নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
স্থানীয় সরকার, পল্লি উন্নয়ন ও সমবায়মন্ত্রী মো. তাজুল ইসলাম বলেছেন, ‘যেকোনো জাতির সঠিক জনসংখ্যা নির্ধারণ অতি গুরুত্বপূর্ণ। জন্ম ও মৃত্যু নিবন্ধন সেবার মাধ্যমেই আমরা সেই তথ্যটা জানতে পারি। শুধু মোট জনসংখ্যা জানাই যথেষ্ট নয়, বিভিন্ন বয়সের শ্রেণিবিভাগ ও তথ্য-উপাত্ত জানা জরুরি। যেকোনো নীতিনির্ধারণের ক্ষেত্রে কোন ধরনের মানুষের জন্য সেই নীতি নেওয়া হচ্ছে, কোন বয়সের মানুষের জন্য এবং কতসংখ্যক মানুষের জন্য নেওয়া হচ্ছে, সেই তথ্য অতি গুরুত্বপূর্ণ।’
আজ শুক্রবার রাজধানীর একটি হোটেলে জাতীয় জন্ম ও মৃত্যু নিবন্ধন দিবস-২০২৩ উপলক্ষে আয়োজিত এক অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্যে এসব কথা বলেন মন্ত্রী।
মো. তাজুল ইসলাম বলেন, নীতিনির্ধারণের ক্ষেত্রে জন্ম ও মৃত্যু নিবন্ধন জরুরি। কারণ বয়স্ক মানুষের চাহিদা আর যুবকদের চাহিদা এক নয়। আবার যুবকদের চাহিদা আর শিশু-কিশোরদের চাহিদা এক নয়। নানা বয়স, ধর্ম-বর্ণের মানুষের চাহিদা শনাক্তকরণ এবং সে অনুযায়ী ব্যবস্থা নেওয়ার জন্য জন্ম ও মৃত্যু নিবন্ধন তথ্যই সরকারের প্রয়োজন হয়।
স্থানীয় সরকার মন্ত্রী এ সময় জন্ম ও মৃত্যু নিবন্ধন সেবা পাওয়ার ক্ষেত্রে বিভিন্ন সমস্যা স্বীকার করে বলেন, সমস্যাগুলো চিহ্নিত হয়েছে, এখন দ্রুত এই সমস্যাগুলো সমাধান করার জন্য স্থানীয় সরকার বিভাগের সচিবসহ অন্যান্য সংশ্লিষ্ট মন্ত্রণালয়ের প্রতিনিধিদের নিয়ে কাজ শুরু করা হবে।
মন্ত্রী বলেন, ‘জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু একটি সুখী ও সমৃদ্ধ বাংলাদেশ প্রতিষ্ঠার জন্য যে লড়াই করে গেছেন, তাঁরই সুযোগ্য কন্যা প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নেতৃত্বে বাংলাদেশ সেই লক্ষ্য পূরণে অবিরাম এগিয়ে চলেছে। অনেক পথেই আমাদের যাত্রার অভিজ্ঞতা নতুন। তাই হয়তো জন্ম ও মৃত্যু নিবন্ধনে প্রত্যাশিত সেবায় ত্রুটি-বিচ্যুতি রয়েছে। কিন্তু সেই সমস্যাগুলো সমাধান করে আমাদের নাগরিক সেবায় ভোগান্তি দূর করতে হবে।’
অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন ঢাকা উত্তর সিটি করপোরেশনের মেয়র মো. আতিকুল ইসলাম, তথ্য ও যোগাযোগপ্রযুক্তি বিভাগের সচিব মো. শামসুল আরেফিন, মন্ত্রিপরিষদ বিভাগের সচিব মো. মাহমুদুল হোসাইন খান, জন্ম ও মৃত্যু নিবন্ধন কার্যালয়ের রেজিস্ট্রার মো. রাশেদুল হাসান, ইউনিসেফের চিফ অব চাইল্ড প্রোটেকশন নাটালি ম্যাককলি। অনুষ্ঠানে সভাপতিত্ব করেন স্থানীয় সরকার বিভাগের সচিব মুহম্মদ ইবরাহিম।
স্থানীয় সরকার, পল্লি উন্নয়ন ও সমবায়মন্ত্রী মো. তাজুল ইসলাম বলেছেন, ‘যেকোনো জাতির সঠিক জনসংখ্যা নির্ধারণ অতি গুরুত্বপূর্ণ। জন্ম ও মৃত্যু নিবন্ধন সেবার মাধ্যমেই আমরা সেই তথ্যটা জানতে পারি। শুধু মোট জনসংখ্যা জানাই যথেষ্ট নয়, বিভিন্ন বয়সের শ্রেণিবিভাগ ও তথ্য-উপাত্ত জানা জরুরি। যেকোনো নীতিনির্ধারণের ক্ষেত্রে কোন ধরনের মানুষের জন্য সেই নীতি নেওয়া হচ্ছে, কোন বয়সের মানুষের জন্য এবং কতসংখ্যক মানুষের জন্য নেওয়া হচ্ছে, সেই তথ্য অতি গুরুত্বপূর্ণ।’
আজ শুক্রবার রাজধানীর একটি হোটেলে জাতীয় জন্ম ও মৃত্যু নিবন্ধন দিবস-২০২৩ উপলক্ষে আয়োজিত এক অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্যে এসব কথা বলেন মন্ত্রী।
মো. তাজুল ইসলাম বলেন, নীতিনির্ধারণের ক্ষেত্রে জন্ম ও মৃত্যু নিবন্ধন জরুরি। কারণ বয়স্ক মানুষের চাহিদা আর যুবকদের চাহিদা এক নয়। আবার যুবকদের চাহিদা আর শিশু-কিশোরদের চাহিদা এক নয়। নানা বয়স, ধর্ম-বর্ণের মানুষের চাহিদা শনাক্তকরণ এবং সে অনুযায়ী ব্যবস্থা নেওয়ার জন্য জন্ম ও মৃত্যু নিবন্ধন তথ্যই সরকারের প্রয়োজন হয়।
স্থানীয় সরকার মন্ত্রী এ সময় জন্ম ও মৃত্যু নিবন্ধন সেবা পাওয়ার ক্ষেত্রে বিভিন্ন সমস্যা স্বীকার করে বলেন, সমস্যাগুলো চিহ্নিত হয়েছে, এখন দ্রুত এই সমস্যাগুলো সমাধান করার জন্য স্থানীয় সরকার বিভাগের সচিবসহ অন্যান্য সংশ্লিষ্ট মন্ত্রণালয়ের প্রতিনিধিদের নিয়ে কাজ শুরু করা হবে।
মন্ত্রী বলেন, ‘জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু একটি সুখী ও সমৃদ্ধ বাংলাদেশ প্রতিষ্ঠার জন্য যে লড়াই করে গেছেন, তাঁরই সুযোগ্য কন্যা প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নেতৃত্বে বাংলাদেশ সেই লক্ষ্য পূরণে অবিরাম এগিয়ে চলেছে। অনেক পথেই আমাদের যাত্রার অভিজ্ঞতা নতুন। তাই হয়তো জন্ম ও মৃত্যু নিবন্ধনে প্রত্যাশিত সেবায় ত্রুটি-বিচ্যুতি রয়েছে। কিন্তু সেই সমস্যাগুলো সমাধান করে আমাদের নাগরিক সেবায় ভোগান্তি দূর করতে হবে।’
অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন ঢাকা উত্তর সিটি করপোরেশনের মেয়র মো. আতিকুল ইসলাম, তথ্য ও যোগাযোগপ্রযুক্তি বিভাগের সচিব মো. শামসুল আরেফিন, মন্ত্রিপরিষদ বিভাগের সচিব মো. মাহমুদুল হোসাইন খান, জন্ম ও মৃত্যু নিবন্ধন কার্যালয়ের রেজিস্ট্রার মো. রাশেদুল হাসান, ইউনিসেফের চিফ অব চাইল্ড প্রোটেকশন নাটালি ম্যাককলি। অনুষ্ঠানে সভাপতিত্ব করেন স্থানীয় সরকার বিভাগের সচিব মুহম্মদ ইবরাহিম।
নবীন উদ্যোক্তাদের সংগ্রাম ও সাফল্যের গল্প শুনতে তাঁদের সঙ্গে বৈঠক করেছেন প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস। আজ শনিবার (১৮ জানুয়ারি) সন্ধ্যায় রাষ্ট্রীয় অতিথি ভবন যমুনায় এ বৈঠকের আয়োজন করা হয়। এতে ১৫ জন উদ্যোক্তা অংশ নেন, যাঁরা সামাজিক ব্যবসার মাধ্যমে আর্থিকভাবে স্বাবলম্বী হওয়ার পথে এগিয়ে চলেছেন।
৮ ঘণ্টা আগেবাংলাদেশ সশস্ত্র বাহিনী বিভাগের প্রিন্সিপাল স্টাফ অফিসার লেফটেন্যান্ট জেনারেল এস. এম. কামরুল হাসান ও পাকিস্তানের প্রতিরক্ষা সচিব লেফটেন্যান্ট জেনারেল (অব.) মুহাম্মদ আলী রাওয়ালপিন্ডিতে বৈঠক করেছেন। বৈঠকে দুই দেশের মধ্যে দ্বিপক্ষীয় প্রতিরক্ষা সহযোগিতা সম্প্রসারণের ওপর জোর দেওয়া হয়।
১১ ঘণ্টা আগেপ্রধান উপদেষ্টার কার্যালয়ের পরিচালক এ কে এম মনিরুজ্জামানকে বেসামরিক বিমান পরিবহন ও পর্যটন মন্ত্রণালয়ের উপসচিব পদে বদলি করা হয়েছে। তাঁর বিরুদ্ধে পদ–পদবি ব্যবহার করে প্রভাব খাটানোর অভিযোগ রয়েছে।
১২ ঘণ্টা আগে২০২৪ সালে বাংলাদেশে ৩১০ জন শিক্ষার্থী আত্মহত্যা করেছে। তাদের মাঝে স্কুল, কলেজ, মাদ্রাসা ও বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীও রয়েছেন। এর মধ্যে ৬৫ শতাংশের বেশি কৈশোর বয়সী।
১৪ ঘণ্টা আগে