মাহফুজুল ইসলাম, ঢাকা
রূপপুর পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্রের সঙ্গে উচ্চগতির টেলিযোগাযোগ নেটওয়ার্ক স্থাপনে ৩৭৮ কোটি টাকার একটি প্রকল্প নেওয়া হয়েছিল ২০২২ সালে। দুই বছর মেয়াদি এই প্রকল্পের মেয়াদ শেষ হয়েছে সাত মাস আগে। কিন্তু কাজের কাজ কিছুই হয়নি। এখন মেয়াদ ও ব্যয় দুটোই বাড়িয়ে দ্বিগুণ করার আবদার করছে প্রকল্প বাস্তবায়নকারী প্রতিষ্ঠান বাংলাদেশ টেলিকমিউনিকেশনস কোম্পানি লিমিটেড (বিটিসিএল)।
বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি মন্ত্রণালয়ের উদ্যোগে নেওয়া প্রকল্পটির নাম ‘রূপপুর পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্রের জন্য এক্সটার্নাল টেলিযোগাযোগ নেটওয়ার্ক স্থাপন’ প্রকল্প। এই প্রকল্পের মাধ্যমে জাতীয় পারমাণবিক ও তেজস্ক্রিয়তাবিষয়ক ব্যবস্থাপনা কেন্দ্রের সঙ্গে বিদ্যুৎকেন্দ্র ও সংশ্লিষ্ট মন্ত্রণালয়, বিভাগ ও সংস্থার নিরবচ্ছিন্ন টেলিযোগাযোগব্যবস্থা নিশ্চিত করা হবে।
পরিকল্পনা কমিশনের তথ্যমতে, বাংলাদেশ ও রুশ সরকারের অর্থায়নে বাস্তবায়নাধীন এই প্রকল্পের ব্যয় ধরা হয় ৩৭৮ কোটি ৮৪ লাখ টাকা। আর মেয়াদ ধরা হয় ২০২২ সালের এপ্রিল থেকে ২০২৪ মার্চ পর্যন্ত। নির্ধারিত ওই মেয়াদ সাত মাস আগে শেষ হয়ে গেলেও এখন পর্যন্ত প্রকল্পের আর্থিক ও বাস্তব অগ্রগতি মাত্র ০.০১ শতাংশ। আর এই সময়ে খরচ হয়েছে ৪ কোটি ৮২ লাখ টাকা। এ অবস্থায় প্রকল্পের ব্যয় ৩৪৪ কোটি ৯৪ লাখ টাকা বা ৯১.০৫ শতাংশ বাড়িয়ে ৭২৩ কোটি ৭৮ লাখ টাকা করার প্রস্তাব দেওয়া হয়েছে প্রকল্প মূল্যায়ন কমিটির (পিইসি) কাছে। একই সঙ্গে প্রকল্পটি বাস্তবায়নের জন্য ২০২৬ সালের জুন পর্যন্ত সময় চেয়েছে বিটিসিএল।
পিইসি বিষয়টি পরিকল্পনা কমিশনের আর্থসামাজিক অবকাঠামো বিভাগে উপস্থাপন করেছে। এরপর বিভাগটি থেকেও বিটিসিএলের প্রস্তাব পরিকল্পনা কমিশনে তুলে ধরা হয়। প্রকল্পের সারসংক্ষেপ এখন পরিকল্পনা উপদেষ্টার দপ্তরে রয়েছে বলে জানা গেছে।
জানতে চাইলে পরিকল্পনা কমিশনের আর্থসামাজিক অবকাঠামো বিভাগের সদস্য (সচিব) রেহানা পারভীন আজকের পত্রিকাকে বলেন, রূপপুরের মূল প্রকল্পের সহযোগিতার জন্য এই প্রকল্প নেওয়া হচ্ছে। একটা প্রকল্প আরেকটা প্রকল্পের পরিপূরক। তাই সবকিছু বিচার-বিশ্লেষণ করে এই প্রকল্পটির ব্যয় অনুমোদন করা হচ্ছে।
এদিকে কোনো কাজ না করেই প্রকল্পের মেয়াদ ও ব্যয় বৃদ্ধির এই প্রস্তাব নিয়ে প্রশ্ন তুলেছেন বিশেষজ্ঞরা। তাঁরা বলছেন, প্রকল্পটি নেওয়ার আগে সম্ভাব্যতা সঠিকভাবে যাচাই করা হয়নি। তড়িঘড়ি করে প্রকল্প অনুমোদন করা হয়েছে। এখন প্রকল্প বাস্তবায়নে অতিরিক্ত সময় ও ব্যয় বরাদ্দের যে প্রস্তাব করা হয়েছে, তাতেই বোঝা যায়, প্রকল্প বাছাইয়ে দুর্বলতা ছিল। এই প্রকল্পে অনিয়ম হয়েছে।
এ বিষয়ে বেসরকারি গবেষণা প্রতিষ্ঠান সেন্টার ফর পলিসি ডায়ালগের (সিপিডি) বিশেষ ফেলো মোস্তাফিজুর রহমান আজকের পত্রিকাকে বলেন, বিগত সরকারের সময় অধিকাংশ প্রকল্পই নেওয়া হয়েছিল রাজনৈতিকভাবে, এ কারণে প্রকল্প নেওয়ার সময় সম্ভাব্যতা যাচাই করা হয়নি। ‘রূপপুর পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্রের জন্য এক্সটার্নাল টেলিযোগাযোগ নেটওয়ার্ক স্থাপন প্রকল্পের ক্ষেত্রেও এমন হয়েছে। কোনো কাজ না করেই এখন তারা সময় ও ব্যয় বাড়ানোর জন্য ব্যস্ত হয়ে পড়েছে।
তবে বিটিসিএলের প্রকল্পের সময় ও ব্যয় বাড়ানোর প্রস্তাবে বেশ কিছু যুক্তি তুলে ধরেছে। প্রস্তাবে তারা বলেছে, প্রকল্পের নেটওয়ার্ক ডিজাইন চূড়ান্তকরণে রাশিয়ার পরামর্শক প্রতিষ্ঠানের ওপর নির্ভরশীলতা এবং পরামর্শক প্রতিষ্ঠানের পরামর্শক ফি পরিশোধে আরোপিত শর্তগুলো পরিপালন করা সম্ভবপর না হওয়ায় ক্রয়সংক্রান্ত সব প্রক্রিয়া সম্পাদন সত্ত্বেও চুক্তি করা যায়নি। এ কারণে প্রকল্পের মূল কাজই শুরু হয়নি।
বিটিসিএল ব্যয় বাড়ানোর পেছনে যুক্তি দিয়ে বলেছে, তিনটি এনটিটিএন অপারেটস থেকে আরআরইউ ভিত্তিতে অপটিক্যালস ফাইবার লিজ নেওয়া বাবদ চাহিদাকৃত বাস্তব ব্যয় অনুমোদিত ডিপিপিতে বর্ণিত ব্যয় অপেক্ষা অনেক বেশি। প্রকল্পটির ব্যয় বাড়ানোর প্রস্তাবের আরও একটি বড় কারণ দেখানো হয়, চাহিদা, কারিগরি ও সেবাজনিত কারণে টেলিকম সরঞ্জাম ও সিকিউরিটি ইকুইপমেন্টের বিভিন্নতায় ও সংখ্যায় পরিবর্তন এসেছে। এনপিপির জন্য সিকিউরিটি-বিষয়টি সর্বাধিক গুরুত্বপূর্ণ হিসেবে বিবেচনায় নিয়ে প্রস্তাবিত আরডিপিপিতে সব লেয়ারে নতুন করে সিকিউরিটি যন্ত্রপাতি স্থাপনের প্রস্তাব করা হয়েছে, যা মূল ডিপিপিতে ছিল না।
এ ছাড়া তড়িঘড়ি করে প্রকল্পটির অনুমোদন নেওয়া হলেও এখন পর্যন্ত রাশিয়ার পরামর্শক প্রতিষ্ঠানের সঙ্গে কোনো চুক্তিই করতে পারেনি বিটিসিএল। অন্যদিকে ২০২২ সালে যখন প্রকল্পটি অনুমোদন পায়, তখন ডলারের মূল্য ছিল ৮৪ টাকা, যেটি বর্তমানে ১২০ টাকা হয়েছে।
সার্বিক বিষয়ে প্রকল্প পরিচালক শফিকুর রহমান আজকের পত্রিকাকে বলেন, নানা কারণে প্রকল্পের কাজ এগিয়ে নেওয়া সম্ভব হয়নি। রাশিয়ার পরামর্শক প্রতিষ্ঠানের ওপর নির্ভরশীলতার পাশাপাশি পরামর্শক প্রতিষ্ঠানের ফি পরিশোধে জুড়ে দেওয়া শর্ত পূরণ করতে না পারায় এই সময় অতিবাহিত হয়েছে। কাজ না হওয়ার যন্ত্রপাতিসহ অনেক কিছুরই দাম রিশিডিউল করতে হচ্ছে। এসব কারণেই ব্যয় বাড়ানোর প্রস্তাব করা হয়েছে।
রূপপুর পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্রের সঙ্গে উচ্চগতির টেলিযোগাযোগ নেটওয়ার্ক স্থাপনে ৩৭৮ কোটি টাকার একটি প্রকল্প নেওয়া হয়েছিল ২০২২ সালে। দুই বছর মেয়াদি এই প্রকল্পের মেয়াদ শেষ হয়েছে সাত মাস আগে। কিন্তু কাজের কাজ কিছুই হয়নি। এখন মেয়াদ ও ব্যয় দুটোই বাড়িয়ে দ্বিগুণ করার আবদার করছে প্রকল্প বাস্তবায়নকারী প্রতিষ্ঠান বাংলাদেশ টেলিকমিউনিকেশনস কোম্পানি লিমিটেড (বিটিসিএল)।
বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি মন্ত্রণালয়ের উদ্যোগে নেওয়া প্রকল্পটির নাম ‘রূপপুর পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্রের জন্য এক্সটার্নাল টেলিযোগাযোগ নেটওয়ার্ক স্থাপন’ প্রকল্প। এই প্রকল্পের মাধ্যমে জাতীয় পারমাণবিক ও তেজস্ক্রিয়তাবিষয়ক ব্যবস্থাপনা কেন্দ্রের সঙ্গে বিদ্যুৎকেন্দ্র ও সংশ্লিষ্ট মন্ত্রণালয়, বিভাগ ও সংস্থার নিরবচ্ছিন্ন টেলিযোগাযোগব্যবস্থা নিশ্চিত করা হবে।
পরিকল্পনা কমিশনের তথ্যমতে, বাংলাদেশ ও রুশ সরকারের অর্থায়নে বাস্তবায়নাধীন এই প্রকল্পের ব্যয় ধরা হয় ৩৭৮ কোটি ৮৪ লাখ টাকা। আর মেয়াদ ধরা হয় ২০২২ সালের এপ্রিল থেকে ২০২৪ মার্চ পর্যন্ত। নির্ধারিত ওই মেয়াদ সাত মাস আগে শেষ হয়ে গেলেও এখন পর্যন্ত প্রকল্পের আর্থিক ও বাস্তব অগ্রগতি মাত্র ০.০১ শতাংশ। আর এই সময়ে খরচ হয়েছে ৪ কোটি ৮২ লাখ টাকা। এ অবস্থায় প্রকল্পের ব্যয় ৩৪৪ কোটি ৯৪ লাখ টাকা বা ৯১.০৫ শতাংশ বাড়িয়ে ৭২৩ কোটি ৭৮ লাখ টাকা করার প্রস্তাব দেওয়া হয়েছে প্রকল্প মূল্যায়ন কমিটির (পিইসি) কাছে। একই সঙ্গে প্রকল্পটি বাস্তবায়নের জন্য ২০২৬ সালের জুন পর্যন্ত সময় চেয়েছে বিটিসিএল।
পিইসি বিষয়টি পরিকল্পনা কমিশনের আর্থসামাজিক অবকাঠামো বিভাগে উপস্থাপন করেছে। এরপর বিভাগটি থেকেও বিটিসিএলের প্রস্তাব পরিকল্পনা কমিশনে তুলে ধরা হয়। প্রকল্পের সারসংক্ষেপ এখন পরিকল্পনা উপদেষ্টার দপ্তরে রয়েছে বলে জানা গেছে।
জানতে চাইলে পরিকল্পনা কমিশনের আর্থসামাজিক অবকাঠামো বিভাগের সদস্য (সচিব) রেহানা পারভীন আজকের পত্রিকাকে বলেন, রূপপুরের মূল প্রকল্পের সহযোগিতার জন্য এই প্রকল্প নেওয়া হচ্ছে। একটা প্রকল্প আরেকটা প্রকল্পের পরিপূরক। তাই সবকিছু বিচার-বিশ্লেষণ করে এই প্রকল্পটির ব্যয় অনুমোদন করা হচ্ছে।
এদিকে কোনো কাজ না করেই প্রকল্পের মেয়াদ ও ব্যয় বৃদ্ধির এই প্রস্তাব নিয়ে প্রশ্ন তুলেছেন বিশেষজ্ঞরা। তাঁরা বলছেন, প্রকল্পটি নেওয়ার আগে সম্ভাব্যতা সঠিকভাবে যাচাই করা হয়নি। তড়িঘড়ি করে প্রকল্প অনুমোদন করা হয়েছে। এখন প্রকল্প বাস্তবায়নে অতিরিক্ত সময় ও ব্যয় বরাদ্দের যে প্রস্তাব করা হয়েছে, তাতেই বোঝা যায়, প্রকল্প বাছাইয়ে দুর্বলতা ছিল। এই প্রকল্পে অনিয়ম হয়েছে।
এ বিষয়ে বেসরকারি গবেষণা প্রতিষ্ঠান সেন্টার ফর পলিসি ডায়ালগের (সিপিডি) বিশেষ ফেলো মোস্তাফিজুর রহমান আজকের পত্রিকাকে বলেন, বিগত সরকারের সময় অধিকাংশ প্রকল্পই নেওয়া হয়েছিল রাজনৈতিকভাবে, এ কারণে প্রকল্প নেওয়ার সময় সম্ভাব্যতা যাচাই করা হয়নি। ‘রূপপুর পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্রের জন্য এক্সটার্নাল টেলিযোগাযোগ নেটওয়ার্ক স্থাপন প্রকল্পের ক্ষেত্রেও এমন হয়েছে। কোনো কাজ না করেই এখন তারা সময় ও ব্যয় বাড়ানোর জন্য ব্যস্ত হয়ে পড়েছে।
তবে বিটিসিএলের প্রকল্পের সময় ও ব্যয় বাড়ানোর প্রস্তাবে বেশ কিছু যুক্তি তুলে ধরেছে। প্রস্তাবে তারা বলেছে, প্রকল্পের নেটওয়ার্ক ডিজাইন চূড়ান্তকরণে রাশিয়ার পরামর্শক প্রতিষ্ঠানের ওপর নির্ভরশীলতা এবং পরামর্শক প্রতিষ্ঠানের পরামর্শক ফি পরিশোধে আরোপিত শর্তগুলো পরিপালন করা সম্ভবপর না হওয়ায় ক্রয়সংক্রান্ত সব প্রক্রিয়া সম্পাদন সত্ত্বেও চুক্তি করা যায়নি। এ কারণে প্রকল্পের মূল কাজই শুরু হয়নি।
বিটিসিএল ব্যয় বাড়ানোর পেছনে যুক্তি দিয়ে বলেছে, তিনটি এনটিটিএন অপারেটস থেকে আরআরইউ ভিত্তিতে অপটিক্যালস ফাইবার লিজ নেওয়া বাবদ চাহিদাকৃত বাস্তব ব্যয় অনুমোদিত ডিপিপিতে বর্ণিত ব্যয় অপেক্ষা অনেক বেশি। প্রকল্পটির ব্যয় বাড়ানোর প্রস্তাবের আরও একটি বড় কারণ দেখানো হয়, চাহিদা, কারিগরি ও সেবাজনিত কারণে টেলিকম সরঞ্জাম ও সিকিউরিটি ইকুইপমেন্টের বিভিন্নতায় ও সংখ্যায় পরিবর্তন এসেছে। এনপিপির জন্য সিকিউরিটি-বিষয়টি সর্বাধিক গুরুত্বপূর্ণ হিসেবে বিবেচনায় নিয়ে প্রস্তাবিত আরডিপিপিতে সব লেয়ারে নতুন করে সিকিউরিটি যন্ত্রপাতি স্থাপনের প্রস্তাব করা হয়েছে, যা মূল ডিপিপিতে ছিল না।
এ ছাড়া তড়িঘড়ি করে প্রকল্পটির অনুমোদন নেওয়া হলেও এখন পর্যন্ত রাশিয়ার পরামর্শক প্রতিষ্ঠানের সঙ্গে কোনো চুক্তিই করতে পারেনি বিটিসিএল। অন্যদিকে ২০২২ সালে যখন প্রকল্পটি অনুমোদন পায়, তখন ডলারের মূল্য ছিল ৮৪ টাকা, যেটি বর্তমানে ১২০ টাকা হয়েছে।
সার্বিক বিষয়ে প্রকল্প পরিচালক শফিকুর রহমান আজকের পত্রিকাকে বলেন, নানা কারণে প্রকল্পের কাজ এগিয়ে নেওয়া সম্ভব হয়নি। রাশিয়ার পরামর্শক প্রতিষ্ঠানের ওপর নির্ভরশীলতার পাশাপাশি পরামর্শক প্রতিষ্ঠানের ফি পরিশোধে জুড়ে দেওয়া শর্ত পূরণ করতে না পারায় এই সময় অতিবাহিত হয়েছে। কাজ না হওয়ার যন্ত্রপাতিসহ অনেক কিছুরই দাম রিশিডিউল করতে হচ্ছে। এসব কারণেই ব্যয় বাড়ানোর প্রস্তাব করা হয়েছে।
আবু সাঈদের পরিবারের পাশে দাঁড়ানোর প্রতিশ্রুতি দিয়ে প্রধান উপদেষ্টা জানান, তাদের জন্য তাঁর দরজা সব সময় খোলা থাকবে।
১ ঘণ্টা আগেইসরায়েলি হামলায় ক্ষতিগ্রস্ত লেবানন থেকে দেশে ফিরেছেন ১৮৩ জন বাংলাদেশি নাগরিক। স্কাই ভিশন এয়ারলাইনসের বিমানে করে তাদের দেশে পাঠানো হয়। এ নিয়ে দেশটি থেকে ফিরলেন মোট ৫২১ জন...
৬ ঘণ্টা আগে১০ বছরে প্রকল্পে খরচ করা হয়েছে প্রায় ৯৪ কোটি টাকা। প্রকল্পের মেয়াদ আছে আড়াই বছর। এ অবস্থায় ‘ন্যাশনাল একাডেমি ফর অটিজম অ্যান্ড নিউরো-ডেভেলপমেন্টাল ডিজঅ্যাবিলিটি প্রকল্প (নানড)’ সমাপ্তি ঘোষণার কথা ভাবছে শিক্ষা মন্ত্রণালয়। তবে প্রকল্পটি বাস্তবায়নকারী মাধ্যমিক ও উচ্চ শিক্ষা (মাউশি) অধিদপ্তর চায় প্রকল্পে
৭ ঘণ্টা আগেড. মুহাম্মদ ইউনূসের নেতৃত্বে গঠিত অন্তর্বর্তী সরকারকে আইনি কাঠামোর মধ্যে আনা হচ্ছে। এ লক্ষ্যে ‘অন্তর্বর্তী সরকার অধ্যাদেশ, ২০২৪’-এর খসড়ায় চূড়ান্ত অনুমোদন দিয়েছে উপদেষ্টা পরিষদ। অধ্যাদেশটি জারি হলে আদালতে বৈধতার প্রশ্ন তুলে বর্তমান অন্তর্বর্তী সরকারকে অবৈধ বা বাতিল করা যাবে না।
৯ ঘণ্টা আগে