অনলাইন ডেস্ক
বাংলাদেশ সফরে এসেছেন মালয়েশিয়ার প্রধানমন্ত্রী আনোয়ার ইব্রাহিম। তাঁর এই সফরে দেশটির শ্রমবাজারে বাংলাদেশিদের অংশগ্রহণ নিয়ে আলোচনা গুরুত্ব পাবে বলে বার্তা সংস্থা রয়টার্স জানিয়েছে। সেক্ষেত্রে চলতি বছর মে মাস থেকে বন্ধ থাকা শ্রমবাজার চালুর বিষয়ে কোনো সিদ্ধান্ত আসবে কিনা তা স্পষ্ট নয়।
গত জুলাই-আগস্টের আন্দোলনে গত ৫ আগস্ট শেখ হাসিনা সরকারের পতন হয়। তারপর নোবেল বিজয়ী ড. মুহাম্মদ ইউনূসের নেতৃত্বে গঠিত হয় অন্তর্বর্তী সরকার। সেই সরকার দায়িত্ব নেওয়ার পর এই প্রথম কোনো দেশের সরকারপ্রধান বাংলাদেশ সফর করছেন।
বাংলাদেশের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের কর্মকর্তার বরাত দিয়ে রয়টার্স বলছে, মালয়েশিয়ার প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে প্রধান উপদেষ্টা ড. ইউনূসের সঙ্গে সাক্ষাতে অর্থনৈতিক সহযোগিতা, রাজনৈতিক সম্পর্ক, বাণিজ্য ও বিনিয়োগ, শিক্ষা, প্রযুক্তি, অবকাঠামোগত উন্নয়ন এবং প্রতিরক্ষা সহযোগিতাসহ বিস্তৃত ইস্যুগুলো আলোচনা হতে পারে।
নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক ওই কর্মকর্তা বলেন, ‘বাংলাদেশ থেকে শ্রমিক নিয়োগের বিষয়টি আলোচনার কেন্দ্রে থাকবে। কারণ উভয় দেশ এ ক্ষেত্রে সহযোগিতা জোরদার করতে চায়।’
মালয়েশিয়ার শ্রমবাজারে বাংলাদেশ অন্যতম শীর্ষ অংশগ্রহণকারী দেশ। বিশেষ করে দেশটির নির্মাণ, উৎপাদন ও কৃষি খাতে বিপুলসংখ্যক বাংলাদেশি কাজ করছেন।
তবে অদক্ষ শ্রমিক, কম মজুরি, অবৈধ অভিবাসন, শ্রমিকদের জীবনমানের দুর্দশাসহ নানা কারণে এ বছরের ৩০ মে থেকে মালয়েশিয়ায় বাংলাদেশের শ্রমবাজার বন্ধ আছে। এরপর নতুন কর্মী নিয়োগ দেয়নি দেশটি।
পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের অপর এক কর্মকর্তা রয়টার্সকে জানিয়েছেন, মালয়েশিয়ায় বর্তমানে ১০ লাখের বেশি বাংলাদেশি শ্রমিক কাজ করছে। ড. ইউনূস ও আনোয়ার ইব্রাহিমের মধ্যে আলোচনায় মালয়েশিয়ায় অভিবাসী শ্রমিকেরা মজুরি, কাজের পরিস্থিতি এবং অনিবন্ধিত শ্রম নিয়ন্ত্রণসহ যেসব চ্যালেঞ্জ মোকাবিলা করছেন, সেগুলো সমাধানে আলোচনা করা হতে পারে বলে আশা করা হচ্ছে।
বৈঠকে উভয় দেশ নিয়োগ প্রক্রিয়া সহজতর করতে এবং শ্রম অধিকার সুরক্ষা উন্নত করার উপায় নিয়েও আলোচনা করতে পারে।
২০২২ সালের আগস্ট থেকে উভয় দেশের ১০১টি রিক্রুটিং এজেন্সির একটি সিন্ডিকেটের অধীনে প্রায় সাড়ে ৪ লাখ বাংলাদেশি কর্মী মালয়েশিয়ায় পাড়ি জমিয়েছে। তবে এসব নিয়োগের ক্ষেত্রে নিয়োগ প্রক্রিয়ার সিস্টেমের স্বচ্ছতা ও ন্যায্যতার বিষয় নিয়ে উদ্বেগ প্রকাশ করেছে উভয় দেশ।
অভিবাসী কর্মী নিয়োগে সিন্ডিকেটের দৌরাত্ম্য ভেঙে দেওয়ার জন্য বাংলাদেশ ও মালয়েশিয়ার সরকারের প্রতি দাবি জানিয়ে আসছে বাংলাদেশ অ্যাসোসিয়েশন অব ইন্টারন্যাশনাল রিক্রুটিং এজেন্সি (বায়রা)।
উল্লেখ্য, মালয়েশিয়ার সাথে বাংলাদেশের কর্মী নিয়োগের বিষয়ে ১৯৯২ সালে প্রথম আনুষ্ঠানিক চুক্তির পর বেশ কয়েক বছর ভালোই চলছিল এ শ্রমবাজার। কিন্তু কয়েক বছর চলার পর সেটি বন্ধ হয়ে যায়।
পরে ১৯৯৬ সালে আবার সে দেশের শ্রমবাজার চালু হয়। ২০০০ সালে নিজেদের চাহিদা বিবেচনায় সে দেশের সরকার বিশেষ অনুমোদনের মাধ্যমে বাংলাদেশ থেকে কর্মী নিয়োগের অনুমতি দেয়। এর মধ্যে থেমে থেমে পাঁচ ছয় বার হয়।
২০০৬ সালে আবার পুরোদমে কর্মী পাঠানো শুরু করে বাংলাদেশ। কিন্তু বিপুল সংখ্যক অবৈধ বাংলাদেশি ধরা পড়ার পর ২০০৯ সালে মালয়েশিয়ায় শ্রমবাজারে বাংলাদেশকে নিষিদ্ধ করা হয়।
এরপর দুদেশের মধ্যে আলোচনার পর ২০১২ সালে বাংলাদেশ ও মালয়েশিয়ার মধ্যে নতুন চুক্তির ভিত্তিতে ২০১৩ সালের এপ্রিল থেকে সরকারিভাবে আবার কর্মী নিয়োগ শুরু হয়। কিন্তু সিন্ডিকেটের দৌরাত্ম্যসহ নানা অভিযোগে ২০১৮ সালে সেটি বন্ধ করে মাহাথির মোহাম্মদের সরকার।
২০২১ সালের ডিসেম্বর মাসে বাংলাদেশের সাথে মালয়েশিয়ার সরকার কর্মী প্রেরণ বিষয়ক একটি সমঝোতা স্বারক সই করলেও কর্মী নিয়োগ বন্ধ ছিল। কারণ মালয়েশিয়ার তরফ থেকে শুধুমাত্র ২৫টি রিক্রুটিং এজেন্সির মাধ্যমে কর্মী নেওয়ার সিদ্ধান্তের কথা জানানো হয়। বাংলাদেশের এজেন্সিগুলো এই সিদ্ধান্তের বিরোধিতা করে। বাংলাদেশের সরকারও বিষয়টি নিয়ে দ্বিমত পোষণ করে।
এরপর থেকে ছয় মাস যাবত দুই দেশের সরকারের মধ্যে শুধু চিঠি চালাচালি হয় এবং যৌথ ওয়ার্কিং গ্রুপের বৈঠক বারবার মালয়েশিয়ার তরফ থেকে পিছিয়ে দেয়া হয়।
২০২২ সালের জুন মাসে দুই দেশের একটি যৌথ ওয়ার্কিং গ্রুপের বৈঠকে বিষয়টির এক ধরনের সুরাহা হয়। পরে অগাস্টে আবার শ্রমবাজার চালু হয়। পরে শুধু ২০২৩ সালেই বাংলাদেশ থেকে শ্রমিক গিয়েছে তিন লাখ ৫১ হাজারের বেশি। কিন্তু সেটাও বেশি দিন টেকসই হয়নি। অদক্ষ শ্রমিক, স্বল্প মজুরি ও অবৈধ অভিবাসনসহ নানা অভিযোগ উঠে।
২০২৩ সালেই শ্রমিকদের কাজ না পাওয়া, নির্যাতন ও নিখোঁজ হওয়ার মতো অভিযোগ প্রকট হয়। বাংলাদেশি শ্রমিকদের জীবনমানের দুর্দশার চিত্র উঠে আসে মালয়েশিয়ার মূলধারার গণমাধ্যম এবং মানবাধিকার সংস্থার প্রতিবেদনগুলোতেও।
এমন প্রেক্ষাপটে চলতি বছরের ৩০ মের পর মালয়েশিয়ায় বাংলাদেশের শ্রমবাজার আবার বন্ধ হয়ে যায়।
বাংলাদেশ সফরে এসেছেন মালয়েশিয়ার প্রধানমন্ত্রী আনোয়ার ইব্রাহিম। তাঁর এই সফরে দেশটির শ্রমবাজারে বাংলাদেশিদের অংশগ্রহণ নিয়ে আলোচনা গুরুত্ব পাবে বলে বার্তা সংস্থা রয়টার্স জানিয়েছে। সেক্ষেত্রে চলতি বছর মে মাস থেকে বন্ধ থাকা শ্রমবাজার চালুর বিষয়ে কোনো সিদ্ধান্ত আসবে কিনা তা স্পষ্ট নয়।
গত জুলাই-আগস্টের আন্দোলনে গত ৫ আগস্ট শেখ হাসিনা সরকারের পতন হয়। তারপর নোবেল বিজয়ী ড. মুহাম্মদ ইউনূসের নেতৃত্বে গঠিত হয় অন্তর্বর্তী সরকার। সেই সরকার দায়িত্ব নেওয়ার পর এই প্রথম কোনো দেশের সরকারপ্রধান বাংলাদেশ সফর করছেন।
বাংলাদেশের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের কর্মকর্তার বরাত দিয়ে রয়টার্স বলছে, মালয়েশিয়ার প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে প্রধান উপদেষ্টা ড. ইউনূসের সঙ্গে সাক্ষাতে অর্থনৈতিক সহযোগিতা, রাজনৈতিক সম্পর্ক, বাণিজ্য ও বিনিয়োগ, শিক্ষা, প্রযুক্তি, অবকাঠামোগত উন্নয়ন এবং প্রতিরক্ষা সহযোগিতাসহ বিস্তৃত ইস্যুগুলো আলোচনা হতে পারে।
নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক ওই কর্মকর্তা বলেন, ‘বাংলাদেশ থেকে শ্রমিক নিয়োগের বিষয়টি আলোচনার কেন্দ্রে থাকবে। কারণ উভয় দেশ এ ক্ষেত্রে সহযোগিতা জোরদার করতে চায়।’
মালয়েশিয়ার শ্রমবাজারে বাংলাদেশ অন্যতম শীর্ষ অংশগ্রহণকারী দেশ। বিশেষ করে দেশটির নির্মাণ, উৎপাদন ও কৃষি খাতে বিপুলসংখ্যক বাংলাদেশি কাজ করছেন।
তবে অদক্ষ শ্রমিক, কম মজুরি, অবৈধ অভিবাসন, শ্রমিকদের জীবনমানের দুর্দশাসহ নানা কারণে এ বছরের ৩০ মে থেকে মালয়েশিয়ায় বাংলাদেশের শ্রমবাজার বন্ধ আছে। এরপর নতুন কর্মী নিয়োগ দেয়নি দেশটি।
পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের অপর এক কর্মকর্তা রয়টার্সকে জানিয়েছেন, মালয়েশিয়ায় বর্তমানে ১০ লাখের বেশি বাংলাদেশি শ্রমিক কাজ করছে। ড. ইউনূস ও আনোয়ার ইব্রাহিমের মধ্যে আলোচনায় মালয়েশিয়ায় অভিবাসী শ্রমিকেরা মজুরি, কাজের পরিস্থিতি এবং অনিবন্ধিত শ্রম নিয়ন্ত্রণসহ যেসব চ্যালেঞ্জ মোকাবিলা করছেন, সেগুলো সমাধানে আলোচনা করা হতে পারে বলে আশা করা হচ্ছে।
বৈঠকে উভয় দেশ নিয়োগ প্রক্রিয়া সহজতর করতে এবং শ্রম অধিকার সুরক্ষা উন্নত করার উপায় নিয়েও আলোচনা করতে পারে।
২০২২ সালের আগস্ট থেকে উভয় দেশের ১০১টি রিক্রুটিং এজেন্সির একটি সিন্ডিকেটের অধীনে প্রায় সাড়ে ৪ লাখ বাংলাদেশি কর্মী মালয়েশিয়ায় পাড়ি জমিয়েছে। তবে এসব নিয়োগের ক্ষেত্রে নিয়োগ প্রক্রিয়ার সিস্টেমের স্বচ্ছতা ও ন্যায্যতার বিষয় নিয়ে উদ্বেগ প্রকাশ করেছে উভয় দেশ।
অভিবাসী কর্মী নিয়োগে সিন্ডিকেটের দৌরাত্ম্য ভেঙে দেওয়ার জন্য বাংলাদেশ ও মালয়েশিয়ার সরকারের প্রতি দাবি জানিয়ে আসছে বাংলাদেশ অ্যাসোসিয়েশন অব ইন্টারন্যাশনাল রিক্রুটিং এজেন্সি (বায়রা)।
উল্লেখ্য, মালয়েশিয়ার সাথে বাংলাদেশের কর্মী নিয়োগের বিষয়ে ১৯৯২ সালে প্রথম আনুষ্ঠানিক চুক্তির পর বেশ কয়েক বছর ভালোই চলছিল এ শ্রমবাজার। কিন্তু কয়েক বছর চলার পর সেটি বন্ধ হয়ে যায়।
পরে ১৯৯৬ সালে আবার সে দেশের শ্রমবাজার চালু হয়। ২০০০ সালে নিজেদের চাহিদা বিবেচনায় সে দেশের সরকার বিশেষ অনুমোদনের মাধ্যমে বাংলাদেশ থেকে কর্মী নিয়োগের অনুমতি দেয়। এর মধ্যে থেমে থেমে পাঁচ ছয় বার হয়।
২০০৬ সালে আবার পুরোদমে কর্মী পাঠানো শুরু করে বাংলাদেশ। কিন্তু বিপুল সংখ্যক অবৈধ বাংলাদেশি ধরা পড়ার পর ২০০৯ সালে মালয়েশিয়ায় শ্রমবাজারে বাংলাদেশকে নিষিদ্ধ করা হয়।
এরপর দুদেশের মধ্যে আলোচনার পর ২০১২ সালে বাংলাদেশ ও মালয়েশিয়ার মধ্যে নতুন চুক্তির ভিত্তিতে ২০১৩ সালের এপ্রিল থেকে সরকারিভাবে আবার কর্মী নিয়োগ শুরু হয়। কিন্তু সিন্ডিকেটের দৌরাত্ম্যসহ নানা অভিযোগে ২০১৮ সালে সেটি বন্ধ করে মাহাথির মোহাম্মদের সরকার।
২০২১ সালের ডিসেম্বর মাসে বাংলাদেশের সাথে মালয়েশিয়ার সরকার কর্মী প্রেরণ বিষয়ক একটি সমঝোতা স্বারক সই করলেও কর্মী নিয়োগ বন্ধ ছিল। কারণ মালয়েশিয়ার তরফ থেকে শুধুমাত্র ২৫টি রিক্রুটিং এজেন্সির মাধ্যমে কর্মী নেওয়ার সিদ্ধান্তের কথা জানানো হয়। বাংলাদেশের এজেন্সিগুলো এই সিদ্ধান্তের বিরোধিতা করে। বাংলাদেশের সরকারও বিষয়টি নিয়ে দ্বিমত পোষণ করে।
এরপর থেকে ছয় মাস যাবত দুই দেশের সরকারের মধ্যে শুধু চিঠি চালাচালি হয় এবং যৌথ ওয়ার্কিং গ্রুপের বৈঠক বারবার মালয়েশিয়ার তরফ থেকে পিছিয়ে দেয়া হয়।
২০২২ সালের জুন মাসে দুই দেশের একটি যৌথ ওয়ার্কিং গ্রুপের বৈঠকে বিষয়টির এক ধরনের সুরাহা হয়। পরে অগাস্টে আবার শ্রমবাজার চালু হয়। পরে শুধু ২০২৩ সালেই বাংলাদেশ থেকে শ্রমিক গিয়েছে তিন লাখ ৫১ হাজারের বেশি। কিন্তু সেটাও বেশি দিন টেকসই হয়নি। অদক্ষ শ্রমিক, স্বল্প মজুরি ও অবৈধ অভিবাসনসহ নানা অভিযোগ উঠে।
২০২৩ সালেই শ্রমিকদের কাজ না পাওয়া, নির্যাতন ও নিখোঁজ হওয়ার মতো অভিযোগ প্রকট হয়। বাংলাদেশি শ্রমিকদের জীবনমানের দুর্দশার চিত্র উঠে আসে মালয়েশিয়ার মূলধারার গণমাধ্যম এবং মানবাধিকার সংস্থার প্রতিবেদনগুলোতেও।
এমন প্রেক্ষাপটে চলতি বছরের ৩০ মের পর মালয়েশিয়ায় বাংলাদেশের শ্রমবাজার আবার বন্ধ হয়ে যায়।
অন্তর্বর্তী সরকার গঠিত বিচার বিভাগ সংস্কার কমিশন (জেআরসি) বিচার বিভাগের প্রয়োজনীয় সংস্কার আনতে অংশীজনদের মতামত গ্রহণের জন্য একটি ওয়েবসাইট চালু করেছে। ২৩ নভেম্বর এক বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়, আগামী ৭ ডিসেম্বরের মধ্যে সাধারণ জনগণসহ বিচারক, আইনজীবী ও আদালত সংশ্লিষ্ট সহায়ক কর্মচারীদের কাছে মতামত চেয়েছে কমি
২০ মিনিট আগেফৌজদারি মামলায় কোনো আসামি আদালত থেকে অব্যাহতি পেলেও তিনি পুরোপুরি বিপদমুক্ত হন না। তার বিপদ কিছুটা থেকেই যায়। তবে ফৌজদারি মামলায় চার্জ গঠনের পর খালাস পেলে আসামি বিপদমুক্ত হন। একটি ফৌজদারি মামলা সংক্রান্ত সকল বিচারিক কার্যক্রম সম্পন্ন করেন ম্যাজিস্ট্রেট আদালত কিংবা ম্যাজিস্ট্রেট ও দায়রা আদালত।
২ ঘণ্টা আগেঢাকা-দিল্লি পররাষ্ট্রসচিব পর্যায়ের বৈঠকে দ্বিপক্ষীয় সম্পর্ক ও শেখ হাসিনার প্রত্যর্পণ নিয়ে আলোচনা হতে পারে। ভারত ও বাংলাদেশের কূটনৈতিক সিদ্ধান্ত আঞ্চলিক রাজনীতি ও মানবাধিকারের ওপর প্রভাব ফেলবে।
২ ঘণ্টা আগেনবনিযুক্ত মহাপরিদর্শক বাহারুল আলম বলেছেন, ৫ আগস্ট পরবর্তী সময়ে দায়ের করা মামলাগুলো যথাযথভাবে তদন্ত করতে হবে। কোনো নিরীহ মানুষকে হয়রানি করা যাবে না। নিরীহ কারও নামে মামলা হলেও যথাযথ আইনি প্রক্রিয়ার মাধ্যমে তা প্রত্যাহারের ব্যবস্থা গ্রহণ করতে হবে।
৩ ঘণ্টা আগে