নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
১০ ট্রাক অস্ত্র মামলায় সাবেক স্বরাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রী লুৎফুজ্জামান বাবরসহ সাত আসামি খালাস পেয়েছেন। এ ছাড়া উলফার সামরিক কমান্ডার পরেশ বড়ুয়াকে মৃত্যুদণ্ডের বদলে যাবজ্জীবন দণ্ড দেওয়া হয়েছে।
১০ ট্রাক অস্ত্র চোরাচালান মামলায় মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত আসামিদের ডেথ রেফারেন্স ও আপিলের শুনানি শেষে হাইকোর্ট আজ বুধবার রায় দিয়েছেন।
বিচারপতি মোস্তফা জামান ইসলাম ও বিচারপতি নাসরিন আক্তারের সমন্বয়ে গঠিত বেঞ্চ এ রায় দেন।
খালাস পাওয়া অন্য আসামিরা হলেন—এনএসআইয়ের সাবেক মহাপরিচালক অবসরপ্রাপ্ত মেজর জেনারেল রেজ্জাকুল হায়দার চৌধুরী, রাষ্ট্রায়ত্ত সার কারখানা চিটাগং ইউরিয়া ফার্টিলাইজার লিমিটেডের (সিইউএফএল) সাবেক ব্যবস্থাপনা পরিচালক মহসিন তালুকদার, সিইউএফএলের সাবেক মহাব্যবস্থাপক (প্রশাসন) এ কে এম এনামুল হক, জামায়াতের সাবেক আমির মাওলানা মতিউর রহমান নিজামী (অন্য মামলায় ফাঁসি কার্যকর), সাবেক ভারপ্রাপ্ত শিল্পসচিব নুরুল আমীন, এনএসআইয়ের সাবেক মহাপরিচালক অবসরপ্রাপ্ত ব্রিগেডিয়ার জেনারেল আব্দুর রহিম।
খালাস পাওয়া আসামিদের মধ্যে জামায়াতের সাবেক আমির মাওলানা মতিউর রহমান নিজামী এবং ব্রিগেডিয়ার জেনারেল আব্দুর রহিম মারা যাওয়ায় স্বয়ংক্রিয়ভাবে মামলা থেকে তাঁরা বাদ পড়েছেন।
আর ১০ বছরের সাজাপ্রাপ্তরা হলেন— আকবর হোসেন, লিয়াকত, সাহাবুদ্দিন, হাফিজ, মঈনুদ্দিন, হাজি আব্দুস সোবহান।
২০০৪ সালের ১ এপ্রিল চট্টগ্রামের সিইউএফএল ঘাট থেকে আটক করা হয় ১০ ট্রাকভর্তি অবৈধ অস্ত্রের চালান। এ ঘটনায় কর্ণফুলী থানায় অস্ত্র আইন ও বিশেষ ক্ষমতা আইনে দুটি মামলা হয়। দীর্ঘ বিচারিক প্রক্রিয়া শেষে ২০১৪ সালের ৩০ জানুয়ারি চট্টগ্রাম মহানগর দায়রা জজ আদালত ও বিশেষ ট্রাইব্যুনাল-১ মামলার রায় ঘোষণা করেন।
রায়ে সাবেক শিল্পমন্ত্রী ও জামায়াতে ইসলামীর আমির মতিউর রহমান নিজামী (অন্য মামলায় ফাঁসি কার্যকর), সাবেক স্বরাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রী লুত্ফুজ্জামান বাবর, ভারতের বিচ্ছিন্নতাবাদী সংগঠন উলফার সামরিক কমান্ডার পরেশ বড়ুয়া এবং দুটি গোয়েন্দা সংস্থার ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তাসহ ১৪ জনকে মৃত্যুদণ্ড দেওয়া হয়। এছাড়া, অস্ত্র আইনে করা আরেক মামলায় একই আসামিদের যাবজ্জীবন কারাদণ্ড দেওয়া হয়।
বিচারিক আদালতের রায়ের পর ২০১৪ সালের ৬ ফেব্রুয়ারি মামলার নথিপত্র হাইকোর্টের ডেথ রেফারেন্স শাখায় পাঠানো হয় এবং তা ডেথ রেফারেন্স মামলা হিসেবে নথিভুক্ত হয়। একই সময়ে দণ্ডিত আসামিরা সাজার বিরুদ্ধে হাইকোর্টে আপিল করেন।
১০ ট্রাক অস্ত্র মামলায় সাবেক স্বরাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রী লুৎফুজ্জামান বাবরসহ সাত আসামি খালাস পেয়েছেন। এ ছাড়া উলফার সামরিক কমান্ডার পরেশ বড়ুয়াকে মৃত্যুদণ্ডের বদলে যাবজ্জীবন দণ্ড দেওয়া হয়েছে।
১০ ট্রাক অস্ত্র চোরাচালান মামলায় মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত আসামিদের ডেথ রেফারেন্স ও আপিলের শুনানি শেষে হাইকোর্ট আজ বুধবার রায় দিয়েছেন।
বিচারপতি মোস্তফা জামান ইসলাম ও বিচারপতি নাসরিন আক্তারের সমন্বয়ে গঠিত বেঞ্চ এ রায় দেন।
খালাস পাওয়া অন্য আসামিরা হলেন—এনএসআইয়ের সাবেক মহাপরিচালক অবসরপ্রাপ্ত মেজর জেনারেল রেজ্জাকুল হায়দার চৌধুরী, রাষ্ট্রায়ত্ত সার কারখানা চিটাগং ইউরিয়া ফার্টিলাইজার লিমিটেডের (সিইউএফএল) সাবেক ব্যবস্থাপনা পরিচালক মহসিন তালুকদার, সিইউএফএলের সাবেক মহাব্যবস্থাপক (প্রশাসন) এ কে এম এনামুল হক, জামায়াতের সাবেক আমির মাওলানা মতিউর রহমান নিজামী (অন্য মামলায় ফাঁসি কার্যকর), সাবেক ভারপ্রাপ্ত শিল্পসচিব নুরুল আমীন, এনএসআইয়ের সাবেক মহাপরিচালক অবসরপ্রাপ্ত ব্রিগেডিয়ার জেনারেল আব্দুর রহিম।
খালাস পাওয়া আসামিদের মধ্যে জামায়াতের সাবেক আমির মাওলানা মতিউর রহমান নিজামী এবং ব্রিগেডিয়ার জেনারেল আব্দুর রহিম মারা যাওয়ায় স্বয়ংক্রিয়ভাবে মামলা থেকে তাঁরা বাদ পড়েছেন।
আর ১০ বছরের সাজাপ্রাপ্তরা হলেন— আকবর হোসেন, লিয়াকত, সাহাবুদ্দিন, হাফিজ, মঈনুদ্দিন, হাজি আব্দুস সোবহান।
২০০৪ সালের ১ এপ্রিল চট্টগ্রামের সিইউএফএল ঘাট থেকে আটক করা হয় ১০ ট্রাকভর্তি অবৈধ অস্ত্রের চালান। এ ঘটনায় কর্ণফুলী থানায় অস্ত্র আইন ও বিশেষ ক্ষমতা আইনে দুটি মামলা হয়। দীর্ঘ বিচারিক প্রক্রিয়া শেষে ২০১৪ সালের ৩০ জানুয়ারি চট্টগ্রাম মহানগর দায়রা জজ আদালত ও বিশেষ ট্রাইব্যুনাল-১ মামলার রায় ঘোষণা করেন।
রায়ে সাবেক শিল্পমন্ত্রী ও জামায়াতে ইসলামীর আমির মতিউর রহমান নিজামী (অন্য মামলায় ফাঁসি কার্যকর), সাবেক স্বরাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রী লুত্ফুজ্জামান বাবর, ভারতের বিচ্ছিন্নতাবাদী সংগঠন উলফার সামরিক কমান্ডার পরেশ বড়ুয়া এবং দুটি গোয়েন্দা সংস্থার ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তাসহ ১৪ জনকে মৃত্যুদণ্ড দেওয়া হয়। এছাড়া, অস্ত্র আইনে করা আরেক মামলায় একই আসামিদের যাবজ্জীবন কারাদণ্ড দেওয়া হয়।
বিচারিক আদালতের রায়ের পর ২০১৪ সালের ৬ ফেব্রুয়ারি মামলার নথিপত্র হাইকোর্টের ডেথ রেফারেন্স শাখায় পাঠানো হয় এবং তা ডেথ রেফারেন্স মামলা হিসেবে নথিভুক্ত হয়। একই সময়ে দণ্ডিত আসামিরা সাজার বিরুদ্ধে হাইকোর্টে আপিল করেন।
কায়রো আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে ড. ইউনূসকে স্বাগত জানান মিসরের পাবলিক বিজনেস সেক্টর মন্ত্রী মোহাম্মদ শিমি। পরে মন্ত্রীর সঙ্গে সংক্ষিপ্ত বৈঠক করেন প্রধান উপদেষ্টা।
১ ঘণ্টা আগেমুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা ফারুক ই আজমের সভাপতিত্বে আজ বুধবার মন্ত্রণালয়ের সভাকক্ষে জুলাই গণ–অভ্যুত্থান অধিদপ্তর প্রতিষ্ঠার লক্ষ্যে আন্তমন্ত্রণালয়ের সভা হয়েছে। এ অধিদপ্তর থাকবে মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক মন্ত্রণালয়ের আওতায়।
৩ ঘণ্টা আগেগুমের শিকার হওয়া ইউপিডিএফ নেতা মাইকেল চাকমা এবার সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাসহ অজ্ঞাত ব্যক্তিদের বিরুদ্ধে আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালে অভিযোগ দায়ের করেছেন।
৪ ঘণ্টা আগেরাষ্ট্রীয় ব্যবস্থাপনায় লেবানন থেকে দেশে ফিরেছেন আরও ৯৪ বাংলাদেশি। পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়, প্রবাসী কল্যাণ ও বৈদেশিক কর্মসংস্থান মন্ত্রণালয়, বাংলাদেশ দূতাবাস, লেবাননের বৈরুতে বাংলাদেশ দূতাবাস এবং আন্তর্জাতিক অভিবাসন সংস্থার সহযোগিতায় যুদ্ধবিধ্বস্ত দেশটি থেকে স্বেচ্ছায় দেশে ফিরতে ইচ্ছুক বাংলাদেশিদের...
৫ ঘণ্টা আগে