কুটনৈতিক প্রতিবেদক
মাতারবাড়ী কয়লা বিদ্যুৎ প্রকল্পের এক ও দুই ইউনিট আগামী ২০২৪ সালে সম্পন্ন হওয়ার কথা রয়েছে। তবে তিন ও চার ইউনিটের জন্য আর ঋণ দেবে না জাপান। আজ বুধবার আজকের পত্রিকাকে বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন জাপানের রাষ্ট্রদূত ইতো নাওকি।
এর আগে টোকিওতে জাপানের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের প্রেস সচিব হিকারিকো ওনো এক সংবাদ সম্মেলনে জানান, বাংলাদেশ ও ইন্দোনেশিয়ায় কয়লাভিত্তিক বিদ্যুৎ প্রকল্পে আর অর্থায়ন করবে না জাপান। তিনি বলেন, ‘আমরা সিদ্ধান্ত নিয়েছি এ ধরনের প্রকল্পে আমরা আর ঋণ দিতে পারি না।’ এ সময় জাপান সরকার উন্নয়নশীল দেশগুলোতে কার্বনবিহীন সমাজ গঠনে সহায়তা অব্যাহত রাখবে বলে উল্লেখ করেন তিনি।
বর্তমানে বাংলাদেশের মাতারবাড়ীতে এবং ইন্দোনেশিয়ার ইন্দ্রামাউতে জাপানি অর্থায়নে কয়লাভিত্তিক বিদ্যুৎ প্রকল্প চলমান রয়েছে। জাপানের এই ঘোষণাকে আন্তর্জাতিক সমালোচনার মুখে দেশটির অবস্থানের নীতিগত পরিবর্তন বলে মনে করা হচ্ছে। গত বছর জুনে যুক্তরাষ্ট্র, যুক্তরাজ্য, কানাডা, ফ্রান্স, জার্মানি, ইতালি ও জাপানের জোট জি-৭-এর বৈঠকে কার্বন নিঃসরণ কমাতে কয়লাভিত্তিক প্রকল্পে অর্থায়ন বন্ধের সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়। সম্মেলনে কয়লাভিত্তিক বিদ্যুৎকেন্দ্রে নতুন করে অর্থায়ন না করার ঘোষণা দেয় জাপান সরকার।
উল্লেখ্য, গত বছর জুনে ইংল্যান্ডের কার্নওয়ালে অনুষ্ঠিত জি-৭ সম্মেলন অনুষ্ঠিত হয়। সেখানে জাপান সরকার ঘোষণা দেয়, বিদেশি যেসব কয়লাভিত্তিক বিদ্যুৎকেন্দ্রের কার্বন নিঃসরণ নিয়ন্ত্রণে কোনো ব্যবস্থা নেওয়া হয়নি সেগুলোর অর্থায়ন বাতিল করা হবে।
মাতারবাড়ী কয়লা বিদ্যুৎ প্রকল্পের এক ও দুই ইউনিট আগামী ২০২৪ সালে সম্পন্ন হওয়ার কথা রয়েছে। তবে তিন ও চার ইউনিটের জন্য আর ঋণ দেবে না জাপান। আজ বুধবার আজকের পত্রিকাকে বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন জাপানের রাষ্ট্রদূত ইতো নাওকি।
এর আগে টোকিওতে জাপানের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের প্রেস সচিব হিকারিকো ওনো এক সংবাদ সম্মেলনে জানান, বাংলাদেশ ও ইন্দোনেশিয়ায় কয়লাভিত্তিক বিদ্যুৎ প্রকল্পে আর অর্থায়ন করবে না জাপান। তিনি বলেন, ‘আমরা সিদ্ধান্ত নিয়েছি এ ধরনের প্রকল্পে আমরা আর ঋণ দিতে পারি না।’ এ সময় জাপান সরকার উন্নয়নশীল দেশগুলোতে কার্বনবিহীন সমাজ গঠনে সহায়তা অব্যাহত রাখবে বলে উল্লেখ করেন তিনি।
বর্তমানে বাংলাদেশের মাতারবাড়ীতে এবং ইন্দোনেশিয়ার ইন্দ্রামাউতে জাপানি অর্থায়নে কয়লাভিত্তিক বিদ্যুৎ প্রকল্প চলমান রয়েছে। জাপানের এই ঘোষণাকে আন্তর্জাতিক সমালোচনার মুখে দেশটির অবস্থানের নীতিগত পরিবর্তন বলে মনে করা হচ্ছে। গত বছর জুনে যুক্তরাষ্ট্র, যুক্তরাজ্য, কানাডা, ফ্রান্স, জার্মানি, ইতালি ও জাপানের জোট জি-৭-এর বৈঠকে কার্বন নিঃসরণ কমাতে কয়লাভিত্তিক প্রকল্পে অর্থায়ন বন্ধের সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়। সম্মেলনে কয়লাভিত্তিক বিদ্যুৎকেন্দ্রে নতুন করে অর্থায়ন না করার ঘোষণা দেয় জাপান সরকার।
উল্লেখ্য, গত বছর জুনে ইংল্যান্ডের কার্নওয়ালে অনুষ্ঠিত জি-৭ সম্মেলন অনুষ্ঠিত হয়। সেখানে জাপান সরকার ঘোষণা দেয়, বিদেশি যেসব কয়লাভিত্তিক বিদ্যুৎকেন্দ্রের কার্বন নিঃসরণ নিয়ন্ত্রণে কোনো ব্যবস্থা নেওয়া হয়নি সেগুলোর অর্থায়ন বাতিল করা হবে।
আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল আইন সংশোধন করে গেজেট প্রকাশ করা হয়েছে। রোববার (২৪ নভেম্বর) আইন মন্ত্রণালয় থেকে এই সংক্রান্ত গেজেট প্রকাশ করা হয়
২ ঘণ্টা আগেগণ-অভ্যুত্থানে সরকার পতনের পর দায়িত্ব নিয়ে তড়িঘড়ি করে বেশির ভাগ জেলায় নতুন জেলা প্রশাসক (ডিসি) নিয়োগ দিয়েছিল অন্তর্বর্তী সরকার। নতুন ডিসিদের মধ্যে অনেকের বিরুদ্ধে এখন নানা রকম অভিযোগ আসছে। এই অবস্থায় নতুন কর্মকর্তাদের মধ্য থেকে ডিসি নিয়োগের প্রক্রিয়া শুরু করতে যাচ্ছে জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়।
২ ঘণ্টা আগেসংবিধান সংস্কারে গঠিত কমিশন চলতি নভেম্বর মাসের মধ্যে অংশীজনদের সঙ্গে আলোচনা শেষ করবে বলে জানিয়েছেন কমিশনটির প্রধান অধ্যাপক আলী রীয়াজ। তিনি বলেছেন, ‘যদি কোনো ধরনের অপ্রত্যাশিত পরিস্থিতির সৃষ্টি না হয় তাহলে নির্ধারিত সময়ের মধ্যেই সুপারিশের খসড়া প্রকাশ করা সম্ভব হবে। সুপারিশ চূড়ান্ত করে সরকারের কাছে দে
৩ ঘণ্টা আগেজাপান বাংলাদেশে সাম্প্রতিক রাজনৈতিক ও অর্থনৈতিক পরিবর্তন নিবিড়ভাবে পর্যবেক্ষণ করছে। রাষ্ট্রদূত ইওয়ামা কিমিনোরি জানান, জাপান অর্থনৈতিক পুনরুদ্ধারে সহায়তা করতে প্রস্তুত এবং দুই দেশের ঐতিহাসিক সম্পর্ক আরও দৃঢ় করার প্রতিশ্রুতি দিয়েছে।
৪ ঘণ্টা আগে