতিবেদনের প্রতিক্রিয়ায় রাষ্ট্রীয় মালিকানাধীন ফার্মাসিউটিক্যাল কোম্পানি এসেনসিয়াল ড্রাগস কোম্পানি লিমিটেডের (ইডিসিএল) পক্ষ থেকে জানানো হয়েছে, গত বছর করোনা মহামারির তৃতীয় ঢেউ সামাল দিতে যখন ভারত হিমশিম খাচ্ছিল, তখন করোনার মৃদু উপসর্গের রোগীদের চিকিৎসার জন্য জরুরি ওষুধ ডক্সিসাইক্লিন ক্যাপসুলসহ জীবন রক্ষাকারী বেশ কয়েক ধরনের ওষুধ পাঠিয়েছিল বাংলাদেশ সরকার। ওই বছরের মে মাসে এসব ওষুধ পাঠানো হয়, যা ধাপে ধাপে বিভিন্ন হাসপাতালে রোগীদের চিকিৎসায় ব্যবহার করছে দেশটি।
এসেনসিয়াল ড্রাগসের ব্যবস্থাপনা পরিচালক অধ্যাপক এহসানুল কবির জগলুল বলেছেন, ‘এ নিয়ে বিভ্রান্তি ছড়ানোর কোনো সুযোগ নেই। বন্ধুপ্রতিম দেশ হিসেবে ভারতে মহামারি মোকাবিলায় সাহায্যের জন্য এসব ওষুধ পাঠানো হয়। ওষুধগুলো মে মাসের দিকে পাঠানো হয়। দেশটির সরকারই এ ব্যাপারে সবকিছু বন্দোবস্ত করে নিয়ে যায়। এমনকি এ নিয়ে রাষ্ট্রীয় অতিথি ভবনে একটি অনুষ্ঠানও হয়।’
এহসানুল কবির জগলুল বলেন, ‘ওষুধগুলোর উৎপাদন ও মেয়াদোত্তীর্ণের তারিখ উল্লেখ না থাকার অভিযোগ সম্পূর্ণ ভিত্তিহীন এবং দুঃখজনক। এ নিয়ে সংবাদ প্রচারের কোনো অবকাশ নেই।’
উল্লেখ্য, গতকাল মঙ্গলবার ভারতীয় সংবাদমাধ্যম আনন্দবাজার পত্রিকার অনলাইন সংস্করণের এক প্রতিবেদনে বলা হয়, ঘটনাস্থল কাঁথি মহকুমা হাসপাতালের আউটডোর। মঙ্গলবার একাধিক রোগী চিকিৎসা নিতে এসে ডাক্তার দেখানোর পর হাতে পান ডক্সিসাইক্লিন ক্যাপসুল। ওষুধের পাতায় লেখা ‘গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকারের সম্পদ, ক্রয় বিক্রয় আইনত দণ্ডনীয়’। প্রতিবেশী দেশের সরকারি ওষুধ কীভাবে এ রাজ্যের হাসপাতালে পৌঁছাল, তা জানে না জেলা প্রশাসন। প্রশ্ন উঠতেই খতিয়ে দেখার প্রক্রিয়া শুরু হয়েছে। কীভাবে এমনটা হয়েছে, তা তদন্ত করে দেখার নির্দেশ দিয়েছে পূর্ব মেদিনীপুর জেলা প্রশাসন। প্রশাসনের দাবি, এই ওষুধ পাঠানো হয়েছে কলকাতা থেকে।
এমন প্রতিবেদন প্রকাশের পরদিনই বাংলাদেশের ওষুধ সরবরাহকারী প্রতিষ্ঠানের পক্ষ থেকে প্রতিক্রিয়া জানানো হলো।
পশ্চিমবঙ্গের পূর্ব মেদিনীপুরের কাঁথি মহকুমা হাসপাতালে বাংলাদেশ সরকারের ওষুধ দেওয়া হচ্ছে। ওষুধের পাতায় লেখা ‘গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকারের সম্পদ, ক্রয় বিক্রয় আইনত দণ্ডনীয়’। তবে ওষুধের গায়ে মেয়াদের উল্লেখ নেই। গতকাল মঙ্গলবার এ-সংক্রান্ত প্রতিবেদন প্রকাশ করে ভারতীয় সংবাদমাধ্যম আনন্দবাজার পত্রিকার অনলাইন সংস্করণ।
এ বিষয়ে স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যাণমন্ত্রী জাহিদ মালেক বলেছেন, ‘পুরো বিষয়টি খতিয়ে দেখবে সরকার। এর পর একটা ব্যবস্থা নেওয়া হবে।’
আনন্দবাজার পত্রিকার অনলাইন সংস্করণে প্রকাশিত প্রতিবেদনের প্রতিক্রিয়ায় রাষ্ট্রীয় মালিকানাধীন ফার্মাসিউটিক্যাল কোম্পানি এসেনসিয়াল ড্রাগস কোম্পানি লিমিটেডের (ইডিসিএল) পক্ষ থেকে জানানো হয়েছে, গত বছর করোনা মহামারির তৃতীয় ঢেউ সামাল দিতে যখন ভারত হিমশিম খাচ্ছিল, তখন করোনার মৃদু উপসর্গের রোগীদের চিকিৎসার জন্য জরুরি ওষুধ ডক্সিসাইক্লিন ক্যাপসুলসহ জীবন রক্ষাকারী বেশ কয়েক ধরনের ওষুধ পাঠিয়েছিল বাংলাদেশ সরকার। ওই বছরের মে মাসে এসব ওষুধ পাঠানো হয়, যা ধাপে ধাপে বিভিন্ন হাসপাতালে রোগীদের চিকিৎসায় ব্যবহার করছে দেশটি।
এসেনসিয়াল ড্রাগসের ব্যবস্থাপনা পরিচালক অধ্যাপক এহসানুল কবির জগলুল বলেছেন, ‘এ নিয়ে বিভ্রান্তি ছড়ানোর কোনো সুযোগ নেই। বন্ধুপ্রতিম দেশ হিসেবে ভারতে মহামারি মোকাবিলায় সাহায্যের জন্য এসব ওষুধ পাঠানো হয়। ওষুধগুলো মে মাসের দিকে পাঠানো হয়। দেশটির সরকারই এ ব্যাপারে সবকিছু বন্দোবস্ত করে নিয়ে যায়। এমনকি এ নিয়ে রাষ্ট্রীয় অতিথি ভবনে একটি অনুষ্ঠানও হয়।’
এহসানুল কবির জগলুল বলেন, ‘ওষুধগুলোর উৎপাদন ও মেয়াদোত্তীর্ণের তারিখ উল্লেখ না থাকার অভিযোগ সম্পূর্ণ ভিত্তিহীন এবং দুঃখজনক। এ নিয়ে সংবাদ প্রচারের কোনো অবকাশ নেই।’
উল্লেখ্য, গতকাল মঙ্গলবার ভারতীয় সংবাদমাধ্যম আনন্দবাজার পত্রিকার অনলাইন সংস্করণের এক প্রতিবেদনে বলা হয়, ঘটনাস্থল কাঁথি মহকুমা হাসপাতালের আউটডোর। মঙ্গলবার একাধিক রোগী চিকিৎসা নিতে এসে ডাক্তার দেখানোর পর হাতে পান ডক্সিসাইক্লিন ক্যাপসুল। ওষুধের পাতায় লেখা ‘গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকারের সম্পদ, ক্রয় বিক্রয় আইনত দণ্ডনীয়’। প্রতিবেশী দেশের সরকারি ওষুধ কীভাবে এ রাজ্যের হাসপাতালে পৌঁছাল, তা জানে না জেলা প্রশাসন। প্রশ্ন উঠতেই খতিয়ে দেখার প্রক্রিয়া শুরু হয়েছে। কীভাবে এমনটা হয়েছে, তা তদন্ত করে দেখার নির্দেশ দিয়েছে পূর্ব মেদিনীপুর জেলা প্রশাসন। প্রশাসনের দাবি, এই ওষুধ পাঠানো হয়েছে কলকাতা থেকে।
এমন প্রতিবেদন প্রকাশের পরদিনই বাংলাদেশের ওষুধ সরবরাহকারী প্রতিষ্ঠানের পক্ষ থেকে প্রতিক্রিয়া জানানো হলো।
অন্তর্বর্তী সরকার গঠিত বিচার বিভাগ সংস্কার কমিশন (জেআরসি) বিচার বিভাগের প্রয়োজনীয় সংস্কার আনতে অংশীজনদের মতামত গ্রহণের জন্য একটি ওয়েবসাইট চালু করেছে। ২৩ নভেম্বর এক বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়, আগামী ৭ ডিসেম্বরের মধ্যে সাধারণ জনগণসহ বিচারক, আইনজীবী ও আদালত সংশ্লিষ্ট সহায়ক কর্মচারীদের কাছে মতামত চেয়েছে কমি
৮ ঘণ্টা আগেফৌজদারি মামলায় কোনো আসামি আদালত থেকে অব্যাহতি পেলেও তিনি পুরোপুরি বিপদমুক্ত হন না। তার বিপদ কিছুটা থেকেই যায়। তবে ফৌজদারি মামলায় চার্জ গঠনের পর খালাস পেলে আসামি বিপদমুক্ত হন। একটি ফৌজদারি মামলা সংক্রান্ত সকল বিচারিক কার্যক্রম সম্পন্ন করেন ম্যাজিস্ট্রেট আদালত কিংবা ম্যাজিস্ট্রেট ও দায়রা আদালত।
১০ ঘণ্টা আগেঢাকা-দিল্লি পররাষ্ট্রসচিব পর্যায়ের বৈঠকে দ্বিপক্ষীয় সম্পর্ক ও শেখ হাসিনার প্রত্যর্পণ নিয়ে আলোচনা হতে পারে। ভারত ও বাংলাদেশের কূটনৈতিক সিদ্ধান্ত আঞ্চলিক রাজনীতি ও মানবাধিকারের ওপর প্রভাব ফেলবে।
১০ ঘণ্টা আগেনবনিযুক্ত মহাপরিদর্শক বাহারুল আলম বলেছেন, ৫ আগস্ট পরবর্তী সময়ে দায়ের করা মামলাগুলো যথাযথভাবে তদন্ত করতে হবে। কোনো নিরীহ মানুষকে হয়রানি করা যাবে না। নিরীহ কারও নামে মামলা হলেও যথাযথ আইনি প্রক্রিয়ার মাধ্যমে তা প্রত্যাহারের ব্যবস্থা গ্রহণ করতে হবে।
১১ ঘণ্টা আগে