নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
ভোলার ইলশা গ্রামে দেশের আরেকটি নতুন গ্যাসক্ষেত্র ইলিশা-১ পাওয়ার কথা আনুষ্ঠানিকভাবে ঘোষণা দেওয়া হয়েছে। বিদ্যুৎ, জ্বালানি ও খনিজ সম্পদ প্রতিমন্ত্রী নসরুল হামিদ আজ সোমবার রাজধানীর বারিধারায় নিজ বাসভবনে এই ঘোষণা দেন।
ইলিশা-১ বাংলাদেশের ২৯তম গ্যাসক্ষেত্র হবে বলে প্রতিমন্ত্রী নসরুল হামিদ জানান। নতুন আবিষ্কৃত এই গ্যাসক্ষেত্রসহ চর জেলা ভোলায় এ নিয়ে তিনটি গ্যাসক্ষেত্র আবিষ্কৃত হলো। অন্য দুটি গ্যাসক্ষেত্র হলো শাহবাজপুর ও ভোলার নর্থ গ্যাসক্ষেত্র।
এর আগে রাষ্ট্রায়ত্ত বাংলাদেশ পেট্রোলিয়াম এক্সপ্লোরেশন অ্যান্ড প্রোডাকশন কোম্পানি (বাপেক্স) গত মাসে জানিয়েছিল ভোলার ইলিশা উপজেলায় গ্যাসের সন্ধান পাওয়া গিয়েছে। তখন ইলিশা-১ কূপের প্রথম স্তরের খননকাজের পর বাপেক্স এই ঘোষণা দিয়েছিল। বাপেক্স তখন আরও জানায় দ্বিতীয় ও তৃতীয় স্তরে খননের পর গ্যাসের প্রকৃত মজুত সম্বন্ধে ধারণা পাওয়ার পর আনুষ্ঠানিকভাবে ঘোষণা করা হবে।
নতুন গ্যাসক্ষেত্র পাওয়ার সংবাদ এমন সময় এল যখন বাংলাদেশ তীব্র গ্যাসসংকটে আছে। গ্যাসসংকটের কারণে বিদ্যুৎ উৎপাদন বিঘ্নিত হওয়ায় দেশব্যাপী লোডশেডিং, আবাসিক ও শিল্পে গ্যাসসংকট তীব্র আকার ধারণ করেছে।
প্রতিমন্ত্রী নসরুল হামিদ এই আবিষ্কৃত নতুন গ্যাসক্ষেত্রে প্রায় ২০০ বিলিয়ন ঘন ফুট গ্যাস মজুত আছে বলে জানিয়েছেন। তিনি জানান, এই পরিমাণ গ্যাস যদি মজুত থাকে, বর্তমানে তা বাজারমূল্যে বাংলাদেশি মুদ্রায় ৬ হাজার ৫০০ কোটি টাকা। আমদানি করা এলএনজির দামের সঙ্গে বিবেচনা করলে এই গ্যাসের দাম দাঁড়াবে ২৬ হাজার কোটি টাকা।
নসরুল হামিদ বলেন, ‘ভোলার গ্যাস জাতীয় গ্রিডে যুক্ত করার ব্যাপারে পাইপলাইন স্থাপনের সম্ভাব্যতা যাচাইয়ের কাজ চলছে। আশা করা যায় দুই বছরের মধ্যে পাইপলাইন স্থাপন সম্পন্ন করতে পারব।’
সংশ্লিষ্টরা জানিয়েছেন, ভোলায় এই গ্যাস আবিষ্কৃত হলেও শিগগিরই জাতীয় গ্রিডে যোগ হচ্ছে না। প্রতিমন্ত্রী নসরুল হামিদ জানিয়েছেন, কমপক্ষে তিন বছর লাগবে ভোলার গ্যাস জাতীয় গ্রিডে যুক্ত হতে।
ভোলায় নতুন এই গ্যাসক্ষেত্র প্রাপ্তিকে আনন্দের সংবাদ উল্লেখ করে নসরুল হামিদ বলেন, ‘এটা আমাদের সৌভাগ্য যে ভোলায় আমরা প্রায় ১০ টিসিএফ গ্যাস পেয়েছি। ইলিশা-১ গ্যাসক্ষেত্র থেকে আগামী ২৬-৩০ বছর পর্যন্ত গ্যাস পাওয়া যাবে।’
ভোলায় নতুন গ্যাসক্ষেত্র আবিষ্কার হলেও জাতীয় গ্রিডের সঙ্গে যুক্ত না থাকায় এই গ্যাস অলস পড়ে আছে। দেশে চলমান গ্যাসসংকটে ভোলার গ্যাস সিএনজি করে এনে শিল্প কলকারখানায় সরবরাহ করার সরকারি পদক্ষেপের কথা বারবার বলা হলেও এ ব্যাপারে এখনো দৃশ্যমান কোনো পদক্ষেপ দেখা যায়নি। জ্বালানি বিশেষজ্ঞদের অভিমত, ভোলায় আবিষ্কৃত গ্যাস শিগগিরই জাতীয় গ্রিডে আনার জন্য প্রয়োজনীয় ইনফ্রাস্ট্রাকচার ডেভেলপ করা না গেলে এই গ্যাসক্ষেত্র আবিষ্কার তেমন কোনো কাজে আসবে না।
জাতীয় গ্রিডে ভোলার গ্যাস যুক্ত করার ব্যাপারে জানতে চাইলে নসরুল হামিদ বলেন, ‘ভোলার গ্যাস জাতীয় গ্রিডে যুক্ত করার ব্যাপারে পাইপলাইন স্থাপনের সম্ভাব্যতা যাচাইয়ের কাজ চলছে। আশা করা যায় দুই বছরের মধ্যে পাইপলাইন স্থাপন সম্পন্ন করতে পারব।’
ভোলার ইলশা গ্রামে দেশের আরেকটি নতুন গ্যাসক্ষেত্র ইলিশা-১ পাওয়ার কথা আনুষ্ঠানিকভাবে ঘোষণা দেওয়া হয়েছে। বিদ্যুৎ, জ্বালানি ও খনিজ সম্পদ প্রতিমন্ত্রী নসরুল হামিদ আজ সোমবার রাজধানীর বারিধারায় নিজ বাসভবনে এই ঘোষণা দেন।
ইলিশা-১ বাংলাদেশের ২৯তম গ্যাসক্ষেত্র হবে বলে প্রতিমন্ত্রী নসরুল হামিদ জানান। নতুন আবিষ্কৃত এই গ্যাসক্ষেত্রসহ চর জেলা ভোলায় এ নিয়ে তিনটি গ্যাসক্ষেত্র আবিষ্কৃত হলো। অন্য দুটি গ্যাসক্ষেত্র হলো শাহবাজপুর ও ভোলার নর্থ গ্যাসক্ষেত্র।
এর আগে রাষ্ট্রায়ত্ত বাংলাদেশ পেট্রোলিয়াম এক্সপ্লোরেশন অ্যান্ড প্রোডাকশন কোম্পানি (বাপেক্স) গত মাসে জানিয়েছিল ভোলার ইলিশা উপজেলায় গ্যাসের সন্ধান পাওয়া গিয়েছে। তখন ইলিশা-১ কূপের প্রথম স্তরের খননকাজের পর বাপেক্স এই ঘোষণা দিয়েছিল। বাপেক্স তখন আরও জানায় দ্বিতীয় ও তৃতীয় স্তরে খননের পর গ্যাসের প্রকৃত মজুত সম্বন্ধে ধারণা পাওয়ার পর আনুষ্ঠানিকভাবে ঘোষণা করা হবে।
নতুন গ্যাসক্ষেত্র পাওয়ার সংবাদ এমন সময় এল যখন বাংলাদেশ তীব্র গ্যাসসংকটে আছে। গ্যাসসংকটের কারণে বিদ্যুৎ উৎপাদন বিঘ্নিত হওয়ায় দেশব্যাপী লোডশেডিং, আবাসিক ও শিল্পে গ্যাসসংকট তীব্র আকার ধারণ করেছে।
প্রতিমন্ত্রী নসরুল হামিদ এই আবিষ্কৃত নতুন গ্যাসক্ষেত্রে প্রায় ২০০ বিলিয়ন ঘন ফুট গ্যাস মজুত আছে বলে জানিয়েছেন। তিনি জানান, এই পরিমাণ গ্যাস যদি মজুত থাকে, বর্তমানে তা বাজারমূল্যে বাংলাদেশি মুদ্রায় ৬ হাজার ৫০০ কোটি টাকা। আমদানি করা এলএনজির দামের সঙ্গে বিবেচনা করলে এই গ্যাসের দাম দাঁড়াবে ২৬ হাজার কোটি টাকা।
নসরুল হামিদ বলেন, ‘ভোলার গ্যাস জাতীয় গ্রিডে যুক্ত করার ব্যাপারে পাইপলাইন স্থাপনের সম্ভাব্যতা যাচাইয়ের কাজ চলছে। আশা করা যায় দুই বছরের মধ্যে পাইপলাইন স্থাপন সম্পন্ন করতে পারব।’
সংশ্লিষ্টরা জানিয়েছেন, ভোলায় এই গ্যাস আবিষ্কৃত হলেও শিগগিরই জাতীয় গ্রিডে যোগ হচ্ছে না। প্রতিমন্ত্রী নসরুল হামিদ জানিয়েছেন, কমপক্ষে তিন বছর লাগবে ভোলার গ্যাস জাতীয় গ্রিডে যুক্ত হতে।
ভোলায় নতুন এই গ্যাসক্ষেত্র প্রাপ্তিকে আনন্দের সংবাদ উল্লেখ করে নসরুল হামিদ বলেন, ‘এটা আমাদের সৌভাগ্য যে ভোলায় আমরা প্রায় ১০ টিসিএফ গ্যাস পেয়েছি। ইলিশা-১ গ্যাসক্ষেত্র থেকে আগামী ২৬-৩০ বছর পর্যন্ত গ্যাস পাওয়া যাবে।’
ভোলায় নতুন গ্যাসক্ষেত্র আবিষ্কার হলেও জাতীয় গ্রিডের সঙ্গে যুক্ত না থাকায় এই গ্যাস অলস পড়ে আছে। দেশে চলমান গ্যাসসংকটে ভোলার গ্যাস সিএনজি করে এনে শিল্প কলকারখানায় সরবরাহ করার সরকারি পদক্ষেপের কথা বারবার বলা হলেও এ ব্যাপারে এখনো দৃশ্যমান কোনো পদক্ষেপ দেখা যায়নি। জ্বালানি বিশেষজ্ঞদের অভিমত, ভোলায় আবিষ্কৃত গ্যাস শিগগিরই জাতীয় গ্রিডে আনার জন্য প্রয়োজনীয় ইনফ্রাস্ট্রাকচার ডেভেলপ করা না গেলে এই গ্যাসক্ষেত্র আবিষ্কার তেমন কোনো কাজে আসবে না।
জাতীয় গ্রিডে ভোলার গ্যাস যুক্ত করার ব্যাপারে জানতে চাইলে নসরুল হামিদ বলেন, ‘ভোলার গ্যাস জাতীয় গ্রিডে যুক্ত করার ব্যাপারে পাইপলাইন স্থাপনের সম্ভাব্যতা যাচাইয়ের কাজ চলছে। আশা করা যায় দুই বছরের মধ্যে পাইপলাইন স্থাপন সম্পন্ন করতে পারব।’
ডেঙ্গুতে এক দিনে আরও ১০ জনের মৃত্যু হয়েছে। একই সময় আক্রান্ত হয়ে হাসপাতালে ভর্তি হয়েছে ৮৮৬ জন। আজ শনিবার স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের হেলথ ইমার্জেন্সি অপারেশন সেন্টার ও কন্ট্রোল রুম থেকে পাঠানো বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়।
৩ মিনিট আগেঅন্তর্বর্তী সরকারের অর্থ উপদেষ্টা ড. সালেহ উদ্দিন আহমেদ বলেছেন, ভারতের সঙ্গে বাংলাদেশের যে অভিন্ন নদীগুলো রয়েছে সেগুলোর পানির ন্যায্য হিস্যা বাংলাদেশকে দিতে ভারত বাধ্য। পানি না দেওয়ার কোনো যুক্তি নেই। পানির ন্যায্য হিস্যা আদায় করতে ভারতকে রাজনৈতিক, সামাজিকভাবে চাপ দিতে হবে।
১ ঘণ্টা আগেমিয়ানমারের রোহিঙ্গা সম্প্রদায়ের মানুষদের মধ্যে বিভক্তি, কার্যকর নেতৃত্বের অভাব ও রাখাইনে নিবর্তনমূলক তৎপরতার বিরুদ্ধে প্রতিরোধ গড়ে না ওঠা তাঁদের প্রত্যাবাসনের ক্ষেত্রে অন্যতম বাধা। এমনটাই মনে করেন অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের প্রধান উপদেষ্টার বিশেষ সহকারী আবদুল হাফিজ।
৩ ঘণ্টা আগেসরকারি পর্যায়ে সামাজিক সুরক্ষা কার্যক্রমের বরাদ্দ করা বাজেটের খুব কমই পায় দরিদ্ররা। বিধবা ও স্বামী নিগৃহীতা নারী, বয়স্ক ব্যক্তি, প্রতিবন্ধী, চা শ্রমিক, হিজড়া, বেদে ও ক্ষুদ্র গোষ্ঠীর মানুষ যে নগদ অর্থ পায়, তার পরিমাণ খুবই সামান্য। দেখা গেছে, সামাজিক সুরক্ষা কার্যক্রমের বাজেটের অর্ধেক বা তারও বেশি সুব
৪ ঘণ্টা আগে