নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
আসন্ন দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন অনুষ্ঠানের প্রস্তুতি সম্পর্কে অবহিত হয়ে রাষ্ট্রপতি সন্তোষ প্রকাশ করেছেন বলে জানিয়েছেন প্রধান নির্বাচন কমিশনার (সিইসি) কাজী হাবিবুল আউয়াল। আজ বৃহস্পতিবার দুপুরে বঙ্গভবনে রাষ্ট্রপতি মো. সাহাবুদ্দিনের সঙ্গে সাক্ষাৎ শেষে সাংবাদিকদের সামনে এ কথা বলেন সিইসি।
কাজী হাবিবুল আউয়াল বলেন, ‘আমাদের আাসার মূল উদ্দেশ্য ছিল মহামান্য রাষ্ট্রপতিকে আসন্ন নির্বাচন বিষয়ে আমাদের যে প্রস্তুতি গৃহীত হয়েছে, সেটা অবহিত করা। আমরা মহামান্য রাষ্ট্রপতিকে আমাদের সার্বিক প্রস্তুতি সম্পর্কে অবহিত করেছি। উনি শুনেছেন, সন্তুষ্ট হয়েছেন।’
নির্বাচনের সম্ভাব্য সময়সূচি নিয়ে আলোচনা হয়েছে কি না, জানতে চাইলে সিইসি বলেন, ‘সম্ভাব্য সময়সূচি নিয়ে ওনাকে জানিয়েছি যে, নির্বাচন অত্যাসন্ন। এটা উনিও জানেন যে শেষ সময়টা ২৯ জানুয়ারি, এর আগেই করতে হবে। আমরা জানিয়েছি, এখনো কোনো সিদ্ধান্ত নিইনি। আমরা আজকে ওনার সঙ্গে সাক্ষাৎ করে গেলাম, মতবিনিময় করে গেছি।’
এক প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, ‘আমরা তো বলেছি, তফসিল দ্রুত ঘোষণা করব। কারণ সময় হয়ে গেছে। নির্বাচনের ব্যাপারে আমরা যেটি বলেছি, প্রথম সপ্তাহে বা দ্বিতীয় সপ্তাহে, আমরা এখনো ওই অবস্থায় আছি। তবে আমরা বসে যখন এটি চূড়ান্ত করব, তখন আপনাদের অবহিত করব।’
ভোটের মাঠের রাজনৈতিক বাস্তবতা নিয়ে কোনো কথা হয়েছে কি না, জানতে চাইলে তিনি বলেন, ‘ওটা নিয়ে আমাদের তেমন আলোচনা হয়নি। আমরা শুধু আমাদের কথা বলেছি এবং প্রত্যাশা ব্যক্ত করেছি যে, আমরা যাতে শান্তিপূর্ণ পরিবেশে নির্বাচন হয়, সে বিষয়ে সবাই যেন সহযোগিতা করেন।’
তফসিল ঘোষণার সময়, রাজনৈতিক বিরোধ ও নির্বাচনে অনাগ্রহীদের উদ্দেশে কিছু বলবেন কি না—সাংবাদিকদের এমন প্রশ্নের জবাবে ‘না, এই মুহূর্তে আমি আর বক্তব্য দিব না’ বলে চলে যান সিইসি।
এর আগে তিনি বলেন, আসন্ন নির্বাচন অবাধ, নিরপেক্ষ, সুন্দর, সুষ্ঠুভাবে, সুশৃঙ্খলিত হবে বলে মহামান্য রাষ্ট্রপতি আশা ব্যক্ত করেছেন। এ ব্যাপারে ওনার সহযোগিতা যদি প্রয়োজন হয়, তা তিনি করবেন বলে আশা দিয়েছেন।
‘আমরা বলেছি, আপনার সাহায্য-সহযোগিতা প্রয়োজন হলে গ্রহণ করব। তিনি আমাদের আশ্বস্ত করেছেন যে, অবাধ নির্বাচনের স্বার্থে যেকোনো ধরনের সাহায্য-সহযোগিতা দিতে তিনি সদা প্রস্তুত থাকবেন।’
রাষ্ট্রপতিকে উদ্ধৃত করে সিইসি আরও বলেন, ‘তিনি বলেছেন, গণতান্ত্রিক যে ধারাবাহিকতা, সাংবিধানিক যে ধারাবাহিকতা, এটাকে যেকোনো মূল্যে অব্যাহত রাখতে হবে। আমরা ওনাকে জানিয়েছি, আমরা নির্বাচন কমিশন, আমাদের ওপর সাংবিধানিকভাবে যে দায়িত্ব আরোপিত হয়েছে এবং সেখানে যে বাধ্যবাধকতা রয়েছে, আমরা সে অনুযায়ী নির্ধারিত সময়ে, নির্ধারিত পদ্ধতিতে নির্বাচন করতে বদ্ধপরিকর। আমরা ওনাকে বলেছি, আমরা সব রাজনৈতিক দল, সরকার ও জনগণের সহযোগিতা নিরবচ্ছিন্নভাবে কামনা করে যাচ্ছি।’
তিনি বলেন, ‘আমরা ওনাকে আশ্বস্ত করেছি, আমরা আশাবাদী যে সবার সহযোগিতায় আসন্ন জাতীয় সংসদ নির্বাচন সাংবিধানিক যে বাধ্যবাধকতা আছে, ওর আলোকে যথাসময়ে নিষ্পন্ন করতে সমর্থ হব।’
আসন্ন দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন অনুষ্ঠানের প্রস্তুতি সম্পর্কে অবহিত হয়ে রাষ্ট্রপতি সন্তোষ প্রকাশ করেছেন বলে জানিয়েছেন প্রধান নির্বাচন কমিশনার (সিইসি) কাজী হাবিবুল আউয়াল। আজ বৃহস্পতিবার দুপুরে বঙ্গভবনে রাষ্ট্রপতি মো. সাহাবুদ্দিনের সঙ্গে সাক্ষাৎ শেষে সাংবাদিকদের সামনে এ কথা বলেন সিইসি।
কাজী হাবিবুল আউয়াল বলেন, ‘আমাদের আাসার মূল উদ্দেশ্য ছিল মহামান্য রাষ্ট্রপতিকে আসন্ন নির্বাচন বিষয়ে আমাদের যে প্রস্তুতি গৃহীত হয়েছে, সেটা অবহিত করা। আমরা মহামান্য রাষ্ট্রপতিকে আমাদের সার্বিক প্রস্তুতি সম্পর্কে অবহিত করেছি। উনি শুনেছেন, সন্তুষ্ট হয়েছেন।’
নির্বাচনের সম্ভাব্য সময়সূচি নিয়ে আলোচনা হয়েছে কি না, জানতে চাইলে সিইসি বলেন, ‘সম্ভাব্য সময়সূচি নিয়ে ওনাকে জানিয়েছি যে, নির্বাচন অত্যাসন্ন। এটা উনিও জানেন যে শেষ সময়টা ২৯ জানুয়ারি, এর আগেই করতে হবে। আমরা জানিয়েছি, এখনো কোনো সিদ্ধান্ত নিইনি। আমরা আজকে ওনার সঙ্গে সাক্ষাৎ করে গেলাম, মতবিনিময় করে গেছি।’
এক প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, ‘আমরা তো বলেছি, তফসিল দ্রুত ঘোষণা করব। কারণ সময় হয়ে গেছে। নির্বাচনের ব্যাপারে আমরা যেটি বলেছি, প্রথম সপ্তাহে বা দ্বিতীয় সপ্তাহে, আমরা এখনো ওই অবস্থায় আছি। তবে আমরা বসে যখন এটি চূড়ান্ত করব, তখন আপনাদের অবহিত করব।’
ভোটের মাঠের রাজনৈতিক বাস্তবতা নিয়ে কোনো কথা হয়েছে কি না, জানতে চাইলে তিনি বলেন, ‘ওটা নিয়ে আমাদের তেমন আলোচনা হয়নি। আমরা শুধু আমাদের কথা বলেছি এবং প্রত্যাশা ব্যক্ত করেছি যে, আমরা যাতে শান্তিপূর্ণ পরিবেশে নির্বাচন হয়, সে বিষয়ে সবাই যেন সহযোগিতা করেন।’
তফসিল ঘোষণার সময়, রাজনৈতিক বিরোধ ও নির্বাচনে অনাগ্রহীদের উদ্দেশে কিছু বলবেন কি না—সাংবাদিকদের এমন প্রশ্নের জবাবে ‘না, এই মুহূর্তে আমি আর বক্তব্য দিব না’ বলে চলে যান সিইসি।
এর আগে তিনি বলেন, আসন্ন নির্বাচন অবাধ, নিরপেক্ষ, সুন্দর, সুষ্ঠুভাবে, সুশৃঙ্খলিত হবে বলে মহামান্য রাষ্ট্রপতি আশা ব্যক্ত করেছেন। এ ব্যাপারে ওনার সহযোগিতা যদি প্রয়োজন হয়, তা তিনি করবেন বলে আশা দিয়েছেন।
‘আমরা বলেছি, আপনার সাহায্য-সহযোগিতা প্রয়োজন হলে গ্রহণ করব। তিনি আমাদের আশ্বস্ত করেছেন যে, অবাধ নির্বাচনের স্বার্থে যেকোনো ধরনের সাহায্য-সহযোগিতা দিতে তিনি সদা প্রস্তুত থাকবেন।’
রাষ্ট্রপতিকে উদ্ধৃত করে সিইসি আরও বলেন, ‘তিনি বলেছেন, গণতান্ত্রিক যে ধারাবাহিকতা, সাংবিধানিক যে ধারাবাহিকতা, এটাকে যেকোনো মূল্যে অব্যাহত রাখতে হবে। আমরা ওনাকে জানিয়েছি, আমরা নির্বাচন কমিশন, আমাদের ওপর সাংবিধানিকভাবে যে দায়িত্ব আরোপিত হয়েছে এবং সেখানে যে বাধ্যবাধকতা রয়েছে, আমরা সে অনুযায়ী নির্ধারিত সময়ে, নির্ধারিত পদ্ধতিতে নির্বাচন করতে বদ্ধপরিকর। আমরা ওনাকে বলেছি, আমরা সব রাজনৈতিক দল, সরকার ও জনগণের সহযোগিতা নিরবচ্ছিন্নভাবে কামনা করে যাচ্ছি।’
তিনি বলেন, ‘আমরা ওনাকে আশ্বস্ত করেছি, আমরা আশাবাদী যে সবার সহযোগিতায় আসন্ন জাতীয় সংসদ নির্বাচন সাংবিধানিক যে বাধ্যবাধকতা আছে, ওর আলোকে যথাসময়ে নিষ্পন্ন করতে সমর্থ হব।’
দেশে বর্তমানে সরকারি চাকরিজীবীর সংখ্যা সাড়ে ১৫ লাখের মতো। তাদের সবাইকে আগামী ৩০ নভেম্বরের মধ্যে সম্পদের হিসাব বিবরণী জমা দিতে হবে। তবে এরপর প্রতিবছর ৩১ ডিসেম্বরের মধ্যে তা জমা দিতে হবে। জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয় থেকে গত ১ সেপ্টেম্বর এমনটাই জানানো হয়েছে।
৬ ঘণ্টা আগেফরিদপুরের মল্লিকপুরে ঢাকা-খুলনা মহাসড়কে খাগড়াছড়ি পরিবহন ও গ্রিন এক্সপ্রেস বাসের মুখোমুখি সংঘর্ষের দুর্ঘটনাস্থলকে ‘ব্ল্যাক স্পট’ বা বারংবার দুর্ঘটনাপ্রবণ স্থান হিসেবে চিহ্নিত করেছে জাতীয় তদন্ত কমিটি। মৃতুফাঁদে পরিণত ওই সড়কটির কাঠামোগত ত্রুটি সারানোসহ একগুচ্ছ সুপারিশ করে জরুরি ভিত্তিতে তা বাস্তবায়নের
৬ ঘণ্টা আগেদেশের সব টিভি চ্যানেল ও ইলেকট্রনিক মিডিয়ায় দিনে কমপক্ষে দুবার প্রচার করতে হবে ‘জুলাই অনির্বাণ’ ভিডিওচিত্র। আজ শুক্রবার (২২ নভেম্বর) এক বিজ্ঞপ্তির মাধ্যমে এ কথা জানায় তথ্য ও সম্প্রচার মন্ত্রণালয়। বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনে শহীদ ও আহতদের আত্মত্যাগ জনগণকে অবহিত করার লক্ষ্যে তথ্য..
৮ ঘণ্টা আগেনতুন প্রধান নির্বাচন কমিশনার (সিইসি) এ এম এম নাসির উদ্দীন ও অপর চার নির্বাচন কমিশনারের শপথ আগামী রোববার অনুষ্ঠিত হবে। প্রধান বিচারপতি সৈয়দ রেফাত আহমেদ রোববার বেলা দেড়টায় সুপ্রিম কোর্টের জাজেস লাউঞ্জে তাঁদের শপথ পাঠ করাবেন। সুপ্রিম কোর্টের জনসংযোগ কর্মকর্তা শফিকুল ইসলাম আজকের পত্রিকাকে এ কথা জানান।
৯ ঘণ্টা আগে