নিজস্ব প্রতিবেদক
ঢাকা: জাতিসংঘ ঘোষিত সহস্রাব্দ উন্নয়ন লক্ষ্যমাত্রা (এমডিজি) বাস্তবায়নেও বাংলাদেশ অনেক অগ্রগামী ছিল উল্লেখ করে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেন, ‘এমডিজি বাস্তবায়নের ক্ষেত্রেও বাংলাদেশ যথেষ্ট দক্ষতার পরিচয় দিয়েছিল এবং টেকসই উন্নয়ন লক্ষ্যমাত্রার (এসডিজি) ক্ষেত্রেও সে পথেই আমরা এগিয়ে যাচ্ছি। ‘সুনির্দিষ্ট পরিকল্পনা’ এবং ‘দিক দর্শন’ রয়েছে বলেই এই অর্জন সম্ভব হচ্ছে।
আজ মঙ্গলবার জাতীয় অর্থনৈতিক পরিষদের সভায় এ কথা জানান প্রধানমন্ত্রী। তিনি তাঁর সরকারি বাসভবন গণভবন থেকে ভার্চ্যুয়ালি এ সভায় যোগ দেন। এতে প্রধানমন্ত্রী দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা ও ত্রাণ মন্ত্রণালয়ের উদ্যোগে প্রকাশিত স্মারকগ্রন্থ ‘দুর্যোগ ঝুঁকি হ্রাসে বঙ্গবন্ধু’-এর মোড়ক উন্মোচন করেন।
প্রধানমন্ত্রী বলেন, আমাদের এখানে অনেক সমস্যা আছে। সেটা মোকাবিলা করতে হয়েছে। মানুষ্য সৃষ্ট দুর্যোগও মোকাবিলা করতে হয়েছে। সেগুলোও অতিক্রম করেও বাংলাদেশ কিন্তু এগিয়ে যাচ্ছে এবং যাবে। টেকসই উন্নয়ন বাস্তবায়নের ক্ষেত্রে পরিকল্পিতভাবে পদক্ষেপ নিয়েছি। আমাদের পঞ্চবার্ষিকী পরিকল্পনায় এগুলো গ্রহণ করেছি।
সরকার প্রধান বলেন, আওয়ামী লীগের ঘোষণাপত্র, গঠনতন্ত্র এবং নির্বাচনী ইশতেহারে দেশের উন্নয়নের কথা চিন্তা করে বিভিন্ন পদক্ষেপের কথা ঘোষণা করেছি। সরকার গঠনের পরে সেইভাবে পদক্ষেপ গ্রহণ করেছি। যার ফলাফল আজকে আমরা এসডিজি বাস্তবায়নে বিশ্বের তিনটি দেশের মধ্যে অন্যতম অবস্থানে আছি।
আমাদের যা কিছু অর্জন তা সম্মিলিত প্রচেষ্টায় হয়েছে জানিয়েছে প্রধানমন্ত্রী বলেন, আমাদের যা কিছু অর্জন সেটা একমাত্র সম্ভব হয়েছে আমাদের সম্মিলিতভাবে কাজ করার ফলে। আমার সব থেকে ভালো লাগে আমরা যখন কোন সিদ্ধান্ত নিয়ে থাকি তা আমাদের সহকর্মী, সামরিক, বেসামরিক, আইনশৃঙ্খলা বাহিনী থেকে শুরু করে আমার সংগঠন, দেশের জনগণ সেটাকে আপন করে নেয়। গ্রহণ করে নেয় এবং কার্যকর করতে আন্তরিক হয়।
প্রধানমন্ত্রী বলেন, করোনাভাইরাসের কারণে যখন সারা বিশ্বের অর্থনীতি স্থবির। সেই সময় বাংলাদেশ কিন্তু একদিকে পরিস্থিতি মোকাবিলা করা, মানুষকে সুরক্ষিত রাখা এবং অপরদিকে অর্থনৈতিক উন্নয়নকে গতিশীল রাখা। এ ব্যাপারে আমরা সকলে মিলে কাজ করেছি। যারা আমার সঙ্গে কাজ করেছেন, সবাইকে আন্তরিক ধন্যবাদ জানাই। সবাই দক্ষতার সঙ্গে জীবনের ঝুঁকি নিয়ে কাজ করেছেন বলেই এই অর্জনটা সম্ভব হয়েছে। সামনে আমাদের আরও অনেক দুর যেতে হবে।
প্রাকৃতিক দুর্যোগ মোকাবিলায় সরকারের পদক্ষেপের কথা উল্লেখ করে তিনি বলেন, জাতির পিতার পদক্ষেপ অনুসরণ করে বিভিন্ন পদক্ষেপ নিয়ে প্রাকৃতিক দুর্যোগ থেকে দেশের মানুষকে বাঁচাতে সক্ষম হয়েছি। ঘূর্ণিঝড়, জলোচ্ছ্বাস বা যেকোনো প্রাকৃতিক দুর্যোগ মোকাবিলা করবার মতো আত্মবিশ্বাস আমরা পেয়েছি। তার পরিকল্পনা উদ্যোগ আমরা নিতে পেরেছি। এটা আমাদের জন্য শুধু না বিশ্বের যেকোনো দেশের জন্য অনুকরণীয়। ঝড়-ঝপটা, জলোচ্ছ্বাস-ঘূর্ণিঝড় ও প্রাকৃতিক দুর্যোগ যতই আসুক না কেন বাংলাদেশের মানুষ তা মোকাবিলা করতে পারে। আমাদের মহান নেতা বঙ্গবন্ধু তা শিখিয়ে দিয়ে গেছেন। কেউ দাবায়ে রাখতে পারবে না।
ঢাকা: জাতিসংঘ ঘোষিত সহস্রাব্দ উন্নয়ন লক্ষ্যমাত্রা (এমডিজি) বাস্তবায়নেও বাংলাদেশ অনেক অগ্রগামী ছিল উল্লেখ করে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেন, ‘এমডিজি বাস্তবায়নের ক্ষেত্রেও বাংলাদেশ যথেষ্ট দক্ষতার পরিচয় দিয়েছিল এবং টেকসই উন্নয়ন লক্ষ্যমাত্রার (এসডিজি) ক্ষেত্রেও সে পথেই আমরা এগিয়ে যাচ্ছি। ‘সুনির্দিষ্ট পরিকল্পনা’ এবং ‘দিক দর্শন’ রয়েছে বলেই এই অর্জন সম্ভব হচ্ছে।
আজ মঙ্গলবার জাতীয় অর্থনৈতিক পরিষদের সভায় এ কথা জানান প্রধানমন্ত্রী। তিনি তাঁর সরকারি বাসভবন গণভবন থেকে ভার্চ্যুয়ালি এ সভায় যোগ দেন। এতে প্রধানমন্ত্রী দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা ও ত্রাণ মন্ত্রণালয়ের উদ্যোগে প্রকাশিত স্মারকগ্রন্থ ‘দুর্যোগ ঝুঁকি হ্রাসে বঙ্গবন্ধু’-এর মোড়ক উন্মোচন করেন।
প্রধানমন্ত্রী বলেন, আমাদের এখানে অনেক সমস্যা আছে। সেটা মোকাবিলা করতে হয়েছে। মানুষ্য সৃষ্ট দুর্যোগও মোকাবিলা করতে হয়েছে। সেগুলোও অতিক্রম করেও বাংলাদেশ কিন্তু এগিয়ে যাচ্ছে এবং যাবে। টেকসই উন্নয়ন বাস্তবায়নের ক্ষেত্রে পরিকল্পিতভাবে পদক্ষেপ নিয়েছি। আমাদের পঞ্চবার্ষিকী পরিকল্পনায় এগুলো গ্রহণ করেছি।
সরকার প্রধান বলেন, আওয়ামী লীগের ঘোষণাপত্র, গঠনতন্ত্র এবং নির্বাচনী ইশতেহারে দেশের উন্নয়নের কথা চিন্তা করে বিভিন্ন পদক্ষেপের কথা ঘোষণা করেছি। সরকার গঠনের পরে সেইভাবে পদক্ষেপ গ্রহণ করেছি। যার ফলাফল আজকে আমরা এসডিজি বাস্তবায়নে বিশ্বের তিনটি দেশের মধ্যে অন্যতম অবস্থানে আছি।
আমাদের যা কিছু অর্জন তা সম্মিলিত প্রচেষ্টায় হয়েছে জানিয়েছে প্রধানমন্ত্রী বলেন, আমাদের যা কিছু অর্জন সেটা একমাত্র সম্ভব হয়েছে আমাদের সম্মিলিতভাবে কাজ করার ফলে। আমার সব থেকে ভালো লাগে আমরা যখন কোন সিদ্ধান্ত নিয়ে থাকি তা আমাদের সহকর্মী, সামরিক, বেসামরিক, আইনশৃঙ্খলা বাহিনী থেকে শুরু করে আমার সংগঠন, দেশের জনগণ সেটাকে আপন করে নেয়। গ্রহণ করে নেয় এবং কার্যকর করতে আন্তরিক হয়।
প্রধানমন্ত্রী বলেন, করোনাভাইরাসের কারণে যখন সারা বিশ্বের অর্থনীতি স্থবির। সেই সময় বাংলাদেশ কিন্তু একদিকে পরিস্থিতি মোকাবিলা করা, মানুষকে সুরক্ষিত রাখা এবং অপরদিকে অর্থনৈতিক উন্নয়নকে গতিশীল রাখা। এ ব্যাপারে আমরা সকলে মিলে কাজ করেছি। যারা আমার সঙ্গে কাজ করেছেন, সবাইকে আন্তরিক ধন্যবাদ জানাই। সবাই দক্ষতার সঙ্গে জীবনের ঝুঁকি নিয়ে কাজ করেছেন বলেই এই অর্জনটা সম্ভব হয়েছে। সামনে আমাদের আরও অনেক দুর যেতে হবে।
প্রাকৃতিক দুর্যোগ মোকাবিলায় সরকারের পদক্ষেপের কথা উল্লেখ করে তিনি বলেন, জাতির পিতার পদক্ষেপ অনুসরণ করে বিভিন্ন পদক্ষেপ নিয়ে প্রাকৃতিক দুর্যোগ থেকে দেশের মানুষকে বাঁচাতে সক্ষম হয়েছি। ঘূর্ণিঝড়, জলোচ্ছ্বাস বা যেকোনো প্রাকৃতিক দুর্যোগ মোকাবিলা করবার মতো আত্মবিশ্বাস আমরা পেয়েছি। তার পরিকল্পনা উদ্যোগ আমরা নিতে পেরেছি। এটা আমাদের জন্য শুধু না বিশ্বের যেকোনো দেশের জন্য অনুকরণীয়। ঝড়-ঝপটা, জলোচ্ছ্বাস-ঘূর্ণিঝড় ও প্রাকৃতিক দুর্যোগ যতই আসুক না কেন বাংলাদেশের মানুষ তা মোকাবিলা করতে পারে। আমাদের মহান নেতা বঙ্গবন্ধু তা শিখিয়ে দিয়ে গেছেন। কেউ দাবায়ে রাখতে পারবে না।
দেশে বর্তমানে সরকারি চাকরিজীবীর সংখ্যা সাড়ে ১৫ লাখের মতো। তাদের সবাইকে আগামী ৩০ নভেম্বরের মধ্যে সম্পদের হিসাব বিবরণী জমা দিতে হবে। তবে এরপর প্রতিবছর ৩১ ডিসেম্বরের মধ্যে তা জমা দিতে হবে। জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয় থেকে গত ১ সেপ্টেম্বর এমনটাই জানানো হয়েছে।
৩ ঘণ্টা আগেফরিদপুরের মল্লিকপুরে ঢাকা-খুলনা মহাসড়কে খাগড়াছড়ি পরিবহন ও গ্রিন এক্সপ্রেস বাসের মুখোমুখি সংঘর্ষের দুর্ঘটনাস্থলকে ‘ব্ল্যাক স্পট’ বা বারংবার দুর্ঘটনাপ্রবণ স্থান হিসেবে চিহ্নিত করেছে জাতীয় তদন্ত কমিটি। মৃতুফাঁদে পরিণত ওই সড়কটির কাঠামোগত ত্রুটি সারানোসহ একগুচ্ছ সুপারিশ করে জরুরি ভিত্তিতে তা বাস্তবায়নের
৪ ঘণ্টা আগেদেশের সব টিভি চ্যানেল ও ইলেকট্রনিক মিডিয়ায় দিনে কমপক্ষে দুবার প্রচার করতে হবে ‘জুলাই অনির্বাণ’ ভিডিওচিত্র। আজ শুক্রবার (২২ নভেম্বর) এক বিজ্ঞপ্তির মাধ্যমে এ কথা জানায় তথ্য ও সম্প্রচার মন্ত্রণালয়। বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনে শহীদ ও আহতদের আত্মত্যাগ জনগণকে অবহিত করার লক্ষ্যে তথ্য..
৫ ঘণ্টা আগেনতুন প্রধান নির্বাচন কমিশনার (সিইসি) এ এম এম নাসির উদ্দীন ও অপর চার নির্বাচন কমিশনারের শপথ আগামী রোববার অনুষ্ঠিত হবে। প্রধান বিচারপতি সৈয়দ রেফাত আহমেদ রোববার বেলা দেড়টায় সুপ্রিম কোর্টের জাজেস লাউঞ্জে তাঁদের শপথ পাঠ করাবেন। সুপ্রিম কোর্টের জনসংযোগ কর্মকর্তা শফিকুল ইসলাম আজকের পত্রিকাকে এ কথা জানান।
৬ ঘণ্টা আগে