নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
মুক্তিযোদ্ধাদের জন্য খুব শিগগিরই স্মার্টকার্ড ও ডিজিটাল সনদ তৈরি করা হবে বলে জানিয়েছেন মুক্তিযুদ্ধবিষয়ক মন্ত্রী আ ক ম মোজাম্মেল হক। ইতিমধ্যে এই কাজের ৯০ শতাংশ কাজ শেষ হয়েছে জানিয়ে তিনি বলেন, ‘চলতি মাসেই কাজ শেষ হয়ে যাবে। আগামী জুনের প্রথম সপ্তাহের মধ্যে স্মার্টকার্ড ও ডিজিটাল সনদ মুক্তিযোদ্ধাদের কাছে পৌছানো সম্ভব হবে।’
আজ বৃহস্পতিবার বিকেলে ঢাকা রিপোর্টারস ইউনিটিতে (ডিআরইউ) এক সংবর্ধনা অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তৃতায় মন্ত্রী এ কথা জানান। ২৭তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উপলক্ষে সংগঠনের ১৩ জন মুক্তিযোদ্ধা সদস্যকে সংবর্ধনার জন্য ডিআরইউ এই অনুষ্ঠানের আয়োজন করে।
অনুষ্ঠানে মুক্তিযুদ্ধবিষয়ক মন্ত্রী বলেন, ‘মুক্তিযোদ্ধাদের জন্য স্মার্টকার্ড এবং ডিজিটাল সনদ তৈরির কাজ চূড়ান্ত পর্যায়ে রয়েছে। কাজ শেষ হলে দ্রুতই সব উপজেলায় এগুলো পৌঁছে দেওয়া হবে। এখন পর্যন্ত এক লাখ ৮৬ হাজার মুক্তিযোদ্ধাকে তালিকাভুক্ত করা হয়েছে। নতুন করে আর কেউ তালিকায় স্থান পাবেন না, তবে আপিল নিষ্পত্তি হবে।’
মন্ত্রী জানান, মুক্তিযোদ্ধাদের জন্য বিভিন্ন সুযোগ-সুবিধা নিশ্চিত করতে নীতিমালা প্রণয়ন হচ্ছে। এ ছাড়া জুন মাস থেকে আমাদের সব সরকারি হাসপাতালে মুক্তিযোদ্ধাদের বিনা মূল্যে চিকিৎসা দেওয়া হবে।
মুক্তিযুদ্ধে সাংবাদিকদের অবদানের কথা স্বীকার করে আ ক ম মোজাম্মেল বলেন, ‘মুক্তিযুদ্ধ চলাকালীন সাংবাদিকেরা দেশে-বিদেশে বিশ্ব জনমত গড়ে তুলতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করেছেন। জাতি এই বীরদের আজীবন স্মরণ করবে। যারা কলম সৈনিক, তারাও মুক্তিযোদ্ধা। যারা চরমপত্র লিখেছেন, তারাও মুক্তিযোদ্ধা। কারণ মুক্তিযোদ্ধা শুধু একদিক থেকে নয়, সার্বিক দিক থেকে সবকিছু মিলিয়েই মুক্তিযোদ্ধা।’
অনুষ্ঠানে সভাপতির বক্তব্যে ডিআরইউ সভাপতি নজরুল ইসলাম মিঠু বলেন, ‘মহান স্বাধীনতা যুদ্ধে সাংবাদিকদের ভূমিকা ছিল উল্লেখযোগ্য। তাদের মধ্যে অনেকেই সামনের সারিতে থেকে যুদ্ধে অবতীর্ণ হয়ে দেশকে স্বাধীন করতে জীবন বাজি রেখেছিলেন। তাদের সম্মান দেখাতে পেরে আমরা গর্বিত।’
সংবর্ধনা পাওয়া ডিআরইউ’র মুক্তিযোদ্ধা সদস্যরা হলেন-মৃণাল কৃষ্ণ রায়, মুহম্মদ শফিকুর রহমান, হারুন হাবীব, মোস্তাক আহমেদ মোবারকী, শফিকুল বাশার চপল, কার্তিক চ্যাটার্জী, আকরাম হোসেন খান, আজিজুল ইসলাম ভূঁইয়া, স্বপন দাশ গুপ্ত, শাহজাহান সরদার, তালুকদার হারুন, শংকর কুমার দে ও হালিম আজাদ।
এ সময় অন্যদের মধ্যে ডিআরইউ এর সাধারণ সম্পাদক নুরুল ইসলাম হাসিব, ২৭তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উদ্যাপন কমিটির আহ্বায়ক ও ডিআরইউয়ের সাংগঠনিক সম্পাদক আবদুল্লাহ আল কাফি, প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উদ্যাপন কমিটির সদস্যসচিব ও ডিআরইউয়ের প্রচার ও প্রকাশনা সম্পাদক কামাল উদ্দিন সুমনসহ আরও অনেকে উপস্থিত ছিলেন।
মুক্তিযোদ্ধাদের জন্য খুব শিগগিরই স্মার্টকার্ড ও ডিজিটাল সনদ তৈরি করা হবে বলে জানিয়েছেন মুক্তিযুদ্ধবিষয়ক মন্ত্রী আ ক ম মোজাম্মেল হক। ইতিমধ্যে এই কাজের ৯০ শতাংশ কাজ শেষ হয়েছে জানিয়ে তিনি বলেন, ‘চলতি মাসেই কাজ শেষ হয়ে যাবে। আগামী জুনের প্রথম সপ্তাহের মধ্যে স্মার্টকার্ড ও ডিজিটাল সনদ মুক্তিযোদ্ধাদের কাছে পৌছানো সম্ভব হবে।’
আজ বৃহস্পতিবার বিকেলে ঢাকা রিপোর্টারস ইউনিটিতে (ডিআরইউ) এক সংবর্ধনা অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তৃতায় মন্ত্রী এ কথা জানান। ২৭তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উপলক্ষে সংগঠনের ১৩ জন মুক্তিযোদ্ধা সদস্যকে সংবর্ধনার জন্য ডিআরইউ এই অনুষ্ঠানের আয়োজন করে।
অনুষ্ঠানে মুক্তিযুদ্ধবিষয়ক মন্ত্রী বলেন, ‘মুক্তিযোদ্ধাদের জন্য স্মার্টকার্ড এবং ডিজিটাল সনদ তৈরির কাজ চূড়ান্ত পর্যায়ে রয়েছে। কাজ শেষ হলে দ্রুতই সব উপজেলায় এগুলো পৌঁছে দেওয়া হবে। এখন পর্যন্ত এক লাখ ৮৬ হাজার মুক্তিযোদ্ধাকে তালিকাভুক্ত করা হয়েছে। নতুন করে আর কেউ তালিকায় স্থান পাবেন না, তবে আপিল নিষ্পত্তি হবে।’
মন্ত্রী জানান, মুক্তিযোদ্ধাদের জন্য বিভিন্ন সুযোগ-সুবিধা নিশ্চিত করতে নীতিমালা প্রণয়ন হচ্ছে। এ ছাড়া জুন মাস থেকে আমাদের সব সরকারি হাসপাতালে মুক্তিযোদ্ধাদের বিনা মূল্যে চিকিৎসা দেওয়া হবে।
মুক্তিযুদ্ধে সাংবাদিকদের অবদানের কথা স্বীকার করে আ ক ম মোজাম্মেল বলেন, ‘মুক্তিযুদ্ধ চলাকালীন সাংবাদিকেরা দেশে-বিদেশে বিশ্ব জনমত গড়ে তুলতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করেছেন। জাতি এই বীরদের আজীবন স্মরণ করবে। যারা কলম সৈনিক, তারাও মুক্তিযোদ্ধা। যারা চরমপত্র লিখেছেন, তারাও মুক্তিযোদ্ধা। কারণ মুক্তিযোদ্ধা শুধু একদিক থেকে নয়, সার্বিক দিক থেকে সবকিছু মিলিয়েই মুক্তিযোদ্ধা।’
অনুষ্ঠানে সভাপতির বক্তব্যে ডিআরইউ সভাপতি নজরুল ইসলাম মিঠু বলেন, ‘মহান স্বাধীনতা যুদ্ধে সাংবাদিকদের ভূমিকা ছিল উল্লেখযোগ্য। তাদের মধ্যে অনেকেই সামনের সারিতে থেকে যুদ্ধে অবতীর্ণ হয়ে দেশকে স্বাধীন করতে জীবন বাজি রেখেছিলেন। তাদের সম্মান দেখাতে পেরে আমরা গর্বিত।’
সংবর্ধনা পাওয়া ডিআরইউ’র মুক্তিযোদ্ধা সদস্যরা হলেন-মৃণাল কৃষ্ণ রায়, মুহম্মদ শফিকুর রহমান, হারুন হাবীব, মোস্তাক আহমেদ মোবারকী, শফিকুল বাশার চপল, কার্তিক চ্যাটার্জী, আকরাম হোসেন খান, আজিজুল ইসলাম ভূঁইয়া, স্বপন দাশ গুপ্ত, শাহজাহান সরদার, তালুকদার হারুন, শংকর কুমার দে ও হালিম আজাদ।
এ সময় অন্যদের মধ্যে ডিআরইউ এর সাধারণ সম্পাদক নুরুল ইসলাম হাসিব, ২৭তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উদ্যাপন কমিটির আহ্বায়ক ও ডিআরইউয়ের সাংগঠনিক সম্পাদক আবদুল্লাহ আল কাফি, প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উদ্যাপন কমিটির সদস্যসচিব ও ডিআরইউয়ের প্রচার ও প্রকাশনা সম্পাদক কামাল উদ্দিন সুমনসহ আরও অনেকে উপস্থিত ছিলেন।
নবীন উদ্যোক্তাদের সংগ্রাম ও সাফল্যের গল্প শুনতে তাঁদের সঙ্গে বৈঠক করেছেন প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস। আজ শনিবার (১৮ জানুয়ারি) সন্ধ্যায় রাষ্ট্রীয় অতিথি ভবন যমুনায় এ বৈঠকের আয়োজন করা হয়। এতে ১৫ জন উদ্যোক্তা অংশ নেন, যাঁরা সামাজিক ব্যবসার মাধ্যমে আর্থিকভাবে স্বাবলম্বী হওয়ার পথে এগিয়ে চলেছেন।
৭ ঘণ্টা আগেবাংলাদেশ সশস্ত্র বাহিনী বিভাগের প্রিন্সিপাল স্টাফ অফিসার লেফটেন্যান্ট জেনারেল এস. এম. কামরুল হাসান ও পাকিস্তানের প্রতিরক্ষা সচিব লেফটেন্যান্ট জেনারেল (অব.) মুহাম্মদ আলী রাওয়ালপিন্ডিতে বৈঠক করেছেন। বৈঠকে দুই দেশের মধ্যে দ্বিপক্ষীয় প্রতিরক্ষা সহযোগিতা সম্প্রসারণের ওপর জোর দেওয়া হয়।
১০ ঘণ্টা আগেপ্রধান উপদেষ্টার কার্যালয়ের পরিচালক এ কে এম মনিরুজ্জামানকে বেসামরিক বিমান পরিবহন ও পর্যটন মন্ত্রণালয়ের উপসচিব পদে বদলি করা হয়েছে। তাঁর বিরুদ্ধে পদ–পদবি ব্যবহার করে প্রভাব খাটানোর অভিযোগ রয়েছে।
১১ ঘণ্টা আগে২০২৪ সালে বাংলাদেশে ৩১০ জন শিক্ষার্থী আত্মহত্যা করেছে। তাদের মাঝে স্কুল, কলেজ, মাদ্রাসা ও বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীও রয়েছেন। এর মধ্যে ৬৫ শতাংশের বেশি কৈশোর বয়সী।
১৩ ঘণ্টা আগে