অনলাইন ডেস্ক
সম্প্রতি ভারতীয় গণমাধ্যম দ্য প্রিন্টের বরাত দিয়ে দেশের বিভিন্ন গণমাধ্যমে সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার একটি বিবৃতি নিয়ে খবর প্রকাশিত হয়েছে। ওই খবরে বলা হয়েছিল—হাসিনা অভিযোগ করেছেন, তাঁকে ক্ষমতাচ্যুত করার ক্ষেত্রে যুক্তরাষ্ট্রের মতো বিদেশি শক্তিগুলোর হাত রয়েছে। তবে এই খবরের কোনো সত্যতা নেই বলে দাবি করেছেন শেখ হাসিনার ছেলে সজীব ওয়াজেদ জয়। সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে একটি পোস্ট দিয়ে এমন দাবি করেন জয়।
গতকাল রোববার গভীর রাতে নিজের ভেরিফায়েড এক্স অ্যাকাউন্টে হাসিনার ছেলে লিখেছেন, ‘সম্প্রতি একটি পত্রিকায় প্রকাশিত আমার মায়ের পদত্যাগের বিবৃতিটি সম্পূর্ণ মিথ্যা এবং বানোয়াট। আমি তাঁর কাছে নিশ্চিত হয়েছি, তিনি ঢাকা ছাড়ার আগে বা পরে কোনো বিবৃতি দেননি।’
ভারতীয় গণমাধ্যমে প্রকাশিত খবর অনুযায়ী, কথিত ওই বিবৃতিতে হাসিনা বলেছিলেন, ‘আমি যদি যুক্তরাষ্ট্রের হাতে সেন্ট মার্টিন ও বঙ্গোপসাগর ছেড়ে দিতাম, তাহলে ক্ষমতায় থাকতে পারতাম।’
আরও বলা হয়, ‘আমি পদত্যাগ করেছি যেন লাশের মিছিল দেখতে না হয়। তারা ছাত্রদের লাশ নিয়ে ক্ষমতায় আসতে চেয়েছিল। কিন্তু আমি তা করতে দেইনি। আমি প্রধানমন্ত্রীর পদ থেকে পদত্যাগ করেছি। আমি চাইলে ক্ষমতায় থাকতে পারতাম।’
সেন্ট মার্টিন দ্বীপের আয়তন মাত্র তিন বর্গকিলোমিটার। এটি বঙ্গোপসাগরের উত্তর-পূর্ব অংশে অবস্থিত বাংলাদেশের সর্ব দক্ষিণের অংশ।
কথিত ওই বিবৃতিতে দলের সদস্যদের উদ্দেশে হাসিনা বলেছিলেন, ‘আওয়ামী লীগ সব সময়ই ফিরে এসেছে। আশা হারাবেন না। আমি শিগগিরই ফিরে আসব। আমি হেরেছি, কিন্তু বাংলাদেশের মানুষ জিতেছে, যাদের জন্য আমার বাবা, আমার পরিবার মারা গেছে।’
অনেক দিন ধরেই যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে শেখ হাসিনা সরকারের টানাপোড়েন চলছিল। চলতি বছরের জানুয়ারিতে অনুষ্ঠিত জাতীয় সংসদ নির্বাচনের আগে হাসিনা বলেছিলেন, তিনি এক ‘শ্বেতাঙ্গ’ ব্যক্তির কাছ থেকে একটি প্রস্তাব পেয়েছেন। তাঁকে বলা হয়—বিমানঘাঁটি করতে দিলে তিনি সহজে ক্ষমতায় থাকতে পারবেন।
ছাত্র-জনতার আন্দোলনের মুখে প্রধানমন্ত্রীর পদ থেকে পদত্যাগ করে ৫ আগস্ট দেশ ছেড়ে ভারতে চলে যান শেখ হাসিনা। তিন দিন পর ৮ আগস্ট ড. মুহাম্মদ ইউনূসকে প্রধান উপদেষ্টা করে গঠন করা হয় অন্তর্বর্তী সরকার।
সম্প্রতি ভারতীয় গণমাধ্যম দ্য প্রিন্টের বরাত দিয়ে দেশের বিভিন্ন গণমাধ্যমে সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার একটি বিবৃতি নিয়ে খবর প্রকাশিত হয়েছে। ওই খবরে বলা হয়েছিল—হাসিনা অভিযোগ করেছেন, তাঁকে ক্ষমতাচ্যুত করার ক্ষেত্রে যুক্তরাষ্ট্রের মতো বিদেশি শক্তিগুলোর হাত রয়েছে। তবে এই খবরের কোনো সত্যতা নেই বলে দাবি করেছেন শেখ হাসিনার ছেলে সজীব ওয়াজেদ জয়। সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে একটি পোস্ট দিয়ে এমন দাবি করেন জয়।
গতকাল রোববার গভীর রাতে নিজের ভেরিফায়েড এক্স অ্যাকাউন্টে হাসিনার ছেলে লিখেছেন, ‘সম্প্রতি একটি পত্রিকায় প্রকাশিত আমার মায়ের পদত্যাগের বিবৃতিটি সম্পূর্ণ মিথ্যা এবং বানোয়াট। আমি তাঁর কাছে নিশ্চিত হয়েছি, তিনি ঢাকা ছাড়ার আগে বা পরে কোনো বিবৃতি দেননি।’
ভারতীয় গণমাধ্যমে প্রকাশিত খবর অনুযায়ী, কথিত ওই বিবৃতিতে হাসিনা বলেছিলেন, ‘আমি যদি যুক্তরাষ্ট্রের হাতে সেন্ট মার্টিন ও বঙ্গোপসাগর ছেড়ে দিতাম, তাহলে ক্ষমতায় থাকতে পারতাম।’
আরও বলা হয়, ‘আমি পদত্যাগ করেছি যেন লাশের মিছিল দেখতে না হয়। তারা ছাত্রদের লাশ নিয়ে ক্ষমতায় আসতে চেয়েছিল। কিন্তু আমি তা করতে দেইনি। আমি প্রধানমন্ত্রীর পদ থেকে পদত্যাগ করেছি। আমি চাইলে ক্ষমতায় থাকতে পারতাম।’
সেন্ট মার্টিন দ্বীপের আয়তন মাত্র তিন বর্গকিলোমিটার। এটি বঙ্গোপসাগরের উত্তর-পূর্ব অংশে অবস্থিত বাংলাদেশের সর্ব দক্ষিণের অংশ।
কথিত ওই বিবৃতিতে দলের সদস্যদের উদ্দেশে হাসিনা বলেছিলেন, ‘আওয়ামী লীগ সব সময়ই ফিরে এসেছে। আশা হারাবেন না। আমি শিগগিরই ফিরে আসব। আমি হেরেছি, কিন্তু বাংলাদেশের মানুষ জিতেছে, যাদের জন্য আমার বাবা, আমার পরিবার মারা গেছে।’
অনেক দিন ধরেই যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে শেখ হাসিনা সরকারের টানাপোড়েন চলছিল। চলতি বছরের জানুয়ারিতে অনুষ্ঠিত জাতীয় সংসদ নির্বাচনের আগে হাসিনা বলেছিলেন, তিনি এক ‘শ্বেতাঙ্গ’ ব্যক্তির কাছ থেকে একটি প্রস্তাব পেয়েছেন। তাঁকে বলা হয়—বিমানঘাঁটি করতে দিলে তিনি সহজে ক্ষমতায় থাকতে পারবেন।
ছাত্র-জনতার আন্দোলনের মুখে প্রধানমন্ত্রীর পদ থেকে পদত্যাগ করে ৫ আগস্ট দেশ ছেড়ে ভারতে চলে যান শেখ হাসিনা। তিন দিন পর ৮ আগস্ট ড. মুহাম্মদ ইউনূসকে প্রধান উপদেষ্টা করে গঠন করা হয় অন্তর্বর্তী সরকার।
হজরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে পৌঁছানোর পর তাঁদের অভ্যর্থনা জানান পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়, প্রবাসী কল্যাণ ও বৈদেশিক কর্মসংস্থান মন্ত্রণালয়, এবং আইওএমের কর্মকর্তারা। এ সময় পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের পরিচালক মোস্তফা জামিল খান ফেরত আসা বাংলাদেশিদের সঙ্গে কথা বলেন এবং তাঁদের অবস্থা সম্পর্কে খোঁজখবর নেন।
২৮ মিনিট আগেজাতীয় সংসদ নির্বাচন অনুষ্ঠানের জন্য তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থা পুনর্বহাল, সংরক্ষিত নারী আসনে সরাসরি ভোট গ্রহণ, প্রবাসীদের ভোট দেওয়ার সুযোগসহ বিভিন্ন সুপারিশ করেছেন সংবাদপত্রের সম্পাদকেরা। গতকাল বৃহস্পতিবার নির্বাচন ব্যবস্থা সংস্কার কমিশনের সঙ্গে বৈঠকে নিজেদের মতামত তুলে ধরেন তাঁরা।
১ ঘণ্টা আগেপরিবর্তিত প্রেক্ষাপটে জন-আকাঙ্ক্ষা পূরণে অবাধ, সুষ্ঠু, নিরপেক্ষ ও অংশগ্রহণমূলক নির্বাচন অনুষ্ঠান এখন সময়ের দাবি। বিএনপিসহ অধিকাংশ রাজনৈতিক দলের চাওয়া দ্রুত নির্বাচন। এ অবস্থায় নতুন নির্বাচন কমিশন (ইসি) গঠনকে ‘ইতিবাচক’ হিসেবে দেখছেন দলগুলোর নেতারা। তাঁরা বলেছেন, নির্বাচন অনুষ্ঠানে কার্যকর পদক্ষেপ নিয়
১ ঘণ্টা আগেনির্বাচন কমিশনে আড়াই মাসের শূন্যতা কাটল অবশেষে। গতকাল বৃহস্পতিবার অবসরপ্রাপ্ত সচিব এ এম এম নাসির উদ্দীনের নেতৃত্বে নতুন নির্বাচন কমিশন গঠন করেছেন রাষ্ট্রপতি মো. সাহাবুদ্দিন। মন্ত্রিপরিষদ বিভাগ প্রধান নির্বাচন কমিশনার (সিইসি) এবং চারজন নির্বাচন কমিশনার নিয়োগ দিয়ে প্রজ্ঞাপন জারি করেছে।
২ ঘণ্টা আগে