বাসস, ঢাকা
শেখ হাসিনার শাসনামলে দেশের প্রতিটি প্রতিষ্ঠান ধ্বংস হয়ে গেছে বলে মন্তব্য করেছেন অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস। আজ মঙ্গলবার বাংলাদেশে নিযুক্ত নেদারল্যান্ডসের রাষ্ট্রদূত ইর্মা ভ্যান ডুরেনের সঙ্গে সৌজন্য সাক্ষাতে এ মন্তব্য করেন তিনি। ঢাকায় রাষ্ট্রীয় অতিথি ভবন যমুনায় তার সঙ্গে সাক্ষাতে যান ডাচ রাষ্ট্রদূত।
সাক্ষাতে ডাচ রাষ্ট্রদূত তাঁর দেশের পক্ষ থেকে বাংলাদেশের অন্তর্বর্তী সরকারের প্রতি পূর্ণ সমর্থন ব্যক্ত করে বলেন, নেদারল্যান্ডস কৃষি, সামুদ্রিক সম্পদ, শিল্প, যুব, জ্ঞানভিত্তিক অর্থনীতি, শ্রম, পরিবেশ এবং বন্যা ব্যবস্থাপনাসহ বিভিন্ন ক্ষেত্রে বাংলাদেশের সঙ্গে সম্পর্ক জোরদার করতে আগ্রহী।
ইউনূস ডাচ রাষ্ট্রদূতকে ধন্যবাদ জানিয়ে বলেন, নেদারল্যান্ডসের নেতৃত্ব ও ব্যবসায়ী সম্প্রদায়সহ দেশটির সঙ্গে তাঁর দীর্ঘদিনের ব্যক্তিগত সম্পর্ক রয়েছে। অন্তর্বর্তী সরকারের উচ্চাকাঙ্ক্ষী সংস্কার কর্মসূচির বাস্তবায়নে তিনি নেদারল্যান্ডস সরকারের সহযোগিতা চান।
তিনি আরও বলেন, শেখ হাসিনার একনায়কতান্ত্রিক শাসনামলে দেশের প্রতিটি প্রতিষ্ঠান ধ্বংস হয়ে গেছে।
বাংলাদেশের প্রতিষ্ঠানগুলো নতুন করে গড়ে তোলার ওপর গুরুত্ব আরোপ করে ড. ইউনূস বলেন, বর্তমান সরকার শিক্ষা, অর্থনীতি, শ্রম খাত, নির্বাচন কমিশন, বিচার বিভাগ, বেসামরিক প্রশাসন ও ব্যবসায় পরিবেশ-প্রতিটি ক্ষেত্রে গুরুত্বপূর্ণ সংস্কার কার্যক্রম বাস্তবায়নে প্রতিশ্রুতিবদ্ধ।
ইর্মা ভ্যান ডুরেন উল্লেখ করে বলেন, কৃষি, পানি ও নবায়নযোগ্য জ্বালানিসহ সম্ভাবনাময় বেশ কিছু খাতে আরও বেশি ডাচ বিনিয়োগ নিয়ে আসার জন্য সে দেশের ব্যবসায়ীদের প্রতি অনুরোধ জানাবেন তিনি।
আলোচনায় রোহিঙ্গা সংকটের বিষয়েও আলোচনায় উঠে আসে। এ সময় প্রধান উপদেষ্টা বলেন, কক্সবাজারের আশ্রয় শিবিরগুলোতে বেড়ে ওঠা রোহিঙ্গা শিশুদের শিক্ষা ও প্রশিক্ষণ এমনভাবে দিতে হবে, যেন তাদের ভবিষ্যৎ উজ্জ্বল হয়।
এ সময় প্রধান উপদেষ্টার কার্যালয়ের এসডিজি বিষয়ক মুখ্য সমন্বয়ক (সিনিয়র সচিব) লামিয়া মোরশেদ, পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের মহাপরিচালক কাজী রাসেল পারভেজ, ডাচ উপ-রাষ্ট্রদূত থিজ ওয়ুডস্ট্রা উপস্থিত ছিলেন।
শেখ হাসিনার শাসনামলে দেশের প্রতিটি প্রতিষ্ঠান ধ্বংস হয়ে গেছে বলে মন্তব্য করেছেন অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস। আজ মঙ্গলবার বাংলাদেশে নিযুক্ত নেদারল্যান্ডসের রাষ্ট্রদূত ইর্মা ভ্যান ডুরেনের সঙ্গে সৌজন্য সাক্ষাতে এ মন্তব্য করেন তিনি। ঢাকায় রাষ্ট্রীয় অতিথি ভবন যমুনায় তার সঙ্গে সাক্ষাতে যান ডাচ রাষ্ট্রদূত।
সাক্ষাতে ডাচ রাষ্ট্রদূত তাঁর দেশের পক্ষ থেকে বাংলাদেশের অন্তর্বর্তী সরকারের প্রতি পূর্ণ সমর্থন ব্যক্ত করে বলেন, নেদারল্যান্ডস কৃষি, সামুদ্রিক সম্পদ, শিল্প, যুব, জ্ঞানভিত্তিক অর্থনীতি, শ্রম, পরিবেশ এবং বন্যা ব্যবস্থাপনাসহ বিভিন্ন ক্ষেত্রে বাংলাদেশের সঙ্গে সম্পর্ক জোরদার করতে আগ্রহী।
ইউনূস ডাচ রাষ্ট্রদূতকে ধন্যবাদ জানিয়ে বলেন, নেদারল্যান্ডসের নেতৃত্ব ও ব্যবসায়ী সম্প্রদায়সহ দেশটির সঙ্গে তাঁর দীর্ঘদিনের ব্যক্তিগত সম্পর্ক রয়েছে। অন্তর্বর্তী সরকারের উচ্চাকাঙ্ক্ষী সংস্কার কর্মসূচির বাস্তবায়নে তিনি নেদারল্যান্ডস সরকারের সহযোগিতা চান।
তিনি আরও বলেন, শেখ হাসিনার একনায়কতান্ত্রিক শাসনামলে দেশের প্রতিটি প্রতিষ্ঠান ধ্বংস হয়ে গেছে।
বাংলাদেশের প্রতিষ্ঠানগুলো নতুন করে গড়ে তোলার ওপর গুরুত্ব আরোপ করে ড. ইউনূস বলেন, বর্তমান সরকার শিক্ষা, অর্থনীতি, শ্রম খাত, নির্বাচন কমিশন, বিচার বিভাগ, বেসামরিক প্রশাসন ও ব্যবসায় পরিবেশ-প্রতিটি ক্ষেত্রে গুরুত্বপূর্ণ সংস্কার কার্যক্রম বাস্তবায়নে প্রতিশ্রুতিবদ্ধ।
ইর্মা ভ্যান ডুরেন উল্লেখ করে বলেন, কৃষি, পানি ও নবায়নযোগ্য জ্বালানিসহ সম্ভাবনাময় বেশ কিছু খাতে আরও বেশি ডাচ বিনিয়োগ নিয়ে আসার জন্য সে দেশের ব্যবসায়ীদের প্রতি অনুরোধ জানাবেন তিনি।
আলোচনায় রোহিঙ্গা সংকটের বিষয়েও আলোচনায় উঠে আসে। এ সময় প্রধান উপদেষ্টা বলেন, কক্সবাজারের আশ্রয় শিবিরগুলোতে বেড়ে ওঠা রোহিঙ্গা শিশুদের শিক্ষা ও প্রশিক্ষণ এমনভাবে দিতে হবে, যেন তাদের ভবিষ্যৎ উজ্জ্বল হয়।
এ সময় প্রধান উপদেষ্টার কার্যালয়ের এসডিজি বিষয়ক মুখ্য সমন্বয়ক (সিনিয়র সচিব) লামিয়া মোরশেদ, পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের মহাপরিচালক কাজী রাসেল পারভেজ, ডাচ উপ-রাষ্ট্রদূত থিজ ওয়ুডস্ট্রা উপস্থিত ছিলেন।
হজরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে পৌঁছানোর পর তাঁদের অভ্যর্থনা জানান পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়, প্রবাসী কল্যাণ ও বৈদেশিক কর্মসংস্থান মন্ত্রণালয়, এবং আইওএমের কর্মকর্তারা। এ সময় পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের পরিচালক মোস্তফা জামিল খান ফেরত আসা বাংলাদেশিদের সঙ্গে কথা বলেন এবং তাঁদের অবস্থা সম্পর্কে খোঁজখবর নেন।
৩ ঘণ্টা আগেজাতীয় সংসদ নির্বাচন অনুষ্ঠানের জন্য তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থা পুনর্বহাল, সংরক্ষিত নারী আসনে সরাসরি ভোট গ্রহণ, প্রবাসীদের ভোট দেওয়ার সুযোগসহ বিভিন্ন সুপারিশ করেছেন সংবাদপত্রের সম্পাদকেরা। গতকাল বৃহস্পতিবার নির্বাচন ব্যবস্থা সংস্কার কমিশনের সঙ্গে বৈঠকে নিজেদের মতামত তুলে ধরেন তাঁরা।
৩ ঘণ্টা আগেপরিবর্তিত প্রেক্ষাপটে জন-আকাঙ্ক্ষা পূরণে অবাধ, সুষ্ঠু, নিরপেক্ষ ও অংশগ্রহণমূলক নির্বাচন অনুষ্ঠান এখন সময়ের দাবি। বিএনপিসহ অধিকাংশ রাজনৈতিক দলের চাওয়া দ্রুত নির্বাচন। এ অবস্থায় নতুন নির্বাচন কমিশন (ইসি) গঠনকে ‘ইতিবাচক’ হিসেবে দেখছেন দলগুলোর নেতারা। তাঁরা বলেছেন, নির্বাচন অনুষ্ঠানে কার্যকর পদক্ষেপ নিয়
৩ ঘণ্টা আগেনির্বাচন কমিশনে আড়াই মাসের শূন্যতা কাটল অবশেষে। গতকাল বৃহস্পতিবার অবসরপ্রাপ্ত সচিব এ এম এম নাসির উদ্দীনের নেতৃত্বে নতুন নির্বাচন কমিশন গঠন করেছেন রাষ্ট্রপতি মো. সাহাবুদ্দিন। মন্ত্রিপরিষদ বিভাগ প্রধান নির্বাচন কমিশনার (সিইসি) এবং চারজন নির্বাচন কমিশনার নিয়োগ দিয়ে প্রজ্ঞাপন জারি করেছে।
৪ ঘণ্টা আগে