নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
নির্বাচন কমিশন গঠনের লক্ষ্যে প্রায় এক মাস রাষ্ট্রপতির সঙ্গে রাজনৈতিক দলগুলোর আলোচনার শেষ দিনে মন্ত্রিসভায় নির্বাচন কমিশন আইনের খসড়া অনুমোদনকে আশাব্যঞ্জক হিসেবেই দেখছে ট্রান্সপারেন্সি ইন্টারন্যাশনাল বাংলাদেশ (টিআইবি)। তবে সাংবিধানিক অঙ্গীকারের প্রতিফলক এ ধরনের জনগুরুত্বপূর্ণ একটি আইন পাসের আগে নাগরিক সমাজ তথা অংশীজনদের মতামতের ভিত্তিতে খুঁটিনাটি বিশ্লেষণ করে চূড়ান্ত করা প্রয়োজন। আর সে লক্ষ্যে আইনটির খসড়া সবার জন্য উন্মুক্ত করার দাবি জানিয়েছে সংস্থাটি।
আজ মঙ্গলবার গণমাধ্যমে পাঠানো এক বিবৃতিতে টিআইবির নির্বাহী পরিচালক ড. ইফতেখারুজ্জামান বলেন, ‘সাংবিধানিক অঙ্গীকার ও আপামর জনগণের দীর্ঘদিনের প্রত্যাশার প্রতিফলন ঘটিয়ে নির্বাচন কমিশন আইন প্রণয়নের পথে অনেকটা আকস্মিকভাবে সরকার যে পদক্ষেপ নিয়েছে তা ইতিবাচক। নির্বাচন কমিশন গঠনের লক্ষ্যে নিবন্ধিত বিভিন্ন রাজনৈতিক দলের সঙ্গে রাষ্ট্রপতির গতকাল সমাপ্ত আলোচনা শুরু হওয়ার অনেক আগে থেকেই নাগরিক সমাজ নির্বাচন কমিশন আইন প্রণয়নের তাগিদ দেয়। এরই ধারাবাহিকতায় আলোচনায় অংশ নেওয়া অধিকাংশ রাজনৈতিক দলও কমিশন গঠনে আইন প্রণয়নের দাবি জানায়। আলোচনায় অংশ নেওয়ার আগ মুহূর্তে আওয়ামী লীগ নেতৃত্বাধীন সরকার নির্বাচন কমিশন আইনের খসড়া মন্ত্রিসভায় অনুমোদন করে। গণমাধ্যমসূত্রে জানা যায়, বরাবরের মতো সার্চ কমিটির মাধ্যমেই নির্বাচন কমিশন গঠনের প্রস্তাব করা হয়েছে আইনটিতে; যা আন্তর্জাতিক অভিজ্ঞতার সঙ্গেও সামঞ্জস্যপূর্ণ। কিন্তু সার্চ কমিটির জন্য কিছু সাধারণ মানদণ্ড নির্ধারণ করার বাইরে খসড়া আইনে কী আছে তার বিস্তারিত এখনো সংশ্লিষ্ট অংশীজন ও নাগরিক সমাজের অজানা।’
সার্চ কমিটিতে নারী প্রতিনিধি থাকবে কি না, কমিটিতে যে দু’জন নাগরিক প্রতিনিধির কথা বলা হচ্ছে তাঁদের যোগ্যতার মাপকাঠি কী হবে, কমিটির কর্মপদ্ধতি কেমন হবে, কমিটির প্রস্তাবিত নামগুলো প্রকাশ করা হবে কি না এসব বিষয়ে প্রশ্ন তোলেন ড. ইফতেখার।
প্রধান নির্বাচন কমিশনার ও অন্য কমিশনারদের যোগ্যতা, দক্ষতা, অভিজ্ঞতা, নিরপেক্ষতা ও গ্রহণযোগ্যতা এবং বাংলাদেশের রাজনৈতিক পরিপ্রেক্ষিতে তাঁরা নিরপেক্ষ ও বস্তুনিষ্ঠ অবস্থান সমুন্নত রাখার মতো সৎসাহস ও দৃঢ়তাসম্পন্ন হবেন—এই নিশ্চয়তা বিধানের পদ্ধতি আইনে অন্তর্ভুক্ত করা অপরিহার্য বলেও মনে করে টিআইবি।
টিআইবি বলছে, অবিলম্বে আইনটির খসড়া উন্মুক্ত করে সংশ্লিষ্ট অংশীজনসহ নাগরিক সমাজের মতামতের ভিত্তিতে আইনটি চূড়ান্ত করতে হবে। অন্যথায় দেশের আপামর জনগণের বহুল প্রত্যাশিত স্বাধীন, নিরপেক্ষ ও গ্রহণযোগ্য নির্বাচন কমিশন গঠনের সম্ভাবনা আবারও নস্যাৎ হবে।
টিআইবির নির্বাহী পরিচালক আরও বলেন, ‘সংশ্লিষ্ট অংশীজন ও নাগরিক সমাজের মতামত ও যাচাইবাছাই ছাড়া আইনটি পাস করা হলে এর গ্রহণযোগ্যতা যেমন প্রশ্নবিদ্ধ হবে, তেমনি কার্যকারিতা নিয়েও নিশ্চিন্ত হওয়া যাবে না। তাই জনপ্রত্যাশাকে সর্বোচ্চ গুরুত্ব দিয়ে সর্বজনের মতামতের ভিত্তিতে আইনটি পাসের বিকল্প নেই।’
নির্বাচন কমিশন গঠনের লক্ষ্যে প্রায় এক মাস রাষ্ট্রপতির সঙ্গে রাজনৈতিক দলগুলোর আলোচনার শেষ দিনে মন্ত্রিসভায় নির্বাচন কমিশন আইনের খসড়া অনুমোদনকে আশাব্যঞ্জক হিসেবেই দেখছে ট্রান্সপারেন্সি ইন্টারন্যাশনাল বাংলাদেশ (টিআইবি)। তবে সাংবিধানিক অঙ্গীকারের প্রতিফলক এ ধরনের জনগুরুত্বপূর্ণ একটি আইন পাসের আগে নাগরিক সমাজ তথা অংশীজনদের মতামতের ভিত্তিতে খুঁটিনাটি বিশ্লেষণ করে চূড়ান্ত করা প্রয়োজন। আর সে লক্ষ্যে আইনটির খসড়া সবার জন্য উন্মুক্ত করার দাবি জানিয়েছে সংস্থাটি।
আজ মঙ্গলবার গণমাধ্যমে পাঠানো এক বিবৃতিতে টিআইবির নির্বাহী পরিচালক ড. ইফতেখারুজ্জামান বলেন, ‘সাংবিধানিক অঙ্গীকার ও আপামর জনগণের দীর্ঘদিনের প্রত্যাশার প্রতিফলন ঘটিয়ে নির্বাচন কমিশন আইন প্রণয়নের পথে অনেকটা আকস্মিকভাবে সরকার যে পদক্ষেপ নিয়েছে তা ইতিবাচক। নির্বাচন কমিশন গঠনের লক্ষ্যে নিবন্ধিত বিভিন্ন রাজনৈতিক দলের সঙ্গে রাষ্ট্রপতির গতকাল সমাপ্ত আলোচনা শুরু হওয়ার অনেক আগে থেকেই নাগরিক সমাজ নির্বাচন কমিশন আইন প্রণয়নের তাগিদ দেয়। এরই ধারাবাহিকতায় আলোচনায় অংশ নেওয়া অধিকাংশ রাজনৈতিক দলও কমিশন গঠনে আইন প্রণয়নের দাবি জানায়। আলোচনায় অংশ নেওয়ার আগ মুহূর্তে আওয়ামী লীগ নেতৃত্বাধীন সরকার নির্বাচন কমিশন আইনের খসড়া মন্ত্রিসভায় অনুমোদন করে। গণমাধ্যমসূত্রে জানা যায়, বরাবরের মতো সার্চ কমিটির মাধ্যমেই নির্বাচন কমিশন গঠনের প্রস্তাব করা হয়েছে আইনটিতে; যা আন্তর্জাতিক অভিজ্ঞতার সঙ্গেও সামঞ্জস্যপূর্ণ। কিন্তু সার্চ কমিটির জন্য কিছু সাধারণ মানদণ্ড নির্ধারণ করার বাইরে খসড়া আইনে কী আছে তার বিস্তারিত এখনো সংশ্লিষ্ট অংশীজন ও নাগরিক সমাজের অজানা।’
সার্চ কমিটিতে নারী প্রতিনিধি থাকবে কি না, কমিটিতে যে দু’জন নাগরিক প্রতিনিধির কথা বলা হচ্ছে তাঁদের যোগ্যতার মাপকাঠি কী হবে, কমিটির কর্মপদ্ধতি কেমন হবে, কমিটির প্রস্তাবিত নামগুলো প্রকাশ করা হবে কি না এসব বিষয়ে প্রশ্ন তোলেন ড. ইফতেখার।
প্রধান নির্বাচন কমিশনার ও অন্য কমিশনারদের যোগ্যতা, দক্ষতা, অভিজ্ঞতা, নিরপেক্ষতা ও গ্রহণযোগ্যতা এবং বাংলাদেশের রাজনৈতিক পরিপ্রেক্ষিতে তাঁরা নিরপেক্ষ ও বস্তুনিষ্ঠ অবস্থান সমুন্নত রাখার মতো সৎসাহস ও দৃঢ়তাসম্পন্ন হবেন—এই নিশ্চয়তা বিধানের পদ্ধতি আইনে অন্তর্ভুক্ত করা অপরিহার্য বলেও মনে করে টিআইবি।
টিআইবি বলছে, অবিলম্বে আইনটির খসড়া উন্মুক্ত করে সংশ্লিষ্ট অংশীজনসহ নাগরিক সমাজের মতামতের ভিত্তিতে আইনটি চূড়ান্ত করতে হবে। অন্যথায় দেশের আপামর জনগণের বহুল প্রত্যাশিত স্বাধীন, নিরপেক্ষ ও গ্রহণযোগ্য নির্বাচন কমিশন গঠনের সম্ভাবনা আবারও নস্যাৎ হবে।
টিআইবির নির্বাহী পরিচালক আরও বলেন, ‘সংশ্লিষ্ট অংশীজন ও নাগরিক সমাজের মতামত ও যাচাইবাছাই ছাড়া আইনটি পাস করা হলে এর গ্রহণযোগ্যতা যেমন প্রশ্নবিদ্ধ হবে, তেমনি কার্যকারিতা নিয়েও নিশ্চিন্ত হওয়া যাবে না। তাই জনপ্রত্যাশাকে সর্বোচ্চ গুরুত্ব দিয়ে সর্বজনের মতামতের ভিত্তিতে আইনটি পাসের বিকল্প নেই।’
নবনিযুক্ত মহাপরিদর্শক বাহারুল আলম বলেছেন, ৫ আগস্ট পরবর্তী সময়ে দায়ের করা মামলাগুলো যথাযথভাবে তদন্ত করতে হবে। কোনো নিরীহ মানুষকে হয়রানি করা যাবে না। নিরীহ কারও নামে মামলা হলেও যথাযথ আইনি প্রক্রিয়ার মাধ্যমে তা প্রত্যাহারের ব্যবস্থা গ্রহণ করতে হবে।
২৩ মিনিট আগেশিক্ষার্থীদের বিতর্কিত করার পরিকল্পনার বিষয়ে তথ্য ও সম্প্রচার উপদেষ্টা নাহিদ ইসলামের উদ্বেগ। সরকারি বিজ্ঞান কলেজে এক অনুষ্ঠানে জুলাই গণ–অভ্যুত্থানের শিক্ষা, আন্দোলনের সুফল এবং তরুণ প্রজন্মের ভূমিকা নিয়ে বক্তব্য।
৩৮ মিনিট আগেরোহিঙ্গাদের নিয়ে মিয়ানমারের সঙ্গে চলমান সংকট ঝুলে রয়েছে বছরের পর বছর। সীমান্ত অতিক্রম করে মিয়ানমারের এই নাগরিকদের বাংলাদেশে ঢোকা থামানো যাচ্ছে না কোনোভাবেই। এই অবস্থায় রোহিঙ্গা সংকট সমাধানে জাতীয় ঐকমত্য প্রতিষ্ঠার পাশাপাশি সামরিক সক্ষমতা বাড়ানোর তাগিদ দিয়েছেন বিশ্লেষকেরা।
১ ঘণ্টা আগেসংরক্ষিত নারী আসন বাড়ানোর পাশি সরাসরি নির্বাচন চেয়েছেন নারী নেত্রীরা। আজ শনিবার আগারগাঁওয়ে নির্বাচন ভবনে টেলিভিশনের সিনিয়র সাংবাদিকদের সঙ্গে মতবিনিময়ে এমনটাই উঠে এসেছে। বৈঠক শেষে বাংলাদেশ মহিলা পরিষদের সহসভাপতি রেখা চৌধুরী বলেন, আমরা সংরক্ষিত নারী আসন বাড়িয়ে ১৫০টি করার কথা বলেছি।
৩ ঘণ্টা আগে