নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
নির্বাচন ব্যবস্থা সংস্কার কমিশনের প্রধান ড. বদিউল আলম মজুমদার বলেছেন, ‘বিদ্যমান নির্বাচনী ব্যবস্থা সংস্কারে সব অংশীজনের মতামত নিয়ে চূড়ান্ত প্রতিবেদন তৈরি করা হবে। তবে সব অংশীজন নিয়ে বৈঠক করা হবে নাকি তাঁদের কাছ থেকে অনলাইন বা অন্যভাবে মতামত নেওয়া হবে— সে বিষয়ে এখনো সিদ্ধান্ত হয়নি।’
আজ বুধবার নির্বাচন ভবনে নির্বাচন ব্যবস্থা সংস্কার কমিশন অনুষ্ঠানিক বৈঠক শুরুর আগে সাংবাদিকদের এসব কথা বলেন তিনি। এদিন তিন ঘণ্টার বেশি সময় ধরে বৈঠক করে কমিশন। তবে কমিশন থেকে জানানো হয়, এটি তাদের দ্বিতীয় আনুষ্ঠানিক বৈঠক।
ড. বদিউল আলম মজুমদারের নেতৃত্বে অনুষ্ঠিত বৈঠকে কমিশনের সদস্য স্থানীয় সরকার ও নির্বাচন বিশেষজ্ঞ শিক্ষাবিদ ড. তোফায়েল আহমেদ; নির্বাচন ব্যবস্থা, ইসির সাবেক অতিরিক্ত সচিব জেসমিন টুলী; নির্বাচন বিশেষজ্ঞ মো. আব্দুল আলীম; রাজনৈতিক বিশেষজ্ঞ ও ওপিনিয়ন মেকার ডা. জাহেদ উর রহমান; শাসন প্রক্রিয়া ও প্রাতিষ্ঠানিক সংস্কার বিশেষজ্ঞ মীর নাদিয়া নিভিন ও ইলেকট্রনিক ভোটিং ও ব্লকচেইন বিশেষজ্ঞ ড. মোহাম্মদ সাদেক ফেরদৌস অংশ নেন।
নির্বাচনের সঙ্গে সংবিধান যুক্ত আছে জানিয়ে তিনি বলেন, ‘অনেকগুলো আইন যুক্ত আছে। বিধি-বিধান যুক্ত আছে। সংবিধানে যে সকল নির্বাচন সংক্রান্ত বিধি-বিধান আছে সেগুলো পর্যালোচনা করবো। পর্যালোচনা করে বিধি-বিধান কি করনীয় সেটা নিয়ে আমরা সুপারিশ করবো। জাতীয় নির্বাচন সংক্রান্ত সবচেয়ে বড় আইন আরপিও। অনেকগুলো আইন বিধি–পর্যালোচনা করব। প্রত্যেক বাক্য আমরা পর্যালোচনা করব। মূল্যায়ন করার চেষ্টা করব। ওখানে কোনো পরিবর্তন-পরির্বধন দরকার কি না?’
কিছু প্রতিষ্ঠান নির্বাচনের সঙ্গে যুক্ত জানিয়ে তিনি বলেন, ‘প্রতিষ্ঠানগুলোকে কিভাবে কার্যকর করা যায় সে ব্যাপারে চেষ্টা করব। আমাদের-আপনাদের অভিজ্ঞা নিয়ে সুপারিশ করার চেষ্টা করব।’
তিনি আরও বলেন, ‘আমরা সেখান থেকে শিক্ষা গ্রহণ করব। আমরা পাশ্ববর্তী দেশের কিছু অভিজ্ঞাতা কাজে লাগানোর চেষ্টা করব। সর্বোপরি সকল অংশীজনের সঙ্গে আলাপ আলোচনা করব। তারপর প্রতিবেদন তৈরী করে জমা দিব। এ গুলো আমরা প্রাথমিকভাবে চিন্তা করেছি।’
নির্বাচন সংস্কার কমিশনের ওপর অনেক কিছু নির্ভর করছে জানিয়ে বদিউল আলম মজুমদার বলেন, ‘এই কমিশনের কাজের ওপর নির্ভর করে পরবর্তী নির্বাচনী রোডম্যাপ তৈরি এবং নির্বাচনী দিনক্ষণ নির্ধারণ করা। এটা আমাদের জন্য পবিত্র দায়িত্ব। দেশের জন্য একটা নির্বাচনী ব্যবস্থাকে পর্যালোচনা করে এটা একটা শক্ত ভিত্তির ওপর দাঁড় করিয়ে সুষ্ঠু নিরপেক্ষ নির্বাচনের পথ প্রশস্ত করা। এটা আমাদের দায়িত্ব। এই দায়িত্ব সততার সঙ্গে নিষ্ঠার সঙ্গে, আন্তরিকতার সঙ্গে আমরা যাতে শহীদদের রক্তের ঋণ শোধ করতে পারি— সে লক্ষ্যে আমরা সর্বশক্তি নিয়োগ করব।’
তিনি আরও বলেন, ‘আমাদের বড় ইস্যু হলো প্রবাসীদের ভোটাধিকার ও ভোটের অধিকারহীনতার প্রশ্ন। এটা নিয়ে কি করা যায় সেসব বিষয়গুলো আমরা খতিয়ে দেখব। এখানে আমাদের যে টেকনোলজি এক্সপার্ট আছে, সে খতিয়ে দেখবে এবং অন্যদেরও সহায়তা নেব।’
অতীতের নির্বাচনগুলো খতিয়ে দেখার চেষ্টা করব ও সেখান থেকে শিক্ষাগ্রহণের চেষ্টা করব। আমরা পাশ্ববর্তী দেশের নির্বাচনের কিছু অভিজ্ঞতা কাজে লাগাতে চেষ্টা করব। নির্বাচনের ব্যাপারে অনেকগুলো ফরম রয়েছে, তা খতিয়ে দেখে পরিবর্তনের প্রয়োজন রয়েছে কিনা তাও দেখা হবে। নির্বাচন ব্যবস্থায় নারীর অংশগ্রহনও জাতীয় নির্বাচনে যে সংরক্ষিত আসন আছে, স্থানীয় নির্বাচনে যে রিজার্ভ সিট আছে—এসব বিষয় নিয়ে পর্যালোচনা করা হবে।’
রাজনৈতিক দলগুলোর মতামত কিভাবে নেওয়া হবে তা আলোচনা করে সিদ্ধান্ত হবে বলে জানান তিনি।
রাজনৈতিক দল সুশীল সমাজের সঙ্গে আলাদা আলাদা সংলাপ করবেন কি না জানতে চাইলে কমিশনের সদস্য ড. তোফায়েল আহেমেদ সাংবাদিকদের বলেন, ‘বিশেষ করে আপনাদের (সাংবাদিক) সঙ্গে আলাদা করে বসব। সংলাপের চেয়ে ডকুমেন্ট করা আমাদের কাজ। ডায়লাগ সরকারই করবে বেশিরভাগ ক্ষেত্রে, আমরা তো নির্বাচন কমিশন না। নির্বাচন কমিশনকে সরকার কীভাবে চায় বা করতে পারে সেই মতামতটা দেব। পলিটিক্যাল পার্টিগুলোর সঙ্গে বড় ধরণের সংলাপ করতে পারব বলে মনে হয় না। সময় ও সবকিছু মিলিয়ে।’
বৈঠক শেষে বদিউল আলম মজুমদার বলেন, ‘আমরা যেসব কার্যক্রম পরিচালনা করবো সেগুলোকেই ভেঙে ভেঙে আলোচনা করেছি। একটি কর্মপরিকল্পনা তৈরি করার চেষ্টা করছি। একটি টাইম ফ্রেম থাকবে যাতে এগুলো শেষ করতে পারি।’
কোথায় অফিস করবেন জানতে চাইলে তিনি বলেন, ‘অফিস এখানে (নির্বাচন ভবন) হবে। পরবর্তী বৈঠক আগামী রোববার সকাল ১১টায় অনুষ্ঠিত হবে।’
বৈঠকে ইসি সচিবালয় থেকে সংবিধান, আরপিও, নির্বাচন সংক্রান্ত সব আইন, বিধিমালা, ইসি নিয়োগ, ইসি কর্মকর্তাদের নিয়োগ বিধিমালাসহ নির্বাচন সংক্রান্ত সব বই কমশিনের সদস্যদের সরবরাহ করা হয়।
গত ৩ অক্টোবর আট সদস্যের নির্বাচনী ব্যবস্থা সংস্কার কমিশন গঠিত হয়। এই কমিশনকে ৯০ দিনের মধ্যে অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের প্রধান উপদেষ্টার কাছে সুপারিশসহ প্রতিবেদন দেওয়ার কথা রয়েছে।
নির্বাচন ব্যবস্থা সংস্কার কমিশনের প্রধান ড. বদিউল আলম মজুমদার বলেছেন, ‘বিদ্যমান নির্বাচনী ব্যবস্থা সংস্কারে সব অংশীজনের মতামত নিয়ে চূড়ান্ত প্রতিবেদন তৈরি করা হবে। তবে সব অংশীজন নিয়ে বৈঠক করা হবে নাকি তাঁদের কাছ থেকে অনলাইন বা অন্যভাবে মতামত নেওয়া হবে— সে বিষয়ে এখনো সিদ্ধান্ত হয়নি।’
আজ বুধবার নির্বাচন ভবনে নির্বাচন ব্যবস্থা সংস্কার কমিশন অনুষ্ঠানিক বৈঠক শুরুর আগে সাংবাদিকদের এসব কথা বলেন তিনি। এদিন তিন ঘণ্টার বেশি সময় ধরে বৈঠক করে কমিশন। তবে কমিশন থেকে জানানো হয়, এটি তাদের দ্বিতীয় আনুষ্ঠানিক বৈঠক।
ড. বদিউল আলম মজুমদারের নেতৃত্বে অনুষ্ঠিত বৈঠকে কমিশনের সদস্য স্থানীয় সরকার ও নির্বাচন বিশেষজ্ঞ শিক্ষাবিদ ড. তোফায়েল আহমেদ; নির্বাচন ব্যবস্থা, ইসির সাবেক অতিরিক্ত সচিব জেসমিন টুলী; নির্বাচন বিশেষজ্ঞ মো. আব্দুল আলীম; রাজনৈতিক বিশেষজ্ঞ ও ওপিনিয়ন মেকার ডা. জাহেদ উর রহমান; শাসন প্রক্রিয়া ও প্রাতিষ্ঠানিক সংস্কার বিশেষজ্ঞ মীর নাদিয়া নিভিন ও ইলেকট্রনিক ভোটিং ও ব্লকচেইন বিশেষজ্ঞ ড. মোহাম্মদ সাদেক ফেরদৌস অংশ নেন।
নির্বাচনের সঙ্গে সংবিধান যুক্ত আছে জানিয়ে তিনি বলেন, ‘অনেকগুলো আইন যুক্ত আছে। বিধি-বিধান যুক্ত আছে। সংবিধানে যে সকল নির্বাচন সংক্রান্ত বিধি-বিধান আছে সেগুলো পর্যালোচনা করবো। পর্যালোচনা করে বিধি-বিধান কি করনীয় সেটা নিয়ে আমরা সুপারিশ করবো। জাতীয় নির্বাচন সংক্রান্ত সবচেয়ে বড় আইন আরপিও। অনেকগুলো আইন বিধি–পর্যালোচনা করব। প্রত্যেক বাক্য আমরা পর্যালোচনা করব। মূল্যায়ন করার চেষ্টা করব। ওখানে কোনো পরিবর্তন-পরির্বধন দরকার কি না?’
কিছু প্রতিষ্ঠান নির্বাচনের সঙ্গে যুক্ত জানিয়ে তিনি বলেন, ‘প্রতিষ্ঠানগুলোকে কিভাবে কার্যকর করা যায় সে ব্যাপারে চেষ্টা করব। আমাদের-আপনাদের অভিজ্ঞা নিয়ে সুপারিশ করার চেষ্টা করব।’
তিনি আরও বলেন, ‘আমরা সেখান থেকে শিক্ষা গ্রহণ করব। আমরা পাশ্ববর্তী দেশের কিছু অভিজ্ঞাতা কাজে লাগানোর চেষ্টা করব। সর্বোপরি সকল অংশীজনের সঙ্গে আলাপ আলোচনা করব। তারপর প্রতিবেদন তৈরী করে জমা দিব। এ গুলো আমরা প্রাথমিকভাবে চিন্তা করেছি।’
নির্বাচন সংস্কার কমিশনের ওপর অনেক কিছু নির্ভর করছে জানিয়ে বদিউল আলম মজুমদার বলেন, ‘এই কমিশনের কাজের ওপর নির্ভর করে পরবর্তী নির্বাচনী রোডম্যাপ তৈরি এবং নির্বাচনী দিনক্ষণ নির্ধারণ করা। এটা আমাদের জন্য পবিত্র দায়িত্ব। দেশের জন্য একটা নির্বাচনী ব্যবস্থাকে পর্যালোচনা করে এটা একটা শক্ত ভিত্তির ওপর দাঁড় করিয়ে সুষ্ঠু নিরপেক্ষ নির্বাচনের পথ প্রশস্ত করা। এটা আমাদের দায়িত্ব। এই দায়িত্ব সততার সঙ্গে নিষ্ঠার সঙ্গে, আন্তরিকতার সঙ্গে আমরা যাতে শহীদদের রক্তের ঋণ শোধ করতে পারি— সে লক্ষ্যে আমরা সর্বশক্তি নিয়োগ করব।’
তিনি আরও বলেন, ‘আমাদের বড় ইস্যু হলো প্রবাসীদের ভোটাধিকার ও ভোটের অধিকারহীনতার প্রশ্ন। এটা নিয়ে কি করা যায় সেসব বিষয়গুলো আমরা খতিয়ে দেখব। এখানে আমাদের যে টেকনোলজি এক্সপার্ট আছে, সে খতিয়ে দেখবে এবং অন্যদেরও সহায়তা নেব।’
অতীতের নির্বাচনগুলো খতিয়ে দেখার চেষ্টা করব ও সেখান থেকে শিক্ষাগ্রহণের চেষ্টা করব। আমরা পাশ্ববর্তী দেশের নির্বাচনের কিছু অভিজ্ঞতা কাজে লাগাতে চেষ্টা করব। নির্বাচনের ব্যাপারে অনেকগুলো ফরম রয়েছে, তা খতিয়ে দেখে পরিবর্তনের প্রয়োজন রয়েছে কিনা তাও দেখা হবে। নির্বাচন ব্যবস্থায় নারীর অংশগ্রহনও জাতীয় নির্বাচনে যে সংরক্ষিত আসন আছে, স্থানীয় নির্বাচনে যে রিজার্ভ সিট আছে—এসব বিষয় নিয়ে পর্যালোচনা করা হবে।’
রাজনৈতিক দলগুলোর মতামত কিভাবে নেওয়া হবে তা আলোচনা করে সিদ্ধান্ত হবে বলে জানান তিনি।
রাজনৈতিক দল সুশীল সমাজের সঙ্গে আলাদা আলাদা সংলাপ করবেন কি না জানতে চাইলে কমিশনের সদস্য ড. তোফায়েল আহেমেদ সাংবাদিকদের বলেন, ‘বিশেষ করে আপনাদের (সাংবাদিক) সঙ্গে আলাদা করে বসব। সংলাপের চেয়ে ডকুমেন্ট করা আমাদের কাজ। ডায়লাগ সরকারই করবে বেশিরভাগ ক্ষেত্রে, আমরা তো নির্বাচন কমিশন না। নির্বাচন কমিশনকে সরকার কীভাবে চায় বা করতে পারে সেই মতামতটা দেব। পলিটিক্যাল পার্টিগুলোর সঙ্গে বড় ধরণের সংলাপ করতে পারব বলে মনে হয় না। সময় ও সবকিছু মিলিয়ে।’
বৈঠক শেষে বদিউল আলম মজুমদার বলেন, ‘আমরা যেসব কার্যক্রম পরিচালনা করবো সেগুলোকেই ভেঙে ভেঙে আলোচনা করেছি। একটি কর্মপরিকল্পনা তৈরি করার চেষ্টা করছি। একটি টাইম ফ্রেম থাকবে যাতে এগুলো শেষ করতে পারি।’
কোথায় অফিস করবেন জানতে চাইলে তিনি বলেন, ‘অফিস এখানে (নির্বাচন ভবন) হবে। পরবর্তী বৈঠক আগামী রোববার সকাল ১১টায় অনুষ্ঠিত হবে।’
বৈঠকে ইসি সচিবালয় থেকে সংবিধান, আরপিও, নির্বাচন সংক্রান্ত সব আইন, বিধিমালা, ইসি নিয়োগ, ইসি কর্মকর্তাদের নিয়োগ বিধিমালাসহ নির্বাচন সংক্রান্ত সব বই কমশিনের সদস্যদের সরবরাহ করা হয়।
গত ৩ অক্টোবর আট সদস্যের নির্বাচনী ব্যবস্থা সংস্কার কমিশন গঠিত হয়। এই কমিশনকে ৯০ দিনের মধ্যে অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের প্রধান উপদেষ্টার কাছে সুপারিশসহ প্রতিবেদন দেওয়ার কথা রয়েছে।
তুলনামূলকভাবে অল্প সময়ের মধ্যে বদলি করায় ‘সংক্ষুব্ধ হয়ে’ উচ্চ আদালতে রিট পিটিশন করেছেন মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ অধিদপ্তরের একজন সহকারী পরিচালক (এডি)। কর্মকর্তাদের অনেকেই বলছেন, সরকারি কর্মচারী হিসেবে এ রকম রিট কোনো ভালো নজির নয়। তবে একই সঙ্গে কর্মকর্তাদের কেউ কেউ তাঁর বদলির পেছনে বিশেষ উদ্দেশ্য...
৬ ঘণ্টা আগেবাংলাদেশে অবস্থান করা বৈধ-অবৈধ বিদেশি নাগরিকদের বিষয়ে বিভিন্ন তথ্য সংগ্রহ করছে সরকার। বিভিন্ন সংস্থার মাধ্যমে বিদেশিদের তালিকা তৈরি করা হবে। এ ছাড়া ঢাকা মহানগর পুলিশের মাধ্যমে বাড়ির মালিকদের কাছ থেকে বিদেশি নাগরিকদের তথ্য চাওয়া হবে। এরপর অবৈধ বিদেশিদের বিষয়ে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেওয়ার জন্য...
৭ ঘণ্টা আগেউচ্চ আদালতের রায়ে নির্দলীয় তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থা ফেরার পথ খুলেছে সম্প্রতি। এই অবস্থায় ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন কবে, কীভাবে আয়োজন করা যায়, তা নিয়ে সরকারের মধ্যে আলোচনা চলছে। বর্তমান সরকারকে তত্ত্বাবধায়ক সরকারে রূপান্তর করে নির্বাচন করা যায় কি না, এ নিয়েও চিন্তাভাবনা আছে বলে সংশ্লিষ্ট...
৭ ঘণ্টা আগেশেখ হাসিনার সরকার পতনের মধ্য দিয়ে সাংবিধানিক, নির্বাচনব্যবস্থার, প্রশাসনিক ও অর্থনৈতিক সংস্কারের সুযোগ সৃষ্টি হয়। এরপর অধ্যাপক ড. মুহাম্মদ ইউনূসের নেতৃত্বে অন্তর্বর্তী সরকার গঠিত হয়েছে। প্রথমে এই সরকারের প্রতি যে সমর্থন ছিল, তা কমে আসতে শুরু করেছে। এই সরকার ক্ষমতায় এসে সংস্কারের প্রতিশ্রুতি...
৭ ঘণ্টা আগে