টুঙ্গিপাড়া (গোপালগঞ্জ) প্রতিনিধি
প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেছেন, ‘নির্বাচনে একটি অপশক্তি বিশৃঙ্খলা করতে চেষ্টা করবে। কেউ যাতে বিশৃঙ্খলা সৃষ্টি করতে না পারে, সেদিকে লক্ষ রাখতে হবে। কোনো অবস্থায় বিশৃঙ্খলা সৃষ্টি করতে দেওয়া যাবে না। এ ব্যাপারে সবাইকে সজাগ থাকতে হবে। আওয়ামী লীগ ও সহযোগী সংগঠনের নেতা-কর্মীদের একসাথে কাজ করতে হবে।’
বৃহস্পতিবার সন্ধ্যায় টুঙ্গিপাড়ায় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা নিজ বাসভবনে টুঙ্গিপাড়া উপজেলা আওয়ামী লীগ ও সহযোগী সংগঠনের নেতা-কর্মীদের সঙ্গে বৈঠকে এসব কথা বলেন। বৈঠকে উপস্থিত একাধিক নেতা এ তথ্য জানিয়েছেন।
আওয়ামী লীগ সভাপতি শেখ হাসিনা নির্বাচনী আচরণবিধি মেনে নির্বাচনী প্রচারের আহ্বান জানিয়ে বলেন, নির্বাচনী আচরণবিধি ভঙ্গ করা যাবে না। নির্বাচন কমিশন ঘোষিত নির্বাচন আচরণবিধি প্রতিপালন করতে হবে। এর কোনো ব্যত্যয় ঘটানো যাবে না।
নেতা-কর্মীদের উদ্দেশে শেখ হাসিনা বলেন, ‘আওয়ামী লীগ সরকারের উন্নয়ন, অগ্রগতি ও সমৃদ্ধির ব্যাপক প্রচার চালাতে হবে। জনগণের দোরগোড়ায় যেতে হবে। সরকারের সাফল্যের কথা তুলে ধরতে হবে। সহযোগী সংগঠনের নেতা-কর্মীদের উজ্জীবিত করে রাজপথে নামাতে হবে।’
শেখ হাসিনা নেতা-কর্মীদের উদ্দেশে আরও বলেন, ‘আমার মা, বাবা, ভাই নেই। আপনারাই আমার সব। আমার সবকিছুই আপনারা দেখবেন।’
বাসন্তী প্রসঙ্গে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেন, ‘বিএনপি ক্ষমতায় থেকে বাসন্তীর জন্য কিছুই করেনি। শুধু ফায়দা লুটেছে। আমি পায়ে হেঁটে বাসন্তীর বাড়ি গিয়েছিলাম। আওয়ামী লীগ এখন ক্ষমতায়। আমরা বাসন্তীর অবস্থার পরিবর্তন করেছি।’
এ সময় গোপালগঞ্জ জেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি মাহাবুব আলী থান, সাধারণ সম্পাদক জি এম সাহাব উদ্দিন আজম, টুঙ্গিপাড়া উপজেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি শেখ আবুল বশার খায়ের, সিনিয়র সহসভাপতি মো. ইলিয়াস হোসেন, সাধারণ সম্পাদক মো. বাবুল শেখ, পৌর মেয়র শেখ তোজাম্মেল হক টুটুল, টুঙ্গিপাড়া পৌর আওয়ামী লীগের সভাপতি শেখ সাইফুল ইসলাম, সাধারণ সম্পাদক মো. ফোরকান বিশ্বাসসহ টুঙ্গিপাড়া উপজেলা আওয়ামী লীগ ও সহযোগী সংগঠনের নেতৃবৃন্দ উপস্থিত ছিলেন।
প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেছেন, ‘নির্বাচনে একটি অপশক্তি বিশৃঙ্খলা করতে চেষ্টা করবে। কেউ যাতে বিশৃঙ্খলা সৃষ্টি করতে না পারে, সেদিকে লক্ষ রাখতে হবে। কোনো অবস্থায় বিশৃঙ্খলা সৃষ্টি করতে দেওয়া যাবে না। এ ব্যাপারে সবাইকে সজাগ থাকতে হবে। আওয়ামী লীগ ও সহযোগী সংগঠনের নেতা-কর্মীদের একসাথে কাজ করতে হবে।’
বৃহস্পতিবার সন্ধ্যায় টুঙ্গিপাড়ায় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা নিজ বাসভবনে টুঙ্গিপাড়া উপজেলা আওয়ামী লীগ ও সহযোগী সংগঠনের নেতা-কর্মীদের সঙ্গে বৈঠকে এসব কথা বলেন। বৈঠকে উপস্থিত একাধিক নেতা এ তথ্য জানিয়েছেন।
আওয়ামী লীগ সভাপতি শেখ হাসিনা নির্বাচনী আচরণবিধি মেনে নির্বাচনী প্রচারের আহ্বান জানিয়ে বলেন, নির্বাচনী আচরণবিধি ভঙ্গ করা যাবে না। নির্বাচন কমিশন ঘোষিত নির্বাচন আচরণবিধি প্রতিপালন করতে হবে। এর কোনো ব্যত্যয় ঘটানো যাবে না।
নেতা-কর্মীদের উদ্দেশে শেখ হাসিনা বলেন, ‘আওয়ামী লীগ সরকারের উন্নয়ন, অগ্রগতি ও সমৃদ্ধির ব্যাপক প্রচার চালাতে হবে। জনগণের দোরগোড়ায় যেতে হবে। সরকারের সাফল্যের কথা তুলে ধরতে হবে। সহযোগী সংগঠনের নেতা-কর্মীদের উজ্জীবিত করে রাজপথে নামাতে হবে।’
শেখ হাসিনা নেতা-কর্মীদের উদ্দেশে আরও বলেন, ‘আমার মা, বাবা, ভাই নেই। আপনারাই আমার সব। আমার সবকিছুই আপনারা দেখবেন।’
বাসন্তী প্রসঙ্গে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেন, ‘বিএনপি ক্ষমতায় থেকে বাসন্তীর জন্য কিছুই করেনি। শুধু ফায়দা লুটেছে। আমি পায়ে হেঁটে বাসন্তীর বাড়ি গিয়েছিলাম। আওয়ামী লীগ এখন ক্ষমতায়। আমরা বাসন্তীর অবস্থার পরিবর্তন করেছি।’
এ সময় গোপালগঞ্জ জেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি মাহাবুব আলী থান, সাধারণ সম্পাদক জি এম সাহাব উদ্দিন আজম, টুঙ্গিপাড়া উপজেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি শেখ আবুল বশার খায়ের, সিনিয়র সহসভাপতি মো. ইলিয়াস হোসেন, সাধারণ সম্পাদক মো. বাবুল শেখ, পৌর মেয়র শেখ তোজাম্মেল হক টুটুল, টুঙ্গিপাড়া পৌর আওয়ামী লীগের সভাপতি শেখ সাইফুল ইসলাম, সাধারণ সম্পাদক মো. ফোরকান বিশ্বাসসহ টুঙ্গিপাড়া উপজেলা আওয়ামী লীগ ও সহযোগী সংগঠনের নেতৃবৃন্দ উপস্থিত ছিলেন।
সারা দেশে আশঙ্কাজনকভাবে বেড়েছে মশার উৎপাত। কয়েক মাস ধরে এমন উৎপাতে অতিষ্ঠ হয়ে পড়েছে জনজীবন। রাজধানীতে দিনের বেলায় কোনো রকমে টিকতে পারলেও সন্ধ্যা হওয়ার পরপর ঘরে-বাইরে মশার যন্ত্রণায় দাঁড়ানোই দায় হয়ে পড়ে। এ অবস্থায় আসন্ন গরমের মৌসুমে মশাবাহিত রোগের প্রকোপ বাড়ার আশঙ্কা করছেন জনস্বাস্থ্যবিদেরা।
৯ ঘণ্টা আগেশুধু রাত নয়, দিনদুপুরেও মহাসড়কে বাসে ডাকাতি হয়েছে। রাতে সড়ক-মহাসড়কে বাসসহ যানবাহনে একের পর এক ডাকাতিতে তৈরি হওয়া আতঙ্কে নতুন মাত্রা যুক্ত করেছে গত রোববার ঢাকা-আরিচা মহাসড়কে বেলা দুইটায় সাভারের রেডিও কলোনি এলাকার এই ডাকাতি। রাতের মতো দিনেও যেন অরক্ষিত মহাসড়ক।
৯ ঘণ্টা আগেঅন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস বলেছেন, অন্তর্বর্তী সরকার একটি অবাধ ও সুষ্ঠু নির্বাচন অনুষ্ঠানে প্রতিশ্রুতিবদ্ধ এবং ভোট সম্ভবত এই বছরের ডিসেম্বরের মধ্যে অনুষ্ঠিত হবে।
১৩ ঘণ্টা আগেপ্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস এমন একটি সমাজ গঠনের আহ্বান জানিয়েছেন, যেখানে কোনো বেওয়ারিশ লাশ থাকবে না। তিনি বলেছেন, ‘এমন এক সমাজ চাই, যেখানে বেওয়ারিশ লাশ যেন না থাকে। আমাদের লক্ষ্যও সেটি।’
১৩ ঘণ্টা আগে