অনলাইন ডেস্ক
সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার ৪০০ কোটি টাকার সেই পিয়ন জাহাঙ্গীর আলম ও তাঁর স্ত্রী কামরুন নাহারের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা দেওয়া হয়েছে। আজ বৃহস্পতিবার ঢাকার মহানগর দায়রা জজ ও সিনিয়র বিশেষ জজ আদালতের বিচারক মো. জাকির হোসেন এই নিষেধাজ্ঞা দেন।
দুর্নীতি দমন কমিশনের (দুদক) উপপরিচালক মো. রাশেদুল ইসলামের আবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে আদালত এই নির্দেশ দেন বলে আদালত সূত্রে জানা গেছে।
আবেদনে বলা হয়, সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সাবেক ব্যক্তিগত সহকারী মো. জাহাঙ্গীর আলম ঢাকায় তাঁর নিজ নামে ১৮ কোটি ২৯ লাখ ১০ হাজার ৮৮২ টাকার জ্ঞাত আয়বহির্ভূত সম্পদ অর্জন করেন এবং তিনি তাঁর মালিকানাধীন বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানের নামে অবৈধ উপায়ে অর্জিত অর্থ ৮ ব্যাংক অ্যাকাউন্টে ২৩টি হিসাবে মোট ৬২৬ কোটি ৬৫ লাখ ১৮ হাজার ১০৭ টাকা স্থানান্তর করেন। তাঁর বিদেশ গমনে নিষেধাজ্ঞা-সংক্রান্ত হাইকোর্টে একটি রিট ও পিটিশন দায়ের করা রয়েছে। এ কারণে আদালতের অনুমতি নেওয়া প্রয়োজন।
এদিকে জ্ঞাত আয়বহির্ভূত সম্পদ অর্জনের অভিযোগে গত ১৭ ডিসেম্বর জাহাঙ্গীর আলম ও তাঁর স্ত্রীর কামরুন নাহারের বিরুদ্ধে মামলা করে দুদক।
তাঁর বিরুদ্ধে বিপুল অঙ্কের টাকা অবৈধভাবে অর্জনের অভিযোগ রয়েছে বিধায় তাঁর বিদেশ গমনে নিষেধাজ্ঞা প্রয়োজন।
উল্লেখ্য, শেখ হাসিনা ক্ষমতায় থাকাকালে গত বছর ৭ জুলাই এক সংবাদ সম্মেলনে সাংবাদিকদের এক প্রশ্নের জবাবে বলেছিলেন, ‘আমার বাসায় কাজ করে গেছে পিয়ন, সে এখন ৪০০ কোটি টাকার মালিক। হেলিকপ্টার ছাড়া চলে না। এটা বাস্তব কথা। কী করে বানাল এই টাকা। যখন আমি জেনেছি, তাকে বাদ দিয়ে কার্ড সিজ করে আমি ব্যবস্থা নিয়েছি। এটা তো হয়। ধরার পর এগুলো চোখে আসে। তা ছাড়া তো হয় না। যখনই ধরা পড়ে, তখনই আমরা ব্যবস্থা নিই।’
শেখ হাসিনা কারও নাম উল্লেখ না করলেও জাহাঙ্গীরের নাম আলোচনায় উঠে আসে। তারপরেই দুদক তাঁর বিরুদ্ধে অনুসন্ধান শুরু করে।
সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার ৪০০ কোটি টাকার সেই পিয়ন জাহাঙ্গীর আলম ও তাঁর স্ত্রী কামরুন নাহারের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা দেওয়া হয়েছে। আজ বৃহস্পতিবার ঢাকার মহানগর দায়রা জজ ও সিনিয়র বিশেষ জজ আদালতের বিচারক মো. জাকির হোসেন এই নিষেধাজ্ঞা দেন।
দুর্নীতি দমন কমিশনের (দুদক) উপপরিচালক মো. রাশেদুল ইসলামের আবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে আদালত এই নির্দেশ দেন বলে আদালত সূত্রে জানা গেছে।
আবেদনে বলা হয়, সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সাবেক ব্যক্তিগত সহকারী মো. জাহাঙ্গীর আলম ঢাকায় তাঁর নিজ নামে ১৮ কোটি ২৯ লাখ ১০ হাজার ৮৮২ টাকার জ্ঞাত আয়বহির্ভূত সম্পদ অর্জন করেন এবং তিনি তাঁর মালিকানাধীন বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানের নামে অবৈধ উপায়ে অর্জিত অর্থ ৮ ব্যাংক অ্যাকাউন্টে ২৩টি হিসাবে মোট ৬২৬ কোটি ৬৫ লাখ ১৮ হাজার ১০৭ টাকা স্থানান্তর করেন। তাঁর বিদেশ গমনে নিষেধাজ্ঞা-সংক্রান্ত হাইকোর্টে একটি রিট ও পিটিশন দায়ের করা রয়েছে। এ কারণে আদালতের অনুমতি নেওয়া প্রয়োজন।
এদিকে জ্ঞাত আয়বহির্ভূত সম্পদ অর্জনের অভিযোগে গত ১৭ ডিসেম্বর জাহাঙ্গীর আলম ও তাঁর স্ত্রীর কামরুন নাহারের বিরুদ্ধে মামলা করে দুদক।
তাঁর বিরুদ্ধে বিপুল অঙ্কের টাকা অবৈধভাবে অর্জনের অভিযোগ রয়েছে বিধায় তাঁর বিদেশ গমনে নিষেধাজ্ঞা প্রয়োজন।
উল্লেখ্য, শেখ হাসিনা ক্ষমতায় থাকাকালে গত বছর ৭ জুলাই এক সংবাদ সম্মেলনে সাংবাদিকদের এক প্রশ্নের জবাবে বলেছিলেন, ‘আমার বাসায় কাজ করে গেছে পিয়ন, সে এখন ৪০০ কোটি টাকার মালিক। হেলিকপ্টার ছাড়া চলে না। এটা বাস্তব কথা। কী করে বানাল এই টাকা। যখন আমি জেনেছি, তাকে বাদ দিয়ে কার্ড সিজ করে আমি ব্যবস্থা নিয়েছি। এটা তো হয়। ধরার পর এগুলো চোখে আসে। তা ছাড়া তো হয় না। যখনই ধরা পড়ে, তখনই আমরা ব্যবস্থা নিই।’
শেখ হাসিনা কারও নাম উল্লেখ না করলেও জাহাঙ্গীরের নাম আলোচনায় উঠে আসে। তারপরেই দুদক তাঁর বিরুদ্ধে অনুসন্ধান শুরু করে।
জাতিসংঘের মহাসচিব আন্তোনিও গুতেরেসের সঙ্গে কক্সবাজার সফরে গিয়ে সেখানকার একটি জলবায়ু উদ্বাস্তু পুনর্বাসন প্রকল্প পরিদর্শন করেছেন প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক মুহাম্মদ ইউনূস।
১৩ মিনিট আগেমরক্কোয় নিযুক্ত বাংলাদেশের রাষ্ট্রদূত মোহাম্মদ হারুন আল–রশিদ ফেসবুকে অন্তর্বর্তী সরকারের সমালোচনা করেছেন। আজ শুক্রবার তিনি নিজের ফেসবুক আইডি থেকে দেওয়া এক পোস্টে তিনি এ সমালোচনা করেন। এর পরিপ্রেক্ষিতে পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় হারুন আল–রশিদ সম্পর্কে বিস্তারিত জানিয়ে একটি বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করেছে।
১ ঘণ্টা আগেরোহিঙ্গা সংকট মোকাবিলায় মানবিক সহায়তা তহবিলের তীব্র সংকট এবং বৈশ্বিক অগ্রাধিকার পরিবর্তনের কারণে এই সংকট আরও গভীর হওয়ার আশঙ্কা দেখা দিয়েছে। এ বিষয়ে জাতিসংঘের মহাসচিব আন্তোনিও গুতেরেসের বাংলাদেশ সফরের প্রেক্ষাপটে জরুরি ও সমন্বিত পদক্ষেপ গ্রহণের জন্য বাংলাদেশে কর্মরত আন্তর্জাতিক বেসরকারি উন্নয়ন সংস্থা
৩ ঘণ্টা আগেঅন্তর্বর্তীকালীন সরকারের প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক মুহাম্মদ ইউনূস জানিয়েছে, রাজনৈতিক দলগুলো যদি ‘সংস্কারের সংক্ষিপ্ত প্যাকেজ’ গ্রহণ করে, তবে নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে চলতি বছরের ডিসেম্বরের মধ্যেই। আর ‘বৃহত্তর প্যাকেজ’ গ্রহণ করলে নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে জুলাইয়ে।
৫ ঘণ্টা আগে