নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
সংসদ সচিবালয় থেকে গত ৫ আগস্ট বিক্ষুব্ধ জনতার ভাঙচুর-লুটপাটের সময় ৯০ লাখ টাকা খোয়া গেছে। এই অর্থগুলো সংসদ সচিবালয়ের দাপ্তরিক ও ব্যক্তিগত কাজে ব্যবহৃত হওয়ার জন্য রক্ষিত ছিল। সম্প্রতি অনুষ্ঠিত জাতীয় সংসদ ভবনের সার্বিক পরিস্থিতি অবহিতকরণ সম্পর্কিত সভায় এ তথ্য জানানো হয়।
আজ রোববার সংসদ সচিবালয় থেকে পাঠানো এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, গত ৪ সেপ্টেম্বর সংসদ সচিবালয়ের ভারপ্রাপ্ত সচিব (অতিরিক্ত সচিব, কমিটি সাপোর্ট উইং) জেবুন্নেসা করিমের সভাপতিত্বে গত ৪ সেপ্টেম্বর জাতীয় সংসদ ভবনে এ বৈঠক হয়। সভায় জাতীয় সংসদ ভবনের বিভিন্ন অনুবিভাগের প্রধানগণ অংশগ্রহণ করেন এবং নিজ নিজ অনুবিভাগের সার্বিক পরিস্থিতি তুলে ধরেন। তাঁরা জরুরি ভিত্তিতে কিছু মেরামত কাজ করানোর ওপর গুরুত্বারোপ করেন।
ছাত্র-জনতার অভ্যুত্থানের মুখে গত ৫ আগস্ট ক্ষমতাচ্যুত হন তৎকালীন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। ওই দিন বিক্ষুব্ধ জনতা তাঁর সরকারি বাসভবন গণভবনে হামলা, ভাঙচুর ও লুটপাট করে। একই দিনে সংসদ সচিবালয় ও আবাসিক এলাকায় ভাঙচুর, লুটপাট করে অনেকেই। সেই সময় সংসদ ভবনের বিভিন্ন কক্ষে থাকা সব অর্থ লোপাটসহ সংসদ ভবনের কম্পিউটারসহ মূল্যবান জিনিসপত্র খোয়া যায়। সংসদ সচিবালয়ের দাপ্তরিক ও ব্যক্তিগত ৯০ লাখের মত টাকার খোয়া গেছে বলে জানানো হয়েছে। খোয়া যাওয়া এই নগদ অর্থ ফেরতের লক্ষ্যে যথাযথ ব্যবস্থা গ্রহণের সিদ্ধান্ত হয় বৈঠকে।
সংসদ ভবনের বিভিন্ন কার্যালয়, অধিশাখা ও শাখার হারানো ও ক্ষতিগ্রস্ত মালামালের তালিকা প্রস্তুত করে নিজ নিজ অনুবিভাগের প্রধানের কাছে জমা দেওয়ার সিদ্ধান্ত হয়। সভায় সংসদ ভবন, সংসদ সদস্য ভবন (মানিক মিয়া অ্যাভিনিউ ও নাখালপাড়া), পুরোনো এমপি হোস্টেল, মন্ত্রী হোস্টেল, সচিব হোস্টেল ও সংসদ ভবন আবাসিক এলাকার সার্বিক নিরাপত্তা জোরদারকরণ এবং ওই এলাকার ভাঙা, হারানো ও ক্ষতিগ্রস্ত মালামাল পরিদর্শন করে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণে তিনটি কমিটি গঠিত হয়। উক্ত কমিটিসমূহকে ক্ষতিগ্রস্ত ও স্তূপীকৃত মালামাল সরেজমিন পরিদর্শন করে শপথকক্ষে জমা প্রদানের নির্দেশনা প্রদান করা হয়।
জাতীয় সংসদ ভবনে ক্ষতিগ্রস্ত কম্পিউটার, প্রিন্টার, স্ক্যানার, ইন্টারনেট সংযোগ, টেলিফোন এক্সচেঞ্জ, লাইন ও সেটসমূহ জরুরি ভিত্তিতে মেরামত করার প্রয়োজনীয় উদ্যোগ গ্রহণের সিদ্ধান্ত গৃহীত হয়। সভায় বিভিন্ন অনুবিভাগের প্রধানসহ সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন।
সংসদ সচিবালয় থেকে গত ৫ আগস্ট বিক্ষুব্ধ জনতার ভাঙচুর-লুটপাটের সময় ৯০ লাখ টাকা খোয়া গেছে। এই অর্থগুলো সংসদ সচিবালয়ের দাপ্তরিক ও ব্যক্তিগত কাজে ব্যবহৃত হওয়ার জন্য রক্ষিত ছিল। সম্প্রতি অনুষ্ঠিত জাতীয় সংসদ ভবনের সার্বিক পরিস্থিতি অবহিতকরণ সম্পর্কিত সভায় এ তথ্য জানানো হয়।
আজ রোববার সংসদ সচিবালয় থেকে পাঠানো এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, গত ৪ সেপ্টেম্বর সংসদ সচিবালয়ের ভারপ্রাপ্ত সচিব (অতিরিক্ত সচিব, কমিটি সাপোর্ট উইং) জেবুন্নেসা করিমের সভাপতিত্বে গত ৪ সেপ্টেম্বর জাতীয় সংসদ ভবনে এ বৈঠক হয়। সভায় জাতীয় সংসদ ভবনের বিভিন্ন অনুবিভাগের প্রধানগণ অংশগ্রহণ করেন এবং নিজ নিজ অনুবিভাগের সার্বিক পরিস্থিতি তুলে ধরেন। তাঁরা জরুরি ভিত্তিতে কিছু মেরামত কাজ করানোর ওপর গুরুত্বারোপ করেন।
ছাত্র-জনতার অভ্যুত্থানের মুখে গত ৫ আগস্ট ক্ষমতাচ্যুত হন তৎকালীন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। ওই দিন বিক্ষুব্ধ জনতা তাঁর সরকারি বাসভবন গণভবনে হামলা, ভাঙচুর ও লুটপাট করে। একই দিনে সংসদ সচিবালয় ও আবাসিক এলাকায় ভাঙচুর, লুটপাট করে অনেকেই। সেই সময় সংসদ ভবনের বিভিন্ন কক্ষে থাকা সব অর্থ লোপাটসহ সংসদ ভবনের কম্পিউটারসহ মূল্যবান জিনিসপত্র খোয়া যায়। সংসদ সচিবালয়ের দাপ্তরিক ও ব্যক্তিগত ৯০ লাখের মত টাকার খোয়া গেছে বলে জানানো হয়েছে। খোয়া যাওয়া এই নগদ অর্থ ফেরতের লক্ষ্যে যথাযথ ব্যবস্থা গ্রহণের সিদ্ধান্ত হয় বৈঠকে।
সংসদ ভবনের বিভিন্ন কার্যালয়, অধিশাখা ও শাখার হারানো ও ক্ষতিগ্রস্ত মালামালের তালিকা প্রস্তুত করে নিজ নিজ অনুবিভাগের প্রধানের কাছে জমা দেওয়ার সিদ্ধান্ত হয়। সভায় সংসদ ভবন, সংসদ সদস্য ভবন (মানিক মিয়া অ্যাভিনিউ ও নাখালপাড়া), পুরোনো এমপি হোস্টেল, মন্ত্রী হোস্টেল, সচিব হোস্টেল ও সংসদ ভবন আবাসিক এলাকার সার্বিক নিরাপত্তা জোরদারকরণ এবং ওই এলাকার ভাঙা, হারানো ও ক্ষতিগ্রস্ত মালামাল পরিদর্শন করে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণে তিনটি কমিটি গঠিত হয়। উক্ত কমিটিসমূহকে ক্ষতিগ্রস্ত ও স্তূপীকৃত মালামাল সরেজমিন পরিদর্শন করে শপথকক্ষে জমা প্রদানের নির্দেশনা প্রদান করা হয়।
জাতীয় সংসদ ভবনে ক্ষতিগ্রস্ত কম্পিউটার, প্রিন্টার, স্ক্যানার, ইন্টারনেট সংযোগ, টেলিফোন এক্সচেঞ্জ, লাইন ও সেটসমূহ জরুরি ভিত্তিতে মেরামত করার প্রয়োজনীয় উদ্যোগ গ্রহণের সিদ্ধান্ত গৃহীত হয়। সভায় বিভিন্ন অনুবিভাগের প্রধানসহ সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন।
অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস বলেছেন, অন্তর্বর্তী সরকার একটি অবাধ ও সুষ্ঠু নির্বাচন অনুষ্ঠানে প্রতিশ্রুতিবদ্ধ এবং ভোট সম্ভবত এই বছরের ডিসেম্বরের মধ্যে অনুষ্ঠিত হবে।
২ ঘণ্টা আগেপ্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস এমন একটি সমাজ গঠনের আহ্বান জানিয়েছেন, যেখানে কোনো বেওয়ারিশ লাশ থাকবে না। তিনি বলেছেন, ‘এমন এক সমাজ চাই, যেখানে বেওয়ারিশ লাশ যেন না থাকে। আমাদের লক্ষ্যও সেটি।’
২ ঘণ্টা আগেচলতি বছর ইউরোপীয় ইউনিয়ন (ইইউ) রোহিঙ্গা সংকট, বাংলাদেশে আশ্রয় নেওয়া রোহিঙ্গা সম্প্রদায় ও আশ্রয়দাতা স্থানীয় কমিউনিটি এবং মিয়ানমারের সংঘাতপূর্ণ পরিস্থিতি মোকাবিলায় ৬৮ মিলিয়ন ইউরো সহায়তা দেবে। বিশেষ করে, মিয়ানমারের পশ্চিম রাখাইন রাজ্যে সহিংসতার শিকার মানুষের জন্য এ সহায়তা দেওয়া হচ্ছে।
২ ঘণ্টা আগেব্রাজিলের ন্যাশনাল হাইকোর্টের (এসটিজে) প্রধান বিচারপতি আন্তোনিও হারমান বেঞ্জামিন পরিবেশ, বন ও জলবায়ু পরিবর্তন মন্ত্রণালয় এবং পানিসম্পদ মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা সৈয়দা রিজওয়ানা হাসানের সঙ্গে সাক্ষাৎ করেছেন। আজ সোমবার (৩ মার্চ) আগারগাঁওয়ের...
২ ঘণ্টা আগে