নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
যুদ্ধাপরাধী সাঈদী মৃত্যুতে বিভিন্ন মহলের শোক জানানোর ঘটনায় নিন্দা জানিয়ে বিবৃতি দিয়েছে একাত্তরের ঘাতক দালাল নির্মূল কমিটি। আজ বুধবার গণমাধ্যমে পাঠানো এক বিবৃতিতে এ নিন্দা জানায় সংগঠনটি।
গণমাধ্যমে পাঠানো বিবৃতির পক্ষে স্বাক্ষর করেন বিচারপতি শামসুল হুদা, বিচারপতি শামসুদ্দিন চৌধুরী মানিক, ব্যারিস্টার শফিক আহমেদ, অধ্যাপক অনুপম সেন, নাট্যজন রামেন্দু মজুমদার, সমাজকর্মী মালেকা খান, শিল্পী হাশেম খান, অধ্যাপক মুহম্মদ জাফর ইকবালসহ ৭৭ জন বিশিষ্ট নাগরিক।
বিবৃতিতে বলা হয়, ‘একাত্তরের গণহত্যা ও মানবতাবিরোধী অপরাধের দায়ে আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালে আমৃত্যু কারাদণ্ডপ্রাপ্ত দেলাওয়ার হোসাইন সাঈদীর মৃত্যুর পর ছাত্রলীগ নেতা-কর্মী, এমপিওভুক্ত শিক্ষক, পুলিশ কর্মকর্তা এবং একজন নিম্ন আদালতের বিচারকের সাঈদীপ্রীতি আমাদের অত্যন্ত বিস্মিত ও ক্ষুব্ধ করেছে।’
বিবৃতিতে আরও বলা হয়, ‘আমরা গণমাধ্যমসূত্রে জেনেছি, বিভিন্ন জেলায় ছাত্রলীগের প্রায় দেড় শ স্থানীয় নেতা-কর্মী সাঈদীর বন্দনা করে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে শোকবার্তা প্রচার করেছেন। ছাত্রলীগের কেন্দ্রীয় নেতৃবৃন্দ কর্তৃক তাঁদের বিরুদ্ধে শাস্তিমূলক ব্যবস্থা গ্রহণ প্রশংসনীয় হলেও ছাত্রলীগে জামায়াত-শিবিরের অনুপ্রবেশ ও অবস্থানে আমরা উদ্বিগ্ন। জামালপুরের সরিষাবাড়ীর এক বিদ্যালয়ে বঙ্গবন্ধুর শাহাদাতবার্ষিকী উপলক্ষে আয়োজিত শোকসভা অনুষ্ঠানকালে সে স্কুলের ধর্মবিষয়ক শিক্ষক আকস্মিকভাবে খুনি-ধর্ষক সাঈদীর জন্য প্রার্থনা করেছেন। রাজশাহীর একজন পুলিশ পরিদর্শক যুদ্ধাপরাধী সাঈদীর প্রশংসায় বক্তব্য দেওয়ার পর তাঁকে বান্দরবান বদলি করা হয়েছে, যা আমরা যথেষ্ট শাস্তি বলে মনে করি না। একজন সরকারি কর্মকর্তা হিসেবে তাঁকে চাকরিচ্যুত এবং ফৌজদারি অপরাধের জন্য বিচারের ব্যবস্থা করাই হচ্ছে আইনের শাসনের দাবি।’
এতে আরও বলা হয়, ‘আরও বেশি শঙ্কিত হয়েছি যখন আমরা জেনেছি যে মিলটন হোসেন, পঞ্চগড় জেলায় কর্মরত অতিরিক্ত প্রধান বিচারিক হাকিম সেই খুনি-ধর্ষকের প্রশংসা করে বার্তা দিয়েছেন। যাকে দেশের সর্বোচ্চ আদালত জঘন্যতম অপরাধী হিসেবে চিহ্নিত এবং আমৃত্যু কারাদণ্ডে দণ্ডিত করেছেন। যে অপরাধীকে সর্বোচ্চ আদালত সাজা দিল, একজন নিম্ন আদালতের বিচারক কীভাবে তার প্রশংসা করতে পারেন, তা আমরা বুঝতে অক্ষম। আরও বড় প্রশ্ন হচ্ছে, এই ব্যক্তি বিচারকের দায়িত্বে থাকতে পারেন কি না?’
যুদ্ধাপরাধী সাঈদী মৃত্যুতে বিভিন্ন মহলের শোক জানানোর ঘটনায় নিন্দা জানিয়ে বিবৃতি দিয়েছে একাত্তরের ঘাতক দালাল নির্মূল কমিটি। আজ বুধবার গণমাধ্যমে পাঠানো এক বিবৃতিতে এ নিন্দা জানায় সংগঠনটি।
গণমাধ্যমে পাঠানো বিবৃতির পক্ষে স্বাক্ষর করেন বিচারপতি শামসুল হুদা, বিচারপতি শামসুদ্দিন চৌধুরী মানিক, ব্যারিস্টার শফিক আহমেদ, অধ্যাপক অনুপম সেন, নাট্যজন রামেন্দু মজুমদার, সমাজকর্মী মালেকা খান, শিল্পী হাশেম খান, অধ্যাপক মুহম্মদ জাফর ইকবালসহ ৭৭ জন বিশিষ্ট নাগরিক।
বিবৃতিতে বলা হয়, ‘একাত্তরের গণহত্যা ও মানবতাবিরোধী অপরাধের দায়ে আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালে আমৃত্যু কারাদণ্ডপ্রাপ্ত দেলাওয়ার হোসাইন সাঈদীর মৃত্যুর পর ছাত্রলীগ নেতা-কর্মী, এমপিওভুক্ত শিক্ষক, পুলিশ কর্মকর্তা এবং একজন নিম্ন আদালতের বিচারকের সাঈদীপ্রীতি আমাদের অত্যন্ত বিস্মিত ও ক্ষুব্ধ করেছে।’
বিবৃতিতে আরও বলা হয়, ‘আমরা গণমাধ্যমসূত্রে জেনেছি, বিভিন্ন জেলায় ছাত্রলীগের প্রায় দেড় শ স্থানীয় নেতা-কর্মী সাঈদীর বন্দনা করে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে শোকবার্তা প্রচার করেছেন। ছাত্রলীগের কেন্দ্রীয় নেতৃবৃন্দ কর্তৃক তাঁদের বিরুদ্ধে শাস্তিমূলক ব্যবস্থা গ্রহণ প্রশংসনীয় হলেও ছাত্রলীগে জামায়াত-শিবিরের অনুপ্রবেশ ও অবস্থানে আমরা উদ্বিগ্ন। জামালপুরের সরিষাবাড়ীর এক বিদ্যালয়ে বঙ্গবন্ধুর শাহাদাতবার্ষিকী উপলক্ষে আয়োজিত শোকসভা অনুষ্ঠানকালে সে স্কুলের ধর্মবিষয়ক শিক্ষক আকস্মিকভাবে খুনি-ধর্ষক সাঈদীর জন্য প্রার্থনা করেছেন। রাজশাহীর একজন পুলিশ পরিদর্শক যুদ্ধাপরাধী সাঈদীর প্রশংসায় বক্তব্য দেওয়ার পর তাঁকে বান্দরবান বদলি করা হয়েছে, যা আমরা যথেষ্ট শাস্তি বলে মনে করি না। একজন সরকারি কর্মকর্তা হিসেবে তাঁকে চাকরিচ্যুত এবং ফৌজদারি অপরাধের জন্য বিচারের ব্যবস্থা করাই হচ্ছে আইনের শাসনের দাবি।’
এতে আরও বলা হয়, ‘আরও বেশি শঙ্কিত হয়েছি যখন আমরা জেনেছি যে মিলটন হোসেন, পঞ্চগড় জেলায় কর্মরত অতিরিক্ত প্রধান বিচারিক হাকিম সেই খুনি-ধর্ষকের প্রশংসা করে বার্তা দিয়েছেন। যাকে দেশের সর্বোচ্চ আদালত জঘন্যতম অপরাধী হিসেবে চিহ্নিত এবং আমৃত্যু কারাদণ্ডে দণ্ডিত করেছেন। যে অপরাধীকে সর্বোচ্চ আদালত সাজা দিল, একজন নিম্ন আদালতের বিচারক কীভাবে তার প্রশংসা করতে পারেন, তা আমরা বুঝতে অক্ষম। আরও বড় প্রশ্ন হচ্ছে, এই ব্যক্তি বিচারকের দায়িত্বে থাকতে পারেন কি না?’
পাবলিক সার্ভিস কমিশনের (পিএসসি) মাধ্যমে ৩ হাজার ৪৯৩ চিকিৎসক নিয়োগের সঙ্গে অতিরিক্ত আরও ২ হাজার চিকিৎসক নিয়োগের সিদ্ধান্ত নিয়েছে সরকার। আজ মঙ্গলবার উপদেষ্টা পরিষদের ২৩তম বৈঠকে এ সিদ্ধান্ত হয়েছে বলে জানিয়েছেন বন, পরিবেশ ও জলবায়ু উপদেষ্টা সৈয়দা রিজওয়ানা হাসান।
১ ঘণ্টা আগেবঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান নভোথিয়েটার এবং বঙ্গবন্ধু বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি ফেলোশিপ ট্রাস্ট আইন থেকে বঙ্গবন্ধুর নাম বাদ দেওয়া হয়েছে। আজ মঙ্গলবার প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূসের সভাপতিত্বে তাঁর কার্যালয়ে উপদেষ্টা পরিষদের ২৩তম বৈঠকে এটি অনুমোদন করা হয়।
১ ঘণ্টা আগেবঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান আন্তর্জাতিক শান্তি পদক নীতিমালা-২৪ বাতিলের প্রস্তাব অনুমোদন করেছে উপদেষ্টা পরিষদ। আজ মঙ্গলবার প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূসের সভাপতিত্বে তাঁর কার্যালয়ে উপদেষ্টা পরিষদের ২৩তম বৈঠকে এই প্রস্তাব অনুমোদন করা হয়।
২ ঘণ্টা আগেঅসংক্রামক রোগ নিয়ন্ত্রণে চিনি, লবণ ও স্যাচুরেটেড ফ্যাটযুক্ত খাবার ও পানীয়র মোড়কে এসব উপাদানের বিষয়ে সতর্কবার্তা দেওয়ার নির্দেশনা দিয়েছে উপদেষ্টা পরিষদ। বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ের সঙ্গে সমন্বয় করে স্বাস্থ্যসেবা বিভাগকে এ বিষয়ে পদক্ষেপ নিতে বলা হয়েছে।
২ ঘণ্টা আগে