নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
আগে রাষ্ট্র গঠন করতে হবে, তারপর সরকার গঠনের প্রক্রিয়া শুরু করতে হবে বলে মনে করেন কবি ও রাজনৈতিক বিশ্লেষক ফরহাদ মজহার।
আজ সোমবার জাতীয় প্রেসক্লাবের তোফাজ্জল হোসেন মানিক মিয়া হলে এক গোলটেবিল বৈঠকে তিনি এ বিষয়ে কথা বলেন। স্বেচ্ছাসেবী সংগঠন ‘স্বদেশ’ এই বৈঠকের আয়োজন করে। রাজনৈতিক দলগুলোকে জনগণ কী ধরনের রাষ্ট্র চায় তা জানার আহ্বান জানিয়েছেন তিনি।
ফরহাদ মজহার বলেন, ‘দিল্লি কখনোই একটা স্বাধীন বাংলাদেশ হতে দিতে চাইবে না। শুধু দিল্লি নয়, মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রও চাইবে না। এটা ভাববেন না, তাঁরা আপনাদেরক বুকে জড়িয়ে নেবে। যদি এর থেকে বাঁচতে চান তাহলে রাষ্ট্র গঠন আগে, সরকার গঠন পরে। কিন্তু সরকার আমরা অবশ্যই গঠন করব।’
তিনি বলেন, ‘আমাদের সামনে দুই রকম নির্বাচন আছে। একটি নির্বাচন হচ্ছে গঠনতন্ত্র প্রণয়নের জন্য। আরেকটি হচ্ছে গঠনতন্ত্র প্রণীত হওয়ার পরে সরকার নির্বাচন। তাই রাজনৈতিক দলগুলোকে অপেক্ষা করতে হবে, সরকারের নির্বাচন পর্যন্ত। আর গঠনতন্ত্র প্রণয়নের কাউন্সিল বা নির্বাচনে রাজনৈতিক দলগুলো অংশগ্রহণ করবে।’
জনগণ কী ধরনের রাষ্ট্র চায়, তা রাজনৈতিক দলগুলোর শুনতে হবে জানিয়ে ফরহাদ মজহার বলেন, ‘আমরা নতুন যে বাংলাদেশ গঠন করতে চাই, যারা এই বাংলাদেশ করার জন্য শহীদ হয়েছেন—তাঁদের যে স্বপ্নের বাংলাদেশ, তা তৈরি করতে হবে।’
ফরহাদ মজহার বলেন, ‘গতকাল আনসারদের যে ঘটনা ঘটল, গোয়েন্দারা কোথায় ছিল? এত দেরি কেন? সকাল থেকেই তো তারা সচিবালয় ঘেরাও করে ছিল, গেট আটকে ছিল। আমার প্রশ্ন, আপনারা তখন কোথায় ছিলেন?’
দ্রুত বিচারের আগে ন্যায়বিচার হওয়া প্রয়োজন উল্লেখ করে তিনি বলেন, ‘দ্রুত বিচারের চেয়ে আমাদের বেশি প্রয়োজন ন্যায়বিচার চাওয়া। দ্রুত বিচার করেন, কিন্তু ন্যায়বিচার করেন। আমরা সত্যটা জানতে চাই। মাইকেল চাকমা বা আমাকে যারা উঠিয়ে নিয়ে গেছে, কারা নিয়ে গেছে—আমরা তা জানতে চাই। সত্যটা জানার পরে আমি তাদের ক্ষমা করে দিতে চাই। কারণ, আমরা দেশটাকে আবার গড়তে চাই।’
সভায় আরও উপস্থিত ছিলেন টেকসই উন্নয়নবিষয়ক লেখক ও গ্রন্থকার ফয়েজ আহমেদ তৈয়ব, বাংলাদেশ যুব অর্থনীতিবিদ ফোরাম প্রেসিডেন্ট মীর্জা ওয়ালিদ হোসেইন, যুগ্ম সচিব শহীদ বখতিয়ার আলম, সাবেক সচিব রফিকুল ইসলাম সরকার প্রমুখ।
আগে রাষ্ট্র গঠন করতে হবে, তারপর সরকার গঠনের প্রক্রিয়া শুরু করতে হবে বলে মনে করেন কবি ও রাজনৈতিক বিশ্লেষক ফরহাদ মজহার।
আজ সোমবার জাতীয় প্রেসক্লাবের তোফাজ্জল হোসেন মানিক মিয়া হলে এক গোলটেবিল বৈঠকে তিনি এ বিষয়ে কথা বলেন। স্বেচ্ছাসেবী সংগঠন ‘স্বদেশ’ এই বৈঠকের আয়োজন করে। রাজনৈতিক দলগুলোকে জনগণ কী ধরনের রাষ্ট্র চায় তা জানার আহ্বান জানিয়েছেন তিনি।
ফরহাদ মজহার বলেন, ‘দিল্লি কখনোই একটা স্বাধীন বাংলাদেশ হতে দিতে চাইবে না। শুধু দিল্লি নয়, মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রও চাইবে না। এটা ভাববেন না, তাঁরা আপনাদেরক বুকে জড়িয়ে নেবে। যদি এর থেকে বাঁচতে চান তাহলে রাষ্ট্র গঠন আগে, সরকার গঠন পরে। কিন্তু সরকার আমরা অবশ্যই গঠন করব।’
তিনি বলেন, ‘আমাদের সামনে দুই রকম নির্বাচন আছে। একটি নির্বাচন হচ্ছে গঠনতন্ত্র প্রণয়নের জন্য। আরেকটি হচ্ছে গঠনতন্ত্র প্রণীত হওয়ার পরে সরকার নির্বাচন। তাই রাজনৈতিক দলগুলোকে অপেক্ষা করতে হবে, সরকারের নির্বাচন পর্যন্ত। আর গঠনতন্ত্র প্রণয়নের কাউন্সিল বা নির্বাচনে রাজনৈতিক দলগুলো অংশগ্রহণ করবে।’
জনগণ কী ধরনের রাষ্ট্র চায়, তা রাজনৈতিক দলগুলোর শুনতে হবে জানিয়ে ফরহাদ মজহার বলেন, ‘আমরা নতুন যে বাংলাদেশ গঠন করতে চাই, যারা এই বাংলাদেশ করার জন্য শহীদ হয়েছেন—তাঁদের যে স্বপ্নের বাংলাদেশ, তা তৈরি করতে হবে।’
ফরহাদ মজহার বলেন, ‘গতকাল আনসারদের যে ঘটনা ঘটল, গোয়েন্দারা কোথায় ছিল? এত দেরি কেন? সকাল থেকেই তো তারা সচিবালয় ঘেরাও করে ছিল, গেট আটকে ছিল। আমার প্রশ্ন, আপনারা তখন কোথায় ছিলেন?’
দ্রুত বিচারের আগে ন্যায়বিচার হওয়া প্রয়োজন উল্লেখ করে তিনি বলেন, ‘দ্রুত বিচারের চেয়ে আমাদের বেশি প্রয়োজন ন্যায়বিচার চাওয়া। দ্রুত বিচার করেন, কিন্তু ন্যায়বিচার করেন। আমরা সত্যটা জানতে চাই। মাইকেল চাকমা বা আমাকে যারা উঠিয়ে নিয়ে গেছে, কারা নিয়ে গেছে—আমরা তা জানতে চাই। সত্যটা জানার পরে আমি তাদের ক্ষমা করে দিতে চাই। কারণ, আমরা দেশটাকে আবার গড়তে চাই।’
সভায় আরও উপস্থিত ছিলেন টেকসই উন্নয়নবিষয়ক লেখক ও গ্রন্থকার ফয়েজ আহমেদ তৈয়ব, বাংলাদেশ যুব অর্থনীতিবিদ ফোরাম প্রেসিডেন্ট মীর্জা ওয়ালিদ হোসেইন, যুগ্ম সচিব শহীদ বখতিয়ার আলম, সাবেক সচিব রফিকুল ইসলাম সরকার প্রমুখ।
জাতীয় সংসদ নির্বাচন অনুষ্ঠানের জন্য তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থা পুনর্বহাল, সংরক্ষিত নারী আসনে সরাসরি ভোট গ্রহণ, প্রবাসীদের ভোট দেওয়ার সুযোগসহ বিভিন্ন সুপারিশ করেছেন সংবাদপত্রের সম্পাদকেরা। গতকাল বৃহস্পতিবার নির্বাচন ব্যবস্থা সংস্কার কমিশনের সঙ্গে বৈঠকে নিজেদের মতামত তুলে ধরেন তাঁরা।
১৩ মিনিট আগেপরিবর্তিত প্রেক্ষাপটে জন-আকাঙ্ক্ষা পূরণে অবাধ, সুষ্ঠু, নিরপেক্ষ ও অংশগ্রহণমূলক নির্বাচন অনুষ্ঠান এখন সময়ের দাবি। বিএনপিসহ অধিকাংশ রাজনৈতিক দলের চাওয়া দ্রুত নির্বাচন। এ অবস্থায় নতুন নির্বাচন কমিশন (ইসি) গঠনকে ‘ইতিবাচক’ হিসেবে দেখছেন দলগুলোর নেতারা। তাঁরা বলেছেন, নির্বাচন অনুষ্ঠানে কার্যকর পদক্ষেপ নিয়
১৬ মিনিট আগেনির্বাচন কমিশনে আড়াই মাসের শূন্যতা কাটল অবশেষে। গতকাল বৃহস্পতিবার অবসরপ্রাপ্ত সচিব এ এম এম নাসির উদ্দীনের নেতৃত্বে নতুন নির্বাচন কমিশন গঠন করেছেন রাষ্ট্রপতি মো. সাহাবুদ্দিন। মন্ত্রিপরিষদ বিভাগ প্রধান নির্বাচন কমিশনার (সিইসি) এবং চারজন নির্বাচন কমিশনার নিয়োগ দিয়ে প্রজ্ঞাপন জারি করেছে।
১ ঘণ্টা আগেবাংলাদেশের বর্তমান রাজনৈতিক ও অর্থনৈতিক সংকটে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে ব্যবসায়িক অংশীদারিত্বের উপর জোর দিয়েছেন অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস। মার্কিন সাময়িকী টাইমকে দেওয়া এক সাক্ষাৎকারে তিনি বলেছে, তিনি ব্যবসায়িক অংশীদার হিসেবে ডোনাল্ড ট্রাম্পের সঙ্গে সম্পর্ক নির্ম
৯ ঘণ্টা আগে