নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
রাজনীতি আজ লুটেরাদের হাতে এবং অর্থনীতি সিন্ডিকেট ব্যবসায়ীদের হাতে জিম্মি বলে দাবি করে গণফোরামের সংসদ সদস্য মোকাব্বির খান বলেন, ‘প্রধানমন্ত্রীকে ঘিরে চাটুকারেরা ফায়দা লুটছে এবং চেষ্টা করছে। বর্তমান আওয়ামী লীগ বঙ্গবন্ধুর নীতি-নৈতিকতা আর আদর্শের সেই আওয়ামী লীগ নেই।’
আজ রোববার সংসদের বৈঠকে রাষ্ট্রপতি মো. আবদুল হামিদের ভাষণের ওপর ধন্যবাদ প্রস্তাবের আলোচনায় অংশ নিয়ে এসব কথা বলেন মোকাব্বির খান।
সংসদের বৈঠকে প্রধানমন্ত্রীর দেওয়ার এক বক্তব্যের জের ধরে মোকাব্বির খান বলেন, ‘শক্তিশালী আর দুর্বল যাই বলেন না কেন, বর্তমানে এই সংসদে আমিই একমাত্র সত্যিকারের বিরোধী দলের সদস্য। এর বাইরে যারা আছেন তাঁরা আসলে সকলেই মহাজোটের শরিক দল। এরা অনেকেই আওয়ামী লীগের মন্ত্রিসভার সদস্য ছিলেন এবং ২০১৮ সালেও মন্ত্রিসভায় যাওয়ার ব্যাপারে আশাবাদী ছিলেন।’
গত ৯ জানুয়ারি সংসদে সম্পূরক প্রশ্নে প্রধানমন্ত্রীর দেওয়া বক্তব্যের একাংশ উল্লেখ করে মোকাব্বির খান বলেন, ‘প্রধানমন্ত্রী সঠিক তথ্য নিয়ে কথাগুলো বলেননি। প্রধানমন্ত্রী বলেছেন, আমি বিরোধী দলে শক্তিশালী হওয়ার চেষ্টা করছি। আমার সেকেন্ড হোমের কথা বলেছেন, আমার বিলাসী জীবনযাপনের কথা বলেছেন।’
এই পার্লামেন্টের বর্তমান এবং সাবেক সংসদ সদস্য, আমলা, ব্যবসায়ী, রাজনীতিবিদ তাদের অনেকেই বাংলাদেশের অর্থ লুটপাট করে যুক্তরাষ্ট্র, যুক্তরাজ্য, অস্ট্রেলিয়া, কানাডা, দুবাই, মালয়েশিয়া, সিঙ্গাপুরসহ বিভিন্ন দেশে বেগমপাড়া, সেকেন্ড হোম, থার্ড হোম তৈরি করেছেন দাবি করে মোকাব্বির খান বলেন, ‘এই সেকেন্ড হোম নিয়ে কথা বললে দেখা যাবে, কেঁচো খুঁড়তে সাপ বেরিয়ে আসছে। তখন প্রধানমন্ত্রী হয়তো বিব্রতকর পরিস্থিতিতে পড়ে যাবেন, তাই সেদিকে যাব না।’
যুক্তরাজ্যে তাঁর সেকেন্ড হোম গোপনীয় কিছু নয় বলেও উল্লেখ করেন তিনি। প্রধানমন্ত্রীকে চ্যালেঞ্জ করে মোকাব্বির খান বলেন, তাঁর সেকেন্ড হোম কোনো লুটপাটের অর্থ বা বাংলাদেশ থেকে পৈতৃক জমি বিক্রি করে করেননি। ৪০ বছর আগে তিনি ইংল্যান্ডে ব্যবসা করে বাড়ির মালিক হয়েছেন। সেই বাড়িতে বর্তমান সংসদের অনেক সদস্য বিভিন্ন সময় থেকে এসেছেন বলেও জানান তিনি।
এই সংসদের অনেকে এমপি হওয়ার সুবাদে হয়তো শত শত বা হাজার কোটি টাকার মালিক হয়েছেন মন্তব্য করে মোকাব্বির খান বলেন, তাঁর মতো হতভাগা এমপি হয়তো এই পার্লামেন্টে একজনও নাই। ঢাকা বা সিলেটে বা বাংলাদেশের কোথাও কোনো স্থাবর সম্পত্তি নেই। সরকারি কোনো ফ্ল্যাট বা প্লটের জন্য আবেদনও করেননি। উত্তরায় একটি বাড়ি কিনলেও এমপি হওয়ার পর অর্থাভাবে বিক্রি করেছেন। বিলাসবহুল গাড়িতো দূরের কথা একমাত্র সংসদ-সদস্য যার কোনো গাড়িই নেই। ট্যাক্স ফ্রি একটি গাড়ি নেওয়ার সুযোগ থাকলেও গাড়ি নেননি এবং সিদ্ধান্ত নিয়েছেন গাড়ি নেবেন না। কারণ তাঁর বিবেক, নীতি-নৈতিকতার কাছে সেটি স্বস্তিদায়ক মনে হচ্ছে না। এ ছাড়া ব্যাংকে এত টাকাও তাঁর নেই। একটি ভাড়া গাড়িতে চলাফেরা করেন।
আওয়ামী লীগের কঠিন সময়ে ড. কামাল হোসেন একজন ত্যাগী কর্মী হিসেবে বঙ্গবন্ধুর পাশে থেকে দায়িত্ব পালন করেছেন জানিয়ে মোকাব্বির খান বলেন, ‘আজকে যারা সরকারের বিভিন্ন সুযোগ-সুবিধা নিয়ে ড. কামাল হোসেনের সমালোচনা করছেন, সেদিন তাঁরা কোথায় ছিলেন? আজকের সংসদ উপনেতা (মতিয়া চৌধুরী) থেকে শুরু করে অনেকেই বঙ্গবন্ধুর সরকারকে অস্থিতিশীল করতে আন্দোলন করেছেন।’
মোকাব্বির খান চ্যালেঞ্জ ছুড়ে দিয়ে বলেন, ‘মুক্তিযুদ্ধের চেতনায় বিশ্বাসের দাবিদারেরা বঙ্গবন্ধুর আদর্শের বাহাত্তরের সংবিধানে ফিরে যেতে পারবেন না। কারণ অনেকেই বঙ্গবন্ধুকে নিয়ে মুখে ফেনা তুললেও অন্তরে ধারণ করেন না। এক-এগারো শিক্ষা দিয়েছে, আওয়ামী লীগের এখনো কোনো দুঃসময় আসলে সুবিধাভোগীদের অনেককেই খুঁজে পাওয়া যাবে না।’
বর্তমান সরকারের উন্নয়ন কর্মকাণ্ডের কথা স্বীকার করে গণফোরামের এ এমপি বলেন, ‘কোভিড পরবর্তী পরিস্থিতি, রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধ, অর্থপাচার, কিছু কিছু জায়গায় সরকারের অব্যবস্থাপনা, ব্যাংকিং এবং আর্থিক খাতে ব্যাপক লুটপাটের কারণে দ্রব্যমূল্য আজ সাধারণ মানুষের নাগালের বাইরে। বাজারে গেলে দেশে কোনো সরকার আছে বলে মনে হয় না। যে যেভাবে খুশি সেভাবে লুটপাট করছে তাদের কোনো বিচার হচ্ছে না।’
মধ্যবিত্ত ও নিম্ন মধ্যবিত্তরা সবচেয়ে বেশি খারাপ অবস্থার মধ্যে আছে মন্তব্য করে মোকাব্বির খান বলেন, ‘অনেকের জীবনমান নিচে নেমে যাচ্ছে, আবার অনেকে দারিদ্র্যসীমার নিচে চলে যাচ্ছে। সরকার ১ কোটি নিম্ন আয়ের মানুষের জন্য ন্যায্যমূলের কার্ড দিয়েছে। এখানে মারাত্মক অব্যবস্থাপনা ও দুর্নীতি হচ্ছে। এই কার্ডগুলোর ৮০ ভাগ দলীয় নেতা-কর্মীদের মধ্যে দেওয়া হয়েছে, অসংখ্য প্রমাণ আছে। এমনকি একই পরিবারে একাধিক কার্ড দেওয়া হয়েছে। গরিব মানুষ তেমন কোনো সুবিধা পাচ্ছে না।’
রমজান মাসকে সামনে রেখে অসাধু সিন্ডিকেট আবারও সক্রিয় হচ্ছে উল্লেখ করে মোকাব্বির বলেন, ‘এর মধ্যে কয়েক দিন আগে গ্যাস-বিদ্যুতের দাম বাড়ানো হয়েছে। আবারও বিদ্যুতের দাম বাড়ানোর হয়েছে। ফলে স্বাভাবিকভাবেই মানুষের কণ্ঠ বেড়ে যাবে। দুর্নীতিবাজ, অসাধু সিন্ডিকেট সব সময়ই মানুষের কষ্টকে পুঁজি করে লুটপাট করে।’
তিনি বলেন, ‘প্রধানমন্ত্রীকে অনুরোধ করব, এই সকল সেরা দুর্নীতিবাজ, লুটেরাদের আইনের আওতায় এনে একটি ট্রাইব্যুনাল করে কয়েকজন শীর্ষ দুর্নীতিবাজ/লুটেরাকে সর্বোচ্চ সাজা প্রদান করেন। আমি নিশ্চিত করে বলতে পারি, দুর্নীতি অনেক কমে যাবে। আশা করি, সাধারণ মানুষের কষ্টের কথাগুলো মাথায় নিয়ে বিষয়গুলো বিবেচনা করবেন।’
রাজনীতি আজ লুটেরাদের হাতে এবং অর্থনীতি সিন্ডিকেট ব্যবসায়ীদের হাতে জিম্মি বলে দাবি করে গণফোরামের সংসদ সদস্য মোকাব্বির খান বলেন, ‘প্রধানমন্ত্রীকে ঘিরে চাটুকারেরা ফায়দা লুটছে এবং চেষ্টা করছে। বর্তমান আওয়ামী লীগ বঙ্গবন্ধুর নীতি-নৈতিকতা আর আদর্শের সেই আওয়ামী লীগ নেই।’
আজ রোববার সংসদের বৈঠকে রাষ্ট্রপতি মো. আবদুল হামিদের ভাষণের ওপর ধন্যবাদ প্রস্তাবের আলোচনায় অংশ নিয়ে এসব কথা বলেন মোকাব্বির খান।
সংসদের বৈঠকে প্রধানমন্ত্রীর দেওয়ার এক বক্তব্যের জের ধরে মোকাব্বির খান বলেন, ‘শক্তিশালী আর দুর্বল যাই বলেন না কেন, বর্তমানে এই সংসদে আমিই একমাত্র সত্যিকারের বিরোধী দলের সদস্য। এর বাইরে যারা আছেন তাঁরা আসলে সকলেই মহাজোটের শরিক দল। এরা অনেকেই আওয়ামী লীগের মন্ত্রিসভার সদস্য ছিলেন এবং ২০১৮ সালেও মন্ত্রিসভায় যাওয়ার ব্যাপারে আশাবাদী ছিলেন।’
গত ৯ জানুয়ারি সংসদে সম্পূরক প্রশ্নে প্রধানমন্ত্রীর দেওয়া বক্তব্যের একাংশ উল্লেখ করে মোকাব্বির খান বলেন, ‘প্রধানমন্ত্রী সঠিক তথ্য নিয়ে কথাগুলো বলেননি। প্রধানমন্ত্রী বলেছেন, আমি বিরোধী দলে শক্তিশালী হওয়ার চেষ্টা করছি। আমার সেকেন্ড হোমের কথা বলেছেন, আমার বিলাসী জীবনযাপনের কথা বলেছেন।’
এই পার্লামেন্টের বর্তমান এবং সাবেক সংসদ সদস্য, আমলা, ব্যবসায়ী, রাজনীতিবিদ তাদের অনেকেই বাংলাদেশের অর্থ লুটপাট করে যুক্তরাষ্ট্র, যুক্তরাজ্য, অস্ট্রেলিয়া, কানাডা, দুবাই, মালয়েশিয়া, সিঙ্গাপুরসহ বিভিন্ন দেশে বেগমপাড়া, সেকেন্ড হোম, থার্ড হোম তৈরি করেছেন দাবি করে মোকাব্বির খান বলেন, ‘এই সেকেন্ড হোম নিয়ে কথা বললে দেখা যাবে, কেঁচো খুঁড়তে সাপ বেরিয়ে আসছে। তখন প্রধানমন্ত্রী হয়তো বিব্রতকর পরিস্থিতিতে পড়ে যাবেন, তাই সেদিকে যাব না।’
যুক্তরাজ্যে তাঁর সেকেন্ড হোম গোপনীয় কিছু নয় বলেও উল্লেখ করেন তিনি। প্রধানমন্ত্রীকে চ্যালেঞ্জ করে মোকাব্বির খান বলেন, তাঁর সেকেন্ড হোম কোনো লুটপাটের অর্থ বা বাংলাদেশ থেকে পৈতৃক জমি বিক্রি করে করেননি। ৪০ বছর আগে তিনি ইংল্যান্ডে ব্যবসা করে বাড়ির মালিক হয়েছেন। সেই বাড়িতে বর্তমান সংসদের অনেক সদস্য বিভিন্ন সময় থেকে এসেছেন বলেও জানান তিনি।
এই সংসদের অনেকে এমপি হওয়ার সুবাদে হয়তো শত শত বা হাজার কোটি টাকার মালিক হয়েছেন মন্তব্য করে মোকাব্বির খান বলেন, তাঁর মতো হতভাগা এমপি হয়তো এই পার্লামেন্টে একজনও নাই। ঢাকা বা সিলেটে বা বাংলাদেশের কোথাও কোনো স্থাবর সম্পত্তি নেই। সরকারি কোনো ফ্ল্যাট বা প্লটের জন্য আবেদনও করেননি। উত্তরায় একটি বাড়ি কিনলেও এমপি হওয়ার পর অর্থাভাবে বিক্রি করেছেন। বিলাসবহুল গাড়িতো দূরের কথা একমাত্র সংসদ-সদস্য যার কোনো গাড়িই নেই। ট্যাক্স ফ্রি একটি গাড়ি নেওয়ার সুযোগ থাকলেও গাড়ি নেননি এবং সিদ্ধান্ত নিয়েছেন গাড়ি নেবেন না। কারণ তাঁর বিবেক, নীতি-নৈতিকতার কাছে সেটি স্বস্তিদায়ক মনে হচ্ছে না। এ ছাড়া ব্যাংকে এত টাকাও তাঁর নেই। একটি ভাড়া গাড়িতে চলাফেরা করেন।
আওয়ামী লীগের কঠিন সময়ে ড. কামাল হোসেন একজন ত্যাগী কর্মী হিসেবে বঙ্গবন্ধুর পাশে থেকে দায়িত্ব পালন করেছেন জানিয়ে মোকাব্বির খান বলেন, ‘আজকে যারা সরকারের বিভিন্ন সুযোগ-সুবিধা নিয়ে ড. কামাল হোসেনের সমালোচনা করছেন, সেদিন তাঁরা কোথায় ছিলেন? আজকের সংসদ উপনেতা (মতিয়া চৌধুরী) থেকে শুরু করে অনেকেই বঙ্গবন্ধুর সরকারকে অস্থিতিশীল করতে আন্দোলন করেছেন।’
মোকাব্বির খান চ্যালেঞ্জ ছুড়ে দিয়ে বলেন, ‘মুক্তিযুদ্ধের চেতনায় বিশ্বাসের দাবিদারেরা বঙ্গবন্ধুর আদর্শের বাহাত্তরের সংবিধানে ফিরে যেতে পারবেন না। কারণ অনেকেই বঙ্গবন্ধুকে নিয়ে মুখে ফেনা তুললেও অন্তরে ধারণ করেন না। এক-এগারো শিক্ষা দিয়েছে, আওয়ামী লীগের এখনো কোনো দুঃসময় আসলে সুবিধাভোগীদের অনেককেই খুঁজে পাওয়া যাবে না।’
বর্তমান সরকারের উন্নয়ন কর্মকাণ্ডের কথা স্বীকার করে গণফোরামের এ এমপি বলেন, ‘কোভিড পরবর্তী পরিস্থিতি, রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধ, অর্থপাচার, কিছু কিছু জায়গায় সরকারের অব্যবস্থাপনা, ব্যাংকিং এবং আর্থিক খাতে ব্যাপক লুটপাটের কারণে দ্রব্যমূল্য আজ সাধারণ মানুষের নাগালের বাইরে। বাজারে গেলে দেশে কোনো সরকার আছে বলে মনে হয় না। যে যেভাবে খুশি সেভাবে লুটপাট করছে তাদের কোনো বিচার হচ্ছে না।’
মধ্যবিত্ত ও নিম্ন মধ্যবিত্তরা সবচেয়ে বেশি খারাপ অবস্থার মধ্যে আছে মন্তব্য করে মোকাব্বির খান বলেন, ‘অনেকের জীবনমান নিচে নেমে যাচ্ছে, আবার অনেকে দারিদ্র্যসীমার নিচে চলে যাচ্ছে। সরকার ১ কোটি নিম্ন আয়ের মানুষের জন্য ন্যায্যমূলের কার্ড দিয়েছে। এখানে মারাত্মক অব্যবস্থাপনা ও দুর্নীতি হচ্ছে। এই কার্ডগুলোর ৮০ ভাগ দলীয় নেতা-কর্মীদের মধ্যে দেওয়া হয়েছে, অসংখ্য প্রমাণ আছে। এমনকি একই পরিবারে একাধিক কার্ড দেওয়া হয়েছে। গরিব মানুষ তেমন কোনো সুবিধা পাচ্ছে না।’
রমজান মাসকে সামনে রেখে অসাধু সিন্ডিকেট আবারও সক্রিয় হচ্ছে উল্লেখ করে মোকাব্বির বলেন, ‘এর মধ্যে কয়েক দিন আগে গ্যাস-বিদ্যুতের দাম বাড়ানো হয়েছে। আবারও বিদ্যুতের দাম বাড়ানোর হয়েছে। ফলে স্বাভাবিকভাবেই মানুষের কণ্ঠ বেড়ে যাবে। দুর্নীতিবাজ, অসাধু সিন্ডিকেট সব সময়ই মানুষের কষ্টকে পুঁজি করে লুটপাট করে।’
তিনি বলেন, ‘প্রধানমন্ত্রীকে অনুরোধ করব, এই সকল সেরা দুর্নীতিবাজ, লুটেরাদের আইনের আওতায় এনে একটি ট্রাইব্যুনাল করে কয়েকজন শীর্ষ দুর্নীতিবাজ/লুটেরাকে সর্বোচ্চ সাজা প্রদান করেন। আমি নিশ্চিত করে বলতে পারি, দুর্নীতি অনেক কমে যাবে। আশা করি, সাধারণ মানুষের কষ্টের কথাগুলো মাথায় নিয়ে বিষয়গুলো বিবেচনা করবেন।’
সারা দেশের বিভিন্ন জেলায় শেখ হাসিনা ও শেখ মুজিবুর রহমানের নামে থাকা ৬টি মেডিকেল কলেজের নাম পরিবর্তন করা হয়েছে। ব্যক্তির নাম বাদ দিয়ে মেডিকেল কলেজগুলোর নামকরণ করা হয়েছে সংশ্লিষ্ট জেলাগুলোর নামে
১ ঘণ্টা আগেনির্বাচন কমিশন গঠনে রাষ্ট্রপতির কাছে সুপারিশ দিতে ছয় সদস্যের সার্চ কমিটি করেছে সরকার। আপিল বিভাগের জ্যেষ্ঠ বিচারপতি জুবায়ের রহমান চৌধুরীকে সভাপতি করে আজ বৃহস্পতিবার সার্চ কমিটি গঠন করে প্রজ্ঞাপন জারি করেছে মন্ত্রিপরিষদ বিভাগ।
২ ঘণ্টা আগেরাষ্ট্র সংস্কারে অগ্রাধিকার দেওয়া অন্তর্বর্তী সরকারের ওপর নির্বাচনের জন্য চাপ বাড়ছে। বিএনপি শুরুতে সরকারকে যৌক্তিক সময় দেওয়ার কথা বললেও এখন দ্রুত নির্বাচনী রোডম্যাপ চাইছে।
৩ ঘণ্টা আগেগত এক সপ্তাহে দেশের ১১টি জেলার বিভিন্ন আদালতে ৭৫২ জন আইনজীবীকে সরকারি কৌঁসুলি (জিপি), অতিরিক্ত সরকারি কৌঁসুলি, সহকারী সরকারি কৌঁসুলি, পাবলিক প্রসিকিউটর (পিপি), অতিরিক্ত পাবলিক প্রসিকিউটর ও সহকারী পাবলিক প্রসিকিউটর হিসেবে নিয়োগ দিয়েছে আইন, বিচার ও সংসদবিষয়ক মন্ত্রণালয়।
৩ ঘণ্টা আগে