নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়ের জেলা-উপজেলায় বই কেনার সিদ্ধান্ত বাতিল করা হচ্ছে বলে জানিয়েছেন মন্ত্রণালয়টির সিনিয়র সচিব কেএম আলী আজম।
আজ রোববার নিজ দপ্তরে সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে এ কথা বলেন সিনিয়র সচিব।
কেএম আলী আজম বলেন, ‘একজনের এত বই কেনা কোনো নিয়মে পড়ে না। তালিকাটা বাতিলের সিদ্ধান্ত নেওয়া হচ্ছে।’ তিনি বলেন, ‘একজনের ২৯টি বই, জানা ছিল না। পরীক্ষা করব। সত্যতা পেলে সংশোধনী বা বাতিলের ব্যবস্থা নেব।’
লেখকের নাম না দিয়ে বিষয়ভিত্তিক বই কেনার জন্য বলা হবে জানিয়ে তিনি বলেন, ‘মানসম্পন্ন কি না, বিষয়বস্তু মেলে কি না।’
এজাতীয় ঘটনার পুনরাবৃত্তি যাতে না ঘটে, সেটি মাথায় রেখে পরবর্তী সিদ্ধান্ত নেওয়া হবে বলেও জানান এই সচিব।
এ নিয়ে জনপ্রশাসন প্রতিমন্ত্রী ফরহাদ হোসেন আজ রোববার সাংবাদিকদের বলেন, ‘প্রজাতন্ত্রের কর্মচারীদের জন্য বই কেনার যে অর্থ বরাদ্দ হয়েছে, সেই তালিকায় অতিরিক্ত সচিব নবীরুল ইসলামসহ সরকারি কর্মকর্তাদের বইয়ের আধিক্য থাকবে না। প্রাথমিক তালিকায় এসেছে তাঁদের নাম, কিন্তু চূড়ান্ত না। তবে যা-ই হয়েছে, কাজটা ঠিক হয়নি। এর বাস্তবায়ন কোনোভাবেই হবে না, এটা নিশ্চিত। পুরো ব্যাপারটা খতিয়ে দেখা হবে।’
সরকারি কর্মকর্তাদের মধ্যে ‘জ্ঞানচর্চা ও পাঠাভ্যাস’ বাড়ানোর উদ্যোগে জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয় জেলা-উপজেলায় বই কিনতে ৯ কোটি ৫৪ লাখ টাকা বরাদ্দ দিয়েছে। বইয়ের তালিকার মধ্যে একজন অতিরিক্ত সচিবেরই রয়েছে ২৯টি বই। সম্প্রতি একটি জাতীয় দৈনিকে প্রকাশিত এমন সংবাদ প্রকাশের পর নেটিজেনদের মধ্যে এই বই কেনা প্রকল্প নিয়ে ব্যাপক সমালোচনা শুরু হয়েছে।
ওই জাতীয় দৈনিকে প্রকাশিত এমন সংবাদে বলা হয়, বইয়ের তালিকার ১ হাজার ৪৭৭টি বইয়ের মধ্যে শতাধিক বই অন্তত ২৫ জন ঊর্ধ্বতন সরকারি কর্মকর্তার লেখা, যার মধ্যে অনেক বইয়ের প্রসঙ্গ একই। তালিকায় আছে আইনকানুন, দাপ্তরিক বিভিন্ন জরুরি প্রসঙ্গ, ইতিহাস ও দর্শনের প্রয়োজনীয় অনেক বই। তবে এ তালিকায় অনেক গুরুত্বপূর্ণ লেখকের বই স্থান না পাওয়ায় নির্বাচনপ্রক্রিয়া নিয়ে প্রশ্ন এসেছে।
জাতীয় দৈনিকে প্রকাশিত এমন সংবাদে বলা হয়েছে, বই কেনার এই উদ্যোগ নিয়ে কোনো কমিটিও গঠিত হয়নি। এমনকি বৈঠকে ডাকা হয়নি বই বা পাঠাগার সংশ্লিষ্ট দায়িত্বপ্রাপ্ত কোনো ব্যক্তিকে। এসব বই সংশ্লিষ্ট দপ্তরের কোথায় কীভাবে রাখা হবে, তা নিয়েও এখন মাঠ পর্যায়ের কর্মকর্তাদের ভাবতে হচ্ছে।
জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়ের জেলা-উপজেলায় বই কেনার সিদ্ধান্ত বাতিল করা হচ্ছে বলে জানিয়েছেন মন্ত্রণালয়টির সিনিয়র সচিব কেএম আলী আজম।
আজ রোববার নিজ দপ্তরে সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে এ কথা বলেন সিনিয়র সচিব।
কেএম আলী আজম বলেন, ‘একজনের এত বই কেনা কোনো নিয়মে পড়ে না। তালিকাটা বাতিলের সিদ্ধান্ত নেওয়া হচ্ছে।’ তিনি বলেন, ‘একজনের ২৯টি বই, জানা ছিল না। পরীক্ষা করব। সত্যতা পেলে সংশোধনী বা বাতিলের ব্যবস্থা নেব।’
লেখকের নাম না দিয়ে বিষয়ভিত্তিক বই কেনার জন্য বলা হবে জানিয়ে তিনি বলেন, ‘মানসম্পন্ন কি না, বিষয়বস্তু মেলে কি না।’
এজাতীয় ঘটনার পুনরাবৃত্তি যাতে না ঘটে, সেটি মাথায় রেখে পরবর্তী সিদ্ধান্ত নেওয়া হবে বলেও জানান এই সচিব।
এ নিয়ে জনপ্রশাসন প্রতিমন্ত্রী ফরহাদ হোসেন আজ রোববার সাংবাদিকদের বলেন, ‘প্রজাতন্ত্রের কর্মচারীদের জন্য বই কেনার যে অর্থ বরাদ্দ হয়েছে, সেই তালিকায় অতিরিক্ত সচিব নবীরুল ইসলামসহ সরকারি কর্মকর্তাদের বইয়ের আধিক্য থাকবে না। প্রাথমিক তালিকায় এসেছে তাঁদের নাম, কিন্তু চূড়ান্ত না। তবে যা-ই হয়েছে, কাজটা ঠিক হয়নি। এর বাস্তবায়ন কোনোভাবেই হবে না, এটা নিশ্চিত। পুরো ব্যাপারটা খতিয়ে দেখা হবে।’
সরকারি কর্মকর্তাদের মধ্যে ‘জ্ঞানচর্চা ও পাঠাভ্যাস’ বাড়ানোর উদ্যোগে জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয় জেলা-উপজেলায় বই কিনতে ৯ কোটি ৫৪ লাখ টাকা বরাদ্দ দিয়েছে। বইয়ের তালিকার মধ্যে একজন অতিরিক্ত সচিবেরই রয়েছে ২৯টি বই। সম্প্রতি একটি জাতীয় দৈনিকে প্রকাশিত এমন সংবাদ প্রকাশের পর নেটিজেনদের মধ্যে এই বই কেনা প্রকল্প নিয়ে ব্যাপক সমালোচনা শুরু হয়েছে।
ওই জাতীয় দৈনিকে প্রকাশিত এমন সংবাদে বলা হয়, বইয়ের তালিকার ১ হাজার ৪৭৭টি বইয়ের মধ্যে শতাধিক বই অন্তত ২৫ জন ঊর্ধ্বতন সরকারি কর্মকর্তার লেখা, যার মধ্যে অনেক বইয়ের প্রসঙ্গ একই। তালিকায় আছে আইনকানুন, দাপ্তরিক বিভিন্ন জরুরি প্রসঙ্গ, ইতিহাস ও দর্শনের প্রয়োজনীয় অনেক বই। তবে এ তালিকায় অনেক গুরুত্বপূর্ণ লেখকের বই স্থান না পাওয়ায় নির্বাচনপ্রক্রিয়া নিয়ে প্রশ্ন এসেছে।
জাতীয় দৈনিকে প্রকাশিত এমন সংবাদে বলা হয়েছে, বই কেনার এই উদ্যোগ নিয়ে কোনো কমিটিও গঠিত হয়নি। এমনকি বৈঠকে ডাকা হয়নি বই বা পাঠাগার সংশ্লিষ্ট দায়িত্বপ্রাপ্ত কোনো ব্যক্তিকে। এসব বই সংশ্লিষ্ট দপ্তরের কোথায় কীভাবে রাখা হবে, তা নিয়েও এখন মাঠ পর্যায়ের কর্মকর্তাদের ভাবতে হচ্ছে।
আওয়ামী লীগের আগামী জাতীয় নির্বাচনে অংশগ্রহণের বিষয়টি নিয়ে কথা বলেছেন প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস। ব্রিটিশ সংবাদমাধ্যম বিবিসিকে দেওয়া সাক্ষাৎকারে তিনি বলেছেন, আওয়ামী লীগই সিদ্ধান্ত নেবে তারা নির্বাচনে অংশ নেবে কি না।
১ ঘণ্টা আগেসমান্তরাল জায়গায় মাটি ভরাট করে পাথর ফেলে তার ওপর বসানো হয় রেললাইন। এ ক্ষেত্রে নির্ধারিত মাত্রায় পাথর থাকা অত্যন্ত জরুরি। অভিযোগ উঠেছে, রেললাইনের নিচে থাকার কথা ৮ ইঞ্চি পাথরের স্তর; কিন্তু সব জায়গায় তা নেই। এতে লাইনের শক্তি কমে যায়। তাই প্রায়ই দুর্ঘটনা ঘটে। রেলপথে অব্যবস্থাপনা এবং যাত্রী হয়রানি-সংক্র
৫ ঘণ্টা আগেকাজের ব্যস্ততায় একমাত্র ছেলেকে তেমন সময় দিতে পারেন না সরকারি চাকুরে সায়মা মুসলিমীন। তাই ছেলের বিনোদনের জন্য বেছে নিয়েছেন খেলার মাঠ। রাজধানীর গুলশান এলাকার বাসিন্দা সায়মা ‘গুলশান ইয়ুথ ক্লাব’-এর ব্যবস্থাপনায় থাকা সিটি করপোরেশনের মালিকানাধীন মাঠে পাঠান সন্তানকে। কিন্তু এ জন্য ক্রমবর্ধমান ব্যয় তাঁর জন্য
৮ ঘণ্টা আগেপ্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস আগামী ২৭ মার্চ সরকারি সফরে চীন যেতে পারেন। পরদিন ২৮ মার্চ দেশটির প্রেসিডেন্ট শি চিনপিংয়ের সঙ্গে তাঁর বৈঠক হতে পারে...
৯ ঘণ্টা আগে