নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
সংক্রমণ ঊর্ধ্বমুখী থাকায় এবার বেসরকারি হাসপাতালেও অ্যান্টিজেন পরীক্ষার অনুমতি দিল সরকার। দুই শর্ত দিয়ে ঢাকা ও ঢাকার বাইরের মোট ৭৮ প্রতিষ্ঠানকে এই অনুমতি দেওয়া হয়েছে। পরীক্ষার ফি নির্ধারিত করা হয়েছে ৭০০ টাকা। তবে বাড়িতে গিয়ে করালে অতিরিক্ত ৫০০ টাকা দিতে হবে। তবে পরিবারে একের অধিক সদস্যের পরীক্ষার ক্ষেত্রে ফি ৫০০ টাকার বেশি নেওয়া যাবে না।
আজ রোববার স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের পরিচালক (হাসপাতাল ও ক্লিনিকসমূহ) ডা. ফরিদ হোসেন মিঞা স্বাক্ষরিত এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়।
বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, অ্যান্টিজেন পরীক্ষার ক্ষেত্রে বেসরকারি হাসপাতালগুলোকে দুটি শর্ত মানতে হবে। কোভিড–১৯–এর উপসর্গ বহনকারী (সর্দি, কাশি, শ্বাসকষ্ট, মাথা ব্যথা, স্বাদ ও ঘ্রাণ না পাওয়া, ডায়রিয়া ইত্যাদি) ব্যক্তি এবং আক্রান্ত ব্যক্তির সরাসরি সংস্পর্শে এসেছেন এমন ব্যক্তিদের ক্ষেত্রে প্রযোজ্য হবে। আর অ্যান্টিজেন পরীক্ষার ফল করোনাভাইরাস পজিটিভ হলে ডিএইচআইএস–২ সার্ভারে ফলাফল এন্ট্রি করতে হবে। ফল নেগেটিভ এলে পিসিআর ল্যাবে পরীক্ষা করে নিশ্চিত হতে হবে। সেই প্রতিবেদনও ডিএইচআইএস–২–এ এন্ট্রি করতে হবে।
অনুমোদন পাওয়া প্রতিষ্ঠানগুলো হলো–ন্যাশনাল হার্ট ফাউন্ডেশন হাসপাতাল অ্যান্ড রিসার্চ ইনস্টিটিউটের মিরপুরের দুটি শাখা, গ্রীন লাইফ হাসপাতাল, থাইরোকেয়ার বাংলাদেশ লিমিটেড, থাইরয়েড কেয়ার অ্যান্ড ডায়াগনস্টিক সেন্টার, ডেলটা হাসপাতাল, সান ডায়াগনস্টিক, ইউনাইটেড হসপিটাল, ফারাবী জেনারেল হাসপাতাল, সি আর এল ডায়াগনস্টিক সেন্টার, নোভাস হসপিটাল, এনাম মেডিকেল কলেজ অ্যান্ড হসপিটাল, হাইটেক মাল্টিকেয়ার হসপিটাল, শেভরন ক্লিনিক্যাল ল্যাবরেটরি, আল মানার হাসপাতাল, ভিক্টোরিয়া হেলথ কেয়ার, ডি এম এফ মলিক্যুলার ল্যাব অ্যান্ড ডায়াগনস্টিক, প্রাভা হেলথ অ্যান্ড বাংলাদেশ, বায়োমেড ডায়াগনস্টিক, জাহান আর ক্লিনিক, আল–জামি ডায়াগনস্টিক সেন্টার, আজগর আলী হসপিটাল, প্রাইম ডায়াগনস্টিক, ইব্রাহিম জেনারেল হাসপাতাল, ডা. ফরিদা হক মেমোরিয়াল ইব্রাহিম জেনারেল হসপিটাল, শহীদ খালেক ইব্রাহিম জেনারেল হসপিটাল, মহিলা ও শিশু হাসপাতাল, ফেমাস স্পেশালাইজড হসপিটাল, ইবনে সিনা ডায়াগনস্টিক, ইবনে সিনা মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল, ইবনে সিনা হাসপাতাল ও ডায়াগনস্টিক সেন্টার, ইবনে সিনা ডায়াগনস্টিক ডি. ল্যাব অ্যান্ড কনসালটেশন সেন্টার, বাংলাদেশ স্পেশালাইজড হাসপাতাল, হেলথ কেয়ার ডায়াগনস্টিক সেন্টার, গুলশান ক্লিনিক, মেডিকেল সেন্টার হাসপাতাল, অথেনটিক ডায়াগনস্টিক অ্যান্ড কনসালটেশন, ইউনিভার্স মেডিকেল কলেজ অ্যান্ড হাসপাতাল, মুন্নু মেডিকেল কলেজ হসপিটাল, ইসলামী ব্যাংক স্পেশালাইজড অ্যান্ড জেনারেল হাসপাতাল, ইসলামী ব্যাংক হসপিটাল, ডায়নামিক ল্যাব ডায়াগনস্টিক অ্যান্ড মেডিকেল চেক–আপ, এভারকেয়ার হসপিটাল, খাজা ইউনুস আলী মেডিকেল কলেজ অ্যান্ড হাসপাতাল, হেল্থ ল্যাবস, ট্রমা সেন্টার অ্যান্ড এও অর্থোপেডিক হসপিটাল, টি এম এস এস মেডিকেল কলেজ ও রফাতুল্লাহ কমিউনিটি হাসপাতাল, মেডিনোভা মেডিকেল সার্ভিসেস, কে সি হসপিটাল অ্যান্ড ডায়াগনস্টিক সেন্টার, লুবানা জেনারেল হাসপাতাল, এ এম জেড হাসপাতাল, শেখ ফজিলাতুন্নেছা মুজিব মেমোরিয়াল কেপিজে স্পশালাইজড হসপিটাল অ্যান্ড নার্সিং কলেজ, সাজেদা হাসপাতাল, ম্যাক্স লাইফ মেডিকেল সার্ভিসেস, প্রেসক্রিপশন পয়েন্ট, ব্রাহ্মণবাড়িয়া মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল, সিএসসিআর (প্রাইভেট), সততা ডায়াগনস্টিক অ্যান্ড কনসালটেশন সেন্টার ১ ও ২, এ এফ সি হেলথ–ফরটিস হার্ট ইনস্টিটিউট (খুলনা ইউনিট), হলি ফ্যামিলি রেড ক্রিসেন্ট মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল এবং আইসিডিডিআরবি।
গত বছরের জুলাই–আগস্টের দিকে সংক্রমণ পরিস্থিতি ভয়াবহ আকার ধারণ করে। তখন আরটি–পিসিআর ল্যাবগুলোতে পরীক্ষায় অধিক সময় লাগায় জটিলতা দেখা দেয়। সে জন্য ওই বছরের ১৭ সেপ্টেম্বর সরকারি হাসপাতালগুলোতে অ্যান্টিজেন পরীক্ষার অনুমতি দেয় সরকার।
তবে আনুষ্ঠানিকভাবে এই পদ্ধতির ব্যবহার শুরু হয় ডিসেম্বর থেকে। প্রাথমিকভাবে দেশের ১০টি নির্ধারিত হাসপাতালে এই পরীক্ষার জন্য কিট পাঠানো হয়েছিল।
স্বাস্থ্য অধিদপ্তর বলছে, সীমান্তে করোনা পরিস্থিতির ক্রমেই অবনতি হওয়ায় আগের তুলনায় নমুনা পরীক্ষা বাড়ানো হয়েছে। বিশেষ করে কম সময়ে অধিক রোগী শনাক্তে আরটি–পিসিআরের তুলনায় অ্যান্টিজেন পরীক্ষায় গুরুত্ব দেওয়া হচ্ছে। তাই, কেন্দ্র ও সেবার পরিধি বাড়ানোর লক্ষ্যে সরকারি হাসপাতালের পাশাপাশি বেসরকারি হাসপাতালেও অ্যান্টিজেন পরীক্ষার অনুমতি দিল সরকার।
স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের তথ্যমতে, দেশে বর্তমানে সরকারি–বেসরকারি মিলে ৬২৭টি পরীক্ষাগারে করোনাভাইরাসের নমুনা পরীক্ষা করা হচ্ছে। এর মধ্যে ৪৪৭টিই র্যাপিড অ্যান্টিজেন। এর সবগুলোই সরকারি হাসপাতালে। এ ছাড়া সরকারি–বেসরকারি ১৩০টি ল্যাবে আরটি–পিসিআর এবং ৫০টি জিন এক্সপার্টে নমুনা পরীক্ষা করা হচ্ছে।
গত ১ জুন বেসরকারি হাসপাতালে অ্যান্টিজেন পরীক্ষার অনুমতি চেয়ে স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ে চিঠি পাঠায় স্বাস্থ্য অধিদপ্তর।
যুক্তরাষ্ট্রের জাতীয় রোগ নিয়ন্ত্রণ ও প্রতিরোধ সংস্থার (সিডিসি) তথ্যমতে, অ্যান্টিজেন টেস্ট মূলত শ্বাসযন্ত্রের সংক্রমণের ক্ষেত্রে, বিশেষ করে ইনফ্লুয়েঞ্জা ভাইরাস এবং শ্বাসযন্ত্রের অন্যান্য ভাইরাস শনাক্তের জন্য ব্যবহার করা হয়। করোনা পরীক্ষায় ফল দেওয়ার ক্ষেত্রে এ পদ্ধতি ৮০ শতাংশ কার্যকর।
সংক্রমণ ঊর্ধ্বমুখী থাকায় এবার বেসরকারি হাসপাতালেও অ্যান্টিজেন পরীক্ষার অনুমতি দিল সরকার। দুই শর্ত দিয়ে ঢাকা ও ঢাকার বাইরের মোট ৭৮ প্রতিষ্ঠানকে এই অনুমতি দেওয়া হয়েছে। পরীক্ষার ফি নির্ধারিত করা হয়েছে ৭০০ টাকা। তবে বাড়িতে গিয়ে করালে অতিরিক্ত ৫০০ টাকা দিতে হবে। তবে পরিবারে একের অধিক সদস্যের পরীক্ষার ক্ষেত্রে ফি ৫০০ টাকার বেশি নেওয়া যাবে না।
আজ রোববার স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের পরিচালক (হাসপাতাল ও ক্লিনিকসমূহ) ডা. ফরিদ হোসেন মিঞা স্বাক্ষরিত এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়।
বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, অ্যান্টিজেন পরীক্ষার ক্ষেত্রে বেসরকারি হাসপাতালগুলোকে দুটি শর্ত মানতে হবে। কোভিড–১৯–এর উপসর্গ বহনকারী (সর্দি, কাশি, শ্বাসকষ্ট, মাথা ব্যথা, স্বাদ ও ঘ্রাণ না পাওয়া, ডায়রিয়া ইত্যাদি) ব্যক্তি এবং আক্রান্ত ব্যক্তির সরাসরি সংস্পর্শে এসেছেন এমন ব্যক্তিদের ক্ষেত্রে প্রযোজ্য হবে। আর অ্যান্টিজেন পরীক্ষার ফল করোনাভাইরাস পজিটিভ হলে ডিএইচআইএস–২ সার্ভারে ফলাফল এন্ট্রি করতে হবে। ফল নেগেটিভ এলে পিসিআর ল্যাবে পরীক্ষা করে নিশ্চিত হতে হবে। সেই প্রতিবেদনও ডিএইচআইএস–২–এ এন্ট্রি করতে হবে।
অনুমোদন পাওয়া প্রতিষ্ঠানগুলো হলো–ন্যাশনাল হার্ট ফাউন্ডেশন হাসপাতাল অ্যান্ড রিসার্চ ইনস্টিটিউটের মিরপুরের দুটি শাখা, গ্রীন লাইফ হাসপাতাল, থাইরোকেয়ার বাংলাদেশ লিমিটেড, থাইরয়েড কেয়ার অ্যান্ড ডায়াগনস্টিক সেন্টার, ডেলটা হাসপাতাল, সান ডায়াগনস্টিক, ইউনাইটেড হসপিটাল, ফারাবী জেনারেল হাসপাতাল, সি আর এল ডায়াগনস্টিক সেন্টার, নোভাস হসপিটাল, এনাম মেডিকেল কলেজ অ্যান্ড হসপিটাল, হাইটেক মাল্টিকেয়ার হসপিটাল, শেভরন ক্লিনিক্যাল ল্যাবরেটরি, আল মানার হাসপাতাল, ভিক্টোরিয়া হেলথ কেয়ার, ডি এম এফ মলিক্যুলার ল্যাব অ্যান্ড ডায়াগনস্টিক, প্রাভা হেলথ অ্যান্ড বাংলাদেশ, বায়োমেড ডায়াগনস্টিক, জাহান আর ক্লিনিক, আল–জামি ডায়াগনস্টিক সেন্টার, আজগর আলী হসপিটাল, প্রাইম ডায়াগনস্টিক, ইব্রাহিম জেনারেল হাসপাতাল, ডা. ফরিদা হক মেমোরিয়াল ইব্রাহিম জেনারেল হসপিটাল, শহীদ খালেক ইব্রাহিম জেনারেল হসপিটাল, মহিলা ও শিশু হাসপাতাল, ফেমাস স্পেশালাইজড হসপিটাল, ইবনে সিনা ডায়াগনস্টিক, ইবনে সিনা মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল, ইবনে সিনা হাসপাতাল ও ডায়াগনস্টিক সেন্টার, ইবনে সিনা ডায়াগনস্টিক ডি. ল্যাব অ্যান্ড কনসালটেশন সেন্টার, বাংলাদেশ স্পেশালাইজড হাসপাতাল, হেলথ কেয়ার ডায়াগনস্টিক সেন্টার, গুলশান ক্লিনিক, মেডিকেল সেন্টার হাসপাতাল, অথেনটিক ডায়াগনস্টিক অ্যান্ড কনসালটেশন, ইউনিভার্স মেডিকেল কলেজ অ্যান্ড হাসপাতাল, মুন্নু মেডিকেল কলেজ হসপিটাল, ইসলামী ব্যাংক স্পেশালাইজড অ্যান্ড জেনারেল হাসপাতাল, ইসলামী ব্যাংক হসপিটাল, ডায়নামিক ল্যাব ডায়াগনস্টিক অ্যান্ড মেডিকেল চেক–আপ, এভারকেয়ার হসপিটাল, খাজা ইউনুস আলী মেডিকেল কলেজ অ্যান্ড হাসপাতাল, হেল্থ ল্যাবস, ট্রমা সেন্টার অ্যান্ড এও অর্থোপেডিক হসপিটাল, টি এম এস এস মেডিকেল কলেজ ও রফাতুল্লাহ কমিউনিটি হাসপাতাল, মেডিনোভা মেডিকেল সার্ভিসেস, কে সি হসপিটাল অ্যান্ড ডায়াগনস্টিক সেন্টার, লুবানা জেনারেল হাসপাতাল, এ এম জেড হাসপাতাল, শেখ ফজিলাতুন্নেছা মুজিব মেমোরিয়াল কেপিজে স্পশালাইজড হসপিটাল অ্যান্ড নার্সিং কলেজ, সাজেদা হাসপাতাল, ম্যাক্স লাইফ মেডিকেল সার্ভিসেস, প্রেসক্রিপশন পয়েন্ট, ব্রাহ্মণবাড়িয়া মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল, সিএসসিআর (প্রাইভেট), সততা ডায়াগনস্টিক অ্যান্ড কনসালটেশন সেন্টার ১ ও ২, এ এফ সি হেলথ–ফরটিস হার্ট ইনস্টিটিউট (খুলনা ইউনিট), হলি ফ্যামিলি রেড ক্রিসেন্ট মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল এবং আইসিডিডিআরবি।
গত বছরের জুলাই–আগস্টের দিকে সংক্রমণ পরিস্থিতি ভয়াবহ আকার ধারণ করে। তখন আরটি–পিসিআর ল্যাবগুলোতে পরীক্ষায় অধিক সময় লাগায় জটিলতা দেখা দেয়। সে জন্য ওই বছরের ১৭ সেপ্টেম্বর সরকারি হাসপাতালগুলোতে অ্যান্টিজেন পরীক্ষার অনুমতি দেয় সরকার।
তবে আনুষ্ঠানিকভাবে এই পদ্ধতির ব্যবহার শুরু হয় ডিসেম্বর থেকে। প্রাথমিকভাবে দেশের ১০টি নির্ধারিত হাসপাতালে এই পরীক্ষার জন্য কিট পাঠানো হয়েছিল।
স্বাস্থ্য অধিদপ্তর বলছে, সীমান্তে করোনা পরিস্থিতির ক্রমেই অবনতি হওয়ায় আগের তুলনায় নমুনা পরীক্ষা বাড়ানো হয়েছে। বিশেষ করে কম সময়ে অধিক রোগী শনাক্তে আরটি–পিসিআরের তুলনায় অ্যান্টিজেন পরীক্ষায় গুরুত্ব দেওয়া হচ্ছে। তাই, কেন্দ্র ও সেবার পরিধি বাড়ানোর লক্ষ্যে সরকারি হাসপাতালের পাশাপাশি বেসরকারি হাসপাতালেও অ্যান্টিজেন পরীক্ষার অনুমতি দিল সরকার।
স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের তথ্যমতে, দেশে বর্তমানে সরকারি–বেসরকারি মিলে ৬২৭টি পরীক্ষাগারে করোনাভাইরাসের নমুনা পরীক্ষা করা হচ্ছে। এর মধ্যে ৪৪৭টিই র্যাপিড অ্যান্টিজেন। এর সবগুলোই সরকারি হাসপাতালে। এ ছাড়া সরকারি–বেসরকারি ১৩০টি ল্যাবে আরটি–পিসিআর এবং ৫০টি জিন এক্সপার্টে নমুনা পরীক্ষা করা হচ্ছে।
গত ১ জুন বেসরকারি হাসপাতালে অ্যান্টিজেন পরীক্ষার অনুমতি চেয়ে স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ে চিঠি পাঠায় স্বাস্থ্য অধিদপ্তর।
যুক্তরাষ্ট্রের জাতীয় রোগ নিয়ন্ত্রণ ও প্রতিরোধ সংস্থার (সিডিসি) তথ্যমতে, অ্যান্টিজেন টেস্ট মূলত শ্বাসযন্ত্রের সংক্রমণের ক্ষেত্রে, বিশেষ করে ইনফ্লুয়েঞ্জা ভাইরাস এবং শ্বাসযন্ত্রের অন্যান্য ভাইরাস শনাক্তের জন্য ব্যবহার করা হয়। করোনা পরীক্ষায় ফল দেওয়ার ক্ষেত্রে এ পদ্ধতি ৮০ শতাংশ কার্যকর।
থাইল্যান্ড, মিয়ানমার, লাওস, ভিয়েতনাম ও কম্বোডিয়ায় ভ্রমণের ব্যাপারে বাংলাদেশি নাগরিকদের সতর্ক করেছে সরকার। স্ক্যাম চক্রের প্রতারণা এড়াতে নিয়োগ যাচাই এবং সাইবার নিরাপত্তা মেনে চলার পরামর্শ।
২ ঘণ্টা আগেহজরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে পৌঁছানোর পর তাঁদের অভ্যর্থনা জানান পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়, প্রবাসী কল্যাণ ও বৈদেশিক কর্মসংস্থান মন্ত্রণালয়, এবং আইওএমের কর্মকর্তারা। এ সময় পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের পরিচালক মোস্তফা জামিল খান ফেরত আসা বাংলাদেশিদের সঙ্গে কথা বলেন এবং তাঁদের অবস্থা সম্পর্কে খোঁজখবর নেন।
৮ ঘণ্টা আগেজাতীয় সংসদ নির্বাচন অনুষ্ঠানের জন্য তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থা পুনর্বহাল, সংরক্ষিত নারী আসনে সরাসরি ভোট গ্রহণ, প্রবাসীদের ভোট দেওয়ার সুযোগসহ বিভিন্ন সুপারিশ করেছেন সংবাদপত্রের সম্পাদকেরা। গতকাল বৃহস্পতিবার নির্বাচন ব্যবস্থা সংস্কার কমিশনের সঙ্গে বৈঠকে নিজেদের মতামত তুলে ধরেন তাঁরা।
৯ ঘণ্টা আগেপরিবর্তিত প্রেক্ষাপটে জন-আকাঙ্ক্ষা পূরণে অবাধ, সুষ্ঠু, নিরপেক্ষ ও অংশগ্রহণমূলক নির্বাচন অনুষ্ঠান এখন সময়ের দাবি। বিএনপিসহ অধিকাংশ রাজনৈতিক দলের চাওয়া দ্রুত নির্বাচন। এ অবস্থায় নতুন নির্বাচন কমিশন (ইসি) গঠনকে ‘ইতিবাচক’ হিসেবে দেখছেন দলগুলোর নেতারা। তাঁরা বলেছেন, নির্বাচন অনুষ্ঠানে কার্যকর পদক্ষেপ নিয়
৯ ঘণ্টা আগে