নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
রাজধানীর আগারগাঁওয়ের নির্বাচন ভবনে জাতীয় সংসদ নির্বাচনের প্রস্তুতির অগ্রগতি কমিশনকে অবহিত করা হয়। সভায় প্রধান নির্বাচন কমিশনার (সিইসি), অন্য নির্বাচন কমিশনাররা, ইসির সংশ্লিষ্ট সব শাখাপ্রধানসহ ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন। সভার শুরুতে ছবি তুলতে গেলে সাংবাদিকদের বাধা দেন ইসি সচিব জাহাংগীর আলম। বৈঠক শেষে সিইসি সাংবাদিকদের ব্রিফ করার নির্দেশ দিলেও তিনি শোনেননি।
আজ বৃহস্পতিবার বিকেলের দিকে এ সভা অনুষ্ঠিত হয়। সভা শেষ হলে সাংবাদিকদের এড়িয়ে সচিব নিজ কক্ষে চলে যান। বিষয়টি নিয়ে কথা বলতে সাংবাদিকেরা প্রধান নির্বাচন কমিশনারের কক্ষে যান। সাংবাদিকদের উপস্থিতিতেই সিইসি ইন্টারকমে ফোন করে সচিবকে গণমাধ্যমে ব্রিফ করার জন্য বলেন।
ঘণ্টাখানেক পর সিইসির কক্ষ প্রবেশ করেন সচিব। কিছুক্ষণ পর সেখান থেকে বের হয়ে নিজের কক্ষে যাওয়ার সময় সাংবাদিকেরা আবারও তাঁকে ব্রিফ করার কথা বললে তিনি বলেন, ‘এটি আমাদের ইন্টারনাল মিটিং ছিল। কমিশন কিছু নির্দেশনা দিয়েছে। সভায় কোনো সিদ্ধান্ত হয়নি।’
এ বিষয়ে ইসি বিটে কর্মরত সাংবাদিকদের সংগঠন রিপোর্টার্স ফোরাম ফর ইলেকশন অ্যান্ড ডেমোক্রেসির (আরএফইডি) সভাপতি মো. সাইদুর রহমান বলেন, ‘স্বয়ং প্রধান নির্বাচন কমিশনার সচিবকে টেলিফোনে সংবাদ সম্মেলন করতে বলেছেন। কিন্তু উনি সিইসির নির্দেশনা অমান্য করে সাংবাদিকদের সঙ্গে দুর্ব্যবহার করেছেন। ইসি সচিবের এমন আচরণ স্বাধীন সাংবাদিকতার বাধা। আমরা বিষয়টি সাংগঠনিকভাবে সিইসিকে জানাব।’
ইসি সূত্রে জানা যায়, আজকের সভায় দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনকে সামনে রেখে কী কী প্রস্তুতি সম্পন্ন হয়েছে তা সংশ্লিষ্ট শাখাপ্রধানেরা পাওয়ার পয়েন্টের মাধ্যমে কমিশনকে অবহিত করেন। তফসিল ঘোষণার আগে ও পরে কোন সময়ে কী কী কাজ করতে হবে, সেসবের পাশাপাশি বাজেট নিয়েও সভায় আলোচনা হয়।
রাজধানীর আগারগাঁওয়ের নির্বাচন ভবনে জাতীয় সংসদ নির্বাচনের প্রস্তুতির অগ্রগতি কমিশনকে অবহিত করা হয়। সভায় প্রধান নির্বাচন কমিশনার (সিইসি), অন্য নির্বাচন কমিশনাররা, ইসির সংশ্লিষ্ট সব শাখাপ্রধানসহ ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন। সভার শুরুতে ছবি তুলতে গেলে সাংবাদিকদের বাধা দেন ইসি সচিব জাহাংগীর আলম। বৈঠক শেষে সিইসি সাংবাদিকদের ব্রিফ করার নির্দেশ দিলেও তিনি শোনেননি।
আজ বৃহস্পতিবার বিকেলের দিকে এ সভা অনুষ্ঠিত হয়। সভা শেষ হলে সাংবাদিকদের এড়িয়ে সচিব নিজ কক্ষে চলে যান। বিষয়টি নিয়ে কথা বলতে সাংবাদিকেরা প্রধান নির্বাচন কমিশনারের কক্ষে যান। সাংবাদিকদের উপস্থিতিতেই সিইসি ইন্টারকমে ফোন করে সচিবকে গণমাধ্যমে ব্রিফ করার জন্য বলেন।
ঘণ্টাখানেক পর সিইসির কক্ষ প্রবেশ করেন সচিব। কিছুক্ষণ পর সেখান থেকে বের হয়ে নিজের কক্ষে যাওয়ার সময় সাংবাদিকেরা আবারও তাঁকে ব্রিফ করার কথা বললে তিনি বলেন, ‘এটি আমাদের ইন্টারনাল মিটিং ছিল। কমিশন কিছু নির্দেশনা দিয়েছে। সভায় কোনো সিদ্ধান্ত হয়নি।’
এ বিষয়ে ইসি বিটে কর্মরত সাংবাদিকদের সংগঠন রিপোর্টার্স ফোরাম ফর ইলেকশন অ্যান্ড ডেমোক্রেসির (আরএফইডি) সভাপতি মো. সাইদুর রহমান বলেন, ‘স্বয়ং প্রধান নির্বাচন কমিশনার সচিবকে টেলিফোনে সংবাদ সম্মেলন করতে বলেছেন। কিন্তু উনি সিইসির নির্দেশনা অমান্য করে সাংবাদিকদের সঙ্গে দুর্ব্যবহার করেছেন। ইসি সচিবের এমন আচরণ স্বাধীন সাংবাদিকতার বাধা। আমরা বিষয়টি সাংগঠনিকভাবে সিইসিকে জানাব।’
ইসি সূত্রে জানা যায়, আজকের সভায় দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনকে সামনে রেখে কী কী প্রস্তুতি সম্পন্ন হয়েছে তা সংশ্লিষ্ট শাখাপ্রধানেরা পাওয়ার পয়েন্টের মাধ্যমে কমিশনকে অবহিত করেন। তফসিল ঘোষণার আগে ও পরে কোন সময়ে কী কী কাজ করতে হবে, সেসবের পাশাপাশি বাজেট নিয়েও সভায় আলোচনা হয়।
হজরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে পৌঁছানোর পর তাঁদের অভ্যর্থনা জানান পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়, প্রবাসী কল্যাণ ও বৈদেশিক কর্মসংস্থান মন্ত্রণালয়, এবং আইওএমের কর্মকর্তারা। এ সময় পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের পরিচালক মোস্তফা জামিল খান ফেরত আসা বাংলাদেশিদের সঙ্গে কথা বলেন এবং তাঁদের অবস্থা সম্পর্কে খোঁজখবর নেন।
৬ ঘণ্টা আগেজাতীয় সংসদ নির্বাচন অনুষ্ঠানের জন্য তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থা পুনর্বহাল, সংরক্ষিত নারী আসনে সরাসরি ভোট গ্রহণ, প্রবাসীদের ভোট দেওয়ার সুযোগসহ বিভিন্ন সুপারিশ করেছেন সংবাদপত্রের সম্পাদকেরা। গতকাল বৃহস্পতিবার নির্বাচন ব্যবস্থা সংস্কার কমিশনের সঙ্গে বৈঠকে নিজেদের মতামত তুলে ধরেন তাঁরা।
৬ ঘণ্টা আগেপরিবর্তিত প্রেক্ষাপটে জন-আকাঙ্ক্ষা পূরণে অবাধ, সুষ্ঠু, নিরপেক্ষ ও অংশগ্রহণমূলক নির্বাচন অনুষ্ঠান এখন সময়ের দাবি। বিএনপিসহ অধিকাংশ রাজনৈতিক দলের চাওয়া দ্রুত নির্বাচন। এ অবস্থায় নতুন নির্বাচন কমিশন (ইসি) গঠনকে ‘ইতিবাচক’ হিসেবে দেখছেন দলগুলোর নেতারা। তাঁরা বলেছেন, নির্বাচন অনুষ্ঠানে কার্যকর পদক্ষেপ নিয়
৬ ঘণ্টা আগেনির্বাচন কমিশনে আড়াই মাসের শূন্যতা কাটল অবশেষে। গতকাল বৃহস্পতিবার অবসরপ্রাপ্ত সচিব এ এম এম নাসির উদ্দীনের নেতৃত্বে নতুন নির্বাচন কমিশন গঠন করেছেন রাষ্ট্রপতি মো. সাহাবুদ্দিন। মন্ত্রিপরিষদ বিভাগ প্রধান নির্বাচন কমিশনার (সিইসি) এবং চারজন নির্বাচন কমিশনার নিয়োগ দিয়ে প্রজ্ঞাপন জারি করেছে।
৭ ঘণ্টা আগে