নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
শারদীয় দুর্গাপূজা উদ্যাপনে এবার সবচেয়ে বেশি বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে বলে জানিয়েছেন অন্তর্বর্তী সরকারের স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা অবসরপ্রাপ্ত লেফটেন্যান্ট জেনারেল মো. জাহাঙ্গীর আলম চৌধুরী। তিনি বলেছেন, ‘আমাদের অন্তর্বর্তীকালীন সরকার এবার পূজার জন্য সবচেয়ে বেশি, ৪ কোটি টাকা বরাদ্দ দিয়েছে। এর আগে প্রতি বছর দুর্গাপূজায় ২-৩ কোটি টাকা বরাদ্দ দেওয়া হতো।’
আজ শুক্রবার দুপুরে রাজধানীর ঢাকেশ্বরী জাতীয় মন্দির পূজামণ্ডপ পরিদর্শন শেষে মহানগর সর্বজনীন পূজা কমিটি আয়োজিত সংক্ষিপ্ত এক আলোচনা সভায় এ কথা বলেন তিনি।
নিরাপত্তার প্রসঙ্গে উপদেষ্টা বলেন, ‘দুর্গাপূজার দশমী অর্থাৎ আগামী রোববার পর্যন্ত সারা দেশে বিশেষ নিরাপত্তা ব্যবস্থা থাকবে। এরপরও চলমান নিরাপত্তা ব্যবস্থা বজায় রাখা হবে।’
তিনি আরও বলেন, ‘বাংলাদেশের সাড়ে ১৭ কোটি লোক ৩৬৫ দিনই নিরাপদে থাকবে। বাংলাদেশের সকল নাগরিকের ৩৬৫ দিনের নিরাপত্তা দেওয়ার দায়িত্ব আমাদের এবং আমরা নিরলসভাবে সে প্রচেষ্টায় নিয়োজিত আছি।’
উপদেষ্টা বলেন, ‘চলমান দুর্গাপূজায় সারা দেশে কোথাও কোনো অপ্রীতিকর ঘটনা ঘটেনি। এ বিষয়ে বাংলাদেশ পূজা উদ্যাপন পরিষদের মহাসচিব সন্তোষ শর্মাসহ অন্যান্য নেতৃবৃন্দ আমার সঙ্গে একমত পোষণ করেছেন।’
উপদেষ্টা আরও বলেন, ‘এবার দুর্গাপূজা নির্বিঘ্নে ও শান্তিপূর্ণভাবে অনুষ্ঠানের লক্ষ্যে পুলিশ, র্যাব ও আনসারের পর্যাপ্ত সদস্যদের পাশাপাশি সীমান্তে বিজিবি মোতায়েন করা হয়েছে। এ ছাড়া প্রয়োজনীয় সংখ্যক সশস্ত্র বাহিনীকে ম্যাজিস্ট্রেসি ক্ষমতা দিয়ে মোতায়েন করা হয়েছে।’
অনুষ্ঠানে বক্তৃতা করেন বাংলাদেশ পূজা উদ্যাপন পরিষদের সাধারণ সম্পাদক সন্তোষ শর্মা ও মহানগর সর্বজনীন পূজা কমিটির সভাপতি জয়ন্ত কুমার দেব। এ ছাড়াও ঢাকা মেট্রোপলিটন পুলিশ কমিশনার মো. মাইনুল হাসান, বাংলাদেশ পূজা উদ্যাপন পরিষদের সভাপতি বাসুদেব ধর ও মহানগর সর্বজনীন পূজা কমিটির সাধারণ সম্পাদক ড. তাপস চন্দ্র পাল প্রমুখ।
শারদীয় দুর্গাপূজা উদ্যাপনে এবার সবচেয়ে বেশি বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে বলে জানিয়েছেন অন্তর্বর্তী সরকারের স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা অবসরপ্রাপ্ত লেফটেন্যান্ট জেনারেল মো. জাহাঙ্গীর আলম চৌধুরী। তিনি বলেছেন, ‘আমাদের অন্তর্বর্তীকালীন সরকার এবার পূজার জন্য সবচেয়ে বেশি, ৪ কোটি টাকা বরাদ্দ দিয়েছে। এর আগে প্রতি বছর দুর্গাপূজায় ২-৩ কোটি টাকা বরাদ্দ দেওয়া হতো।’
আজ শুক্রবার দুপুরে রাজধানীর ঢাকেশ্বরী জাতীয় মন্দির পূজামণ্ডপ পরিদর্শন শেষে মহানগর সর্বজনীন পূজা কমিটি আয়োজিত সংক্ষিপ্ত এক আলোচনা সভায় এ কথা বলেন তিনি।
নিরাপত্তার প্রসঙ্গে উপদেষ্টা বলেন, ‘দুর্গাপূজার দশমী অর্থাৎ আগামী রোববার পর্যন্ত সারা দেশে বিশেষ নিরাপত্তা ব্যবস্থা থাকবে। এরপরও চলমান নিরাপত্তা ব্যবস্থা বজায় রাখা হবে।’
তিনি আরও বলেন, ‘বাংলাদেশের সাড়ে ১৭ কোটি লোক ৩৬৫ দিনই নিরাপদে থাকবে। বাংলাদেশের সকল নাগরিকের ৩৬৫ দিনের নিরাপত্তা দেওয়ার দায়িত্ব আমাদের এবং আমরা নিরলসভাবে সে প্রচেষ্টায় নিয়োজিত আছি।’
উপদেষ্টা বলেন, ‘চলমান দুর্গাপূজায় সারা দেশে কোথাও কোনো অপ্রীতিকর ঘটনা ঘটেনি। এ বিষয়ে বাংলাদেশ পূজা উদ্যাপন পরিষদের মহাসচিব সন্তোষ শর্মাসহ অন্যান্য নেতৃবৃন্দ আমার সঙ্গে একমত পোষণ করেছেন।’
উপদেষ্টা আরও বলেন, ‘এবার দুর্গাপূজা নির্বিঘ্নে ও শান্তিপূর্ণভাবে অনুষ্ঠানের লক্ষ্যে পুলিশ, র্যাব ও আনসারের পর্যাপ্ত সদস্যদের পাশাপাশি সীমান্তে বিজিবি মোতায়েন করা হয়েছে। এ ছাড়া প্রয়োজনীয় সংখ্যক সশস্ত্র বাহিনীকে ম্যাজিস্ট্রেসি ক্ষমতা দিয়ে মোতায়েন করা হয়েছে।’
অনুষ্ঠানে বক্তৃতা করেন বাংলাদেশ পূজা উদ্যাপন পরিষদের সাধারণ সম্পাদক সন্তোষ শর্মা ও মহানগর সর্বজনীন পূজা কমিটির সভাপতি জয়ন্ত কুমার দেব। এ ছাড়াও ঢাকা মেট্রোপলিটন পুলিশ কমিশনার মো. মাইনুল হাসান, বাংলাদেশ পূজা উদ্যাপন পরিষদের সভাপতি বাসুদেব ধর ও মহানগর সর্বজনীন পূজা কমিটির সাধারণ সম্পাদক ড. তাপস চন্দ্র পাল প্রমুখ।
নবীন উদ্যোক্তাদের সংগ্রাম ও সাফল্যের গল্প শুনতে তাঁদের সঙ্গে বৈঠক করেছেন প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস। আজ শনিবার (১৮ জানুয়ারি) সন্ধ্যায় রাষ্ট্রীয় অতিথি ভবন যমুনায় এ বৈঠকের আয়োজন করা হয়। এতে ১৫ জন উদ্যোক্তা অংশ নেন, যাঁরা সামাজিক ব্যবসার মাধ্যমে আর্থিকভাবে স্বাবলম্বী হওয়ার পথে এগিয়ে চলেছেন।
৪ ঘণ্টা আগেবাংলাদেশ সশস্ত্র বাহিনী বিভাগের প্রিন্সিপাল স্টাফ অফিসার লেফটেন্যান্ট জেনারেল এস. এম. কামরুল হাসান ও পাকিস্তানের প্রতিরক্ষা সচিব লেফটেন্যান্ট জেনারেল (অব.) মুহাম্মদ আলী রাওয়ালপিন্ডিতে বৈঠক করেছেন। বৈঠকে দুই দেশের মধ্যে দ্বিপক্ষীয় প্রতিরক্ষা সহযোগিতা সম্প্রসারণের ওপর জোর দেওয়া হয়।
৬ ঘণ্টা আগেপ্রধান উপদেষ্টার কার্যালয়ের পরিচালক এ কে এম মনিরুজ্জামানকে বেসামরিক বিমান পরিবহন ও পর্যটন মন্ত্রণালয়ের উপসচিব পদে বদলি করা হয়েছে। তাঁর বিরুদ্ধে পদ–পদবি ব্যবহার করে প্রভাব খাটানোর অভিযোগ রয়েছে।
৮ ঘণ্টা আগে২০২৪ সালে বাংলাদেশে ৩১০ জন শিক্ষার্থী আত্মহত্যা করেছে। তাদের মাঝে স্কুল, কলেজ, মাদ্রাসা ও বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীও রয়েছেন। এর মধ্যে ৬৫ শতাংশের বেশি কৈশোর বয়সী।
১০ ঘণ্টা আগে