জ্যেষ্ঠ প্রতিবেদক, ঢাকা
‘স্মার্ট পরিসংখ্যান, উন্নয়নের সোপান’ প্রতিপাদ্যকে সামনে রেখে নানা কর্মসূচির মধ্য দিয়ে দেশে পালিত হলো চতুর্থ জাতীয় পরিসংখ্যান দিবস। বাংলাদেশ পরিসংখ্যান ব্যুরোর (বিবিএস) আয়োজনে এবং পরিসংখ্যান ও তথ্য ব্যবস্থাপনা বিভাগের সহায়তায় কর্মসূচির মধ্যে ছিল র্যালি, শিশুদের চিত্রাঙ্কন প্রতিযোগিতা এবং আলোচনা সভা। রাষ্ট্রপতি মো. সাহাবুদ্দিন এবং প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা দিবসটি উপলক্ষে বাণী দিয়েছেন।
আজ মঙ্গলবার রাজধানীর আগারগাঁওয়ে বিবিএস অডিটোরিয়ামে দিবসের মূল আলোচনা সভাটি অনুষ্ঠিত হয়। এতে সভাপতিত্ব করেন বিবিএসের উপমহাপরিচালক পরিমল চন্দ্র বসু।
সভায় পরিসংখ্যান ও তথ্য ব্যবস্থাপনা বিভাগের সচিব ড. শাহনাজ আরেফিন বলেন, ‘সঠিক পরিসংখ্যান টেকসই উন্নয়ন পরিকল্পনা প্রণয়ন ও সিদ্ধান্ত গ্রহণের ভিত্তি হিসেবে কাজ করে। এই গুরুত্ব বিবেচনা করেই ১৯৭৪ সালে জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান বাংলাদেশ পরিসংখ্যান ব্যুরো প্রতিষ্ঠা করেন। দেশের জনগণকে পরিসংখ্যান বিষয়ে অবহিত ও সম্পৃক্ত করার লক্ষ্যে দিবসটি অত্যন্ত তাৎপর্যপূর্ণ।’
স্মার্ট বাংলাদেশ গড়তে হলে স্মার্ট পরিসংখ্যান প্রয়োজন জানিয়ে তিনি বলেন, ‘পরিসংখ্যানের কাজ দৃশ্যমান না হওয়ায় এটি নিয়ে তর্ক-বিতর্ক হয়। তর্ক বিতর্ককে আমি পজেটিভলি দেখি। কারণ কোনো কিছু নিয়ে যখন তর্ক-বিতর্ক হয়, তখন বুঝতে হবে যে এটি কাজ করছে। আমাদের এখন সবচেয়ে বেশি প্রয়োজন বিভিন্ন ক্ষেত্রে দক্ষতা অর্জন। উন্নতি রাতারাতি হয় না। প্রযুক্তিকে আমাদের কাজে লাগাতে হবে। কারণ প্রযুক্তিগত সহায়তা ছাড়া পরিসংখ্যান সময়ের সঙ্গে উন্নতি করতে পারবে না।’
আন্তর্জাতিক বিভিন্ন মানদণ্ড অনুযায়ী কাজ করতে হয় বলে বিবিএস স্বাধীনভাবে চলতে পারে না বলেও জানান তিনি।
ঢাকা বিশ্ববিদ্যায়ের অধ্যাপক ড. সৈয়দ শাহাদাৎ হোসেন বলেন, ‘শুধু স্মার্ট নয়, গুণগত মান সম্পন্ন পরিসংখ্যান গুরুত্বপূর্ণ। সময়ের সঙ্গে তাল মিলিয়ে গতি নিয়ে চলাই বিবিএসের সবচেয়ে বড় চ্যালেঞ্জ।’
অনুষ্ঠানটি সঞ্চালনা করেন বিসিএসের উপপরিচালক মেহেনাজ তাবাসসুম। মূল প্রবন্ধ উপস্থাপন করেন ন্যাশনাল অ্যাকাউন্টিং উইংয়ের ভারপ্রাপ্ত পরিচালক মো. রফিকুল ইসলাম। অনুষ্ঠানে বক্তব্য রাখেন—পরিসংখ্যান ও তথ্য ব্যবস্থাপনা বিভাগের অতিরিক্ত সচিব ড. মো. মইনুল হক আনছারী, কৃষি উইংয়ের পরিচালক আলাউদ্দিন আল আজাদ, কম্পিউটার উইংয়ের পরিচালক কবির উদ্দিন।
‘স্মার্ট পরিসংখ্যান, উন্নয়নের সোপান’ প্রতিপাদ্যকে সামনে রেখে নানা কর্মসূচির মধ্য দিয়ে দেশে পালিত হলো চতুর্থ জাতীয় পরিসংখ্যান দিবস। বাংলাদেশ পরিসংখ্যান ব্যুরোর (বিবিএস) আয়োজনে এবং পরিসংখ্যান ও তথ্য ব্যবস্থাপনা বিভাগের সহায়তায় কর্মসূচির মধ্যে ছিল র্যালি, শিশুদের চিত্রাঙ্কন প্রতিযোগিতা এবং আলোচনা সভা। রাষ্ট্রপতি মো. সাহাবুদ্দিন এবং প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা দিবসটি উপলক্ষে বাণী দিয়েছেন।
আজ মঙ্গলবার রাজধানীর আগারগাঁওয়ে বিবিএস অডিটোরিয়ামে দিবসের মূল আলোচনা সভাটি অনুষ্ঠিত হয়। এতে সভাপতিত্ব করেন বিবিএসের উপমহাপরিচালক পরিমল চন্দ্র বসু।
সভায় পরিসংখ্যান ও তথ্য ব্যবস্থাপনা বিভাগের সচিব ড. শাহনাজ আরেফিন বলেন, ‘সঠিক পরিসংখ্যান টেকসই উন্নয়ন পরিকল্পনা প্রণয়ন ও সিদ্ধান্ত গ্রহণের ভিত্তি হিসেবে কাজ করে। এই গুরুত্ব বিবেচনা করেই ১৯৭৪ সালে জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান বাংলাদেশ পরিসংখ্যান ব্যুরো প্রতিষ্ঠা করেন। দেশের জনগণকে পরিসংখ্যান বিষয়ে অবহিত ও সম্পৃক্ত করার লক্ষ্যে দিবসটি অত্যন্ত তাৎপর্যপূর্ণ।’
স্মার্ট বাংলাদেশ গড়তে হলে স্মার্ট পরিসংখ্যান প্রয়োজন জানিয়ে তিনি বলেন, ‘পরিসংখ্যানের কাজ দৃশ্যমান না হওয়ায় এটি নিয়ে তর্ক-বিতর্ক হয়। তর্ক বিতর্ককে আমি পজেটিভলি দেখি। কারণ কোনো কিছু নিয়ে যখন তর্ক-বিতর্ক হয়, তখন বুঝতে হবে যে এটি কাজ করছে। আমাদের এখন সবচেয়ে বেশি প্রয়োজন বিভিন্ন ক্ষেত্রে দক্ষতা অর্জন। উন্নতি রাতারাতি হয় না। প্রযুক্তিকে আমাদের কাজে লাগাতে হবে। কারণ প্রযুক্তিগত সহায়তা ছাড়া পরিসংখ্যান সময়ের সঙ্গে উন্নতি করতে পারবে না।’
আন্তর্জাতিক বিভিন্ন মানদণ্ড অনুযায়ী কাজ করতে হয় বলে বিবিএস স্বাধীনভাবে চলতে পারে না বলেও জানান তিনি।
ঢাকা বিশ্ববিদ্যায়ের অধ্যাপক ড. সৈয়দ শাহাদাৎ হোসেন বলেন, ‘শুধু স্মার্ট নয়, গুণগত মান সম্পন্ন পরিসংখ্যান গুরুত্বপূর্ণ। সময়ের সঙ্গে তাল মিলিয়ে গতি নিয়ে চলাই বিবিএসের সবচেয়ে বড় চ্যালেঞ্জ।’
অনুষ্ঠানটি সঞ্চালনা করেন বিসিএসের উপপরিচালক মেহেনাজ তাবাসসুম। মূল প্রবন্ধ উপস্থাপন করেন ন্যাশনাল অ্যাকাউন্টিং উইংয়ের ভারপ্রাপ্ত পরিচালক মো. রফিকুল ইসলাম। অনুষ্ঠানে বক্তব্য রাখেন—পরিসংখ্যান ও তথ্য ব্যবস্থাপনা বিভাগের অতিরিক্ত সচিব ড. মো. মইনুল হক আনছারী, কৃষি উইংয়ের পরিচালক আলাউদ্দিন আল আজাদ, কম্পিউটার উইংয়ের পরিচালক কবির উদ্দিন।
নবীন উদ্যোক্তাদের সংগ্রাম ও সাফল্যের গল্প শুনতে তাঁদের সঙ্গে বৈঠক করেছেন প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস। আজ শনিবার (১৮ জানুয়ারি) সন্ধ্যায় রাষ্ট্রীয় অতিথি ভবন যমুনায় এ বৈঠকের আয়োজন করা হয়। এতে ১৫ জন উদ্যোক্তা অংশ নেন, যাঁরা সামাজিক ব্যবসার মাধ্যমে আর্থিকভাবে স্বাবলম্বী হওয়ার পথে এগিয়ে চলেছেন।
৭ ঘণ্টা আগেবাংলাদেশ সশস্ত্র বাহিনী বিভাগের প্রিন্সিপাল স্টাফ অফিসার লেফটেন্যান্ট জেনারেল এস. এম. কামরুল হাসান ও পাকিস্তানের প্রতিরক্ষা সচিব লেফটেন্যান্ট জেনারেল (অব.) মুহাম্মদ আলী রাওয়ালপিন্ডিতে বৈঠক করেছেন। বৈঠকে দুই দেশের মধ্যে দ্বিপক্ষীয় প্রতিরক্ষা সহযোগিতা সম্প্রসারণের ওপর জোর দেওয়া হয়।
১০ ঘণ্টা আগেপ্রধান উপদেষ্টার কার্যালয়ের পরিচালক এ কে এম মনিরুজ্জামানকে বেসামরিক বিমান পরিবহন ও পর্যটন মন্ত্রণালয়ের উপসচিব পদে বদলি করা হয়েছে। তাঁর বিরুদ্ধে পদ–পদবি ব্যবহার করে প্রভাব খাটানোর অভিযোগ রয়েছে।
১১ ঘণ্টা আগে২০২৪ সালে বাংলাদেশে ৩১০ জন শিক্ষার্থী আত্মহত্যা করেছে। তাদের মাঝে স্কুল, কলেজ, মাদ্রাসা ও বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীও রয়েছেন। এর মধ্যে ৬৫ শতাংশের বেশি কৈশোর বয়সী।
১৩ ঘণ্টা আগে