আজকের পত্রিকা ডেস্ক
ছাত্রলীগের ওপর নিষেধাজ্ঞা ও বিক্ষোভের কারণে সংগঠনটির নেতা-কর্মীদের ধরপাকড় প্রসঙ্গে যুক্তরাষ্ট্রের পররাষ্ট্র দপ্তরের মুখপাত্র ম্যাথিউ মিলার বলেছেন, ‘আমরা বিশ্বাস করি, বাংলাদেশের জনগণ মতপ্রকাশে স্বাধীনতা, শান্তিপূর্ণ বিক্ষোভ কর্মসূচিসহ মৌলিক সব ধরনের অধিকার ভোগ করবে।’
গত সোমবার মার্কিন পররাষ্ট্র দপ্তরের ব্রিফিংয়ে ছাত্রলীগ প্রসঙ্গে এক প্রশ্নের জবাবে মিলার এসব কথা বলেন। এই ব্রিফিং দপ্তরের ওয়েবসাইটে প্রকাশ করা হয়েছে। এতে দেখা যায়, ব্রিফিংয়ে এক সাংবাদিক প্রশ্ন করেন, বিক্ষোভে অংশ নেওয়া নিষিদ্ধঘোষিত সংগঠন ছাত্রলীগের নেতা-কর্মীদের গ্রেপ্তার করা হচ্ছে সন্ত্রাসবিরোধী আইনে। পুলিশ এই আইন ব্যবহার করছে ছাত্রলীগ নেতা-কর্মীদের গ্রেপ্তারে। রাজনৈতিক কার্যক্রম এবং বাগ্স্বাধীনতার চর্চায় এই প্রভাবকে কীভাবে দেখছে যুক্তরাষ্ট্র? বাংলাদেশে বাধাহীনভাবে রাজনীতির চর্চা এবং নাগরিক স্বাধীনতা রক্ষায় কোনো পদক্ষেপ নেওয়ার কথা যুক্তরাষ্ট্র কি বিবেচনা করছে?
এই প্রশ্নের জবাবে মিলার বলেন, ‘আমরা বিশ্বাস করি, বাংলাদেশের জনগণ তাদের মতপ্রকাশ করতে পারবে, তারা শান্তিপূর্ণ বিক্ষোভ কর্মসূচিসহ মৌলিক সব ধরনের অধিকার ভোগ করবে। ক্ষমতায় যারা থাকুক না কেন, সব সময় এই চর্চা থাকবে। আমরা এই মঞ্চে দাঁড়িয়ে বহুবার এটা বলেছি। এ ছাড়া বাংলাদেশের প্রতিনিধিদের সঙ্গে যখন বৈঠক হয়েছে, তখনো এই প্রসঙ্গে বলা হয়েছে।’
এ ছাড়া আরেক প্রশ্নে জানতে চাওয়া হয়, সম্প্রতি পুলিশের উপপরিদর্শক পদে সংখ্যালঘু হিন্দু সম্প্রদায়ের প্রার্থীসহ সুপারিশপ্রাপ্ত ও প্রশিক্ষণরত ২৫২ জন এসআইকে অব্যাহতি দেওয়া হয়েছে। আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীতে নিয়োগের ক্ষেত্রে ধর্মীয় দৃষ্টিভঙ্গির আলোকে এমন বৈষম্যের বিষয়ে পররাষ্ট্র দপ্তর কি কোনো পদক্ষেপ নেবে?
এ প্রশ্নের জবাবে মিলার বলেন, ‘এই এ-সংক্রান্ত কোনো প্রতিবেদন দেখিনি। তবে আমরা বিশ্বাস করি এবং আমাকে এটা বলতে হবে, আমরা অবশ্যই এই ধরনের ধর্মীয় বৈষম্যের বিরোধিতা করি। সেটা বাংলাদেশে হোক আর অন্য যেকোনো দেশে হোক।’
ছাত্রলীগের ওপর নিষেধাজ্ঞা ও বিক্ষোভের কারণে সংগঠনটির নেতা-কর্মীদের ধরপাকড় প্রসঙ্গে যুক্তরাষ্ট্রের পররাষ্ট্র দপ্তরের মুখপাত্র ম্যাথিউ মিলার বলেছেন, ‘আমরা বিশ্বাস করি, বাংলাদেশের জনগণ মতপ্রকাশে স্বাধীনতা, শান্তিপূর্ণ বিক্ষোভ কর্মসূচিসহ মৌলিক সব ধরনের অধিকার ভোগ করবে।’
গত সোমবার মার্কিন পররাষ্ট্র দপ্তরের ব্রিফিংয়ে ছাত্রলীগ প্রসঙ্গে এক প্রশ্নের জবাবে মিলার এসব কথা বলেন। এই ব্রিফিং দপ্তরের ওয়েবসাইটে প্রকাশ করা হয়েছে। এতে দেখা যায়, ব্রিফিংয়ে এক সাংবাদিক প্রশ্ন করেন, বিক্ষোভে অংশ নেওয়া নিষিদ্ধঘোষিত সংগঠন ছাত্রলীগের নেতা-কর্মীদের গ্রেপ্তার করা হচ্ছে সন্ত্রাসবিরোধী আইনে। পুলিশ এই আইন ব্যবহার করছে ছাত্রলীগ নেতা-কর্মীদের গ্রেপ্তারে। রাজনৈতিক কার্যক্রম এবং বাগ্স্বাধীনতার চর্চায় এই প্রভাবকে কীভাবে দেখছে যুক্তরাষ্ট্র? বাংলাদেশে বাধাহীনভাবে রাজনীতির চর্চা এবং নাগরিক স্বাধীনতা রক্ষায় কোনো পদক্ষেপ নেওয়ার কথা যুক্তরাষ্ট্র কি বিবেচনা করছে?
এই প্রশ্নের জবাবে মিলার বলেন, ‘আমরা বিশ্বাস করি, বাংলাদেশের জনগণ তাদের মতপ্রকাশ করতে পারবে, তারা শান্তিপূর্ণ বিক্ষোভ কর্মসূচিসহ মৌলিক সব ধরনের অধিকার ভোগ করবে। ক্ষমতায় যারা থাকুক না কেন, সব সময় এই চর্চা থাকবে। আমরা এই মঞ্চে দাঁড়িয়ে বহুবার এটা বলেছি। এ ছাড়া বাংলাদেশের প্রতিনিধিদের সঙ্গে যখন বৈঠক হয়েছে, তখনো এই প্রসঙ্গে বলা হয়েছে।’
এ ছাড়া আরেক প্রশ্নে জানতে চাওয়া হয়, সম্প্রতি পুলিশের উপপরিদর্শক পদে সংখ্যালঘু হিন্দু সম্প্রদায়ের প্রার্থীসহ সুপারিশপ্রাপ্ত ও প্রশিক্ষণরত ২৫২ জন এসআইকে অব্যাহতি দেওয়া হয়েছে। আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীতে নিয়োগের ক্ষেত্রে ধর্মীয় দৃষ্টিভঙ্গির আলোকে এমন বৈষম্যের বিষয়ে পররাষ্ট্র দপ্তর কি কোনো পদক্ষেপ নেবে?
এ প্রশ্নের জবাবে মিলার বলেন, ‘এই এ-সংক্রান্ত কোনো প্রতিবেদন দেখিনি। তবে আমরা বিশ্বাস করি এবং আমাকে এটা বলতে হবে, আমরা অবশ্যই এই ধরনের ধর্মীয় বৈষম্যের বিরোধিতা করি। সেটা বাংলাদেশে হোক আর অন্য যেকোনো দেশে হোক।’
হজরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে পৌঁছানোর পর তাঁদের অভ্যর্থনা জানান পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়, প্রবাসী কল্যাণ ও বৈদেশিক কর্মসংস্থান মন্ত্রণালয়, এবং আইওএমের কর্মকর্তারা। এ সময় পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের পরিচালক মোস্তফা জামিল খান ফেরত আসা বাংলাদেশিদের সঙ্গে কথা বলেন এবং তাঁদের অবস্থা সম্পর্কে খোঁজখবর নেন।
১৬ মিনিট আগেজাতীয় সংসদ নির্বাচন অনুষ্ঠানের জন্য তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থা পুনর্বহাল, সংরক্ষিত নারী আসনে সরাসরি ভোট গ্রহণ, প্রবাসীদের ভোট দেওয়ার সুযোগসহ বিভিন্ন সুপারিশ করেছেন সংবাদপত্রের সম্পাদকেরা। গতকাল বৃহস্পতিবার নির্বাচন ব্যবস্থা সংস্কার কমিশনের সঙ্গে বৈঠকে নিজেদের মতামত তুলে ধরেন তাঁরা।
৪৩ মিনিট আগেপরিবর্তিত প্রেক্ষাপটে জন-আকাঙ্ক্ষা পূরণে অবাধ, সুষ্ঠু, নিরপেক্ষ ও অংশগ্রহণমূলক নির্বাচন অনুষ্ঠান এখন সময়ের দাবি। বিএনপিসহ অধিকাংশ রাজনৈতিক দলের চাওয়া দ্রুত নির্বাচন। এ অবস্থায় নতুন নির্বাচন কমিশন (ইসি) গঠনকে ‘ইতিবাচক’ হিসেবে দেখছেন দলগুলোর নেতারা। তাঁরা বলেছেন, নির্বাচন অনুষ্ঠানে কার্যকর পদক্ষেপ নিয়
১ ঘণ্টা আগেনির্বাচন কমিশনে আড়াই মাসের শূন্যতা কাটল অবশেষে। গতকাল বৃহস্পতিবার অবসরপ্রাপ্ত সচিব এ এম এম নাসির উদ্দীনের নেতৃত্বে নতুন নির্বাচন কমিশন গঠন করেছেন রাষ্ট্রপতি মো. সাহাবুদ্দিন। মন্ত্রিপরিষদ বিভাগ প্রধান নির্বাচন কমিশনার (সিইসি) এবং চারজন নির্বাচন কমিশনার নিয়োগ দিয়ে প্রজ্ঞাপন জারি করেছে।
২ ঘণ্টা আগে