নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
নির্বাচনী নীতিমালায় নির্বাচনকালীন ব্যয় একজন প্রার্থীর জন্য ২৫ লাখ টাকা নির্ধারিত থাকলেও দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে সেটি লঙ্ঘন হয়েছে। সবচেয়ে বেশি ব্যয় করেছেন আওয়ামী লীগের প্রার্থীরা। শুধু তাই নয়, তফসিল ঘোষণার আগে ও পরে মিলিয়ে আওয়ামী লীগের একজন প্রার্থীই প্রায় ৩৯ কোটি টাকা ব্যয় করেছেন বলে জানিয়েছে ট্রান্সপারেন্সি ইন্টারন্যাশনাল বাংলাদেশ (টিআইবি)।
আজ বুধবার রাজধানীর ধানমন্ডিতে মাইডাস সেন্টারে টিআইবির কার্যালয়ে ‘দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন প্রক্রিয়া ট্র্যাকিং’ শীর্ষক গবেষণা প্রতিবেদন প্রকাশ উপলক্ষে সংবাদ সম্মেলনে এ তথ্য জানানো হয়।
তফসিল ঘোষণার আগে আওয়ামী লীগের প্রার্থীরা গড়ে ব্যয় করেছেন ১ কোটি ৬৭ লাখ ৮০ হাজার ১০২ টাকা। আর নির্ধারিত সময়ে ব্যয় করেছেন ১ কোটি ৪৮ লাখ ৯৪ হাজার ১৬৭ টাকা। আগে ও পরে মিলিয়ে শুধু একজন প্রার্থী ৩৮ কোটি ৭৭ লাখ ১০ হাজার ১৪৪ টাকা ব্যয় করেছেন বলে জানিয়েছে সংস্থাটি।
সংবাদ সম্মেলনে দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন প্রক্রিয়া ট্র্যাকিং পর্যবেক্ষণ গবেষণা তুলে ধরা হয়। এই গবেষণা কার্যক্রম পরিচালনা করেছেন মাহফুজুল হক, নেওয়াজুল মাওলা ও সাজেদুল ইসলাম। গত বছর জুন থেকে চলতি বছর জানুয়ারি পর্যন্ত মাঠপর্যায়ের তথ্য সংগ্রহ ও বিশ্লেষণ করে এই গবেষণা করা হয়েছে। গবেষণা তথ্য উপস্থাপন করেন উপস্থাপন করেন মাহফুজুল হক ও নেওয়াজুল মাওলা।
গবেষণায় বলা হয়, তফসিল ঘোষণার পূর্ব থেকে নির্বাচন পর্যন্ত নির্ধারিত ব্যয়সীমার বেশি ব্যয় করেছেন ৬৫ দশমিক ৭৭ শতাংশ প্রার্থী।
প্রার্থীদের নির্বাচন ব্যয় ২৫ লাখ টাকা হলেও দ্বাদশ নির্বাচনে তা হয়েছে গড়ে ১ কোটি ৫৬ লাখ ৮৩ হাজার ৭৭ টাকা। যা নির্ধারিত পরিমাণের ছয় গুন বেশি।
গবেষণা দেখা গেছে, সবচেয়ে বেশি ব্যয় করেছেন আওয়ামী লীগের প্রার্থীরা। ১১ দশমিক ৪৫ গুন বেশি। বিজয়ী প্রার্থীরা গড়ে ৩ কোটি ৯ লাখ ৫৬ হাজার ৪৩৮ টাকা ব্যয় করেছেন। বিজয়ী একজন প্রার্থী সর্বোচ্চ ৩৮ কোটি ৭৭ লাখ ১০ হাজার ১৪৪ টাকা ব্যয় করেছেন। এবং সর্বনিম্ন একজন ব্যয় করেছেন ১৬ লাখ ৪৫ হাজার টাকা।
এই বিষয়ে টিআইবির নির্বাহী পরিচালক ইফতেখারুজ্জামানের কাছে জানতে চাইলে তিনি বলেন, ‘নাম প্রকাশ করব না। তবে সরকারি কোনো সংস্থা জানতে চাইলে আমরা জানাব।’
গবেষণায় বলা হয়, দ্বাদশ নির্বাচনে মোট ব্যয় ১ হাজার ৪৪৫ কোটি টাকা হলেও তা পরে বেড়ে দাঁড়ায় ২ হাজার ২৭৬ কোটি টাকা। যা একাদশ নির্বাচনের খরচ থেকে তিনগুণ বেশি, বাজেটের অর্ধেকের বেশি ৫৪ শতাংশ আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর জন্য খরচ হলেও তার কোনো ব্যাখ্যা নেই।
এতে আরও বলা হয়, বাংলাদেশ টেলিভিশনে (বিটিভি) রাত ৮টার সংবাদে প্রধানমন্ত্রী, সড়ক পরিবহন ও সেতু মন্ত্রী ও তথ্যমন্ত্রীকে নিয়ে নির্বাচন কেন্দ্রিক খবর প্রচার হয়েছে। যার ব্যয় প্রায় ৩ কোটি টাকা। এ ছাড়া বিটিভিকে একচেটিয়া ব্যবহার করা হয়েছে। বেসরকারি টেলিভিশনগুলোতেও সরকার দলীয় নেতাদের বক্তব্য বেশি প্রচার হয়েছে।
গবেষণা দেখা গেছে-সারা দেশের ৫০টি আসনে ১৪৯ জন প্রার্থীর ওপরে তথ্য সংগ্রহ করা হয়েছে। এর মধ্যে ১৮ জন প্রার্থীর বিরুদ্ধে কোনো না কোনো ফৌজদারি মামলা রয়েছে। তারা সবাই আওয়ামী লীগের প্রার্থী। ৫৪ শতাংশ আগে কখনো নির্বাচনে অংশ নেয়নি। আওয়ামী লীগ মনোনীত শতভাগ প্রার্থী কোনো না কোনো আচরণবিধি ভেঙেছে।
আরও বলা হয়েছে, ভোটারদের অর্থ ও বল প্রয়োগ করেছেন ৪০ শতাংশ আওয়ামী লীগ প্রার্থী। আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর নিষ্ক্রিয়তা ৮৫ দশমিক ৭ শতাংশ, জোর করে ভোট দিতে বাধ্য করা হয়েছে ৫৫ শতাংশ, বুথ দখল ও সিল মারা ৫১ শতাংশ।
গবেষণার সার্বিক পর্যবেক্ষণ তুলে ধরেন সংস্থাটির নির্বাহী পরিচালক ইফতেখারুজ্জামান। তিনি বলেন, ‘নির্বাচনকালীন সরকার ইস্যুতে দুই বড় দলের বিপরীতমুখী ও অনড় অবস্থানের কারণে অংশগ্রহণমূলক ও অবাধ নির্বাচন হয়নি। এবং এ বিপরীতমুখী ও অনড় অবস্থান কেন্দ্রিক এজেন্ডা বাস্তবায়নের লড়াইয়ে বাংলাদেশের গণতান্ত্রিক ভবিষ্যতের জিম্মিদশা প্রকটতর হয়েছে। ক্ষমতায় অব্যাহত থাকার কৌশল বাস্তবায়নের একতরফা নির্বাচন সাফল্যের সাথে সম্পন্ন হয়েছে। যার আইনগত বৈধতা নিয়ে কোনো চ্যালেঞ্জ হয়তো হবে না, বা হলেও টিকবে না। তবে এ সাফল্য রাজনৈতিক শুদ্ধাচার, গণতান্ত্রিক ও নৈতিকতার মানদণ্ডে চিরকাল প্রশ্নবিদ্ধ থাকবে।’
গণতান্ত্রিক নির্বাচনের ধারণা এবং জাতীয় ও আন্তর্জাতিক উত্তম চর্চার অন্যতম উপাদানসমূহ, তথা অবাধ, অংশগ্রহণমূলক, নিরপেক্ষ ও সর্বোপরি সমান প্রতিযোগিতার ক্ষেত্র নিশ্চিতের যে পূর্বশর্ত, তা দ্বাদশ সংসদ নির্বাচনে প্রতিপালিত হয়নি বলে উল্লেখ করেন ইফতেখারুজ্জামান।
নির্বাচনী নীতিমালায় নির্বাচনকালীন ব্যয় একজন প্রার্থীর জন্য ২৫ লাখ টাকা নির্ধারিত থাকলেও দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে সেটি লঙ্ঘন হয়েছে। সবচেয়ে বেশি ব্যয় করেছেন আওয়ামী লীগের প্রার্থীরা। শুধু তাই নয়, তফসিল ঘোষণার আগে ও পরে মিলিয়ে আওয়ামী লীগের একজন প্রার্থীই প্রায় ৩৯ কোটি টাকা ব্যয় করেছেন বলে জানিয়েছে ট্রান্সপারেন্সি ইন্টারন্যাশনাল বাংলাদেশ (টিআইবি)।
আজ বুধবার রাজধানীর ধানমন্ডিতে মাইডাস সেন্টারে টিআইবির কার্যালয়ে ‘দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন প্রক্রিয়া ট্র্যাকিং’ শীর্ষক গবেষণা প্রতিবেদন প্রকাশ উপলক্ষে সংবাদ সম্মেলনে এ তথ্য জানানো হয়।
তফসিল ঘোষণার আগে আওয়ামী লীগের প্রার্থীরা গড়ে ব্যয় করেছেন ১ কোটি ৬৭ লাখ ৮০ হাজার ১০২ টাকা। আর নির্ধারিত সময়ে ব্যয় করেছেন ১ কোটি ৪৮ লাখ ৯৪ হাজার ১৬৭ টাকা। আগে ও পরে মিলিয়ে শুধু একজন প্রার্থী ৩৮ কোটি ৭৭ লাখ ১০ হাজার ১৪৪ টাকা ব্যয় করেছেন বলে জানিয়েছে সংস্থাটি।
সংবাদ সম্মেলনে দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন প্রক্রিয়া ট্র্যাকিং পর্যবেক্ষণ গবেষণা তুলে ধরা হয়। এই গবেষণা কার্যক্রম পরিচালনা করেছেন মাহফুজুল হক, নেওয়াজুল মাওলা ও সাজেদুল ইসলাম। গত বছর জুন থেকে চলতি বছর জানুয়ারি পর্যন্ত মাঠপর্যায়ের তথ্য সংগ্রহ ও বিশ্লেষণ করে এই গবেষণা করা হয়েছে। গবেষণা তথ্য উপস্থাপন করেন উপস্থাপন করেন মাহফুজুল হক ও নেওয়াজুল মাওলা।
গবেষণায় বলা হয়, তফসিল ঘোষণার পূর্ব থেকে নির্বাচন পর্যন্ত নির্ধারিত ব্যয়সীমার বেশি ব্যয় করেছেন ৬৫ দশমিক ৭৭ শতাংশ প্রার্থী।
প্রার্থীদের নির্বাচন ব্যয় ২৫ লাখ টাকা হলেও দ্বাদশ নির্বাচনে তা হয়েছে গড়ে ১ কোটি ৫৬ লাখ ৮৩ হাজার ৭৭ টাকা। যা নির্ধারিত পরিমাণের ছয় গুন বেশি।
গবেষণা দেখা গেছে, সবচেয়ে বেশি ব্যয় করেছেন আওয়ামী লীগের প্রার্থীরা। ১১ দশমিক ৪৫ গুন বেশি। বিজয়ী প্রার্থীরা গড়ে ৩ কোটি ৯ লাখ ৫৬ হাজার ৪৩৮ টাকা ব্যয় করেছেন। বিজয়ী একজন প্রার্থী সর্বোচ্চ ৩৮ কোটি ৭৭ লাখ ১০ হাজার ১৪৪ টাকা ব্যয় করেছেন। এবং সর্বনিম্ন একজন ব্যয় করেছেন ১৬ লাখ ৪৫ হাজার টাকা।
এই বিষয়ে টিআইবির নির্বাহী পরিচালক ইফতেখারুজ্জামানের কাছে জানতে চাইলে তিনি বলেন, ‘নাম প্রকাশ করব না। তবে সরকারি কোনো সংস্থা জানতে চাইলে আমরা জানাব।’
গবেষণায় বলা হয়, দ্বাদশ নির্বাচনে মোট ব্যয় ১ হাজার ৪৪৫ কোটি টাকা হলেও তা পরে বেড়ে দাঁড়ায় ২ হাজার ২৭৬ কোটি টাকা। যা একাদশ নির্বাচনের খরচ থেকে তিনগুণ বেশি, বাজেটের অর্ধেকের বেশি ৫৪ শতাংশ আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর জন্য খরচ হলেও তার কোনো ব্যাখ্যা নেই।
এতে আরও বলা হয়, বাংলাদেশ টেলিভিশনে (বিটিভি) রাত ৮টার সংবাদে প্রধানমন্ত্রী, সড়ক পরিবহন ও সেতু মন্ত্রী ও তথ্যমন্ত্রীকে নিয়ে নির্বাচন কেন্দ্রিক খবর প্রচার হয়েছে। যার ব্যয় প্রায় ৩ কোটি টাকা। এ ছাড়া বিটিভিকে একচেটিয়া ব্যবহার করা হয়েছে। বেসরকারি টেলিভিশনগুলোতেও সরকার দলীয় নেতাদের বক্তব্য বেশি প্রচার হয়েছে।
গবেষণা দেখা গেছে-সারা দেশের ৫০টি আসনে ১৪৯ জন প্রার্থীর ওপরে তথ্য সংগ্রহ করা হয়েছে। এর মধ্যে ১৮ জন প্রার্থীর বিরুদ্ধে কোনো না কোনো ফৌজদারি মামলা রয়েছে। তারা সবাই আওয়ামী লীগের প্রার্থী। ৫৪ শতাংশ আগে কখনো নির্বাচনে অংশ নেয়নি। আওয়ামী লীগ মনোনীত শতভাগ প্রার্থী কোনো না কোনো আচরণবিধি ভেঙেছে।
আরও বলা হয়েছে, ভোটারদের অর্থ ও বল প্রয়োগ করেছেন ৪০ শতাংশ আওয়ামী লীগ প্রার্থী। আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর নিষ্ক্রিয়তা ৮৫ দশমিক ৭ শতাংশ, জোর করে ভোট দিতে বাধ্য করা হয়েছে ৫৫ শতাংশ, বুথ দখল ও সিল মারা ৫১ শতাংশ।
গবেষণার সার্বিক পর্যবেক্ষণ তুলে ধরেন সংস্থাটির নির্বাহী পরিচালক ইফতেখারুজ্জামান। তিনি বলেন, ‘নির্বাচনকালীন সরকার ইস্যুতে দুই বড় দলের বিপরীতমুখী ও অনড় অবস্থানের কারণে অংশগ্রহণমূলক ও অবাধ নির্বাচন হয়নি। এবং এ বিপরীতমুখী ও অনড় অবস্থান কেন্দ্রিক এজেন্ডা বাস্তবায়নের লড়াইয়ে বাংলাদেশের গণতান্ত্রিক ভবিষ্যতের জিম্মিদশা প্রকটতর হয়েছে। ক্ষমতায় অব্যাহত থাকার কৌশল বাস্তবায়নের একতরফা নির্বাচন সাফল্যের সাথে সম্পন্ন হয়েছে। যার আইনগত বৈধতা নিয়ে কোনো চ্যালেঞ্জ হয়তো হবে না, বা হলেও টিকবে না। তবে এ সাফল্য রাজনৈতিক শুদ্ধাচার, গণতান্ত্রিক ও নৈতিকতার মানদণ্ডে চিরকাল প্রশ্নবিদ্ধ থাকবে।’
গণতান্ত্রিক নির্বাচনের ধারণা এবং জাতীয় ও আন্তর্জাতিক উত্তম চর্চার অন্যতম উপাদানসমূহ, তথা অবাধ, অংশগ্রহণমূলক, নিরপেক্ষ ও সর্বোপরি সমান প্রতিযোগিতার ক্ষেত্র নিশ্চিতের যে পূর্বশর্ত, তা দ্বাদশ সংসদ নির্বাচনে প্রতিপালিত হয়নি বলে উল্লেখ করেন ইফতেখারুজ্জামান।
পাবলিক সার্ভিস কমিশনের (পিএসসি) মাধ্যমে ৩ হাজার ৪৯৩ চিকিৎসক নিয়োগের সঙ্গে অতিরিক্ত আরও ২ হাজার চিকিৎসক নিয়োগের সিদ্ধান্ত নিয়েছে সরকার। আজ মঙ্গলবার উপদেষ্টা পরিষদের ২৩তম বৈঠকে এ সিদ্ধান্ত হয়েছে বলে জানিয়েছেন বন, পরিবেশ ও জলবায়ু উপদেষ্টা সৈয়দা রিজওয়ানা হাসান।
১ ঘণ্টা আগেবঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান নভোথিয়েটার এবং বঙ্গবন্ধু বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি ফেলোশিপ ট্রাস্ট আইন থেকে বঙ্গবন্ধুর নাম বাদ দেওয়া হয়েছে। আজ মঙ্গলবার প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূসের সভাপতিত্বে তাঁর কার্যালয়ে উপদেষ্টা পরিষদের ২৩তম বৈঠকে এটি অনুমোদন করা হয়।
১ ঘণ্টা আগেবঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান আন্তর্জাতিক শান্তি পদক নীতিমালা-২৪ বাতিলের প্রস্তাব অনুমোদন করেছে উপদেষ্টা পরিষদ। আজ মঙ্গলবার প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূসের সভাপতিত্বে তাঁর কার্যালয়ে উপদেষ্টা পরিষদের ২৩তম বৈঠকে এই প্রস্তাব অনুমোদন করা হয়।
২ ঘণ্টা আগেঅসংক্রামক রোগ নিয়ন্ত্রণে চিনি, লবণ ও স্যাচুরেটেড ফ্যাটযুক্ত খাবার ও পানীয়র মোড়কে এসব উপাদানের বিষয়ে সতর্কবার্তা দেওয়ার নির্দেশনা দিয়েছে উপদেষ্টা পরিষদ। বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ের সঙ্গে সমন্বয় করে স্বাস্থ্যসেবা বিভাগকে এ বিষয়ে পদক্ষেপ নিতে বলা হয়েছে।
২ ঘণ্টা আগে