কূটনৈতিক প্রতিবেদক, ঢাকা
বাংলাদেশ চীনের কোনো ঋণের ফাঁদে নেই বলে জানিয়েছেন ঢাকায় নিযুক্ত দেশটির রাষ্ট্রদূত লি জিমিং। আজ বুধবার পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ে পররাষ্ট্রমন্ত্রী এ কে আবদুল মোমেনের সঙ্গে বৈঠক শেষে সাংবাদিকদের এ কথা বলেন রাষ্ট্রদূত।
লি জিমিং বলেন, ‘আমি পররাষ্ট্রমন্ত্রী এ কে আবদুল মোমেনের সঙ্গে অন্য দেশের ঋণের ফাঁদ নিয়ে আলোচনা করেছি। কিন্তু আমি নিশ্চিতভাবে বলতে চাই, বাংলাদেশে চীনের কোনো ঋণের ফাঁদ নেই।’
পররাষ্ট্রমন্ত্রী এ কে আবদুল মোমেনের সঙ্গে চীনা রাষ্ট্রদূতের বৈঠক নিয়ে পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের টুইটে জানানো হয়, পররাষ্ট্রমন্ত্রী ও চীনা রাষ্ট্রদূতের বৈঠকে রোহিঙ্গা প্রত্যাবাসন, বহুপক্ষীয় ফোরামে সহযোগিতা, অবকাঠামোগত উন্নয়ন সহযোগিতা এবং চীনে আটকে পড়া বাংলাদেশি শিক্ষার্থীদের প্রত্যাবর্তনসহ পারস্পরিক স্বার্থ সংশ্লিষ্ট বিষয় নিয়ে আলোচনা হয়েছে।
গত মাসের শেষে চীন থেকে নেওয়া ঋণের ফাঁদে পড়বে বাংলাদেশ—বিশেষজ্ঞদের এমন মন্তব্যের পরিপ্রেক্ষিতে সাংবাদিকদের কাছে আক্ষেপ প্রকাশ করেন পররাষ্ট্রমন্ত্রী। তিনি বলেছিলেন, ‘আমরা চীন থেকেও বেশি ঋণ জাপান থেকে নিই, অথচ এটা কেউ বলে না।’
বাংলাদেশ ঋণ নেওয়ার বিষয়ে সজাগ জানিয়ে এ কে আবদুল মোমেন সেদিন বলেছিলেন, ‘বাংলাদেশ ঋণ নিতে খুব সজাগ। যাচাই-বাছাই না করে প্রধানমন্ত্রী কোনো ঋণ নেন না। এ ব্যাপারে একেবারে সতর্ক। আমাদের ঋণের ফাঁদে পড়ার সম্ভাবনা নেই। চীন থেকে ৫-৬ শতাংশের মত নেই আমরা। কিন্তু ওটা নিয়ে মাথা ঘামায় সবাই।’
বাংলাদেশ চীনের কোনো ঋণের ফাঁদে নেই বলে জানিয়েছেন ঢাকায় নিযুক্ত দেশটির রাষ্ট্রদূত লি জিমিং। আজ বুধবার পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ে পররাষ্ট্রমন্ত্রী এ কে আবদুল মোমেনের সঙ্গে বৈঠক শেষে সাংবাদিকদের এ কথা বলেন রাষ্ট্রদূত।
লি জিমিং বলেন, ‘আমি পররাষ্ট্রমন্ত্রী এ কে আবদুল মোমেনের সঙ্গে অন্য দেশের ঋণের ফাঁদ নিয়ে আলোচনা করেছি। কিন্তু আমি নিশ্চিতভাবে বলতে চাই, বাংলাদেশে চীনের কোনো ঋণের ফাঁদ নেই।’
পররাষ্ট্রমন্ত্রী এ কে আবদুল মোমেনের সঙ্গে চীনা রাষ্ট্রদূতের বৈঠক নিয়ে পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের টুইটে জানানো হয়, পররাষ্ট্রমন্ত্রী ও চীনা রাষ্ট্রদূতের বৈঠকে রোহিঙ্গা প্রত্যাবাসন, বহুপক্ষীয় ফোরামে সহযোগিতা, অবকাঠামোগত উন্নয়ন সহযোগিতা এবং চীনে আটকে পড়া বাংলাদেশি শিক্ষার্থীদের প্রত্যাবর্তনসহ পারস্পরিক স্বার্থ সংশ্লিষ্ট বিষয় নিয়ে আলোচনা হয়েছে।
গত মাসের শেষে চীন থেকে নেওয়া ঋণের ফাঁদে পড়বে বাংলাদেশ—বিশেষজ্ঞদের এমন মন্তব্যের পরিপ্রেক্ষিতে সাংবাদিকদের কাছে আক্ষেপ প্রকাশ করেন পররাষ্ট্রমন্ত্রী। তিনি বলেছিলেন, ‘আমরা চীন থেকেও বেশি ঋণ জাপান থেকে নিই, অথচ এটা কেউ বলে না।’
বাংলাদেশ ঋণ নেওয়ার বিষয়ে সজাগ জানিয়ে এ কে আবদুল মোমেন সেদিন বলেছিলেন, ‘বাংলাদেশ ঋণ নিতে খুব সজাগ। যাচাই-বাছাই না করে প্রধানমন্ত্রী কোনো ঋণ নেন না। এ ব্যাপারে একেবারে সতর্ক। আমাদের ঋণের ফাঁদে পড়ার সম্ভাবনা নেই। চীন থেকে ৫-৬ শতাংশের মত নেই আমরা। কিন্তু ওটা নিয়ে মাথা ঘামায় সবাই।’
আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল আইন সংশোধন করে অধ্যাদেশ জারি করেছেন রাষ্ট্রপতি মো. সাহাবুদ্দিন। আইন ও সংসদ বিষয়ক বিভাগ গতকাল রোববার রাতে অধ্যাদেশের গেজেট বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করেছে।
৩ ঘণ্টা আগেঢাকা মহানগর এলাকায় ব্যাটারিচালিত রিকশা চলাচল বন্ধে পদক্ষেপ নিতে হাইকোর্টের দেওয়া আদেশ স্থগিত চেয়ে চেম্বার আদালতে আবেদন করা হয়েছে। গতকাল রোববার এই আবেদন করা হয়। আজ সোমবার চেম্বার বিচারপতির আদালতে এই বিষয়ে শুনানি হবে। বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন ডেপুটি অ্যাটর্নি জেনারেল নূর মোহাম্মদ আজমি।
৩ ঘণ্টা আগেআন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল আইন সংশোধন করে গেজেট প্রকাশ করা হয়েছে। রোববার (২৪ নভেম্বর) আইন মন্ত্রণালয় থেকে এই সংক্রান্ত গেজেট প্রকাশ করা হয়
১২ ঘণ্টা আগেগণ-অভ্যুত্থানে সরকার পতনের পর দায়িত্ব নিয়ে তড়িঘড়ি করে বেশির ভাগ জেলায় নতুন জেলা প্রশাসক (ডিসি) নিয়োগ দিয়েছিল অন্তর্বর্তী সরকার। নতুন ডিসিদের মধ্যে অনেকের বিরুদ্ধে এখন নানা রকম অভিযোগ আসছে। এই অবস্থায় নতুন কর্মকর্তাদের মধ্য থেকে ডিসি নিয়োগের প্রক্রিয়া শুরু করতে যাচ্ছে জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়।
১২ ঘণ্টা আগে