নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
আসন্ন জাতীয় দ্বাদশ সংসদ নির্বাচনের দিন ঘিরে নাশকতার কোনো তথ্য নেই বলে জানিয়েছেন স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খান। সেই সঙ্গে বিএনপি ও সমমনা রাজনৈতিক দলগুলোর নির্বাচনবিরোধী প্রচার-প্রচারণা রাষ্ট্রদ্রোহের শামিল বলেও উল্লেখ করেছেন তিনি।
আজ রোববার দুপুরে সচিবালয়ে নিজ দপ্তরে সাংবাদিকদের সঙ্গে আলাপকালে স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী এ কথা বলেন।
ভোটের দিনকে কেন্দ্র করে কোনো ধরনের নাশকতার আশঙ্কা আছে কি না, এ প্রসঙ্গে জানতে চাইলে স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী বলেন, ‘বিএনপি সব সময় নাশকতা করে আসছে। নাশকতা দিয়েই তাদের জন্ম। কাজেই তারা এগুলো করবেই। আমাদের নিরাপত্তা বাহিনী সেই বিষয়ে সজাগ রয়েছে। আমাদের গোয়েন্দা বাহিনীও কাজ করছে।’
গোয়েন্দা সংস্থাগুলোর পক্ষ থেকে এখন পর্যন্ত কোনো আগাম সতর্কতার তথ্য নেই জানিয়ে আসাদুজ্জামান খান বলেন, ‘আমাদের কাছে এখন পর্যন্ত তেমন কিছু আসেনি। আমাদের গোয়েন্দা বাহিনী যে সমস্ত তথ্য দিচ্ছে, সেগুলো নিয়ে আমাদের আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী কাজ করছে। এখন পর্যন্ত আমাদের কাছে তেমন কোনো খবর আসেনি।’
বিএনপি গুপ্ত হত্যা চালাতে পারে বলে দাবি করে আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদের বলেছেন, এ বিষয়ে স্বরাষ্ট্রমন্ত্রীর দৃষ্টি আকর্ষণ করা হলে তিনি বলেন, ‘সড়ক পরিবহনমন্ত্রী ও আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদকের কাছে অবশ্যই খবর আরও বেশি থাকে। সে তথ্যের ভিত্তিতেই তিনি বলেছেন। দেশের গোয়েন্দা বাহিনী সজাগ রয়েছে।’
নির্বাচন কমিশন নির্বাচনবিরোধী প্রচার-প্রচারণা নিষিদ্ধ করলেও তা বাস্তবায়িত হচ্ছে না—এ বিষয়ে স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী বলেন, ‘দেশে নির্বাচন যাতে না হয়, কেউ যাতে অংশগ্রহণ না করে, সে ধরনের প্রচারণা শুরু করেছে বিএনপি। তারা ভাঙচুর, হত্যা, সম্পত্তি বিনষ্ট, হরতাল-অবরোধসহ কত কিছুই করছে। কিন্তু মানুষ সেখানে যোগ দিচ্ছে না।’
স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী বলেন, ‘নির্বাচনবিরোধী প্রচার-প্রচারণা রাষ্ট্রদ্রোহের শামিল। নির্বাচন কমিশন যে ঘোষণা দিয়েছে, সেটির বিপরীতমুখী কর্মকাণ্ড। এগুলো নির্বাচন বানচালের কর্মকাণ্ড, এগুলো অবশ্যই গর্হিত অপরাধ। এ বিষয়ে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী তাদের দায়িত্ব পালন করবে।’
শান্তিপূর্ণভাবে নির্বাচন করতে পারবেন কি না—এ বিষয়ে স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী বলেন, ‘সুন্দর ও গ্রহণযোগ্য নির্বাচন করতে কমিশন প্রস্তুত রয়েছে। সারা দেশে এখন নির্বাচনের আবহাওয়া বিরাজ করছে। সব জায়গায় নির্বাচনমুখী উৎসব বিরাজ করছে।’
আজ আইন ও সালিশ কেন্দ্র থেকে বলা হয়েছে, ২০২৩ সালে বিচারবহির্ভূত হত্যাকাণ্ডের শিকার হয়েছেন ২০ জন। তারা মানবাধিকার পরিস্থিতিকে অস্বস্তিকর বলছে।
এ প্রসঙ্গে স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী বলেন, ‘জাতীয় মানবাধিকার কমিশন সেটা লক্ষ রাখবে। তথ্যভিত্তিক কথা অনেক সময়ই আসে না। এর আগে ৭৮ জন গুম হয়েছে বলে খবর এসেছিল। এর মধ্যে ২৫ জন বিএনপির রাজনীতি করছে কিংবা কারাগারে আছে, আত্মগোপন করেছে, বিদেশে পালিয়ে আছে। অনেকগুলোকে খোঁজা হচ্ছে। এগুলো গুম নয়। এরা (মানবাধিকার সংস্থাগুলো) অনেক সময়ই তথ্যের বাইরে কিছু কথা বলে থাকে।’
আসন্ন জাতীয় দ্বাদশ সংসদ নির্বাচনের দিন ঘিরে নাশকতার কোনো তথ্য নেই বলে জানিয়েছেন স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খান। সেই সঙ্গে বিএনপি ও সমমনা রাজনৈতিক দলগুলোর নির্বাচনবিরোধী প্রচার-প্রচারণা রাষ্ট্রদ্রোহের শামিল বলেও উল্লেখ করেছেন তিনি।
আজ রোববার দুপুরে সচিবালয়ে নিজ দপ্তরে সাংবাদিকদের সঙ্গে আলাপকালে স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী এ কথা বলেন।
ভোটের দিনকে কেন্দ্র করে কোনো ধরনের নাশকতার আশঙ্কা আছে কি না, এ প্রসঙ্গে জানতে চাইলে স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী বলেন, ‘বিএনপি সব সময় নাশকতা করে আসছে। নাশকতা দিয়েই তাদের জন্ম। কাজেই তারা এগুলো করবেই। আমাদের নিরাপত্তা বাহিনী সেই বিষয়ে সজাগ রয়েছে। আমাদের গোয়েন্দা বাহিনীও কাজ করছে।’
গোয়েন্দা সংস্থাগুলোর পক্ষ থেকে এখন পর্যন্ত কোনো আগাম সতর্কতার তথ্য নেই জানিয়ে আসাদুজ্জামান খান বলেন, ‘আমাদের কাছে এখন পর্যন্ত তেমন কিছু আসেনি। আমাদের গোয়েন্দা বাহিনী যে সমস্ত তথ্য দিচ্ছে, সেগুলো নিয়ে আমাদের আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী কাজ করছে। এখন পর্যন্ত আমাদের কাছে তেমন কোনো খবর আসেনি।’
বিএনপি গুপ্ত হত্যা চালাতে পারে বলে দাবি করে আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদের বলেছেন, এ বিষয়ে স্বরাষ্ট্রমন্ত্রীর দৃষ্টি আকর্ষণ করা হলে তিনি বলেন, ‘সড়ক পরিবহনমন্ত্রী ও আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদকের কাছে অবশ্যই খবর আরও বেশি থাকে। সে তথ্যের ভিত্তিতেই তিনি বলেছেন। দেশের গোয়েন্দা বাহিনী সজাগ রয়েছে।’
নির্বাচন কমিশন নির্বাচনবিরোধী প্রচার-প্রচারণা নিষিদ্ধ করলেও তা বাস্তবায়িত হচ্ছে না—এ বিষয়ে স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী বলেন, ‘দেশে নির্বাচন যাতে না হয়, কেউ যাতে অংশগ্রহণ না করে, সে ধরনের প্রচারণা শুরু করেছে বিএনপি। তারা ভাঙচুর, হত্যা, সম্পত্তি বিনষ্ট, হরতাল-অবরোধসহ কত কিছুই করছে। কিন্তু মানুষ সেখানে যোগ দিচ্ছে না।’
স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী বলেন, ‘নির্বাচনবিরোধী প্রচার-প্রচারণা রাষ্ট্রদ্রোহের শামিল। নির্বাচন কমিশন যে ঘোষণা দিয়েছে, সেটির বিপরীতমুখী কর্মকাণ্ড। এগুলো নির্বাচন বানচালের কর্মকাণ্ড, এগুলো অবশ্যই গর্হিত অপরাধ। এ বিষয়ে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী তাদের দায়িত্ব পালন করবে।’
শান্তিপূর্ণভাবে নির্বাচন করতে পারবেন কি না—এ বিষয়ে স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী বলেন, ‘সুন্দর ও গ্রহণযোগ্য নির্বাচন করতে কমিশন প্রস্তুত রয়েছে। সারা দেশে এখন নির্বাচনের আবহাওয়া বিরাজ করছে। সব জায়গায় নির্বাচনমুখী উৎসব বিরাজ করছে।’
আজ আইন ও সালিশ কেন্দ্র থেকে বলা হয়েছে, ২০২৩ সালে বিচারবহির্ভূত হত্যাকাণ্ডের শিকার হয়েছেন ২০ জন। তারা মানবাধিকার পরিস্থিতিকে অস্বস্তিকর বলছে।
এ প্রসঙ্গে স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী বলেন, ‘জাতীয় মানবাধিকার কমিশন সেটা লক্ষ রাখবে। তথ্যভিত্তিক কথা অনেক সময়ই আসে না। এর আগে ৭৮ জন গুম হয়েছে বলে খবর এসেছিল। এর মধ্যে ২৫ জন বিএনপির রাজনীতি করছে কিংবা কারাগারে আছে, আত্মগোপন করেছে, বিদেশে পালিয়ে আছে। অনেকগুলোকে খোঁজা হচ্ছে। এগুলো গুম নয়। এরা (মানবাধিকার সংস্থাগুলো) অনেক সময়ই তথ্যের বাইরে কিছু কথা বলে থাকে।’
হজরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে পৌঁছানোর পর তাঁদের অভ্যর্থনা জানান পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়, প্রবাসী কল্যাণ ও বৈদেশিক কর্মসংস্থান মন্ত্রণালয়, এবং আইওএমের কর্মকর্তারা। এ সময় পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের পরিচালক মোস্তফা জামিল খান ফেরত আসা বাংলাদেশিদের সঙ্গে কথা বলেন এবং তাঁদের অবস্থা সম্পর্কে খোঁজখবর নেন।
২ ঘণ্টা আগেজাতীয় সংসদ নির্বাচন অনুষ্ঠানের জন্য তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থা পুনর্বহাল, সংরক্ষিত নারী আসনে সরাসরি ভোট গ্রহণ, প্রবাসীদের ভোট দেওয়ার সুযোগসহ বিভিন্ন সুপারিশ করেছেন সংবাদপত্রের সম্পাদকেরা। গতকাল বৃহস্পতিবার নির্বাচন ব্যবস্থা সংস্কার কমিশনের সঙ্গে বৈঠকে নিজেদের মতামত তুলে ধরেন তাঁরা।
৩ ঘণ্টা আগেপরিবর্তিত প্রেক্ষাপটে জন-আকাঙ্ক্ষা পূরণে অবাধ, সুষ্ঠু, নিরপেক্ষ ও অংশগ্রহণমূলক নির্বাচন অনুষ্ঠান এখন সময়ের দাবি। বিএনপিসহ অধিকাংশ রাজনৈতিক দলের চাওয়া দ্রুত নির্বাচন। এ অবস্থায় নতুন নির্বাচন কমিশন (ইসি) গঠনকে ‘ইতিবাচক’ হিসেবে দেখছেন দলগুলোর নেতারা। তাঁরা বলেছেন, নির্বাচন অনুষ্ঠানে কার্যকর পদক্ষেপ নিয়
৩ ঘণ্টা আগেনির্বাচন কমিশনে আড়াই মাসের শূন্যতা কাটল অবশেষে। গতকাল বৃহস্পতিবার অবসরপ্রাপ্ত সচিব এ এম এম নাসির উদ্দীনের নেতৃত্বে নতুন নির্বাচন কমিশন গঠন করেছেন রাষ্ট্রপতি মো. সাহাবুদ্দিন। মন্ত্রিপরিষদ বিভাগ প্রধান নির্বাচন কমিশনার (সিইসি) এবং চারজন নির্বাচন কমিশনার নিয়োগ দিয়ে প্রজ্ঞাপন জারি করেছে।
৩ ঘণ্টা আগে