বিশেষ প্রতিনিধি, ঢাকা
মন্ত্রিপরিষদ বিভাগের অতিরিক্ত সচিব সৈয়দা সালমা জাফরিনসহ দুই কর্মকর্তার আচরণ নিয়ে সম্প্রতি মন্ত্রিপরিষদ সচিব মাহবুব হোসেনের কাছে অভিযোগ দিয়েছিলেন কর্মচারীরা। এর মধ্যে সৈয়দা সালমা জাফরিনকে তথ্য ও সম্প্রচার মন্ত্রণালয়ে বদলি করা হয়েছে।
রোববার জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয় থেকে এ সংক্রান্ত প্রজ্ঞাপন জারি করা হয়েছে। তবে অপর অভিযুক্ত মন্ত্রিসভা-রিপোর্ট ও রেকর্ড অধিশাখার যুগ্ম সচিব ইয়াসমিন বেগমের বিষয়ে কোনো নির্দেশনা পাওয়া যায়নি।
গত ২০ ফেব্রুয়ারি মন্ত্রিপরিষদ সচিব মাহবুব হোসেনের কাছে তাদের বিরুদ্ধে লিখিত অভিযোগ করেন সংশ্লিষ্ট কর্মচারীরা।
মন্ত্রিপরিষদ বিভাগের কর্মকর্তা-কর্মচারী কল্যাণ সমিতির সাধারণ সম্পাদক মনির হোসেনের সই করা অভিযোগপত্রে বলা হয়, মন্ত্রিসভা ও রিপোর্ট অনুবিভাগের অতিরিক্ত সচিব সৈয়দা সালমা জাফরিন এবং মন্ত্রিসভা-রিপোর্ট ও রেকর্ড অধিশাখার যুগ্ম সচিব ইয়াসমিন বেগম বরাবরই তাদের অধীনদের প্রতি রূঢ় আচরণ করেন। দুই কর্মকর্তার কারণে সংশ্লিষ্টদের জন্য কর্ম-পরিবেশ বিষাক্ত হয়ে উঠছে। তাদের অগ্রহণযোগ্য আচরণ কর্মচারীদের শারীরিক ও মানসিকভাবে অসুস্থ করে তুলছে। তাদের তুচ্ছ তাচ্ছিল্য করে বিভিন্ন উপনামে যেমন ‘বেবি এলিফ্যান্ট’, ‘জমিদারের বাচ্চা’, ‘নবাবপুত্র’ ইত্যাদি ডাকা প্রতিদিনকার ঘটনা। প্রায় সময় চাকরিচ্যুত করার হুমকি দেন এবং মন্ত্রিপরিষদ বিভাগে চাকরির অযোগ্য বলে চাকরি ছেড়ে বাড়ি চলে যেতে বলেন ওই দুই কর্মকর্তা।
মন্ত্রিপরিষদ বিভাগের অতিরিক্ত সচিব সৈয়দা সালমা জাফরিনসহ দুই কর্মকর্তার আচরণ নিয়ে সম্প্রতি মন্ত্রিপরিষদ সচিব মাহবুব হোসেনের কাছে অভিযোগ দিয়েছিলেন কর্মচারীরা। এর মধ্যে সৈয়দা সালমা জাফরিনকে তথ্য ও সম্প্রচার মন্ত্রণালয়ে বদলি করা হয়েছে।
রোববার জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয় থেকে এ সংক্রান্ত প্রজ্ঞাপন জারি করা হয়েছে। তবে অপর অভিযুক্ত মন্ত্রিসভা-রিপোর্ট ও রেকর্ড অধিশাখার যুগ্ম সচিব ইয়াসমিন বেগমের বিষয়ে কোনো নির্দেশনা পাওয়া যায়নি।
গত ২০ ফেব্রুয়ারি মন্ত্রিপরিষদ সচিব মাহবুব হোসেনের কাছে তাদের বিরুদ্ধে লিখিত অভিযোগ করেন সংশ্লিষ্ট কর্মচারীরা।
মন্ত্রিপরিষদ বিভাগের কর্মকর্তা-কর্মচারী কল্যাণ সমিতির সাধারণ সম্পাদক মনির হোসেনের সই করা অভিযোগপত্রে বলা হয়, মন্ত্রিসভা ও রিপোর্ট অনুবিভাগের অতিরিক্ত সচিব সৈয়দা সালমা জাফরিন এবং মন্ত্রিসভা-রিপোর্ট ও রেকর্ড অধিশাখার যুগ্ম সচিব ইয়াসমিন বেগম বরাবরই তাদের অধীনদের প্রতি রূঢ় আচরণ করেন। দুই কর্মকর্তার কারণে সংশ্লিষ্টদের জন্য কর্ম-পরিবেশ বিষাক্ত হয়ে উঠছে। তাদের অগ্রহণযোগ্য আচরণ কর্মচারীদের শারীরিক ও মানসিকভাবে অসুস্থ করে তুলছে। তাদের তুচ্ছ তাচ্ছিল্য করে বিভিন্ন উপনামে যেমন ‘বেবি এলিফ্যান্ট’, ‘জমিদারের বাচ্চা’, ‘নবাবপুত্র’ ইত্যাদি ডাকা প্রতিদিনকার ঘটনা। প্রায় সময় চাকরিচ্যুত করার হুমকি দেন এবং মন্ত্রিপরিষদ বিভাগে চাকরির অযোগ্য বলে চাকরি ছেড়ে বাড়ি চলে যেতে বলেন ওই দুই কর্মকর্তা।
গুম সংক্রান্ত অনুসন্ধান কমিশনের সভাপতি বিচারপতি (অব.) মইনুল ইসলাম চৌধুরী বলেছেন, ‘আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী ও গোয়েন্দা সংস্থার যে সকল সদস্যরা গুমের সাথে জড়িত, তা তাদের ব্যক্তিগত ফৌজদারি দায়। কারণ অপরাধীরা অনেক সময় আইনের হাত থেকে বাঁচতে তার ধর্ম, কমিউনিটি, সামাজিক গ্রুপ, ইত্যাদির
৩৪ মিনিট আগেসুনামগঞ্জের দিরাইয়ে বিএনপির কর্মিসভায় ‘জয় বাংলা’, ‘জয় বঙ্গবন্ধু’ স্লোগান দেওয়া নেতাকে দল থেকে বহিষ্কার করা হয়েছে। জেলা বিএনপির আহ্বায়ক কলিম উদ্দিন আহমদ মিলন ও সদস্য (স্বাক্ষর ক্ষমতাপ্রাপ্ত) আব্দুল হকের যৌথ স্বাক্ষরিত এক আদেশে গত সোমবার...
১ ঘণ্টা আগেপ্রতিমন্ত্রীর পদমর্যাদায় শিক্ষা মন্ত্রণালয়ে কর্মরত প্রধান উপদেষ্টার বিশেষ সহকারী অধ্যাপক ড. এম আমিনুল ইসলামকে উপদেষ্টা হিসেবে নিয়োগ পেতে যাচ্ছেন। আগামীকাল বুধবার (৪ মার্চ) সকাল সাড়ে ১০টার দিকে বঙ্গভবনে নতুন এই উপদেষ্টা শপথ গ্রহণ...
১ ঘণ্টা আগেগুম সংক্রান্ত কমিশনে ১৭৫২টি অভিযোগ জমা পড়েছে বলে জানিয়েছেন কমিশনের সভাপতি বিচারপতি (অব.) মইনুল ইসলাম চৌধুরী। আজ মঙ্গলবার সকালে রাজধানীর গুলশানে গুম সংক্রান্ত কমিশনের অফিসে এক সংবাদ সম্মেলনে এ তথ্য জানান তিনি।
২ ঘণ্টা আগে