নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
যুক্তরাষ্ট্রের নতুন নির্বাচিত প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পকে শুভেচ্ছা জানিয়েছেন অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক ড. মুহাম্মদ ইউনূস।
আজ বুধবার সন্ধ্যায় ডোনাল্ড ট্রাম্পকে পাঠানো এক শুভেচ্ছা বার্তায় তিনি বাংলাদেশ-যুক্তরাষ্ট্র সম্পর্ক আরও সুদৃঢ় হওয়ার আশা প্রকাশ করেন। প্রধান উপদেষ্টার ফেসবুক পেজে শুভেচ্ছা বার্তাটি প্রকাশ করা হয়েছে।
এদিকে যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট নির্বাচনে ডোনাল্ড ট্রাম্প বিজয়ী হওয়ায় বাংলাদেশের সঙ্গে সম্পর্ক আরও গভীর হবে বলে আশাবাদ ব্যক্ত করেছেন প্রধান উপদেষ্টার প্রেস সচিব মো. শফিকুল আলম।
তিনি বলেন, ‘আমরা আশা করছি, ডোনাল্ড ট্রাম্পের প্রেসিডেন্সিতে সম্পর্ক আরও গভীর হবে।’
সন্ধ্যায় রাজধানীর ফরেন সার্ভিস একাডেমির মিলনায়তনে এক সংবাদ সম্মেলনে তিনি এ আশাবাদ ব্যক্ত করেন।
শফিকুল আলম বলেন, ‘ডোনাল্ড ট্রাম্প আবার যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট নির্বাচিত হয়েছেন। আমাদের তরফ থেকে তাঁকে স্বাগত জানাই। আমরা আশা করি যে, ডোনাল্ড ট্রাম্পের এই ফিরতিতে বাংলাদেশের সঙ্গে যুক্তরাষ্ট্রের যে সম্পর্ক সেটা আরও উচ্চ শিখরে যাবে। বাংলাদেশের সঙ্গে যুক্তরাষ্ট্রের ইতিমধ্যে ভালো সম্পর্ক আছে। আপনারা জানেন যে, আগস্ট অভ্যুত্থানের পর এটা আরও একটু ভিন্ন মাত্রা এসেছে। কারণ যুক্তরাষ্ট্র সারা বিশ্বে চায় গণতন্ত্র থাকুক, সবাই গণতন্ত্রের চর্চা করুক।’
তিনি আরও বলেন, ‘ওরা (যুক্তরাষ্ট্র) দেখছে যে আগের ১৫ বছর এক ধরনের অটোক্র্যাটিক রেজিম ছিল, ডিক্টেটরশিপ ছিল। সে জায়গা থেকে এখন যে সরকার (অন্তর্বর্তী সরকার) এসেছে, তাঁদের প্রধান কাজ হলো দেশকে ডেমোক্রেটিক ট্রানজেকশনে নেওয়া। সেই জন্য তাঁরা উদ্বুদ্ধ হয়ে বাংলাদেশের সঙ্গে কাজ করা আরও বাড়িয়ে দিয়েছে। আমরা আশা করছি, ডোনাল্ড ট্রাম্পের প্রেসিডেন্সিতে বাংলাদেশের সঙ্গে সম্পর্ক আরও গভীর হবে।’
প্রেস সচিব বলেন, ‘ড. মুহাম্মদ ইউনূসের সঙ্গে ডেমোক্র্যাট এবং রিপাবলিক সব পার্টির সঙ্গে ভালো সম্পর্ক আছে। তাঁদের টপ লিডারদের অনেকের সঙ্গে তাঁর ব্যক্তিগত সম্পর্ক আছে, বন্ধুত্ব আছে। আমরা আশা করি যে, তাঁর সেই সম্পর্ক, বাংলাদেশের সঙ্গে যুক্তরাষ্ট্রের যে সম্পর্ক সেটাকে আরও গভীরে নিয়ে যাবে।’
বাংলাদেশের সংখ্যালঘু নির্যাতন ইস্যুতে ট্রাম্পের টুইটের বিষয়ে দৃষ্টি আকর্ষণ করা হলে শফিকুল আলম বলেন, ‘এখন ডোনাল্ড ট্রাম্প যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট হবেন। উনি জানুয়ারির ২০ তারিখ দায়িত্ব নেবেন। আগে যখন তিনি টুইট করেছেন তখন উনি ছিলেন রিপাবলিকান পার্টির প্রেসিডেনশিয়াল ক্যান্ডিডেট। আমরা মনে করি তাঁকে (ডোনাল্ড ট্রাম্প) মিস ইনফরমেশন দেওয়া হয়েছে। এখন যেহেতু তিনি যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট হবেন, অবশ্যই তিনি দেখবেন ঘটনাটা কী হয়েছে। বাংলাদেশে যুক্তরাষ্ট্রের দূতাবাস আছে। বাংলাদেশে কী ঘটনা ঘটছে? আমরাতো মনে করি সংখ্যালঘু নির্যাতনের বিষয়টি হাইলি হাইলি এক্সাজারেট (অতিরঞ্জিত)। তিনি সত্যিকারের চিত্রটা জানবেন।’
তিনি বলেন, ‘বাংলাদেশের এই সরকার কী চাচ্ছে? এরা তো ডেমোক্রেটিক ট্রানজিকশনে কাজ করছে। ডেমোক্রেটিক ট্রানজিকশনের ক্ষেত্রে আমরা মনে করি যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে ট্রাম্পও চাইবেন পুরো বিশ্বে ডেমোক্রেসি ছড়িয়ে পড়ুক। আমরা আশা করছি, সে জন্য আমাদের সরকারের সঙ্গে তাঁদের সম্পর্ক আরও সুদৃঢ় হবে।’
প্রেস সচিব বলেন, ‘বাংলাদেশের সংখ্যালঘু নিয়ে অসংখ্য মিস ইনফরমেশন আছে, ডিস ইনফরমেশন আছে। আমরা আশা করব, বাংলাদেশের যে মাইনরিটি গ্রুপ, তাঁরা যখন রিপোর্ট করবেন, তাঁদের রিপোর্টগুলো নিয়ে বাংলাদেশের অ্যাগেইনস্টে অনেকগুলো ক্যাম্পেইন হয়। আমরা আশা করব তাঁরা রেসপন্সিবল (দায়িত্বশীল) রিপোর্ট করবেন। যেটা সত্য সেটাই ফুটে উঠুক। অসত্যকে যেন আমরা স্প্রেড না করি।’
তিনি আরও বলেন, ‘দুর্গাপূজার সময় অনেক কথা বলা হয়েছিল। এবার শান্তিপূর্ণভাবে দুর্গাপূজা উদযাপিত হয়েছে। প্রত্যেকটা পূজামণ্ডপকে মনিটরিং করতে প্রথমবারের মতো আমার একটা অ্যাপ তৈরি করেছিলাম। যাতে কোনো ধরনের বিশৃঙ্খলা না করতে পারে। আমাদের মাইনরিটি যারা আছেন, তাঁরা সম্পূর্ণ নিরাপত্তা তাদের উৎসবগুলো পালন করুক। দুই একটা আইসোলেটেড (বিক্ষিপ্ত) ঘটনা হয়েছে। কালকে যে চট্টগ্রামে ঘটনা ঘটেছে তা জানতে চট্টগ্রামের মেট্রোপলিটন পুলিশের সঙ্গে বলুন। আমরা এটা নিয়ে কথা বাড়াতে চাই না। আমরা দেখেছি কী হয়েছে।’
শিক্ষা সংস্কার কমিশনের বিষয়ে তিনি বলেন, ‘রাষ্ট্র সংস্কার করতে হলে বড় একটা খাত হচ্ছে শিক্ষা। অবশ্যই শিক্ষা নিয়ে কাজ হবে। কখন এ কমিশন হবে সেই সিদ্ধান্ত হয়নি। শিক্ষা সংস্কারে বিষয়ে আমাদের ভাবনা চিন্তা আছে।’
সংবাদ সম্মেলনে আরও উপস্থিত ছিলেন—প্রধান উপদেষ্টার উপ প্রেস সচিব আবুল কালাম আজাদ মজুমদার ও অপূর্ব জাহাঙ্গীর।
যুক্তরাষ্ট্রের নতুন নির্বাচিত প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পকে শুভেচ্ছা জানিয়েছেন অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক ড. মুহাম্মদ ইউনূস।
আজ বুধবার সন্ধ্যায় ডোনাল্ড ট্রাম্পকে পাঠানো এক শুভেচ্ছা বার্তায় তিনি বাংলাদেশ-যুক্তরাষ্ট্র সম্পর্ক আরও সুদৃঢ় হওয়ার আশা প্রকাশ করেন। প্রধান উপদেষ্টার ফেসবুক পেজে শুভেচ্ছা বার্তাটি প্রকাশ করা হয়েছে।
এদিকে যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট নির্বাচনে ডোনাল্ড ট্রাম্প বিজয়ী হওয়ায় বাংলাদেশের সঙ্গে সম্পর্ক আরও গভীর হবে বলে আশাবাদ ব্যক্ত করেছেন প্রধান উপদেষ্টার প্রেস সচিব মো. শফিকুল আলম।
তিনি বলেন, ‘আমরা আশা করছি, ডোনাল্ড ট্রাম্পের প্রেসিডেন্সিতে সম্পর্ক আরও গভীর হবে।’
সন্ধ্যায় রাজধানীর ফরেন সার্ভিস একাডেমির মিলনায়তনে এক সংবাদ সম্মেলনে তিনি এ আশাবাদ ব্যক্ত করেন।
শফিকুল আলম বলেন, ‘ডোনাল্ড ট্রাম্প আবার যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট নির্বাচিত হয়েছেন। আমাদের তরফ থেকে তাঁকে স্বাগত জানাই। আমরা আশা করি যে, ডোনাল্ড ট্রাম্পের এই ফিরতিতে বাংলাদেশের সঙ্গে যুক্তরাষ্ট্রের যে সম্পর্ক সেটা আরও উচ্চ শিখরে যাবে। বাংলাদেশের সঙ্গে যুক্তরাষ্ট্রের ইতিমধ্যে ভালো সম্পর্ক আছে। আপনারা জানেন যে, আগস্ট অভ্যুত্থানের পর এটা আরও একটু ভিন্ন মাত্রা এসেছে। কারণ যুক্তরাষ্ট্র সারা বিশ্বে চায় গণতন্ত্র থাকুক, সবাই গণতন্ত্রের চর্চা করুক।’
তিনি আরও বলেন, ‘ওরা (যুক্তরাষ্ট্র) দেখছে যে আগের ১৫ বছর এক ধরনের অটোক্র্যাটিক রেজিম ছিল, ডিক্টেটরশিপ ছিল। সে জায়গা থেকে এখন যে সরকার (অন্তর্বর্তী সরকার) এসেছে, তাঁদের প্রধান কাজ হলো দেশকে ডেমোক্রেটিক ট্রানজেকশনে নেওয়া। সেই জন্য তাঁরা উদ্বুদ্ধ হয়ে বাংলাদেশের সঙ্গে কাজ করা আরও বাড়িয়ে দিয়েছে। আমরা আশা করছি, ডোনাল্ড ট্রাম্পের প্রেসিডেন্সিতে বাংলাদেশের সঙ্গে সম্পর্ক আরও গভীর হবে।’
প্রেস সচিব বলেন, ‘ড. মুহাম্মদ ইউনূসের সঙ্গে ডেমোক্র্যাট এবং রিপাবলিক সব পার্টির সঙ্গে ভালো সম্পর্ক আছে। তাঁদের টপ লিডারদের অনেকের সঙ্গে তাঁর ব্যক্তিগত সম্পর্ক আছে, বন্ধুত্ব আছে। আমরা আশা করি যে, তাঁর সেই সম্পর্ক, বাংলাদেশের সঙ্গে যুক্তরাষ্ট্রের যে সম্পর্ক সেটাকে আরও গভীরে নিয়ে যাবে।’
বাংলাদেশের সংখ্যালঘু নির্যাতন ইস্যুতে ট্রাম্পের টুইটের বিষয়ে দৃষ্টি আকর্ষণ করা হলে শফিকুল আলম বলেন, ‘এখন ডোনাল্ড ট্রাম্প যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট হবেন। উনি জানুয়ারির ২০ তারিখ দায়িত্ব নেবেন। আগে যখন তিনি টুইট করেছেন তখন উনি ছিলেন রিপাবলিকান পার্টির প্রেসিডেনশিয়াল ক্যান্ডিডেট। আমরা মনে করি তাঁকে (ডোনাল্ড ট্রাম্প) মিস ইনফরমেশন দেওয়া হয়েছে। এখন যেহেতু তিনি যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট হবেন, অবশ্যই তিনি দেখবেন ঘটনাটা কী হয়েছে। বাংলাদেশে যুক্তরাষ্ট্রের দূতাবাস আছে। বাংলাদেশে কী ঘটনা ঘটছে? আমরাতো মনে করি সংখ্যালঘু নির্যাতনের বিষয়টি হাইলি হাইলি এক্সাজারেট (অতিরঞ্জিত)। তিনি সত্যিকারের চিত্রটা জানবেন।’
তিনি বলেন, ‘বাংলাদেশের এই সরকার কী চাচ্ছে? এরা তো ডেমোক্রেটিক ট্রানজিকশনে কাজ করছে। ডেমোক্রেটিক ট্রানজিকশনের ক্ষেত্রে আমরা মনে করি যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে ট্রাম্পও চাইবেন পুরো বিশ্বে ডেমোক্রেসি ছড়িয়ে পড়ুক। আমরা আশা করছি, সে জন্য আমাদের সরকারের সঙ্গে তাঁদের সম্পর্ক আরও সুদৃঢ় হবে।’
প্রেস সচিব বলেন, ‘বাংলাদেশের সংখ্যালঘু নিয়ে অসংখ্য মিস ইনফরমেশন আছে, ডিস ইনফরমেশন আছে। আমরা আশা করব, বাংলাদেশের যে মাইনরিটি গ্রুপ, তাঁরা যখন রিপোর্ট করবেন, তাঁদের রিপোর্টগুলো নিয়ে বাংলাদেশের অ্যাগেইনস্টে অনেকগুলো ক্যাম্পেইন হয়। আমরা আশা করব তাঁরা রেসপন্সিবল (দায়িত্বশীল) রিপোর্ট করবেন। যেটা সত্য সেটাই ফুটে উঠুক। অসত্যকে যেন আমরা স্প্রেড না করি।’
তিনি আরও বলেন, ‘দুর্গাপূজার সময় অনেক কথা বলা হয়েছিল। এবার শান্তিপূর্ণভাবে দুর্গাপূজা উদযাপিত হয়েছে। প্রত্যেকটা পূজামণ্ডপকে মনিটরিং করতে প্রথমবারের মতো আমার একটা অ্যাপ তৈরি করেছিলাম। যাতে কোনো ধরনের বিশৃঙ্খলা না করতে পারে। আমাদের মাইনরিটি যারা আছেন, তাঁরা সম্পূর্ণ নিরাপত্তা তাদের উৎসবগুলো পালন করুক। দুই একটা আইসোলেটেড (বিক্ষিপ্ত) ঘটনা হয়েছে। কালকে যে চট্টগ্রামে ঘটনা ঘটেছে তা জানতে চট্টগ্রামের মেট্রোপলিটন পুলিশের সঙ্গে বলুন। আমরা এটা নিয়ে কথা বাড়াতে চাই না। আমরা দেখেছি কী হয়েছে।’
শিক্ষা সংস্কার কমিশনের বিষয়ে তিনি বলেন, ‘রাষ্ট্র সংস্কার করতে হলে বড় একটা খাত হচ্ছে শিক্ষা। অবশ্যই শিক্ষা নিয়ে কাজ হবে। কখন এ কমিশন হবে সেই সিদ্ধান্ত হয়নি। শিক্ষা সংস্কারে বিষয়ে আমাদের ভাবনা চিন্তা আছে।’
সংবাদ সম্মেলনে আরও উপস্থিত ছিলেন—প্রধান উপদেষ্টার উপ প্রেস সচিব আবুল কালাম আজাদ মজুমদার ও অপূর্ব জাহাঙ্গীর।
রোহিঙ্গা সংকট নিয়ে আগামী বছরের (২০২৫ সাল) সেপ্টেম্বর-অক্টোবরের দিকে বড় আন্তর্জাতিক সম্মেলন আয়োজনের পরিকল্পনা রয়েছে বলে জানিয়েছেন প্রধান উপদেষ্টার প্রেস সচিব শফিকুল আলম
৩৬ মিনিট আগেদুর্নীতি দমন কমিশনের (দুদক) চেয়ারম্যান হিসেবে স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের জননিরাপত্তা বিভাগের সচিব মোহাম্মদ আবদুল মোমেনকে নিয়োগ দেওয়া হয়েছে। একই সঙ্গে মিঞা মোহাম্মদ আলী আকবর আজিজী এবং ব্রিগেডিয়ার জেনারেল
১ ঘণ্টা আগেবাংলাদেশে সংখ্যালঘু নির্যাতনের বিবরণ তুলে ধরে ভারতীয় গণমাধ্যম এবিপি আনন্দকে সাক্ষাৎকার দিয়েছেন ফরিদপুরের এক যুবক। বাংলাদেশে হিন্দুরা অবর্ণনীয় নির্যাতনের শিকার হচ্ছে বলে উল্লেখ করেন ওই যুবক। তবে তাঁর পরিবারের দাবি, সীমান্ত দিয়ে ওপারে যাওয়ার সঙ্গে সঙ্গে পাসপোর্ট আটকিয়ে সাক্ষাৎকারটি নেয় ভারতীয় ওই গণমাধ
২ ঘণ্টা আগেতুরস্কের সাবেক তিন সংসদ সদস্যসহ পাঁচ জনের প্রতিনিধি দলের সঙ্গে বৈঠক করেছেন প্রধান নির্বাচন কমিশনার এ এম এম নাসির উদ্দিন। আজ মঙ্গলবার আগারগাঁওয়ের নির্বাচন ভবনে বৈঠকটি অনুষ্ঠিত হয়। এ সময় চার নির্বাচন কমিশনারও উপস্থিত ছিলেন।
২ ঘণ্টা আগে