নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা, আইনমন্ত্রী আনিসুল হক ও স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খান কামালের সঙ্গে বৈঠক করেছেন যুক্তরাষ্ট্রের গণতন্ত্র, মানবাধিকার ও বেসামরিক জনগণের নিরাপত্তাবিষয়ক আন্ডার সেক্রেটারি উজরা জেয়া। আজ বৃহস্পতিবার তিনি এ বৈঠকগুলো করেন।
টুইটারে নিজের ব্যক্তিগত অ্যাকাউন্টে বৈঠকে কী কী বিষয়ে আলোচনা হয়েছে সেটি তুলে ধরেন উজরা জেয়া।
প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে বৈঠকের ছবি শেয়ার করে উজরা জেয়া লেখেন, প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সঙ্গে ফলপ্রসূ আলোচনা হয়েছে। রোহিঙ্গা শরণার্থীদের প্রতি বাংলাদেশের উদারতার প্রশংসা করে যুক্তরাষ্ট্র এবং বাংলাদেশের জনগণের জন্য অবাধ ও সুষ্ঠু নির্বাচনের প্রত্যাশা করে।
এরপর আইনমন্ত্রী আনিসুল হকের সঙ্গে বৈঠকের ছবি শেয়ার করে উজরা জেয়া লেখেন, গণতান্ত্রিক মূল্যবোধ ও মানবাধিকার বিষয়ে আজ ঢাকায় বাংলাদেশের আইনমন্ত্রী আনিসুল হকের সঙ্গে ফলপ্রসূ আলোচনা হয়েছে। শ্রম অধিকার, মতপ্রকাশের স্বাধীনতা, জবাবদিহি এবং অবাধ ও সুষ্ঠু নির্বাচনের বিষয়েও আলোচনা হয়েছে।
স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খান কামালের সঙ্গে বৈঠকের ছবি শেয়ার করে উজরা জেয়া লেখেন, ‘রোহিঙ্গা ইস্যু, মানবাধিকার, শ্রমাধিকার ও মানব পাচার বিষয়ে আলোচনা হয়েছে। আমাদের পারস্পরিক অংশীদারত্ব উভয় দেশ এবং অঞ্চলকে আরও সুরক্ষিত করবে।’
প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে বৈঠকের পর প্রধানমন্ত্রীর প্রেস সচিব ইহসানুল করিম সাংবাদিকদের ব্রিফ করেন।
সুষ্ঠু নির্বাচন প্রসঙ্গে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেন, ‘দেশে অবাধ-সুষ্ঠু নির্বাচন করা তাঁর অঙ্গীকার। সব সময় বলে আসছি, অবাধ-সুষ্ঠু নির্বাচন আমরা করেছি, আগেও করেছি।’
ছাত্রজীবন থেকে তিনি এবং তাঁর পরিবার সব সময় মানুষের অধিকারের জন্য লড়াই করেছেন উল্লেখ করে প্রধানমন্ত্রী বলেন, ‘অবাধ-সুষ্ঠু নির্বাচনের জন্য, মানুষের ভোটের অধিকারের জন্য সংগ্রাম করেছি।’
আওয়ামী লীগের সভাপতি বলেন, ‘আমার ভোট আমি দেব, যাকে খুশি তাকে দেব। জনগণ তাঁদের প্রতিনিধি বাছাই করবে।’ জনগণের এই অধিকার আদায়ে সব সময় তাঁর দল সংগ্রাম করেছে বলেও জানান তিনি।
বৈঠক শেষে আইনমন্ত্রী আনিসুল হক বলেন, ‘সুষ্ঠু ও নিরপেক্ষ নির্বাচন হবে। এর জন্য যে আইনের অবকাঠামো আছে, তা তাদের অবহিত করা হয়েছে। বাংলাদেশে এখন যেকোনো অপরাধ তদন্ত করে সবকিছুর সুষ্ঠু বিচার হয়। বাংলাদেশে বিচারহীনতার সংস্কৃতি নেই। গাজীপুরের শ্রমিকনেতা শহীদুল ইসলামের মৃত্যু নিয়ে তাদের কনসার্ন জানিয়েছে। বিষয়টি দেখা হবে।’
বৈঠক শেষে স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী সংবাদিকদের বলেন, ‘বাংলাদেশে যাতে একটি অবাধ, সুষ্ঠু, সহিংসতামুক্ত ও শান্তিপূর্ণ নির্বাচন হয়, এর বাইরে তাঁরা কিছুই চান না, কিছুই বলেননি। তাঁরা বারবার বলে গেছেন, কোনো দল বা ব্যক্তিকে তাঁরা সমর্থন করার জন্য এখানে আসেননি।’
মন্ত্রী আসাদুজ্জামান খান আরও বলেন, ‘তাঁরা কোনো রাজনৈতিক উদ্দেশ্য নিয়ে আসেননি বলেও আমাদের জানিয়েছেন। তাঁরা কারও প্রতি বিরাগভাজন হয়ে এখানে আসেননি। তাঁরা চাচ্ছেন বাংলাদেশের যেভাবে উন্নয়ন হচ্ছে, সেটিই স্মুথলি যাতে চলতে থাকে। তাঁরা যে ভিসা রেস্ট্রিকশন দিয়েছেন, সেটা সবার জন্য। সেটা কোনো দলকে উদ্দেশ্য করে দেননি।’
প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা, আইনমন্ত্রী আনিসুল হক ও স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খান কামালের সঙ্গে বৈঠক করেছেন যুক্তরাষ্ট্রের গণতন্ত্র, মানবাধিকার ও বেসামরিক জনগণের নিরাপত্তাবিষয়ক আন্ডার সেক্রেটারি উজরা জেয়া। আজ বৃহস্পতিবার তিনি এ বৈঠকগুলো করেন।
টুইটারে নিজের ব্যক্তিগত অ্যাকাউন্টে বৈঠকে কী কী বিষয়ে আলোচনা হয়েছে সেটি তুলে ধরেন উজরা জেয়া।
প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে বৈঠকের ছবি শেয়ার করে উজরা জেয়া লেখেন, প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সঙ্গে ফলপ্রসূ আলোচনা হয়েছে। রোহিঙ্গা শরণার্থীদের প্রতি বাংলাদেশের উদারতার প্রশংসা করে যুক্তরাষ্ট্র এবং বাংলাদেশের জনগণের জন্য অবাধ ও সুষ্ঠু নির্বাচনের প্রত্যাশা করে।
এরপর আইনমন্ত্রী আনিসুল হকের সঙ্গে বৈঠকের ছবি শেয়ার করে উজরা জেয়া লেখেন, গণতান্ত্রিক মূল্যবোধ ও মানবাধিকার বিষয়ে আজ ঢাকায় বাংলাদেশের আইনমন্ত্রী আনিসুল হকের সঙ্গে ফলপ্রসূ আলোচনা হয়েছে। শ্রম অধিকার, মতপ্রকাশের স্বাধীনতা, জবাবদিহি এবং অবাধ ও সুষ্ঠু নির্বাচনের বিষয়েও আলোচনা হয়েছে।
স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খান কামালের সঙ্গে বৈঠকের ছবি শেয়ার করে উজরা জেয়া লেখেন, ‘রোহিঙ্গা ইস্যু, মানবাধিকার, শ্রমাধিকার ও মানব পাচার বিষয়ে আলোচনা হয়েছে। আমাদের পারস্পরিক অংশীদারত্ব উভয় দেশ এবং অঞ্চলকে আরও সুরক্ষিত করবে।’
প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে বৈঠকের পর প্রধানমন্ত্রীর প্রেস সচিব ইহসানুল করিম সাংবাদিকদের ব্রিফ করেন।
সুষ্ঠু নির্বাচন প্রসঙ্গে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেন, ‘দেশে অবাধ-সুষ্ঠু নির্বাচন করা তাঁর অঙ্গীকার। সব সময় বলে আসছি, অবাধ-সুষ্ঠু নির্বাচন আমরা করেছি, আগেও করেছি।’
ছাত্রজীবন থেকে তিনি এবং তাঁর পরিবার সব সময় মানুষের অধিকারের জন্য লড়াই করেছেন উল্লেখ করে প্রধানমন্ত্রী বলেন, ‘অবাধ-সুষ্ঠু নির্বাচনের জন্য, মানুষের ভোটের অধিকারের জন্য সংগ্রাম করেছি।’
আওয়ামী লীগের সভাপতি বলেন, ‘আমার ভোট আমি দেব, যাকে খুশি তাকে দেব। জনগণ তাঁদের প্রতিনিধি বাছাই করবে।’ জনগণের এই অধিকার আদায়ে সব সময় তাঁর দল সংগ্রাম করেছে বলেও জানান তিনি।
বৈঠক শেষে আইনমন্ত্রী আনিসুল হক বলেন, ‘সুষ্ঠু ও নিরপেক্ষ নির্বাচন হবে। এর জন্য যে আইনের অবকাঠামো আছে, তা তাদের অবহিত করা হয়েছে। বাংলাদেশে এখন যেকোনো অপরাধ তদন্ত করে সবকিছুর সুষ্ঠু বিচার হয়। বাংলাদেশে বিচারহীনতার সংস্কৃতি নেই। গাজীপুরের শ্রমিকনেতা শহীদুল ইসলামের মৃত্যু নিয়ে তাদের কনসার্ন জানিয়েছে। বিষয়টি দেখা হবে।’
বৈঠক শেষে স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী সংবাদিকদের বলেন, ‘বাংলাদেশে যাতে একটি অবাধ, সুষ্ঠু, সহিংসতামুক্ত ও শান্তিপূর্ণ নির্বাচন হয়, এর বাইরে তাঁরা কিছুই চান না, কিছুই বলেননি। তাঁরা বারবার বলে গেছেন, কোনো দল বা ব্যক্তিকে তাঁরা সমর্থন করার জন্য এখানে আসেননি।’
মন্ত্রী আসাদুজ্জামান খান আরও বলেন, ‘তাঁরা কোনো রাজনৈতিক উদ্দেশ্য নিয়ে আসেননি বলেও আমাদের জানিয়েছেন। তাঁরা কারও প্রতি বিরাগভাজন হয়ে এখানে আসেননি। তাঁরা চাচ্ছেন বাংলাদেশের যেভাবে উন্নয়ন হচ্ছে, সেটিই স্মুথলি যাতে চলতে থাকে। তাঁরা যে ভিসা রেস্ট্রিকশন দিয়েছেন, সেটা সবার জন্য। সেটা কোনো দলকে উদ্দেশ্য করে দেননি।’
গত ৫ আগস্টের পর থেকে পলাতক ১৮৭ জন পুলিশ সদস্যের বেতন বন্ধ করে দিয়েছে পুলিশ সদর দপ্তর। একই সঙ্গে তাঁদের বিরুদ্ধে অন্যান্য আইনি ব্যবস্থা গ্রহণে থানায় মামলা করা হচ্ছে। এমনকি তাঁদের গ্রেপ্তারে আলাদা টিমও গঠন করেছে পুলিশ।
২ ঘণ্টা আগেযুক্তরাজ্যের হাউস অব লর্ডসে অনুষ্ঠিত ‘বাংলাদেশ: গণতন্ত্র ও মানবাধিকার সংকট’ সম্মেলনে বাংলাদেশের অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের উপদেষ্টা ড. এম সাখাওয়াত হোসেন শেখ হাসিনাকে নিয়ে বিস্ফোরক মন্তব্য করেছেন। তিনি বলেন, ৫ আগস্ট দেশত্যাগ না করলে বিক্ষুব্ধ জনতার সহিংসতার শিকার হতে পারতেন হাসিনা। বিস্তারিত জানুন এই
৪ ঘণ্টা আগেদেশে বর্তমানে সরকারি চাকরিজীবীর সংখ্যা সাড়ে ১৫ লাখের মতো। তাদের সবাইকে আগামী ৩০ নভেম্বরের মধ্যে সম্পদের হিসাব বিবরণী জমা দিতে হবে। তবে এরপর প্রতিবছর ৩১ ডিসেম্বরের মধ্যে তা জমা দিতে হবে। জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয় থেকে গত ১ সেপ্টেম্বর এমনটাই জানানো হয়েছে।
১৪ ঘণ্টা আগেফরিদপুরের মল্লিকপুরে ঢাকা-খুলনা মহাসড়কে খাগড়াছড়ি পরিবহন ও গ্রিন এক্সপ্রেস বাসের মুখোমুখি সংঘর্ষের দুর্ঘটনাস্থলকে ‘ব্ল্যাক স্পট’ বা বারংবার দুর্ঘটনাপ্রবণ স্থান হিসেবে চিহ্নিত করেছে জাতীয় তদন্ত কমিটি। মৃতুফাঁদে পরিণত ওই সড়কটির কাঠামোগত ত্রুটি সারানোসহ একগুচ্ছ সুপারিশ করে জরুরি ভিত্তিতে তা বাস্তবায়নের
১৪ ঘণ্টা আগে