অনলাইন ডেস্ক
অসামাজিক কার্যকলাপ ও ঘুষ গ্রহণের দায়ে পুলিশের সহকারী পুলিশ সুপার (এএসপি) মোহা. আবদুর রকিব খানকে স্থায়ীভাবে চাকরিচ্যুত করা হয়েছে। স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের জননিরাপত্তা বিভাগ থেকে গত ২৭ ফেব্রুয়ারি এ-সংক্রান্ত এক প্রজ্ঞাপন জারি করা হয়। তবে স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের ওয়েবসাইটে গতকাল সোমবার প্রজ্ঞাপনটি প্রকাশ করা হয়েছে।
স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের জননিরাপত্তা বিভাগের সিনিয়র সচিব মো. আমিনুল ইসলাম খান স্বাক্ষরিত প্রজ্ঞাপনে বলা হয়েছে, সহকারী পুলিশ সুপার মোহা. আবদুর রকিব খান ময়মনসিংহের ত্রিশাল সার্কেলে সহকারী পুলিশ সুপার হিসেবে কর্মরত থাকাকালে অফিস কাম বাসার একটি কক্ষে দীর্ঘদিন ধরে মেয়েদের নিয়ে অসামাজিক কার্যকলাপ, রাতে অবস্থান করা এবং ফুলবাড়িয়া থানায় ২০১৮ সালের ৩১ অক্টোবর বিশেষ ক্ষমতা আইনে হওয়া একটি মামলা থেকে অব্যাহতি দেওয়া ও বেদখল হওয়া দোকানঘর উদ্ধারের জন্য মো. গোলাম মোস্তফা নামের এক ব্যক্তির কাছ থেকে ৬০ হাজার টাকা ঘুষ নেন।
এসব অভিযোগে সরকারি কর্মচারী (শৃঙ্খলা ও আপিল) বিধিমালা, ২০১৮-এর ৩ (খ) বিধি অনুযায়ী, অসদাচরণের অভিযোগে আবদুর রকিব খানের বিরুদ্ধে বিভাগীয় মামলা করে তাঁকে কারণ দর্শানোর নির্দেশ দেওয়া হয়। বিভাগীয় মামলায় একজন তদন্তকারী কর্মকর্তা নিয়োগ দেওয়া হয় এবং আবদুর রকিব খানকে সাময়িক বরখাস্ত করা হয়।
তদন্তকারী কর্মকর্তা মোহা. আবদুর রকিব খানের বিরুদ্ধে অসদাচরণের অভিযোগ প্রমাণিত হয়েছে মর্মে তদন্ত প্রতিবেদন দাখিল করেছেন। সার্বিক পর্যালোচনায় অভিযোগের গুরুত্ব ও প্রাসঙ্গিক সব বিষয় বিবেচনায় বিধিমালা অনুযায়ী আবদুর রকিব খানকে চাকরি থেকে অপসারণের প্রাথমিক সিদ্ধান্ত গ্রহণ করে তাঁকে দ্বিতীয় কারণ দর্শানোর নোটিশ দেওয়া হয়।
দ্বিতীয় নোটিশের জবাব, তদন্ত প্রতিবেদন, প্রাসঙ্গিক বিষয়াদি, অপরাধের গুরুত্ব ইত্যাদি সার্বিক বিবেচনায় তাঁকে চাকরি থেকে অপসারণের দণ্ড দেওয়া বিষয়ে সরকারি কর্ম কমিশনে পরামর্শের জন্য পাঠানো হয়। পরে সরকারি কর্ম কমিশন সচিবালয় তাঁকে চাকরি থেকে অপসারণের গুরুদণ্ড দেওয়ার পরামর্শ দেয়।
প্রজ্ঞাপনে আরও বলা হয়, মোহা. আবদুর রকিব খানের বিরুদ্ধে অভিযোগ প্রমাণিত হওয়ায় তাঁকে ‘চাকরি থেকে অপসারণ’ গুরুদণ্ড প্রদানের প্রস্তাবের বিষয়ে রাষ্ট্রপতি সম্মতি দেন। এরপর তাঁকে চাকরি থেকে অপসারণ করা হয়। চাকরি থেকে অপসারণ করায় তাঁর সাময়িক বরখাস্তের আদেশ প্রত্যাহার করা হয়েছে। সাময়িক বরখাস্তকালীন তিনি কোনো বকেয়া পাবেন না।
আরও খবর পড়ুন:
অসামাজিক কার্যকলাপ ও ঘুষ গ্রহণের দায়ে পুলিশের সহকারী পুলিশ সুপার (এএসপি) মোহা. আবদুর রকিব খানকে স্থায়ীভাবে চাকরিচ্যুত করা হয়েছে। স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের জননিরাপত্তা বিভাগ থেকে গত ২৭ ফেব্রুয়ারি এ-সংক্রান্ত এক প্রজ্ঞাপন জারি করা হয়। তবে স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের ওয়েবসাইটে গতকাল সোমবার প্রজ্ঞাপনটি প্রকাশ করা হয়েছে।
স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের জননিরাপত্তা বিভাগের সিনিয়র সচিব মো. আমিনুল ইসলাম খান স্বাক্ষরিত প্রজ্ঞাপনে বলা হয়েছে, সহকারী পুলিশ সুপার মোহা. আবদুর রকিব খান ময়মনসিংহের ত্রিশাল সার্কেলে সহকারী পুলিশ সুপার হিসেবে কর্মরত থাকাকালে অফিস কাম বাসার একটি কক্ষে দীর্ঘদিন ধরে মেয়েদের নিয়ে অসামাজিক কার্যকলাপ, রাতে অবস্থান করা এবং ফুলবাড়িয়া থানায় ২০১৮ সালের ৩১ অক্টোবর বিশেষ ক্ষমতা আইনে হওয়া একটি মামলা থেকে অব্যাহতি দেওয়া ও বেদখল হওয়া দোকানঘর উদ্ধারের জন্য মো. গোলাম মোস্তফা নামের এক ব্যক্তির কাছ থেকে ৬০ হাজার টাকা ঘুষ নেন।
এসব অভিযোগে সরকারি কর্মচারী (শৃঙ্খলা ও আপিল) বিধিমালা, ২০১৮-এর ৩ (খ) বিধি অনুযায়ী, অসদাচরণের অভিযোগে আবদুর রকিব খানের বিরুদ্ধে বিভাগীয় মামলা করে তাঁকে কারণ দর্শানোর নির্দেশ দেওয়া হয়। বিভাগীয় মামলায় একজন তদন্তকারী কর্মকর্তা নিয়োগ দেওয়া হয় এবং আবদুর রকিব খানকে সাময়িক বরখাস্ত করা হয়।
তদন্তকারী কর্মকর্তা মোহা. আবদুর রকিব খানের বিরুদ্ধে অসদাচরণের অভিযোগ প্রমাণিত হয়েছে মর্মে তদন্ত প্রতিবেদন দাখিল করেছেন। সার্বিক পর্যালোচনায় অভিযোগের গুরুত্ব ও প্রাসঙ্গিক সব বিষয় বিবেচনায় বিধিমালা অনুযায়ী আবদুর রকিব খানকে চাকরি থেকে অপসারণের প্রাথমিক সিদ্ধান্ত গ্রহণ করে তাঁকে দ্বিতীয় কারণ দর্শানোর নোটিশ দেওয়া হয়।
দ্বিতীয় নোটিশের জবাব, তদন্ত প্রতিবেদন, প্রাসঙ্গিক বিষয়াদি, অপরাধের গুরুত্ব ইত্যাদি সার্বিক বিবেচনায় তাঁকে চাকরি থেকে অপসারণের দণ্ড দেওয়া বিষয়ে সরকারি কর্ম কমিশনে পরামর্শের জন্য পাঠানো হয়। পরে সরকারি কর্ম কমিশন সচিবালয় তাঁকে চাকরি থেকে অপসারণের গুরুদণ্ড দেওয়ার পরামর্শ দেয়।
প্রজ্ঞাপনে আরও বলা হয়, মোহা. আবদুর রকিব খানের বিরুদ্ধে অভিযোগ প্রমাণিত হওয়ায় তাঁকে ‘চাকরি থেকে অপসারণ’ গুরুদণ্ড প্রদানের প্রস্তাবের বিষয়ে রাষ্ট্রপতি সম্মতি দেন। এরপর তাঁকে চাকরি থেকে অপসারণ করা হয়। চাকরি থেকে অপসারণ করায় তাঁর সাময়িক বরখাস্তের আদেশ প্রত্যাহার করা হয়েছে। সাময়িক বরখাস্তকালীন তিনি কোনো বকেয়া পাবেন না।
আরও খবর পড়ুন:
অন্তর্বর্তী সরকার গঠিত বিচার বিভাগ সংস্কার কমিশন (জেআরসি) বিচার বিভাগের প্রয়োজনীয় সংস্কার আনতে অংশীজনদের মতামত গ্রহণের জন্য একটি ওয়েবসাইট চালু করেছে। ২৩ নভেম্বর এক বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়, আগামী ৭ ডিসেম্বরের মধ্যে সাধারণ জনগণসহ বিচারক, আইনজীবী ও আদালত সংশ্লিষ্ট সহায়ক কর্মচারীদের কাছে মতামত চেয়েছে কমি
২ ঘণ্টা আগেফৌজদারি মামলায় কোনো আসামি আদালত থেকে অব্যাহতি পেলেও তিনি পুরোপুরি বিপদমুক্ত হন না। তার বিপদ কিছুটা থেকেই যায়। তবে ফৌজদারি মামলায় চার্জ গঠনের পর খালাস পেলে আসামি বিপদমুক্ত হন। একটি ফৌজদারি মামলা সংক্রান্ত সকল বিচারিক কার্যক্রম সম্পন্ন করেন ম্যাজিস্ট্রেট আদালত কিংবা ম্যাজিস্ট্রেট ও দায়রা আদালত।
৪ ঘণ্টা আগেঢাকা-দিল্লি পররাষ্ট্রসচিব পর্যায়ের বৈঠকে দ্বিপক্ষীয় সম্পর্ক ও শেখ হাসিনার প্রত্যর্পণ নিয়ে আলোচনা হতে পারে। ভারত ও বাংলাদেশের কূটনৈতিক সিদ্ধান্ত আঞ্চলিক রাজনীতি ও মানবাধিকারের ওপর প্রভাব ফেলবে।
৪ ঘণ্টা আগেনবনিযুক্ত মহাপরিদর্শক বাহারুল আলম বলেছেন, ৫ আগস্ট পরবর্তী সময়ে দায়ের করা মামলাগুলো যথাযথভাবে তদন্ত করতে হবে। কোনো নিরীহ মানুষকে হয়রানি করা যাবে না। নিরীহ কারও নামে মামলা হলেও যথাযথ আইনি প্রক্রিয়ার মাধ্যমে তা প্রত্যাহারের ব্যবস্থা গ্রহণ করতে হবে।
৫ ঘণ্টা আগে