অনলাইন ডেস্ক
কোটা সংস্কার আন্দোলনে দুর্বৃত্তদের হামলায় দুইজন নিহত হওয়ার যে দাবি করেছে যুক্তরাষ্ট্রের পররাষ্ট্র দপ্তর, তা নিয়ে হতাশা ব্যক্ত করেছে বাংলাদেশের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়। আজ মঙ্গলবার পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের ওয়েবসাইটে প্রকাশিত বিবৃতিতে পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় এই অবস্থান ব্যক্ত করেছে।
পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের বিবৃতিতে বলা হয়, ‘ওয়াশিংটন সময় গতকাল ১৫ জুলাই, ২০২৪ তারিখে এক নিয়মিত প্রেস ব্রিফিংয়ে মার্কিন পররাষ্ট্র দপ্তরের মুখপাত্র ম্যাথিউ মিলারের এক প্রশ্নের জবাবে ব্যক্ত করা অবস্থানে আমরা অত্যন্ত হতাশ। যেখানে তিনি বাংলাদেশে চলমান ছাত্র বিক্ষোভে কমপক্ষে দুজন নিহত হওয়ার অপ্রমাণিত দাবি করেছেন।’
বাংলাদেশের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের বিবৃতিতে আরও বলা হয়, ‘এ ধরনের ভিত্তিহীন দাবি করার ক্ষেত্রে অযাচাইকৃত তথ্যের ব্যবহার সহিংসতাকে উসকে দিতে পারে এবং অহিংস প্রতিবাদ বা আন্দোলনের অনুমতি দেওয়ার জন্য শান্তিপূর্ণ পরিবেশ বজায় রাখার জন্য বাংলাদেশ সরকারের প্রচেষ্টাকে দুর্বল করতে পারে। মত প্রকাশের স্বাধীনতা ও শান্তিপূর্ণ সমাবেশ আমাদের গণতন্ত্রের ভিত্তিপ্রস্তর এবং সরকার জনগণের সম্পত্তি ও শৃঙ্খলা রক্ষা করার পাশাপাশি নাগরিকদের সেই অধিকারগুলোকে সমুন্নত রাখতে অবিচল।’
গণতন্ত্র ও রাজনীতিতে সহিংসতার কোনো স্থান নেই উল্লেখ করে বিবৃতিতে বলা হয়েছে, ‘আমরা সম্প্রতি মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের পেনসিলভানিয়ায় একটি শান্তিপূর্ণ সমাবেশে প্রাক্তন মার্কিন রাষ্ট্রপতি ডোনাল্ড ট্রাম্পের ওপর জীবন নাশকারী এক ভয়াবহ প্রচেষ্টা প্রত্যক্ষ করেছি। এ ঘটনায় আমরা গভীরভাবে উদ্বিগ্ন।’
বিবৃতিতে আরও বলা হয়, ‘এ ধরনের সহিংসতা গণতন্ত্রের মূল মূল্যবোধের বিরুদ্ধে চলে। বাংলাদেশের মাননীয় প্রধানমন্ত্রী ও মাননীয় পররাষ্ট্রমন্ত্রী পৃথকভাবে হামলার নিন্দা করেছেন এবং মিস্টার ট্রাম্প নিরাপদে আছেন ও সুস্থ হয়ে উঠছেন জেনে স্বস্তির নিশ্বাস ত্যাগ করেছেন। গণতন্ত্র ও গণতান্ত্রিক মূল্যবোধ সমুন্নত রাখতে আমরা মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে একসঙ্গে কাজ করতে প্রতিশ্রুতিবদ্ধ।’
উল্লেখ্য, গতকালের প্রেস ব্রিফিংয়ে ম্যাথিউ মিলার বলেন, ‘আমরা ঢাকা ও বাংলাদেশের বিভিন্ন স্থানে ব্যাপক ছাত্র বিক্ষোভের—যাতে দুজন নিহত ও কয়েক শ আহত হয়েছে—বিষয়ে অবগত এবং আমরা এটি পর্যবেক্ষণ করছি। মত প্রকাশের স্বাধীনতা ও শান্তিপূর্ণ সমাবেশ যেকোনো বিকাশমান গণতন্ত্রের অপরিহার্য উপাদান এবং আমরা শান্তিপূর্ণ প্রতিবাদকারীদের বিরুদ্ধে যেকোনো সহিংসতার নিন্দা জানাই। যারা সহিংসতার শিকার হয়েছে, তাদের প্রতি আমাদের সমবেদনা।’
কোটা সংস্কার আন্দোলনে দুর্বৃত্তদের হামলায় দুইজন নিহত হওয়ার যে দাবি করেছে যুক্তরাষ্ট্রের পররাষ্ট্র দপ্তর, তা নিয়ে হতাশা ব্যক্ত করেছে বাংলাদেশের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়। আজ মঙ্গলবার পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের ওয়েবসাইটে প্রকাশিত বিবৃতিতে পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় এই অবস্থান ব্যক্ত করেছে।
পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের বিবৃতিতে বলা হয়, ‘ওয়াশিংটন সময় গতকাল ১৫ জুলাই, ২০২৪ তারিখে এক নিয়মিত প্রেস ব্রিফিংয়ে মার্কিন পররাষ্ট্র দপ্তরের মুখপাত্র ম্যাথিউ মিলারের এক প্রশ্নের জবাবে ব্যক্ত করা অবস্থানে আমরা অত্যন্ত হতাশ। যেখানে তিনি বাংলাদেশে চলমান ছাত্র বিক্ষোভে কমপক্ষে দুজন নিহত হওয়ার অপ্রমাণিত দাবি করেছেন।’
বাংলাদেশের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের বিবৃতিতে আরও বলা হয়, ‘এ ধরনের ভিত্তিহীন দাবি করার ক্ষেত্রে অযাচাইকৃত তথ্যের ব্যবহার সহিংসতাকে উসকে দিতে পারে এবং অহিংস প্রতিবাদ বা আন্দোলনের অনুমতি দেওয়ার জন্য শান্তিপূর্ণ পরিবেশ বজায় রাখার জন্য বাংলাদেশ সরকারের প্রচেষ্টাকে দুর্বল করতে পারে। মত প্রকাশের স্বাধীনতা ও শান্তিপূর্ণ সমাবেশ আমাদের গণতন্ত্রের ভিত্তিপ্রস্তর এবং সরকার জনগণের সম্পত্তি ও শৃঙ্খলা রক্ষা করার পাশাপাশি নাগরিকদের সেই অধিকারগুলোকে সমুন্নত রাখতে অবিচল।’
গণতন্ত্র ও রাজনীতিতে সহিংসতার কোনো স্থান নেই উল্লেখ করে বিবৃতিতে বলা হয়েছে, ‘আমরা সম্প্রতি মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের পেনসিলভানিয়ায় একটি শান্তিপূর্ণ সমাবেশে প্রাক্তন মার্কিন রাষ্ট্রপতি ডোনাল্ড ট্রাম্পের ওপর জীবন নাশকারী এক ভয়াবহ প্রচেষ্টা প্রত্যক্ষ করেছি। এ ঘটনায় আমরা গভীরভাবে উদ্বিগ্ন।’
বিবৃতিতে আরও বলা হয়, ‘এ ধরনের সহিংসতা গণতন্ত্রের মূল মূল্যবোধের বিরুদ্ধে চলে। বাংলাদেশের মাননীয় প্রধানমন্ত্রী ও মাননীয় পররাষ্ট্রমন্ত্রী পৃথকভাবে হামলার নিন্দা করেছেন এবং মিস্টার ট্রাম্প নিরাপদে আছেন ও সুস্থ হয়ে উঠছেন জেনে স্বস্তির নিশ্বাস ত্যাগ করেছেন। গণতন্ত্র ও গণতান্ত্রিক মূল্যবোধ সমুন্নত রাখতে আমরা মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে একসঙ্গে কাজ করতে প্রতিশ্রুতিবদ্ধ।’
উল্লেখ্য, গতকালের প্রেস ব্রিফিংয়ে ম্যাথিউ মিলার বলেন, ‘আমরা ঢাকা ও বাংলাদেশের বিভিন্ন স্থানে ব্যাপক ছাত্র বিক্ষোভের—যাতে দুজন নিহত ও কয়েক শ আহত হয়েছে—বিষয়ে অবগত এবং আমরা এটি পর্যবেক্ষণ করছি। মত প্রকাশের স্বাধীনতা ও শান্তিপূর্ণ সমাবেশ যেকোনো বিকাশমান গণতন্ত্রের অপরিহার্য উপাদান এবং আমরা শান্তিপূর্ণ প্রতিবাদকারীদের বিরুদ্ধে যেকোনো সহিংসতার নিন্দা জানাই। যারা সহিংসতার শিকার হয়েছে, তাদের প্রতি আমাদের সমবেদনা।’
যুক্তরাষ্ট্রে ডোনাল্ড ট্রাম্প দ্বিতীয়বার প্রেসিডেন্টের দায়িত্ব গ্রহণের পর তাঁর সরকার সেখানে অবৈধভাবে অবস্থান করা বিভিন্ন দেশের নাগরিকদের ফেরত পাঠাতে শুরু করেছে। দেশটিতে ‘অবৈধ’ বাংলাদেশিও আছে বলে অভিযোগ ট্রাম্প প্রশাসনের। এই অভিযোগে বাংলাদেশের নাগরিকদেরও ফেরত পাঠানো শুরু করেছে তারা।
১ ঘণ্টা আগেগ্রামীণ ব্যাংকের ওপর থেকে সরকারের একক কর্তৃক ঝেড়ে ফেলতে আইনে সংশোধনী এনে নতুন অধ্যাদেশ জারি করতে যাচ্ছে অন্তর্বর্তী সরকার। নতুন এই অধ্যাদেশ জারি হলে সরকার ব্যাংকটিতে শুধু দুজন পরিচালক নিয়োগ দিতে পারবে। এর বাইরে সব ক্ষমতা বোর্ডের হাতে ন্যস্ত হবে। এ ছাড়া গ্রামীণ ব্যাংকের মালিকানায় সরকারের অংশ...
২ ঘণ্টা আগেস্বাধীনতা পুরস্কার প্রত্যাখ্যান করেছেন লেখক, গবেষক ও রাজনীতিক বদরুদ্দীন উমর। আজ বৃহস্পতিবার (৬ মার্চ) রাতে গণমাধ্যমে পাঠানো এক বিবৃতিতে এ তথ্য জানান তিনি..
৫ ঘণ্টা আগেসেন্ট্রাল আফ্রিকান রিপাবলিকের রাষ্ট্রপতি পদকে ভূষিত হয়েছেন সেনাবাহিনী প্রধান জেনারেল ওয়াকার-উজ-জামান। মধ্য আফ্রিকার দেশটির চিকিৎসা ক্ষেত্রে গুরুত্বপূর্ণ অবদানের স্বীকৃতিস্বরূপ সেনাপ্রধানকে সম্মানসূচক এ পদক দেওয়া হয়েছে।
৬ ঘণ্টা আগে