নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন পর্যবেক্ষণের প্রতিবেদন প্রকাশ করেছে ন্যাশনাল ডেমোক্রেটিক ইনস্টিটিউট (এনডিআই) এবং ইন্টারন্যাশনাল রিপাবলিকান ইনস্টিটিউট (আইআরআই)। গতকাল শনিবার প্রকাশিত প্রতিবেদনে উল্লেখ করা হয়, সামগ্রিকভাবে ২০২৪ সালের নির্বাচনী প্রক্রিয়ায় পূর্ববর্তী নির্বাচনের তুলনায় সহিংসতার মাত্রা কম ছিল। কারণ, বাড়তি নির্বাচনী নিরাপত্তা এবং পক্ষপাতমূলক প্রতিযোগিতার অভাব।
প্রতিবেদনের বিষয়ে জানতে চাইলে নির্বাচন কমিশনের অতিরিক্ত সচিব অশোক কুমার দেবনাথ বলেন, ‘প্রতিবেদনটি আমরা পেয়েছি। তবে সম্পূর্ণ প্রতিবেদনটি এখনো পড়া হয়নি।’
প্রতিবেদনে উল্লেখ করা হয়, নির্বাচনের দিন ঢাকা বিভাগে ফোকাস ক্ষেত্র অনুযায়ী সীমিত সংখ্যক ভোটকেন্দ্র পরিদর্শন করেছেন। নির্বাচনের পর দিন অংশীজনদের সঙ্গে পরামর্শ এবং নির্বাচন-পরবর্তী উন্নয়ন পর্যবেক্ষণ করেন। এই কাজ করতে উল্লেখযোগ্য সমস্যার সম্মুখীন হয়েছেন। সমস্ত মূল্যায়নের সময়জুড়ে সরকারি নজরদারি ছিল, যা আন্তর্জাতিক বা নাগরিক পর্যবেক্ষণের নীতিগুলোর সঙ্গে অসামঞ্জস্যপূর্ণ।
নির্বাচনকালীন বাংলাদেশ সরকার নিরাপত্তা বৃদ্ধির জন্য বেশ কিছু পদক্ষেপ নিয়েছে, নির্বাচনী নিরাপত্তার জন্য বাজেট বাড়ানো, দীর্ঘ সময়ব্যাপী বিপুলসংখ্যক নিরাপত্তাকর্মী মোতায়েনসহ নিরাপত্তাব্যবস্থা তদারকি করার জন্য অ্যাডহক সমন্বয় ইউনিট গঠন। তারপরও অনেক অংশীজন অভিযোগ করেছে, ক্ষমতাসীন আওয়ামী লীগকে সুবিধা দিতে রাষ্ট্রের নিরাপত্তা পরিষেবা এবং বিভিন্ন সরকারি প্রতিষ্ঠান বারবার অসমভাবে নির্বাচনী বিধি প্রয়োগ করেছে। বিরোধী দলের সদস্যদের গ্রেপ্তার এবং বিরোধী রাজনৈতিক কর্মকাণ্ড সীমিত বা ব্যাহত করার জন্য সরকারের প্রচেষ্টা সন্তোষজনক ছিল না, ন্যায়সংগত ছিল না এবং এর ফলে নির্বাচনকালীন আইন প্রয়োগকারী সংস্থা সম্পর্কে রাজনৈতিক পক্ষপাতিত্বের ধারণা তৈরি হয়েছিল বলেও প্রতিবেদনে জানানো হয়।
প্রতিবেদনে আরও উল্লেখ করা হয়, অ-রাষ্ট্রীয় ব্যক্তিদের দ্বারা নির্বাচনী সহিংসতা প্রথমত দুভাবে ঘটেছে। যার প্রথম রূপটি ছিল প্রার্থী এবং সমর্থকদের প্রতিযোগিতার মধ্যে। নির্বাচনী এলাকায় প্রচারাভিযান-চালিত নির্বাচনী সহিংসতা যা সাধারণত আওয়ামী লীগ-সমর্থিত প্রার্থী এবং আওয়ামী লীগ-সংশ্লিষ্ট স্বতন্ত্র প্রার্থীদের মধ্যে ছিল, যদিও বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দলের (বিএনপি) সাবেক প্রার্থীদেরও টার্গেট করা হয়েছে। যেসব সহিংস ঘটনা ঘটেছে তার মধ্যে উল্লেখ্য ছিল সমর্থকদের গোষ্ঠীর মধ্যে সংঘর্ষ, প্রচার মিছিলে হামলা, প্রচার কার্যালয় ধ্বংস বা অগ্নিসংযোগ, মৌখিক হুমকি এবং ভাঙচুর বা সম্পত্তিতে অগ্নিসংযোগ। সহিংসতার দ্বিতীয় রূপটি চালিত হয়েছিল বিরোধীদের বয়কট প্রচেষ্টার দ্বারা, যদিও বিরোধী দল ধারাবাহিকভাবে অহিংসার আহ্বান করেছে, নির্বাচন ঠেকাতে এর সমাবেশ, অবরোধ এবং ধর্মঘটের কৌশলের কথা বলেছে। তারপরও অগ্নিসংযোগ, শারীরিক হামলা, ভাঙচুর, ভীতি প্রদর্শনসহ সহিংসতা মাঝেমধ্যে ঘটেছে এবং একজন পুলিশ অফিসারের মৃত্যুও ঘটেছে।
প্রান্তিক গোষ্ঠী, বিশেষ করে নারী ও হিন্দুরাও নির্বাচনী সহিংসতার সম্মুখীন হয়েছে উল্লেখ করে প্রতিবেদন জানানো হয়, নারীদের লক্ষ্য করে নির্বাচনী সহিংসতা অতীতের তুলনায় কম ছিল। বাংলাদেশের আইনি কাঠামো লিঙ্গভিত্তিক সহিংসতা সম্পূর্ণভাবে মোকাবিলা করতে ব্যর্থ হয়েছে, বিশেষ করে নির্বাচনের প্রেক্ষাপটে। এতে প্রতীয়মান হয় যে শীর্ষ পর্যায়ের রাজনীতিবিদ ও সরকারের উচ্চপর্যায়ের কর্মকর্তাদের মধ্যে এ বিষয়ে সচেতনতার অভাব রয়েছে এবং তাঁদের সক্ষমতার সীমাবদ্ধতা রয়েছে।
এই নির্বাচনে নারী প্রার্থীরা, তাঁরা অপমানিত হয়েছেন এবং জনসমক্ষে এবং অনলাইনে হুমকি, বিশেষ করে পুরুষ প্রতিপক্ষ এবং তাদের অনুগামীদের কাছ থেকে এবং বলেছেন যে রাষ্ট্রের কর্মকর্তারা তাঁদের অভিযোগের জবাব দেননি। অংশীজনরা আরও উল্লেখ করেছেন যে নারী ভোটার ও অন্যান্য দুর্বল গোষ্ঠীর ভোটাররা ভোট দেওয়ার জন্য অর্থনৈতিক চাপের সম্মুখীন হয়েছিল, যার মধ্যে উচ্ছেদ বা রাষ্ট্রের কল্যাণমুখী সুবিধা থেকে বঞ্চিত হওয়ার হুমকি অন্তর্ভুক্ত ছিল।
সবশেষে, তথ্যপ্রবাহে ভিন্ন প্রবণতা দেখা গেছে। সংবাদপত্র ও সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম প্ল্যাটফর্মগুলোতে এবং ক্ষমতাসীন দল ও রাষ্ট্রের বিভিন্ন বিভাগ সম্পর্কে সমালোচনামূলক বিবৃতিসহ প্রতিবেদনের জন্য কিছু জায়গা অন্তর্ভুক্ত ছিল। সরকারের প্রতিশোধ নেওয়ার ভয়ের ফলে মিডিয়া স্ব-সেন্সরশিপ করে। কথোপকথনকারীরা প্রায়ই ২০১৮ সালে ডিজিটাল নিরাপত্তা আইন এবং এর প্রতিস্থাপন, ২০২৩ সালে পাস করা সাইবার নিরাপত্তা আইন উদ্ধৃত করে সরকারের সংস্কারের আশ্বাস সত্ত্বেও স্ব-সেন্সরশিপের দিকে ধাবিত হচ্ছে। সাংবাদিকেরা নির্বাচনী প্রচারণা ও বিক্ষোভের সময় ক্ষমতাসীন দল ও বিরোধীদের থেকে নির্বাচনী সহিংসতার সম্মুখীন হয়েছে।
অনলাইন তথ্যের জগতে, সোশ্যাল মিডিয়াতে নির্বাচনের সময় হিংসাত্মক বক্তব্য অব্যাহত রয়েছে। আওয়ামী লীগ ও প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাই বেশি আক্রমণের লক্ষ্যবস্তু ছিল, সেখানে বিএনপি প্রায়ই অপরাধী ছিল। উভয় পক্ষই নির্বাচনের সময় বাংলাদেশের শ্লেষাত্মক সোশ্যাল মিডিয়া পরিবেশে অবদান রেখেছিল।
এতে পরবর্তী নির্বাচনের আগে বাংলাদেশের গণতান্ত্রিক প্রতিষ্ঠানকে সমর্থন ও শক্তিশালী করার লক্ষ্যে নির্বাচনী সহিংসতা মোকাবিলায় ২৮টি সুপারিশ করা হয়েছে।
দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন পর্যবেক্ষণের প্রতিবেদন প্রকাশ করেছে ন্যাশনাল ডেমোক্রেটিক ইনস্টিটিউট (এনডিআই) এবং ইন্টারন্যাশনাল রিপাবলিকান ইনস্টিটিউট (আইআরআই)। গতকাল শনিবার প্রকাশিত প্রতিবেদনে উল্লেখ করা হয়, সামগ্রিকভাবে ২০২৪ সালের নির্বাচনী প্রক্রিয়ায় পূর্ববর্তী নির্বাচনের তুলনায় সহিংসতার মাত্রা কম ছিল। কারণ, বাড়তি নির্বাচনী নিরাপত্তা এবং পক্ষপাতমূলক প্রতিযোগিতার অভাব।
প্রতিবেদনের বিষয়ে জানতে চাইলে নির্বাচন কমিশনের অতিরিক্ত সচিব অশোক কুমার দেবনাথ বলেন, ‘প্রতিবেদনটি আমরা পেয়েছি। তবে সম্পূর্ণ প্রতিবেদনটি এখনো পড়া হয়নি।’
প্রতিবেদনে উল্লেখ করা হয়, নির্বাচনের দিন ঢাকা বিভাগে ফোকাস ক্ষেত্র অনুযায়ী সীমিত সংখ্যক ভোটকেন্দ্র পরিদর্শন করেছেন। নির্বাচনের পর দিন অংশীজনদের সঙ্গে পরামর্শ এবং নির্বাচন-পরবর্তী উন্নয়ন পর্যবেক্ষণ করেন। এই কাজ করতে উল্লেখযোগ্য সমস্যার সম্মুখীন হয়েছেন। সমস্ত মূল্যায়নের সময়জুড়ে সরকারি নজরদারি ছিল, যা আন্তর্জাতিক বা নাগরিক পর্যবেক্ষণের নীতিগুলোর সঙ্গে অসামঞ্জস্যপূর্ণ।
নির্বাচনকালীন বাংলাদেশ সরকার নিরাপত্তা বৃদ্ধির জন্য বেশ কিছু পদক্ষেপ নিয়েছে, নির্বাচনী নিরাপত্তার জন্য বাজেট বাড়ানো, দীর্ঘ সময়ব্যাপী বিপুলসংখ্যক নিরাপত্তাকর্মী মোতায়েনসহ নিরাপত্তাব্যবস্থা তদারকি করার জন্য অ্যাডহক সমন্বয় ইউনিট গঠন। তারপরও অনেক অংশীজন অভিযোগ করেছে, ক্ষমতাসীন আওয়ামী লীগকে সুবিধা দিতে রাষ্ট্রের নিরাপত্তা পরিষেবা এবং বিভিন্ন সরকারি প্রতিষ্ঠান বারবার অসমভাবে নির্বাচনী বিধি প্রয়োগ করেছে। বিরোধী দলের সদস্যদের গ্রেপ্তার এবং বিরোধী রাজনৈতিক কর্মকাণ্ড সীমিত বা ব্যাহত করার জন্য সরকারের প্রচেষ্টা সন্তোষজনক ছিল না, ন্যায়সংগত ছিল না এবং এর ফলে নির্বাচনকালীন আইন প্রয়োগকারী সংস্থা সম্পর্কে রাজনৈতিক পক্ষপাতিত্বের ধারণা তৈরি হয়েছিল বলেও প্রতিবেদনে জানানো হয়।
প্রতিবেদনে আরও উল্লেখ করা হয়, অ-রাষ্ট্রীয় ব্যক্তিদের দ্বারা নির্বাচনী সহিংসতা প্রথমত দুভাবে ঘটেছে। যার প্রথম রূপটি ছিল প্রার্থী এবং সমর্থকদের প্রতিযোগিতার মধ্যে। নির্বাচনী এলাকায় প্রচারাভিযান-চালিত নির্বাচনী সহিংসতা যা সাধারণত আওয়ামী লীগ-সমর্থিত প্রার্থী এবং আওয়ামী লীগ-সংশ্লিষ্ট স্বতন্ত্র প্রার্থীদের মধ্যে ছিল, যদিও বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দলের (বিএনপি) সাবেক প্রার্থীদেরও টার্গেট করা হয়েছে। যেসব সহিংস ঘটনা ঘটেছে তার মধ্যে উল্লেখ্য ছিল সমর্থকদের গোষ্ঠীর মধ্যে সংঘর্ষ, প্রচার মিছিলে হামলা, প্রচার কার্যালয় ধ্বংস বা অগ্নিসংযোগ, মৌখিক হুমকি এবং ভাঙচুর বা সম্পত্তিতে অগ্নিসংযোগ। সহিংসতার দ্বিতীয় রূপটি চালিত হয়েছিল বিরোধীদের বয়কট প্রচেষ্টার দ্বারা, যদিও বিরোধী দল ধারাবাহিকভাবে অহিংসার আহ্বান করেছে, নির্বাচন ঠেকাতে এর সমাবেশ, অবরোধ এবং ধর্মঘটের কৌশলের কথা বলেছে। তারপরও অগ্নিসংযোগ, শারীরিক হামলা, ভাঙচুর, ভীতি প্রদর্শনসহ সহিংসতা মাঝেমধ্যে ঘটেছে এবং একজন পুলিশ অফিসারের মৃত্যুও ঘটেছে।
প্রান্তিক গোষ্ঠী, বিশেষ করে নারী ও হিন্দুরাও নির্বাচনী সহিংসতার সম্মুখীন হয়েছে উল্লেখ করে প্রতিবেদন জানানো হয়, নারীদের লক্ষ্য করে নির্বাচনী সহিংসতা অতীতের তুলনায় কম ছিল। বাংলাদেশের আইনি কাঠামো লিঙ্গভিত্তিক সহিংসতা সম্পূর্ণভাবে মোকাবিলা করতে ব্যর্থ হয়েছে, বিশেষ করে নির্বাচনের প্রেক্ষাপটে। এতে প্রতীয়মান হয় যে শীর্ষ পর্যায়ের রাজনীতিবিদ ও সরকারের উচ্চপর্যায়ের কর্মকর্তাদের মধ্যে এ বিষয়ে সচেতনতার অভাব রয়েছে এবং তাঁদের সক্ষমতার সীমাবদ্ধতা রয়েছে।
এই নির্বাচনে নারী প্রার্থীরা, তাঁরা অপমানিত হয়েছেন এবং জনসমক্ষে এবং অনলাইনে হুমকি, বিশেষ করে পুরুষ প্রতিপক্ষ এবং তাদের অনুগামীদের কাছ থেকে এবং বলেছেন যে রাষ্ট্রের কর্মকর্তারা তাঁদের অভিযোগের জবাব দেননি। অংশীজনরা আরও উল্লেখ করেছেন যে নারী ভোটার ও অন্যান্য দুর্বল গোষ্ঠীর ভোটাররা ভোট দেওয়ার জন্য অর্থনৈতিক চাপের সম্মুখীন হয়েছিল, যার মধ্যে উচ্ছেদ বা রাষ্ট্রের কল্যাণমুখী সুবিধা থেকে বঞ্চিত হওয়ার হুমকি অন্তর্ভুক্ত ছিল।
সবশেষে, তথ্যপ্রবাহে ভিন্ন প্রবণতা দেখা গেছে। সংবাদপত্র ও সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম প্ল্যাটফর্মগুলোতে এবং ক্ষমতাসীন দল ও রাষ্ট্রের বিভিন্ন বিভাগ সম্পর্কে সমালোচনামূলক বিবৃতিসহ প্রতিবেদনের জন্য কিছু জায়গা অন্তর্ভুক্ত ছিল। সরকারের প্রতিশোধ নেওয়ার ভয়ের ফলে মিডিয়া স্ব-সেন্সরশিপ করে। কথোপকথনকারীরা প্রায়ই ২০১৮ সালে ডিজিটাল নিরাপত্তা আইন এবং এর প্রতিস্থাপন, ২০২৩ সালে পাস করা সাইবার নিরাপত্তা আইন উদ্ধৃত করে সরকারের সংস্কারের আশ্বাস সত্ত্বেও স্ব-সেন্সরশিপের দিকে ধাবিত হচ্ছে। সাংবাদিকেরা নির্বাচনী প্রচারণা ও বিক্ষোভের সময় ক্ষমতাসীন দল ও বিরোধীদের থেকে নির্বাচনী সহিংসতার সম্মুখীন হয়েছে।
অনলাইন তথ্যের জগতে, সোশ্যাল মিডিয়াতে নির্বাচনের সময় হিংসাত্মক বক্তব্য অব্যাহত রয়েছে। আওয়ামী লীগ ও প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাই বেশি আক্রমণের লক্ষ্যবস্তু ছিল, সেখানে বিএনপি প্রায়ই অপরাধী ছিল। উভয় পক্ষই নির্বাচনের সময় বাংলাদেশের শ্লেষাত্মক সোশ্যাল মিডিয়া পরিবেশে অবদান রেখেছিল।
এতে পরবর্তী নির্বাচনের আগে বাংলাদেশের গণতান্ত্রিক প্রতিষ্ঠানকে সমর্থন ও শক্তিশালী করার লক্ষ্যে নির্বাচনী সহিংসতা মোকাবিলায় ২৮টি সুপারিশ করা হয়েছে।
সারা দেশে আশঙ্কাজনকভাবে বেড়েছে মশার উৎপাত। কয়েক মাস ধরে এমন উৎপাতে অতিষ্ঠ হয়ে পড়েছে জনজীবন। রাজধানীতে দিনের বেলায় কোনো রকমে টিকতে পারলেও সন্ধ্যা হওয়ার পরপর ঘরে-বাইরে মশার যন্ত্রণায় দাঁড়ানোই দায় হয়ে পড়ে। এ অবস্থায় আসন্ন গরমের মৌসুমে মশাবাহিত রোগের প্রকোপ বাড়ার আশঙ্কা করছেন জনস্বাস্থ্যবিদেরা।
৮ ঘণ্টা আগেশুধু রাত নয়, দিনদুপুরেও মহাসড়কে বাসে ডাকাতি হয়েছে। রাতে সড়ক-মহাসড়কে বাসসহ যানবাহনে একের পর এক ডাকাতিতে তৈরি হওয়া আতঙ্কে নতুন মাত্রা যুক্ত করেছে গত রোববার ঢাকা-আরিচা মহাসড়কে বেলা দুইটায় সাভারের রেডিও কলোনি এলাকার এই ডাকাতি। রাতের মতো দিনেও যেন অরক্ষিত মহাসড়ক।
৯ ঘণ্টা আগেঅন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস বলেছেন, অন্তর্বর্তী সরকার একটি অবাধ ও সুষ্ঠু নির্বাচন অনুষ্ঠানে প্রতিশ্রুতিবদ্ধ এবং ভোট সম্ভবত এই বছরের ডিসেম্বরের মধ্যে অনুষ্ঠিত হবে।
১৩ ঘণ্টা আগেপ্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস এমন একটি সমাজ গঠনের আহ্বান জানিয়েছেন, যেখানে কোনো বেওয়ারিশ লাশ থাকবে না। তিনি বলেছেন, ‘এমন এক সমাজ চাই, যেখানে বেওয়ারিশ লাশ যেন না থাকে। আমাদের লক্ষ্যও সেটি।’
১৩ ঘণ্টা আগে