তাসনিম মহসিন, ঢাকা
আফগানিস্তান থেকে উদ্ধার করে মার্কিন সামরিক ঘাঁটিতে নিয়ে যাওয়া হয় ১২ বাংলাদেশিসহ এশিয়ান ইউনিভার্সিটি ফর উইমেনের ১৬০ শিক্ষার্থী। এদের মধ্যে ৬ বাংলাদেশি কাতার থেকে মঙ্গলবার রাতে বাংলাদেশ ফিরেছেন। বাকি ৬ বাংলাদেশি বর্তমানে স্পেনে অবস্থান করছেন। তাঁদেরও পর্যায়ক্রমে ফেরত আনা হবে। পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে।
পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের সংশ্লিষ্ট অনুবিভাগের সূত্র জানায়, কাবুল বিমানবন্দর থেকে জাতিসংঘ শরণার্থী সংস্থা ইউএনএইচসিআরের সহযোগিতায় গত শুক্রবার এশিয়ান ১৬০ শিক্ষার্থীদের সঙ্গে ৬ বাংলাদেশি আফগানিস্তান ছাড়েন। আর শনিবার দুপুরে আরও ৬ বাংলাদেশি আফগানিস্তান থেকে বের হন। শুরুতে উদ্ধার করে ১২ বাংলাদেশি ও ১৬০ শিক্ষার্থীকে সৌদি আরবের মার্কিন সামরিক ঘাঁটিতে নিয়ে যাওয়া হয়। এরপর সেখান থেকে তাদের ৬ জনকে কাতারে এবং বাকি ৬ বাংলাদেশি ও ১৬০ শিক্ষার্থীকে স্পেনে মার্কিন সামরিক ঘাঁটিতে নিয়ে যাওয়া হয়।
নাম প্রকাশ না করার শর্তে পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের এক ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তা আজকের পত্রিকাকে বলেন, ৬ বাংলাদেশি বর্তমানে স্পেনে অবস্থান করছেন। সেখানে আফগানিস্তানের ১৬০ শিক্ষার্থীও রয়েছেন। ৬ বাংলাদেশিকে আমরা ফেরত নিয়ে আসব।
তাঁদের কবে ফেরত নিয়ে আসা হবে? জানতে চাইলে তিনি বলেন, ৬ বাংলাদেশি বর্তমানে মার্কিন তত্ত্বাবধানে রয়েছেন। তাঁদের মার্কিন প্রক্রিয়া সম্পন্ন করে দেশে ফিরতে হবে। কবে ফেরত আসবেন তা সঠিক করে বলা যাচ্ছে না।
১৬০ শিক্ষার্থীদের বিষয়ে জানতে চাইলে ওই কর্মকর্তা বলেন, ১৬০ শিক্ষার্থীর বাংলাদেশের ভিসা রয়েছে। ফলে তাঁরা যদি বাংলাদেশে আসতে চায় তবে আসতে দেওয়া হবে। তবে তাঁরা আসতে চান নাকি অন্য কোন দেশে যেতে চান তা আমাদের জানা নেই। এটা তাঁদের ব্যক্তিগত বিষয়। এমনও হতে পারে তাদের যুক্তরাষ্ট্রে নিয়ে যাওয়া হলো, সেখানেই তাঁদের পড়াশোনার ব্যবস্থা করা হলো। ফলে এ বিষয়ে বাংলাদেশের দায়িত্ব নেই।
ব্র্যাকের তিন কর্মী এখনো আফগানিস্তানে রয়েছেন। তাঁদের ফেরত নিয়ে আসার বিষয়ে জানতে চাইলে ব্র্যাক আজকের পত্রিকাকে জানায়, নতুন করে কোন তথ্য নেই। তবে তাঁদের ফেরত আনার বিষয়ে চেষ্টা চলছে।
এ বিষয়ে জানতে চাইলে পররাষ্ট্রসচিব মাসুদ বিন মোমেন আজকের পত্রিকাকে বলেন, বাংলাদেশিদের ফেরাতে আমরা কাজ করছি। যারা এরই মধ্যে আফগানিস্তান ছেড়েছেন, তাঁদের তৃতীয় দেশের মাধ্যমে যেখানে বাণিজ্যিক ফ্লাইট রয়েছে, সেখান থেকে ফেরত নিয়ে আসছি। তাঁরা তো চলেই আসবে। আর এখনো ২ থেকে ৪ জন আফগানিস্তানে রয়েছেন। তাঁদের সঙ্গে আমাদের যোগাযোগ অব্যাহত রয়েছে। যেহেতু বর্তমানে তারা কোন ঝুঁকির মধ্যে নেই, পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় থেকে তাদের বিচলিত না হতে পরামর্শ দেওয়া হয়েছে। মার্কিনিরা চলে গেলেও অন্য একটি ব্যবস্থা হবে, এর মাধ্যমে তাঁদের ফেরত আনা হবে। তবে একটু সময় লাগতে পারে।
পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় জানায়, বাকি ৬ বাংলাদেশিকে পর্যায়ক্রমে করোনার পিসিআর পরীক্ষা করা হবে। করোনা নেগেটিভ আসলে নিয়মিত বাণিজ্যিক ফ্লাইটে ঢাকার উদ্দেশ্যে রওনা করিয়ে দেওয়া হবে। যে দেশে রয়েছেন সেই দেশের স্বাস্থ্য প্রটোকল মেনে তাদের আসতে হবে।
আফগানিস্তান থেকে উদ্ধার করে মার্কিন সামরিক ঘাঁটিতে নিয়ে যাওয়া হয় ১২ বাংলাদেশিসহ এশিয়ান ইউনিভার্সিটি ফর উইমেনের ১৬০ শিক্ষার্থী। এদের মধ্যে ৬ বাংলাদেশি কাতার থেকে মঙ্গলবার রাতে বাংলাদেশ ফিরেছেন। বাকি ৬ বাংলাদেশি বর্তমানে স্পেনে অবস্থান করছেন। তাঁদেরও পর্যায়ক্রমে ফেরত আনা হবে। পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে।
পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের সংশ্লিষ্ট অনুবিভাগের সূত্র জানায়, কাবুল বিমানবন্দর থেকে জাতিসংঘ শরণার্থী সংস্থা ইউএনএইচসিআরের সহযোগিতায় গত শুক্রবার এশিয়ান ১৬০ শিক্ষার্থীদের সঙ্গে ৬ বাংলাদেশি আফগানিস্তান ছাড়েন। আর শনিবার দুপুরে আরও ৬ বাংলাদেশি আফগানিস্তান থেকে বের হন। শুরুতে উদ্ধার করে ১২ বাংলাদেশি ও ১৬০ শিক্ষার্থীকে সৌদি আরবের মার্কিন সামরিক ঘাঁটিতে নিয়ে যাওয়া হয়। এরপর সেখান থেকে তাদের ৬ জনকে কাতারে এবং বাকি ৬ বাংলাদেশি ও ১৬০ শিক্ষার্থীকে স্পেনে মার্কিন সামরিক ঘাঁটিতে নিয়ে যাওয়া হয়।
নাম প্রকাশ না করার শর্তে পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের এক ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তা আজকের পত্রিকাকে বলেন, ৬ বাংলাদেশি বর্তমানে স্পেনে অবস্থান করছেন। সেখানে আফগানিস্তানের ১৬০ শিক্ষার্থীও রয়েছেন। ৬ বাংলাদেশিকে আমরা ফেরত নিয়ে আসব।
তাঁদের কবে ফেরত নিয়ে আসা হবে? জানতে চাইলে তিনি বলেন, ৬ বাংলাদেশি বর্তমানে মার্কিন তত্ত্বাবধানে রয়েছেন। তাঁদের মার্কিন প্রক্রিয়া সম্পন্ন করে দেশে ফিরতে হবে। কবে ফেরত আসবেন তা সঠিক করে বলা যাচ্ছে না।
১৬০ শিক্ষার্থীদের বিষয়ে জানতে চাইলে ওই কর্মকর্তা বলেন, ১৬০ শিক্ষার্থীর বাংলাদেশের ভিসা রয়েছে। ফলে তাঁরা যদি বাংলাদেশে আসতে চায় তবে আসতে দেওয়া হবে। তবে তাঁরা আসতে চান নাকি অন্য কোন দেশে যেতে চান তা আমাদের জানা নেই। এটা তাঁদের ব্যক্তিগত বিষয়। এমনও হতে পারে তাদের যুক্তরাষ্ট্রে নিয়ে যাওয়া হলো, সেখানেই তাঁদের পড়াশোনার ব্যবস্থা করা হলো। ফলে এ বিষয়ে বাংলাদেশের দায়িত্ব নেই।
ব্র্যাকের তিন কর্মী এখনো আফগানিস্তানে রয়েছেন। তাঁদের ফেরত নিয়ে আসার বিষয়ে জানতে চাইলে ব্র্যাক আজকের পত্রিকাকে জানায়, নতুন করে কোন তথ্য নেই। তবে তাঁদের ফেরত আনার বিষয়ে চেষ্টা চলছে।
এ বিষয়ে জানতে চাইলে পররাষ্ট্রসচিব মাসুদ বিন মোমেন আজকের পত্রিকাকে বলেন, বাংলাদেশিদের ফেরাতে আমরা কাজ করছি। যারা এরই মধ্যে আফগানিস্তান ছেড়েছেন, তাঁদের তৃতীয় দেশের মাধ্যমে যেখানে বাণিজ্যিক ফ্লাইট রয়েছে, সেখান থেকে ফেরত নিয়ে আসছি। তাঁরা তো চলেই আসবে। আর এখনো ২ থেকে ৪ জন আফগানিস্তানে রয়েছেন। তাঁদের সঙ্গে আমাদের যোগাযোগ অব্যাহত রয়েছে। যেহেতু বর্তমানে তারা কোন ঝুঁকির মধ্যে নেই, পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় থেকে তাদের বিচলিত না হতে পরামর্শ দেওয়া হয়েছে। মার্কিনিরা চলে গেলেও অন্য একটি ব্যবস্থা হবে, এর মাধ্যমে তাঁদের ফেরত আনা হবে। তবে একটু সময় লাগতে পারে।
পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় জানায়, বাকি ৬ বাংলাদেশিকে পর্যায়ক্রমে করোনার পিসিআর পরীক্ষা করা হবে। করোনা নেগেটিভ আসলে নিয়মিত বাণিজ্যিক ফ্লাইটে ঢাকার উদ্দেশ্যে রওনা করিয়ে দেওয়া হবে। যে দেশে রয়েছেন সেই দেশের স্বাস্থ্য প্রটোকল মেনে তাদের আসতে হবে।
মিয়ানমারে নির্যাতনের শিকার হয়ে বাংলাদেশে আশ্রয় নেওয়া রোহিঙ্গাদের নিয়ে বিপাকে রয়েছে নির্বাচন কমিশন (ইসি)। কারণ মাঝেমধ্যেই দেশের বিভিন্ন এলাকা থেকে তাঁরা ভোটার হওয়ার চেষ্টা করছেন। তাই তাঁদের সহজে শনাক্ত করতে জাতিসংঘের হাতে থাকা রোহিঙ্গাদের বায়োমেট্রিকসহ ডাটাবেইস (তথ্যভান্ডার) ব্যবহার করতে চায় ইসি।
২ ঘণ্টা আগেমাগুরায় শিশু ধর্ষণ ও তার মৃত্যুর ঘটনায় দেশজুড়ে প্রতিবাদ-বিক্ষোভ এখনো চলছে। ধর্ষকের বিচারের দাবিতে সোচ্চার সবাই। এর মধ্যেও নারী ও শিশুর প্রতি নির্মমতা থেমে নেই। বগুড়ায় দুই শিশুকে ধর্ষণের অভিযোগে একজনের বিরুদ্ধে মামলা হয়েছে।
২ ঘণ্টা আগেবাংলাদেশের পরিবর্তিত পরিস্থিতিতে সংস্কার খুবই গুরুত্বপূর্ণ বিষয় বলে মনে করেন জাতিসংঘের মহাসচিব আন্তোনিও গুতেরেস। তিনি বলেছেন, সংস্কারপ্রক্রিয়ায় সহায়তা করতে পারে জাতিসংঘ। তবে কতটুকু সংস্কার করা হবে এবং তার কতটা নির্বাচনের আগে এবং কতটা পরে হবে, দেশের জনগণের সঙ্গে আলোচনা করে রাজনৈতিক দলগুলোকেই...
৩ ঘণ্টা আগেসফররত জাতিসংঘ মহাসচিব আন্তোনিও গুতেরেস বলেছেন, রাখাইনে রোহিঙ্গা জনগোষ্ঠীর প্রত্যাবর্তন এবং তাদের অধিকার সম্পূর্ণরূপে ফিরিয়ে দেওয়ার জন্য আরাকান আর্মির সঙ্গে সংলাপে বসা জরুরি হয়ে পড়েছে।
৪ ঘণ্টা আগে