নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
আইন উপদেষ্টা ড. আসিফ নজরুল বলেছেন, ‘বিগত ফ্যাসিস্ট সরকারের আমলে গায়েবি মামলা হতো। সরকারের পক্ষ থেকে গায়েবি মামলা দিত। আমরা সরকারের পক্ষ থেকে কোনো মামলা দিচ্ছি না। সাধারণ লোকজন, ভুক্তভোগী, রাজনৈতিক প্রতিপক্ষ তারা অন্যদের ব্যাপারে ঢালাও মামলা দিচ্ছে। ঢালাও মামলার খুব মারাত্মক প্রকোপ দেখা দিয়েছে। এটি আমাদের অত্যন্ত বিব্রত করে।’
আজ মঙ্গলবার বিচার প্রশাসন প্রশিক্ষণ ইনস্টিটিউটে বিচার বিভাগ সংস্কার কমিশনের সঙ্গে বৈঠকের পর সাংবাদিকদের তিনি এসব কথা বলেন।
আসিফ নজরুল বলেন, ‘আমরা অনেক ধরনের আইনি সংস্কার, পদক্ষেপের কথা ভাবছি। পরবর্তীতে উচ্চ আদালতে বিচারক নিয়োগটি আমরা একটি আইনের মাধ্যমে করতে চাচ্ছি। আইনের মাধ্যমে করার দাবি সমাজে বহুদিন ধরে আছে। ২০০৮ সালে এ রকম একটি আইন হয়েছিল। বিগত ফ্যাসিস্ট সরকার এসে সেটিকে আর আইনে রূপান্তরিত করেনি। আমরা ওই আইনটি আরও বেশি যুগোপযোগী করার জন্য, তাঁদের (কমিশনের) সহায়তা চেয়েছি। যাতে পরবর্তী যে নিয়োগ হবে, তা আমরা আইনের ভিত্তিতে করতে পারি।’
বিচার বিভাগ সংস্কার কমিশনের কাজের অগ্রগতি সম্পর্কে আইন উপদেষ্টা বলেন, ‘তাঁরা যেভাবে কাজ করছেন, তাতে আমি খুবই আশাবাদী হয়েছি। আমার কাছে মনে হচ্ছে, তারা যেমন বিচার বিভাগের প্রতিষ্ঠার লক্ষ্যে কাজ করছেন বা স্বপ্ন দেখছেন তা যদি সত্যিই করা যেত তাহলে সম্ভবত আমাদের বিচারাঙ্গনে সমস্যা যা আছে তা আর থাকত না কখনো। এখানে আইনের শাসন, মানবাধিকার ও মানুষের আইনি অধিকার অনেক বেশি শক্ত হতো।’
বিচার বিভাগ সংস্কার কমিশনের সদস্য বিচারপতি ফরিদ আহমেদ শিবলী বলেন, ‘আমরা আশা করি কিছুদিনের মধ্যেই সুপারিশ আকারে আমাদের মতামত আইন মন্ত্রণালয়ে জানাব। আশা করি সরকার সুপারিশ অনুযায়ী বাস্তব সম্মত পদক্ষেপ গ্রহণ করবে।’
আইন উপদেষ্টা ড. আসিফ নজরুল বলেছেন, ‘বিগত ফ্যাসিস্ট সরকারের আমলে গায়েবি মামলা হতো। সরকারের পক্ষ থেকে গায়েবি মামলা দিত। আমরা সরকারের পক্ষ থেকে কোনো মামলা দিচ্ছি না। সাধারণ লোকজন, ভুক্তভোগী, রাজনৈতিক প্রতিপক্ষ তারা অন্যদের ব্যাপারে ঢালাও মামলা দিচ্ছে। ঢালাও মামলার খুব মারাত্মক প্রকোপ দেখা দিয়েছে। এটি আমাদের অত্যন্ত বিব্রত করে।’
আজ মঙ্গলবার বিচার প্রশাসন প্রশিক্ষণ ইনস্টিটিউটে বিচার বিভাগ সংস্কার কমিশনের সঙ্গে বৈঠকের পর সাংবাদিকদের তিনি এসব কথা বলেন।
আসিফ নজরুল বলেন, ‘আমরা অনেক ধরনের আইনি সংস্কার, পদক্ষেপের কথা ভাবছি। পরবর্তীতে উচ্চ আদালতে বিচারক নিয়োগটি আমরা একটি আইনের মাধ্যমে করতে চাচ্ছি। আইনের মাধ্যমে করার দাবি সমাজে বহুদিন ধরে আছে। ২০০৮ সালে এ রকম একটি আইন হয়েছিল। বিগত ফ্যাসিস্ট সরকার এসে সেটিকে আর আইনে রূপান্তরিত করেনি। আমরা ওই আইনটি আরও বেশি যুগোপযোগী করার জন্য, তাঁদের (কমিশনের) সহায়তা চেয়েছি। যাতে পরবর্তী যে নিয়োগ হবে, তা আমরা আইনের ভিত্তিতে করতে পারি।’
বিচার বিভাগ সংস্কার কমিশনের কাজের অগ্রগতি সম্পর্কে আইন উপদেষ্টা বলেন, ‘তাঁরা যেভাবে কাজ করছেন, তাতে আমি খুবই আশাবাদী হয়েছি। আমার কাছে মনে হচ্ছে, তারা যেমন বিচার বিভাগের প্রতিষ্ঠার লক্ষ্যে কাজ করছেন বা স্বপ্ন দেখছেন তা যদি সত্যিই করা যেত তাহলে সম্ভবত আমাদের বিচারাঙ্গনে সমস্যা যা আছে তা আর থাকত না কখনো। এখানে আইনের শাসন, মানবাধিকার ও মানুষের আইনি অধিকার অনেক বেশি শক্ত হতো।’
বিচার বিভাগ সংস্কার কমিশনের সদস্য বিচারপতি ফরিদ আহমেদ শিবলী বলেন, ‘আমরা আশা করি কিছুদিনের মধ্যেই সুপারিশ আকারে আমাদের মতামত আইন মন্ত্রণালয়ে জানাব। আশা করি সরকার সুপারিশ অনুযায়ী বাস্তব সম্মত পদক্ষেপ গ্রহণ করবে।’
হজরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে পৌঁছানোর পর তাঁদের অভ্যর্থনা জানান পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়, প্রবাসী কল্যাণ ও বৈদেশিক কর্মসংস্থান মন্ত্রণালয়, এবং আইওএমের কর্মকর্তারা। এ সময় পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের পরিচালক মোস্তফা জামিল খান ফেরত আসা বাংলাদেশিদের সঙ্গে কথা বলেন এবং তাঁদের অবস্থা সম্পর্কে খোঁজখবর নেন।
২ ঘণ্টা আগেজাতীয় সংসদ নির্বাচন অনুষ্ঠানের জন্য তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থা পুনর্বহাল, সংরক্ষিত নারী আসনে সরাসরি ভোট গ্রহণ, প্রবাসীদের ভোট দেওয়ার সুযোগসহ বিভিন্ন সুপারিশ করেছেন সংবাদপত্রের সম্পাদকেরা। গতকাল বৃহস্পতিবার নির্বাচন ব্যবস্থা সংস্কার কমিশনের সঙ্গে বৈঠকে নিজেদের মতামত তুলে ধরেন তাঁরা।
২ ঘণ্টা আগেপরিবর্তিত প্রেক্ষাপটে জন-আকাঙ্ক্ষা পূরণে অবাধ, সুষ্ঠু, নিরপেক্ষ ও অংশগ্রহণমূলক নির্বাচন অনুষ্ঠান এখন সময়ের দাবি। বিএনপিসহ অধিকাংশ রাজনৈতিক দলের চাওয়া দ্রুত নির্বাচন। এ অবস্থায় নতুন নির্বাচন কমিশন (ইসি) গঠনকে ‘ইতিবাচক’ হিসেবে দেখছেন দলগুলোর নেতারা। তাঁরা বলেছেন, নির্বাচন অনুষ্ঠানে কার্যকর পদক্ষেপ নিয়
২ ঘণ্টা আগেনির্বাচন কমিশনে আড়াই মাসের শূন্যতা কাটল অবশেষে। গতকাল বৃহস্পতিবার অবসরপ্রাপ্ত সচিব এ এম এম নাসির উদ্দীনের নেতৃত্বে নতুন নির্বাচন কমিশন গঠন করেছেন রাষ্ট্রপতি মো. সাহাবুদ্দিন। মন্ত্রিপরিষদ বিভাগ প্রধান নির্বাচন কমিশনার (সিইসি) এবং চারজন নির্বাচন কমিশনার নিয়োগ দিয়ে প্রজ্ঞাপন জারি করেছে।
৩ ঘণ্টা আগে