নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
পৃথিবীতে এখনো খাদ্যের জন্য হাহাকার থেমে নেই বলে মন্তব্য করেছেন মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ উপদেষ্টা ফরিদা আখতার। তিনি বলেন, পৃথিবীতে এখনো খাদ্যের জন্য হাহাকার থেমে নেই। আমরা রেডিও, টিভি, ইউটিউব চ্যানেল এমনকি সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে দেখতে পাচ্ছি ফিলিস্তিনের গাঁজায় শিশুরা খাদ্যের জন্য হাহাকার করছে, সেখানে আমরা কীভাবে বলতে পারি ক্ষুধামুক্ত পৃথিবী আছে।
আজ বুধবার (১১ ডিসেম্বর) রাজধানীর বনানীতে অবস্থিত হোটেল শেরাটনে ওয়েল্ট হাঙ্গার হিলফে বাংলাদেশ এবং কনসার্ন ওয়ার্ল্ডওয়াইড বাংলাদেশের যৌথ আয়োজনে ‘গ্লোবাল হাঙ্গার ইনডেক্স (জিএইচআই) ২০২৪’-এর উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এসব কথা বলেন।
অনুষ্ঠানটির থিম ছিল ‘ক্ষুধাশূন্য বাংলাদেশের পথে: বাঁধাসমূহ এবং অতিক্রমের উপায়’। মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ মন্ত্রণালয় থেকে পাঠানো সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়।
মৎস্য উপদেষ্টা বলেন, মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ মন্ত্রণালয় প্রোটিন সাপ্লাইয়ের দিক থেকে সাপ্লাই সোর্স হিসেবে কাজ করছে। অনেকেই ইন্ডাস্ট্রিয়াল ফার্মের কথা বলে থাকেন। কিন্তু এখনো দেশের বিভিন্ন চরাঞ্চলে নারীরা হাস, মুরগি, গরু, ছাগল লালন-পালন করে স্বাবলম্বী হচ্ছে। খাদ্য নিরাপত্তায় নারীর লোকজ জ্ঞানকেও গুরুত্ব দেওয়ার ওপর জোর দেন তিনি।
ফরিদা আখতার বলেন, অনিরাপদ কৃষিচর্চার ফলে আমরা নিরাপদ খাদ্যের যোগান নিশ্চিত করতে পারছি না। এতে পুষ্টি নিরাপত্তাও নিশ্চিত হচ্ছে না। মাছসহ বাংলাদেশে যে রকম প্রাকৃতিক খাদ্য বৈচিত্র্য আছে তা রক্ষার ওপর জোর দিতে হবে। শস্য উৎপাদনে কীটনাশক ও হার্বিসাইড ব্যবহারের ফলে অসংক্রামক রোগ ক্যানসারসহ বিভিন্ন ব্যাধি বেড়েই চলছে। তাই এ বিষয়ে আমাদের ভাবতে হবে।
বাইরে থেকে খাদ্য আমদানির বিরোধিতা করে উপদেষ্টা বলেন, মানুষ যদি নিজের খাবার নিজে উৎপাদন করতে পারে কেবল তাহলেই বলা যাবে আমরা ক্ষুধা মিটাতে পারছি।
অনুষ্ঠানে গেস্ট অব অনার হিসেবে উপস্থিত ছিলেন ডেলিগেশনস অব ইউরোপীয় ইউনিয়ন টু বাংলাদেশের হেড অব ডেভেলপমেন্ট কো-অপারেশন ড. মিহাল ক্রেইজা।
বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন খাদ্য মন্ত্রণালয়ের সচিব মাসুদুল হাসান, মহিলা বিষয়ক অধিদপ্তরের মহাপরিচালক কেয়া খান, মন্ত্রিপরিষদ বিভাগের অতিরিক্ত সচিব মোহাম্মদ খালেদ হাসান, বাংলাদেশ জাতীয় পুষ্টি পরিষদের মহাপরিচালক ড. মোহাম্মদ মাহবুবুর রহমান, ওয়েল্ট হাঙ্গার হিলফে বাংলাদেশের কান্ট্রি ডিরেক্টর পঙ্কজ কুমার, কনসার্ন ওয়ার্ল্ডওয়াইডের কান্ট্রি ডিরেক্টর মনিষ কুমার আগারওয়াল প্রমুখ।
পৃথিবীতে এখনো খাদ্যের জন্য হাহাকার থেমে নেই বলে মন্তব্য করেছেন মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ উপদেষ্টা ফরিদা আখতার। তিনি বলেন, পৃথিবীতে এখনো খাদ্যের জন্য হাহাকার থেমে নেই। আমরা রেডিও, টিভি, ইউটিউব চ্যানেল এমনকি সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে দেখতে পাচ্ছি ফিলিস্তিনের গাঁজায় শিশুরা খাদ্যের জন্য হাহাকার করছে, সেখানে আমরা কীভাবে বলতে পারি ক্ষুধামুক্ত পৃথিবী আছে।
আজ বুধবার (১১ ডিসেম্বর) রাজধানীর বনানীতে অবস্থিত হোটেল শেরাটনে ওয়েল্ট হাঙ্গার হিলফে বাংলাদেশ এবং কনসার্ন ওয়ার্ল্ডওয়াইড বাংলাদেশের যৌথ আয়োজনে ‘গ্লোবাল হাঙ্গার ইনডেক্স (জিএইচআই) ২০২৪’-এর উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এসব কথা বলেন।
অনুষ্ঠানটির থিম ছিল ‘ক্ষুধাশূন্য বাংলাদেশের পথে: বাঁধাসমূহ এবং অতিক্রমের উপায়’। মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ মন্ত্রণালয় থেকে পাঠানো সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়।
মৎস্য উপদেষ্টা বলেন, মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ মন্ত্রণালয় প্রোটিন সাপ্লাইয়ের দিক থেকে সাপ্লাই সোর্স হিসেবে কাজ করছে। অনেকেই ইন্ডাস্ট্রিয়াল ফার্মের কথা বলে থাকেন। কিন্তু এখনো দেশের বিভিন্ন চরাঞ্চলে নারীরা হাস, মুরগি, গরু, ছাগল লালন-পালন করে স্বাবলম্বী হচ্ছে। খাদ্য নিরাপত্তায় নারীর লোকজ জ্ঞানকেও গুরুত্ব দেওয়ার ওপর জোর দেন তিনি।
ফরিদা আখতার বলেন, অনিরাপদ কৃষিচর্চার ফলে আমরা নিরাপদ খাদ্যের যোগান নিশ্চিত করতে পারছি না। এতে পুষ্টি নিরাপত্তাও নিশ্চিত হচ্ছে না। মাছসহ বাংলাদেশে যে রকম প্রাকৃতিক খাদ্য বৈচিত্র্য আছে তা রক্ষার ওপর জোর দিতে হবে। শস্য উৎপাদনে কীটনাশক ও হার্বিসাইড ব্যবহারের ফলে অসংক্রামক রোগ ক্যানসারসহ বিভিন্ন ব্যাধি বেড়েই চলছে। তাই এ বিষয়ে আমাদের ভাবতে হবে।
বাইরে থেকে খাদ্য আমদানির বিরোধিতা করে উপদেষ্টা বলেন, মানুষ যদি নিজের খাবার নিজে উৎপাদন করতে পারে কেবল তাহলেই বলা যাবে আমরা ক্ষুধা মিটাতে পারছি।
অনুষ্ঠানে গেস্ট অব অনার হিসেবে উপস্থিত ছিলেন ডেলিগেশনস অব ইউরোপীয় ইউনিয়ন টু বাংলাদেশের হেড অব ডেভেলপমেন্ট কো-অপারেশন ড. মিহাল ক্রেইজা।
বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন খাদ্য মন্ত্রণালয়ের সচিব মাসুদুল হাসান, মহিলা বিষয়ক অধিদপ্তরের মহাপরিচালক কেয়া খান, মন্ত্রিপরিষদ বিভাগের অতিরিক্ত সচিব মোহাম্মদ খালেদ হাসান, বাংলাদেশ জাতীয় পুষ্টি পরিষদের মহাপরিচালক ড. মোহাম্মদ মাহবুবুর রহমান, ওয়েল্ট হাঙ্গার হিলফে বাংলাদেশের কান্ট্রি ডিরেক্টর পঙ্কজ কুমার, কনসার্ন ওয়ার্ল্ডওয়াইডের কান্ট্রি ডিরেক্টর মনিষ কুমার আগারওয়াল প্রমুখ।
২০২৪ সালে বাংলাদেশে ৩১০ জন শিক্ষার্থী আত্মহত্যা করেছে। তাদের মাঝে স্কুল, কলেজ, মাদ্রাসা ও বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীও রয়েছেন। এর মধ্যে ৬৫ শতাংশের বেশি কৈশোর বয়সী।
১ ঘণ্টা আগেগত ৫ মাসে (৪ আগস্ট ২০২৪ থেকে) সারা দেশের ৪০টি মাজারে ৪৪টি হামলা, ভাঙচুর, লুটপাট ও আগুন দেওয়ার ঘটনা ঘটেছে। এর মধ্যে সবচেয়ে বেশি হামলার ঘটনা ঘটেছে ঢাকা বিভাগে। আজ প্রধান উপদেষ্টার প্রেস উইং থেকে পাঠানো এক বার্তায় এ তথ্য জানানো হয়েছে...
৪ ঘণ্টা আগেবাংলাদেশ ফাইন্যান্সিয়াল ইন্টেলিজেন্স ইউনিটের (বিএফআইইউ) সাবেক প্রধান মাসুদ বিশ্বাসকে গ্রেপ্তার করেছে দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক)। আজ শনিবার পুলিশের গোয়েন্দা বিভাগের (ডিবি) সহায়তায় অভিযান চালিয়ে তাঁকে গ্রেপ্তার করা হয়। দুদকের ঊর্ধ্বতন একটি সূত্র এ তথ্য নিশ্চিত করেছে...
৫ ঘণ্টা আগেলেবাননে আটকে পড়া আরও ৪৭ জন বাংলাদেশি দেশে ফিরেছেন। আজ শনিবার সকাল ৯টা ১৫ মিনিটে তাদের বহনকারী কাতার এয়ারওয়েজের ফ্লাইট হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে অবতরণ করে। সম্পূর্ণ সরকারি খরচে তাঁদের দেশে ফিরিয়ে আনা হয়...
৫ ঘণ্টা আগে