অর্চি হক, ঢাকা
‘বাথরুমের লাইট নষ্ট। রাত্রেবেলা ঘুমাইতে কষ্ট হয়। ফ্যানে বাতাস হয় না। পানিতে ময়লা।’ বলছিল রাজধানীর কমলাপুর পথশিশু পুনর্বাসন কেন্দ্রের বছর সাতেকের শিশু মাহিম (ছদ্মনাম)। আবীর (ছদ্মনাম) নামের আরেক শিশুর ভাষ্য, ‘মনে হয় জেলখানাত আছি। একটা রুমেই সবাই থাহি। খেলাইতে পারি না, বাইর হইতে পারি না।’
থাকার আশ্রয় নেই, যাওয়ার জায়গা নেই, আপনজন বলতেও নেই কেউ। তাই বাধ্য হয়ে এই কেন্দ্রে থাকছে মাহিম ও আবীরের মতো ৭৭ শিশু। থাকা–খাওয়ার সুব্যবস্থা, পড়াশোনার সুযোগসহ ভবিষ্যৎ গড়ার নানা আশ্বাস দিলেও এই পুনর্বাসন কেন্দ্র তাদের জন্য সমস্যা জর্জরিত এক আশ্রয়কেন্দ্র ছাড়া কিছু নয়!
কমলাপুর পথশিশু পুনর্বাসন কেন্দ্রের শিক্ষক রীমা খাতুন আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘এই জায়গাটা একেবারেই শিশুদের থাকার উপযোগী না। এপ্রিলের সেই হিট ওয়েভের সময় থেকে এখানকার ফ্যানগুলো নষ্ট। কোনোটা ভাঙা, কোনোটা সামান্য ঘোরে, কোনোটার ক্যাপাসিটর নষ্ট। ছয় মাস ধরে রিকুইজিশন দেওয়ার পরেও নতুন ফ্যান দিচ্ছে না, পুরোনোগুলোও ঠিক করা হচ্ছে না। বাথরুমের দরজা নেই। ওদের খেলাধুলার কোনো ব্যবস্থাই নেই। মেয়েদের রুমে একটা টিভি ছিল, সেটাও অনেক দিন ধরে নষ্ট।’
রাজধানীতে পথশিশুদের পুনর্বাসনের জন্য এমন দুটি কেন্দ্র রয়েছে। একটি কমলাপুরে, অন্যটি কারওয়ান বাজারে। কমলাপুর কেন্দ্রে রয়েছে ৭৭টি শিশু। এর মধ্যে ১৬টি মেয়ে, বাকিরা ছেলে। আর কারওয়ান বাজার কেন্দ্রের ৭৫ শিশুর সবাই ছেলে।
মহিলা ও শিশুবিষয়ক মন্ত্রণালয়ের অধীনে এই কেন্দ্র দুটি পরিচালিত হয়। শিশুদের স্বাভাবিক বিকাশের জন্য প্রয়োজনীয় সুযোগ–সুবিধা এখানে থাকার কথা থাকলেও বাস্তবে তা মিলছে না। খেলাধুলা তো পরের বিষয়, প্রাতিষ্ঠানিক পড়াশোনার সুযোগও এখানে সীমিত।
চলতি বছরের জুন পর্যন্ত কমলাপুর কেন্দ্রে ছিল হাবিব (ছদ্মনাম)। তাকে নবম শ্রেণিতে ভর্তি করানোর আশ্বাস দিয়েও ভর্তি করায়নি কর্তৃপক্ষ। শেষমেশ সে ওই কেন্দ্র ছেড়েই চলে যায়। আজকের পত্রিকাকে এই শিশু বলে, ‘তিন চার বছর আমি ওইখানে ছিলাম। সিক্স, সেভেন, এইট—এই তিন ক্লাস পড়ছি। কেন্দ্র থেকে বলছিল, আমাকে ক্লাস নাইনে ভর্তি করা হবে। কিন্তু ছয় মাস পার হলেও তারা আমারে স্কুলে ভর্তি করে নাই।’ স্কুলে ভর্তি হতে না পেরে শিশুশ্রমে যুক্ত হয়েছে হাবিব।
কেন্দ্রের শিক্ষক রীমা খাতুন বলেন, ‘আমাদের এখানে দুটা বাচ্চা এইট পর্যন্ত বাইরের স্কুলে পড়াশোনা করেছিল। নাইনে ভর্তি করাবার আশ্বাস দিয়ে ওদের জুন পর্যন্ত ঘুরাইছে। ভর্তি করানো হয় নাই; একজন চলে গেছে। গ্রামের বাড়িতে গিয়ে কাজ শুরু করেছে।’
কেন্দ্রে থাকতে চায় না ৭৯ শতাংশ শিশু
জাতিসংঘের শিশুবিষয়ক সংস্থা ইউনিসেফের সহযোগিতায় বাংলাদেশ পরিসংখ্যান ব্যুরো (বিবিএস) পরিচালিত ‘পথশিশু জরিপ ২০২২’ অনুযায়ী, পথশিশুদের ৭৯ শতাংশের বেশি স্বাধীনতা না থাকার কারণে পুনর্বাসন কেন্দ্রে থাকতে চায় না।
পুনর্বাসন কেন্দ্রের শিশু ও শিক্ষকেরা জানান, কেন্দ্র থেকে বছরে একবার বনভোজনে নেওয়া হয়। এ ছাড়া বাইরে বের হওয়ার সুযোগ নেই। তবে যারা বাইরের স্কুলে পড়ে তারা বের হতে পারে। অভিযোগ রয়েছে, কয়েকজন শিশু বাইরে বের হয়ে নেশা করেছে বলে সবার বাইরে যাওয়া বন্ধ করে দেওয়া হয়েছে।
পুনর্বাসন কেন্দ্রের নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক একজন কনসালট্যান্ট আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘এই কেন্দ্রে শিশুদের বলতে গেলে বন্দী করে রাখা হয়েছে। দু–একজন নেশা করে বলে সবাইকে বন্দী রাখাটা অমানবিক। নিরাপত্তা দিয়ে তাদের বাইরে নেওয়া যেতে পারে। কিন্তু কর্তৃপক্ষ টাকা না থাকার অজুহাত দিয়ে সবকিছুই বাতিল করে দেয়।’
কেন্দ্রটির শিক্ষক রীমা খাতুন বলেন, ‘এক অর্থবছরে এই কেন্দ্রগুলোর জন্য ৪ কোটি ৯০ লাখ টাকা বরাদ্দ থাকে। এই টাকা কীভাবে খরচ হয়, এটাই প্রশ্ন।’
এসব বিষয়ে জানতে চাইলে পথশিশু পুনর্বাসন কেন্দ্র কর্মসূচির অ্যাসিস্ট্যান্ট প্রোগ্রাম ডিরেক্টর আবুল কালাম আজাদ আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘আমরা খুব বেশি দিন হয়নি দায়িত্ব নিয়েছি। ফ্যান নষ্ট জানার পর আমরা ব্যবস্থা নিয়েছি। দু–এক দিনের মধ্যে ঠিক করা হবে। আরও কিছু অভিযোগ পেয়েছি। আমরা ব্যবস্থা নেব।’
পথশিশুর সংখ্যা ১০ লাখের বেশি
ইউনিসেফ ও বিবিএসের ২০২২ সালের জরিপ অনুযায়ী, দেশে ১০ লাখের বেশি পথশিশু রয়েছে। এর মধ্যে ঢাকাতেই রয়েছে ৭ লাখের বেশি। তবে তাদের পুনর্বাসনে প্রয়োজনীয় উদ্যোগ নেওয়া হচ্ছে না বলে মনে করেন শিশু অধিকারকর্মীরা। স্ট্রিট চিলড্রেন অ্যাক্টিভিস্টস নেটওয়ার্কের (স্ক্যান) সভাপতি জাহাংগীর নাকির আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘বাংলাদেশে পথশিশুদের সংজ্ঞা এবং সংখ্যা নিয়ে বিভ্রান্তি আছে। তাদের সঠিকভাবে পুনর্বাসনের উদ্যোগ অপ্রতুল। দুটি পুনর্বাসন কেন্দ্র করা হয়েছে সেখানে থাকতে পারে সর্বোচ্চ ২০০ শিশু। অথচ দেশে পথশিশুর সংখ্যা কমপক্ষে ১০ লাখ।’
এমন প্রেক্ষাপটে আজ বুধবার দেশজুড়ে পালিত হচ্ছে জাতীয় পথশিশু দিবস। একই সঙ্গে চলছে শিশু অধিকার সপ্তাহ। এবার এই সপ্তাহের প্রতিপাদ্য ‘প্রতিটি শিশুর অধিকার রক্ষা করা আমাদের অঙ্গীকার’।
‘বাথরুমের লাইট নষ্ট। রাত্রেবেলা ঘুমাইতে কষ্ট হয়। ফ্যানে বাতাস হয় না। পানিতে ময়লা।’ বলছিল রাজধানীর কমলাপুর পথশিশু পুনর্বাসন কেন্দ্রের বছর সাতেকের শিশু মাহিম (ছদ্মনাম)। আবীর (ছদ্মনাম) নামের আরেক শিশুর ভাষ্য, ‘মনে হয় জেলখানাত আছি। একটা রুমেই সবাই থাহি। খেলাইতে পারি না, বাইর হইতে পারি না।’
থাকার আশ্রয় নেই, যাওয়ার জায়গা নেই, আপনজন বলতেও নেই কেউ। তাই বাধ্য হয়ে এই কেন্দ্রে থাকছে মাহিম ও আবীরের মতো ৭৭ শিশু। থাকা–খাওয়ার সুব্যবস্থা, পড়াশোনার সুযোগসহ ভবিষ্যৎ গড়ার নানা আশ্বাস দিলেও এই পুনর্বাসন কেন্দ্র তাদের জন্য সমস্যা জর্জরিত এক আশ্রয়কেন্দ্র ছাড়া কিছু নয়!
কমলাপুর পথশিশু পুনর্বাসন কেন্দ্রের শিক্ষক রীমা খাতুন আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘এই জায়গাটা একেবারেই শিশুদের থাকার উপযোগী না। এপ্রিলের সেই হিট ওয়েভের সময় থেকে এখানকার ফ্যানগুলো নষ্ট। কোনোটা ভাঙা, কোনোটা সামান্য ঘোরে, কোনোটার ক্যাপাসিটর নষ্ট। ছয় মাস ধরে রিকুইজিশন দেওয়ার পরেও নতুন ফ্যান দিচ্ছে না, পুরোনোগুলোও ঠিক করা হচ্ছে না। বাথরুমের দরজা নেই। ওদের খেলাধুলার কোনো ব্যবস্থাই নেই। মেয়েদের রুমে একটা টিভি ছিল, সেটাও অনেক দিন ধরে নষ্ট।’
রাজধানীতে পথশিশুদের পুনর্বাসনের জন্য এমন দুটি কেন্দ্র রয়েছে। একটি কমলাপুরে, অন্যটি কারওয়ান বাজারে। কমলাপুর কেন্দ্রে রয়েছে ৭৭টি শিশু। এর মধ্যে ১৬টি মেয়ে, বাকিরা ছেলে। আর কারওয়ান বাজার কেন্দ্রের ৭৫ শিশুর সবাই ছেলে।
মহিলা ও শিশুবিষয়ক মন্ত্রণালয়ের অধীনে এই কেন্দ্র দুটি পরিচালিত হয়। শিশুদের স্বাভাবিক বিকাশের জন্য প্রয়োজনীয় সুযোগ–সুবিধা এখানে থাকার কথা থাকলেও বাস্তবে তা মিলছে না। খেলাধুলা তো পরের বিষয়, প্রাতিষ্ঠানিক পড়াশোনার সুযোগও এখানে সীমিত।
চলতি বছরের জুন পর্যন্ত কমলাপুর কেন্দ্রে ছিল হাবিব (ছদ্মনাম)। তাকে নবম শ্রেণিতে ভর্তি করানোর আশ্বাস দিয়েও ভর্তি করায়নি কর্তৃপক্ষ। শেষমেশ সে ওই কেন্দ্র ছেড়েই চলে যায়। আজকের পত্রিকাকে এই শিশু বলে, ‘তিন চার বছর আমি ওইখানে ছিলাম। সিক্স, সেভেন, এইট—এই তিন ক্লাস পড়ছি। কেন্দ্র থেকে বলছিল, আমাকে ক্লাস নাইনে ভর্তি করা হবে। কিন্তু ছয় মাস পার হলেও তারা আমারে স্কুলে ভর্তি করে নাই।’ স্কুলে ভর্তি হতে না পেরে শিশুশ্রমে যুক্ত হয়েছে হাবিব।
কেন্দ্রের শিক্ষক রীমা খাতুন বলেন, ‘আমাদের এখানে দুটা বাচ্চা এইট পর্যন্ত বাইরের স্কুলে পড়াশোনা করেছিল। নাইনে ভর্তি করাবার আশ্বাস দিয়ে ওদের জুন পর্যন্ত ঘুরাইছে। ভর্তি করানো হয় নাই; একজন চলে গেছে। গ্রামের বাড়িতে গিয়ে কাজ শুরু করেছে।’
কেন্দ্রে থাকতে চায় না ৭৯ শতাংশ শিশু
জাতিসংঘের শিশুবিষয়ক সংস্থা ইউনিসেফের সহযোগিতায় বাংলাদেশ পরিসংখ্যান ব্যুরো (বিবিএস) পরিচালিত ‘পথশিশু জরিপ ২০২২’ অনুযায়ী, পথশিশুদের ৭৯ শতাংশের বেশি স্বাধীনতা না থাকার কারণে পুনর্বাসন কেন্দ্রে থাকতে চায় না।
পুনর্বাসন কেন্দ্রের শিশু ও শিক্ষকেরা জানান, কেন্দ্র থেকে বছরে একবার বনভোজনে নেওয়া হয়। এ ছাড়া বাইরে বের হওয়ার সুযোগ নেই। তবে যারা বাইরের স্কুলে পড়ে তারা বের হতে পারে। অভিযোগ রয়েছে, কয়েকজন শিশু বাইরে বের হয়ে নেশা করেছে বলে সবার বাইরে যাওয়া বন্ধ করে দেওয়া হয়েছে।
পুনর্বাসন কেন্দ্রের নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক একজন কনসালট্যান্ট আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘এই কেন্দ্রে শিশুদের বলতে গেলে বন্দী করে রাখা হয়েছে। দু–একজন নেশা করে বলে সবাইকে বন্দী রাখাটা অমানবিক। নিরাপত্তা দিয়ে তাদের বাইরে নেওয়া যেতে পারে। কিন্তু কর্তৃপক্ষ টাকা না থাকার অজুহাত দিয়ে সবকিছুই বাতিল করে দেয়।’
কেন্দ্রটির শিক্ষক রীমা খাতুন বলেন, ‘এক অর্থবছরে এই কেন্দ্রগুলোর জন্য ৪ কোটি ৯০ লাখ টাকা বরাদ্দ থাকে। এই টাকা কীভাবে খরচ হয়, এটাই প্রশ্ন।’
এসব বিষয়ে জানতে চাইলে পথশিশু পুনর্বাসন কেন্দ্র কর্মসূচির অ্যাসিস্ট্যান্ট প্রোগ্রাম ডিরেক্টর আবুল কালাম আজাদ আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘আমরা খুব বেশি দিন হয়নি দায়িত্ব নিয়েছি। ফ্যান নষ্ট জানার পর আমরা ব্যবস্থা নিয়েছি। দু–এক দিনের মধ্যে ঠিক করা হবে। আরও কিছু অভিযোগ পেয়েছি। আমরা ব্যবস্থা নেব।’
পথশিশুর সংখ্যা ১০ লাখের বেশি
ইউনিসেফ ও বিবিএসের ২০২২ সালের জরিপ অনুযায়ী, দেশে ১০ লাখের বেশি পথশিশু রয়েছে। এর মধ্যে ঢাকাতেই রয়েছে ৭ লাখের বেশি। তবে তাদের পুনর্বাসনে প্রয়োজনীয় উদ্যোগ নেওয়া হচ্ছে না বলে মনে করেন শিশু অধিকারকর্মীরা। স্ট্রিট চিলড্রেন অ্যাক্টিভিস্টস নেটওয়ার্কের (স্ক্যান) সভাপতি জাহাংগীর নাকির আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘বাংলাদেশে পথশিশুদের সংজ্ঞা এবং সংখ্যা নিয়ে বিভ্রান্তি আছে। তাদের সঠিকভাবে পুনর্বাসনের উদ্যোগ অপ্রতুল। দুটি পুনর্বাসন কেন্দ্র করা হয়েছে সেখানে থাকতে পারে সর্বোচ্চ ২০০ শিশু। অথচ দেশে পথশিশুর সংখ্যা কমপক্ষে ১০ লাখ।’
এমন প্রেক্ষাপটে আজ বুধবার দেশজুড়ে পালিত হচ্ছে জাতীয় পথশিশু দিবস। একই সঙ্গে চলছে শিশু অধিকার সপ্তাহ। এবার এই সপ্তাহের প্রতিপাদ্য ‘প্রতিটি শিশুর অধিকার রক্ষা করা আমাদের অঙ্গীকার’।
দেশে গত বোরো মৌসুমের পরই বাড়তে থাকে চালের দাম। ক্রেতাদের আশা ছিল, আমন মৌসুম শুরু হলে দাম কমবে। কিন্তু আশা দুরাশাই রয়ে গেছে এখন পর্যন্ত। মোকামে আমন ধান আসতে শুরু করলেও চালের বাজারে খুব একটা প্রভাব নেই। শুধু তা-ই নয়, সরকার চাল আমদানির অনুমতি দিয়েও পণ্যটির দাম কমিয়ে আনতে পারছে না। বাজারে সবচেয়ে নিম্নমা
২২ মিনিট আগেবাংলাদেশের বর্তমান রাজনৈতিক ও অর্থনৈতিক সংকটে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে ব্যবসায়িক অংশীদারিত্বের উপর জোর দিয়েছেন অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস। মার্কিন সাময়িকী টাইমকে দেওয়া এক সাক্ষাৎকারে তিনি বলেছে, তিনি ব্যবসায়িক অংশীদার হিসেবে ডোনাল্ড ট্রাম্পের সঙ্গে সম্পর্ক নির্ম
৭ ঘণ্টা আগে‘আওয়ামী লীগও অন্য যে কোনো দলের মতো নির্বাচনে অংশ নিতে পারবে। আমরা তাঁদের রাজনৈতিক ময়দানে প্রতিযোগিতার জন্য প্রস্তুত। তবে এর আগে তাদের আচরণ এবং অতীতে সংঘটিত অপরাধের জন্য দায় মেনে নিতে হবে। একবার তাঁরা আইনি বাধাগুলো কাটিয়ে উঠলে নির্বাচনে তাদের স্বাগত জানানো হবে।’
৮ ঘণ্টা আগেমাধ্যমিক শিক্ষার্থীদের ক্লাসের অ্যাসাইনমেন্ট হিসেবে তথ্য অধিকার আইন অনুযায়ী তথ্যপ্রাপ্তির আবেদন করতে দিলে এই আইন সম্পর্কে ধারণা ও বাস্তবায়ন বাড়বে বলে মন্তব্য করেছেন জাতীয় শিক্ষাক্রম ও পাঠ্যপুস্তক বোর্ড (এনসিটিবি)-এর চেয়ারম্যান অধ্যাপক এ কে এম রিয়াজুল হাসান।
৯ ঘণ্টা আগে