কূটনৈতিক প্রতিবেদক, ঢাকা
বর্তমান সরকার ও বাংলাদেশের বিরুদ্ধে ২০১৫ থেকে ২০২০ সাল পর্যন্ত যুক্তরাষ্ট্রে লবিস্ট নিয়োগ করে বিএনপি। এই লবিস্টের পেছনে তারা খরচ করেছে প্রায় ৩৭ লাখ ৫০ হাজার ডলার। আর প্রায় একই সময় থেকে ২০২১ সালের মার্চ মাস পর্যন্ত বাংলাদেশ সরকার জনসংযোগের উদ্দেশ্যে যুক্তরাষ্ট্রের একটি লবিস্ট প্রতিষ্ঠানকে দিয়েছে প্রায় ১৮ লাখ ডলার।
আজ মঙ্গলবার বিকেলে পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের সভাকক্ষে সাংবাদিকদের ব্রিফিংকালে এসব তথ্য দেন পররাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রী এম শাহরিয়ার আলম।
আন্তর্জাতিক লবি ব্যবহার করে বিএনপি-জামায়াত বাংলাদেশের বিরুদ্ধে অপপ্রচার চালাচ্ছে অভিযোগ করে পররাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রী বলেন, ‘এখন পর্যন্ত যতটুকু জানা গেছে তার মধ্যে বিএনপি-জামায়াত ৮টি চুক্তির মাধ্যমে যুক্তরাষ্ট্রে লবিস্ট নিয়োগ করে। বিএনপির ৩টি চুক্তি পাওয়া গিয়েছে। এর মাধ্যমে বিএনপি পায় ৩৭ লাখ ৫০ হাজার ডলার খরচ করেছে। এ সব তথ্য যুক্তরাষ্ট্রের (বিচার বিভাগের) ওয়েবসাইটে পরিষ্কারভাবে দেওয়া আছে।’ তবে এর বাইরেও লবিস্ট নিয়োগে বিএনপি-জামায়াতের আরও অর্থ খরচের ধারণা করছেন প্রতিমন্ত্রী।
ব্যবস্থা নিতে বাংলাদেশ ব্যাংক ও যুক্তরাষ্ট্রকে কোনো চিঠি দেওয়া হবে কি না, জানতে চাইলে শাহরিয়ার আলম বলেন, ‘পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় বাংলাদেশ ব্যাংকে নথিগুলো পাঠাবে। বিএনপি এ অর্থ পরিশোধে বাংলাদেশ ব্যাংকের অনুমোদন নিয়েছে কি না, তা খতিয়ে দেখা হবে। অনুমোদন না নিয়ে থাকলে প্রচলিত আইন অনুযায়ী ব্যবস্থা নেওয়া হবে। আর যুক্তরাষ্ট্র সরকারকেও জানানো হবে। আরও কিছু নথি জোগাড় করে এটি করা হবে। মূলত যুক্তরাষ্ট্রকে বিএনপির অর্থের উৎস খতিয়ে দেখতে বলব।’
লবিস্ট নিয়োগের মাধ্যমে বাংলাদেশের বিরুদ্ধে কী ধরনের অবস্থান নেওয়া হয়েছে, জানতে চাইলে পররাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রী বলেন, ‘একাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনকে সামনে রেখে বিএনপি ও যুক্তরাষ্ট্রের রাজনীতিবিদদের সঙ্গে সংলাপ, সেই সঙ্গে যুদ্ধাপরাধীর বিচার ও মানবাধিকার সংলাপ করতে লবিস্ট প্রতিষ্ঠানকে অর্থ দেওয়া হয়েছে। আরেক জায়গায় রয়েছে বাংলাদেশের ওপর যুক্তরাষ্ট্রের চাপ বাড়ানো। আর আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালের বিরুদ্ধে মার্কিন কংগ্রেসে বিল আনানো নিয়ে লবিস্ট নিয়োগ করা হয়, এগুলো ছিল জামায়াতে ইসলামীর চুক্তির অংশ। ২০১৯ সালে বিএনপির মহাসচিব অনেকগুলো চিঠি যুক্তরাষ্ট্রের বিভিন্ন দপ্তরে দিয়েছেন, যেখানে বাংলাদেশকে মার্কিন সাহায্য সহযোগিতা বন্ধ করার মতো কথা বলা হয়েছে।’
বাংলাদেশের বিরুদ্ধে অপপ্রচার বন্ধে ২০১৫ সালে পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় একটি মার্কিন প্রতিষ্ঠানের সঙ্গে চুক্তিবদ্ধ হয়। তবে এটিকে লবিস্ট নিয়োগ বলে মানতে নারাজ পররাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রী। তিনি বলেন, ‘পিআর বা জনসংযোগের উদ্দেশ্যে মার্কিন প্রতিষ্ঠানের সঙ্গে চুক্তি হয়। আন্তর্জাতিক গণমাধ্যমে বাংলাদেশ নিয়ে কোনো নেতিবাচক খবর প্রকাশিত হলে তার প্রতিবাদ অথবা তার বিরুদ্ধে আরেকটি লেখা যায়, তার জন্য এ প্রতিষ্ঠানটি নিয়োগ করা হয়েছে। পাশাপাশি রোহিঙ্গা, এসডিজি অর্জন, মধ্যম আয়ের দেশ, নারীর ক্ষমতায়ন, জলবায়ু পরিবর্তনসহ অন্য অর্জনগুলো নিয়ে লেখা ছাপাতে এ প্রতিষ্ঠানকে নিয়োগ করা হয়।’
প্রতিমন্ত্রী শাহরিয়ার বলেন, ‘এ প্রতিষ্ঠানকে বিএনপির মিডিয়া লবিস্ট বলে অপপ্রচার চালাচ্ছে। আওয়ামী লীগ সরকার টানা তিন মেয়াদে কোনো লবিস্ট নিয়োগ করেনি।’
উল্লেখ্য বিজিআর গভর্নমেন্ট অ্যাফেয়ার্স এলএলসি নামক একটি মার্কিন লবিস্ট প্রতিষ্ঠানকে নিয়োগ দিয়েছে বাংলাদেশ সরকার। হিউম্যান রাইটস ওয়াচের (এইচআরডব্লিউ) প্রতিবেদন নিয়ে ২০২১ সালের আগস্টের মাঝামাঝি যুক্তরাষ্ট্রে বাংলাদেশ দূতাবাস থেকে বিজিআরকে চিঠি দেওয়া হয়। চিঠিতে এইচআরডব্লিউকে চাপ দেওয়ার জন্য বলা হয়।
বিজিআর কি লবিস্ট প্রতিষ্ঠান নয়? এ প্রশ্নে শাহরিয়ার আলম বলেন, ‘বিজিআর তদবির ও জনসংযোগসহ বিভিন্ন সেবা দিয়ে থাকে। আমরা তাদের সঙ্গে শুধু জনসংযোগের জন্য চুক্তি করেছি। তাদের সঙ্গে তদবির সেবার জন্য কোনো চুক্তি হয়নি।’ ২০১৫ সালের শেষ নাগাদ থেকে ২০২২ মার্চ পর্যন্ত প্রতিষ্ঠানটিকে প্রতি মাসে ২৫ হাজার ডলার করে দেওয়ার চুক্তি হয়েছে বলেও জানান শাহরিয়ার আলম।
বিদেশে লবিস্ট রাজনীতিতে আওয়ামী লীগ বিএনপির কাছে হেরে গেল কি না? এমন প্রশ্নে পররাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রী বলেন, ‘বাংলাদেশের নিরীহ কূটনীতি, কালো টাকা ব্যবহার করে লবিস্টের কাছে হেরে যাওয়া বলে মনে করি না। এখানে অনেক ভুল বোঝাবুঝি রয়েছে। আমরা যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে কাজ করছি।’ র্যাব ইস্যুতে লবিস্ট নিয়োগ নিয়ে প্রশ্ন করলে বলেন, ‘র্যাবের ইস্যুতে যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে সরাসরি যুক্ত হয়ে আমরা ফলাফল আনতে পারব।’
বর্তমান সরকার ও বাংলাদেশের বিরুদ্ধে ২০১৫ থেকে ২০২০ সাল পর্যন্ত যুক্তরাষ্ট্রে লবিস্ট নিয়োগ করে বিএনপি। এই লবিস্টের পেছনে তারা খরচ করেছে প্রায় ৩৭ লাখ ৫০ হাজার ডলার। আর প্রায় একই সময় থেকে ২০২১ সালের মার্চ মাস পর্যন্ত বাংলাদেশ সরকার জনসংযোগের উদ্দেশ্যে যুক্তরাষ্ট্রের একটি লবিস্ট প্রতিষ্ঠানকে দিয়েছে প্রায় ১৮ লাখ ডলার।
আজ মঙ্গলবার বিকেলে পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের সভাকক্ষে সাংবাদিকদের ব্রিফিংকালে এসব তথ্য দেন পররাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রী এম শাহরিয়ার আলম।
আন্তর্জাতিক লবি ব্যবহার করে বিএনপি-জামায়াত বাংলাদেশের বিরুদ্ধে অপপ্রচার চালাচ্ছে অভিযোগ করে পররাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রী বলেন, ‘এখন পর্যন্ত যতটুকু জানা গেছে তার মধ্যে বিএনপি-জামায়াত ৮টি চুক্তির মাধ্যমে যুক্তরাষ্ট্রে লবিস্ট নিয়োগ করে। বিএনপির ৩টি চুক্তি পাওয়া গিয়েছে। এর মাধ্যমে বিএনপি পায় ৩৭ লাখ ৫০ হাজার ডলার খরচ করেছে। এ সব তথ্য যুক্তরাষ্ট্রের (বিচার বিভাগের) ওয়েবসাইটে পরিষ্কারভাবে দেওয়া আছে।’ তবে এর বাইরেও লবিস্ট নিয়োগে বিএনপি-জামায়াতের আরও অর্থ খরচের ধারণা করছেন প্রতিমন্ত্রী।
ব্যবস্থা নিতে বাংলাদেশ ব্যাংক ও যুক্তরাষ্ট্রকে কোনো চিঠি দেওয়া হবে কি না, জানতে চাইলে শাহরিয়ার আলম বলেন, ‘পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় বাংলাদেশ ব্যাংকে নথিগুলো পাঠাবে। বিএনপি এ অর্থ পরিশোধে বাংলাদেশ ব্যাংকের অনুমোদন নিয়েছে কি না, তা খতিয়ে দেখা হবে। অনুমোদন না নিয়ে থাকলে প্রচলিত আইন অনুযায়ী ব্যবস্থা নেওয়া হবে। আর যুক্তরাষ্ট্র সরকারকেও জানানো হবে। আরও কিছু নথি জোগাড় করে এটি করা হবে। মূলত যুক্তরাষ্ট্রকে বিএনপির অর্থের উৎস খতিয়ে দেখতে বলব।’
লবিস্ট নিয়োগের মাধ্যমে বাংলাদেশের বিরুদ্ধে কী ধরনের অবস্থান নেওয়া হয়েছে, জানতে চাইলে পররাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রী বলেন, ‘একাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনকে সামনে রেখে বিএনপি ও যুক্তরাষ্ট্রের রাজনীতিবিদদের সঙ্গে সংলাপ, সেই সঙ্গে যুদ্ধাপরাধীর বিচার ও মানবাধিকার সংলাপ করতে লবিস্ট প্রতিষ্ঠানকে অর্থ দেওয়া হয়েছে। আরেক জায়গায় রয়েছে বাংলাদেশের ওপর যুক্তরাষ্ট্রের চাপ বাড়ানো। আর আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালের বিরুদ্ধে মার্কিন কংগ্রেসে বিল আনানো নিয়ে লবিস্ট নিয়োগ করা হয়, এগুলো ছিল জামায়াতে ইসলামীর চুক্তির অংশ। ২০১৯ সালে বিএনপির মহাসচিব অনেকগুলো চিঠি যুক্তরাষ্ট্রের বিভিন্ন দপ্তরে দিয়েছেন, যেখানে বাংলাদেশকে মার্কিন সাহায্য সহযোগিতা বন্ধ করার মতো কথা বলা হয়েছে।’
বাংলাদেশের বিরুদ্ধে অপপ্রচার বন্ধে ২০১৫ সালে পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় একটি মার্কিন প্রতিষ্ঠানের সঙ্গে চুক্তিবদ্ধ হয়। তবে এটিকে লবিস্ট নিয়োগ বলে মানতে নারাজ পররাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রী। তিনি বলেন, ‘পিআর বা জনসংযোগের উদ্দেশ্যে মার্কিন প্রতিষ্ঠানের সঙ্গে চুক্তি হয়। আন্তর্জাতিক গণমাধ্যমে বাংলাদেশ নিয়ে কোনো নেতিবাচক খবর প্রকাশিত হলে তার প্রতিবাদ অথবা তার বিরুদ্ধে আরেকটি লেখা যায়, তার জন্য এ প্রতিষ্ঠানটি নিয়োগ করা হয়েছে। পাশাপাশি রোহিঙ্গা, এসডিজি অর্জন, মধ্যম আয়ের দেশ, নারীর ক্ষমতায়ন, জলবায়ু পরিবর্তনসহ অন্য অর্জনগুলো নিয়ে লেখা ছাপাতে এ প্রতিষ্ঠানকে নিয়োগ করা হয়।’
প্রতিমন্ত্রী শাহরিয়ার বলেন, ‘এ প্রতিষ্ঠানকে বিএনপির মিডিয়া লবিস্ট বলে অপপ্রচার চালাচ্ছে। আওয়ামী লীগ সরকার টানা তিন মেয়াদে কোনো লবিস্ট নিয়োগ করেনি।’
উল্লেখ্য বিজিআর গভর্নমেন্ট অ্যাফেয়ার্স এলএলসি নামক একটি মার্কিন লবিস্ট প্রতিষ্ঠানকে নিয়োগ দিয়েছে বাংলাদেশ সরকার। হিউম্যান রাইটস ওয়াচের (এইচআরডব্লিউ) প্রতিবেদন নিয়ে ২০২১ সালের আগস্টের মাঝামাঝি যুক্তরাষ্ট্রে বাংলাদেশ দূতাবাস থেকে বিজিআরকে চিঠি দেওয়া হয়। চিঠিতে এইচআরডব্লিউকে চাপ দেওয়ার জন্য বলা হয়।
বিজিআর কি লবিস্ট প্রতিষ্ঠান নয়? এ প্রশ্নে শাহরিয়ার আলম বলেন, ‘বিজিআর তদবির ও জনসংযোগসহ বিভিন্ন সেবা দিয়ে থাকে। আমরা তাদের সঙ্গে শুধু জনসংযোগের জন্য চুক্তি করেছি। তাদের সঙ্গে তদবির সেবার জন্য কোনো চুক্তি হয়নি।’ ২০১৫ সালের শেষ নাগাদ থেকে ২০২২ মার্চ পর্যন্ত প্রতিষ্ঠানটিকে প্রতি মাসে ২৫ হাজার ডলার করে দেওয়ার চুক্তি হয়েছে বলেও জানান শাহরিয়ার আলম।
বিদেশে লবিস্ট রাজনীতিতে আওয়ামী লীগ বিএনপির কাছে হেরে গেল কি না? এমন প্রশ্নে পররাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রী বলেন, ‘বাংলাদেশের নিরীহ কূটনীতি, কালো টাকা ব্যবহার করে লবিস্টের কাছে হেরে যাওয়া বলে মনে করি না। এখানে অনেক ভুল বোঝাবুঝি রয়েছে। আমরা যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে কাজ করছি।’ র্যাব ইস্যুতে লবিস্ট নিয়োগ নিয়ে প্রশ্ন করলে বলেন, ‘র্যাবের ইস্যুতে যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে সরাসরি যুক্ত হয়ে আমরা ফলাফল আনতে পারব।’
মুক্তিযুদ্ধের সময় সংঘটিত মানবতাবিরোধী অপরাধের অভিযোগে যেসব মামলা চলছিল, তা সংশোধিত আইনেও চলবে বলে জানিয়েছেন প্রসিকিউটর গাজী এম এইচ তামিম। আজ সোমবার প্রসিকিউশন কার্যালয়ে সংবাদ সম্মেলনে এ কথা জানান তিনি। আন্তর্জাতিক অপরাধ (ট্রাইব্যুনাল) (সংশোধন) অধ্যাদেশ, ২০২৪’ -এর সংশোধনী তুলে ধরতেই সংবাদ সম্মেলনের আ
১৪ ঘণ্টা আগেজুলাই শহীদ স্মৃতি ফাউন্ডেশন সম্পাদক ও বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের সাবেক সমন্বয়ক সারজিস আলমসহ আরও ৪৫ জনকে জাতীয় নাগরিক কমিটির কেন্দ্রীয় সদস্য হিসেবে অন্তর্ভুক্ত করা হয়েছে
১৪ ঘণ্টা আগেঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে (ঢাবি) দ্বিতীয়বার ভর্তি পরীক্ষার সুযোগ চেয়ে করা রিট খারিজ করে দিয়েছেন হাইকোর্ট। আজ সোমবার বিচারপতি ফাতেমা নজীব ও বিচারপতি শিকদার মাহমুদুর রাজীর বেঞ্চ রিটটি উত্থাপিত হয়নি মর্মে খারিজ করে দেওয়া হয়
১৭ ঘণ্টা আগেসংস্কারের অংশ হিসেবে গণমাধ্যমে সাংবাদিকদের ক্ষমতায়ন ও গণতন্ত্রায়ণের পথ খোঁজা হচ্ছে বলে মন্তব্য করেছেন প্রেস ইনস্টিটিউট বাংলাদেশের (পিআইবি) মহাপরিচালক ফারুক ওয়াসিফ।
১৮ ঘণ্টা আগে