নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
সাপ্তাহিক ছুটির দিন শনিবারে শিক্ষা কার্যক্রম চলার যে সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে তা স্থায়ী নয় বলে জানিয়েছেন শিক্ষামন্ত্রী মহিবুল হাসান চৌধুরী। তিনি বলেন, ‘বর্তমানে শনিবারে যে শিক্ষা কার্যক্রম চলছে তা স্থায়ী নয়।’
আজ মঙ্গলবার ঢাকা টিচার্স ট্রেনিং কলেজে বঙ্গবন্ধু সুজনশীল মেধা অন্বেষণ প্রতিযোগিতার সমাপনী অনুষ্ঠানে তিনি এ তথ্য জানান।
মহিবুল হাসান বলেন, ‘আমাদের নির্দিষ্ট কর্মদিবস আছে বিদ্যালয়গুলোর জন্য। এখন আমাদের প্রয়োজনে শনিবার বিদ্যালয় খোলা রেখেছি। কারণ বেশ কিছু দিন বিদ্যালয় বন্ধ ছিল। এটি স্থায়ী বিষয় নয়। প্রয়োজনবোধে যেকোনো ছুটির দিন শিক্ষা কার্যক্রম চালিয়ে নেওয়ার জন্য বিদ্যালয় খোলা রাখার সিদ্ধান্ত আগেও ছিল, এখনো আছে, ভবিষ্যতেও থাকবে। এটা নতুন কিছু নয়। শুক্রবারও তো অনেক জায়গায় পরীক্ষা হয়, আগেও নেওয়া হতো। সেটা শুক্রবার হোক, শনিবার হোক, প্রয়োজন সাপেক্ষে খোলা রাখতে পারব।’
২৮ এপ্রিল স্কুল, কলেজ, মাদ্রাসা ও কারিগরি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে শনিবারও ক্লাস চলার সিদ্ধান্তের কথা জানায় মাধ্যমিক ও উচ্চশিক্ষা অধিদপ্তর (মাউশি)।
জেলাভিত্তিক শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান বন্ধের পক্ষেও যুক্তি তুলে শিক্ষামন্ত্রী বলেন, ‘শিক্ষার্থীদের জন্য বিদ্যালয় অবশ্যই একটি নিরাপদ স্থান। একেক জেলায় একেক তাপমাত্রা। যেসব জেলায় আমাদের সন্তানেরা অতিবৃষ্টির কারণে, বন্যার কারণে স্কুলে যেতে পারে না, অনেক কষ্ট হয়, স্কুল বন্ধ থাকে; সেসব জায়গায় শুষ্ক মৌসুমেই শিক্ষা কার্যক্রম তাঁদের জন্য গুরুত্বপূর্ণ হয়ে ওঠে, তাদের শিখন ফল অর্জনের জন্য। কিন্তু এখন দেখা যাচ্ছে, এমন একটা আলোচনা হচ্ছে—রাজধানী ঢাকায় তাপমাত্রা বৃদ্ধি পেলে সারা দেশের শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান বন্ধ করে দেওয়ার বিষয়টি আসছে। রাজধানীতে তাপমাত্রা বেড়ে গেলে ঢাকায় আমরা স্কুল বন্ধ রাখতেই পারি।’
শৈত্যপ্রবাহ, এক্সটিম হিট ওয়েভ, বন্যাসহ বিভিন্ন দুর্যোগে শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে ছুটির সিদ্ধান্ত নিতে স্থানীয়ভাবে বিশেষ কমিটি গঠনের লক্ষ্যে নীতিমালা করা হবে বলেও জানান শিক্ষামন্ত্রী।
অনুষ্ঠানে শিক্ষা প্রতিমন্ত্রী বলেন প্রযুক্তির যথাযথ ব্যবহার না হলে বিপর্যয়কর পরিস্থিতির সৃষ্টি হবে। শিক্ষার্থীদের প্রযুক্তির সঠিক ব্যবহারের আহ্বান জানান তিনি। তিনি আরও বলেন, নতুন কারিকুলামে সফট স্কিলসের মতো বিভিন্ন সৃজনশীল দক্ষতার ওপরে গুরুত্ব দেওয়া হয়েছে। সৃজন ব্যক্তি মানেই মানবিক।
মাধ্যমিক ও উচ্চশিক্ষা বিভাগের সচিব সোলেমান খানের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন শিক্ষা প্রতিমন্ত্রী বেগম শামসুন নাহার, কারিগরি ও মাদ্রাসা শিক্ষা বিভাগের সচিব ড. ফরিদ উদ্দিন আহমদ, মাধ্যমিক ও উচ্চশিক্ষা অধিদপ্তরের মহাপরিচালক অধ্যাপক নেহাল আহমেদসহ আরও অনেকে।
উল্লেখ্য, উপজেলা, জেলা এবং বিভাগীয় পর্যায়ে প্রতিযোগিতার মাধ্যমে বিজয়ী ১৩৫ জন শিক্ষার্থী আজ জাতীয় পর্যায়ে চূড়ান্ত প্রতিযোগিতায় অংশগ্রহণ করে। তাদের মধ্য থেকে আজ ১৫ জন জাতীয় পর্যায়ে সেরা নির্বাচিত হয়েছে।
সাপ্তাহিক ছুটির দিন শনিবারে শিক্ষা কার্যক্রম চলার যে সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে তা স্থায়ী নয় বলে জানিয়েছেন শিক্ষামন্ত্রী মহিবুল হাসান চৌধুরী। তিনি বলেন, ‘বর্তমানে শনিবারে যে শিক্ষা কার্যক্রম চলছে তা স্থায়ী নয়।’
আজ মঙ্গলবার ঢাকা টিচার্স ট্রেনিং কলেজে বঙ্গবন্ধু সুজনশীল মেধা অন্বেষণ প্রতিযোগিতার সমাপনী অনুষ্ঠানে তিনি এ তথ্য জানান।
মহিবুল হাসান বলেন, ‘আমাদের নির্দিষ্ট কর্মদিবস আছে বিদ্যালয়গুলোর জন্য। এখন আমাদের প্রয়োজনে শনিবার বিদ্যালয় খোলা রেখেছি। কারণ বেশ কিছু দিন বিদ্যালয় বন্ধ ছিল। এটি স্থায়ী বিষয় নয়। প্রয়োজনবোধে যেকোনো ছুটির দিন শিক্ষা কার্যক্রম চালিয়ে নেওয়ার জন্য বিদ্যালয় খোলা রাখার সিদ্ধান্ত আগেও ছিল, এখনো আছে, ভবিষ্যতেও থাকবে। এটা নতুন কিছু নয়। শুক্রবারও তো অনেক জায়গায় পরীক্ষা হয়, আগেও নেওয়া হতো। সেটা শুক্রবার হোক, শনিবার হোক, প্রয়োজন সাপেক্ষে খোলা রাখতে পারব।’
২৮ এপ্রিল স্কুল, কলেজ, মাদ্রাসা ও কারিগরি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে শনিবারও ক্লাস চলার সিদ্ধান্তের কথা জানায় মাধ্যমিক ও উচ্চশিক্ষা অধিদপ্তর (মাউশি)।
জেলাভিত্তিক শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান বন্ধের পক্ষেও যুক্তি তুলে শিক্ষামন্ত্রী বলেন, ‘শিক্ষার্থীদের জন্য বিদ্যালয় অবশ্যই একটি নিরাপদ স্থান। একেক জেলায় একেক তাপমাত্রা। যেসব জেলায় আমাদের সন্তানেরা অতিবৃষ্টির কারণে, বন্যার কারণে স্কুলে যেতে পারে না, অনেক কষ্ট হয়, স্কুল বন্ধ থাকে; সেসব জায়গায় শুষ্ক মৌসুমেই শিক্ষা কার্যক্রম তাঁদের জন্য গুরুত্বপূর্ণ হয়ে ওঠে, তাদের শিখন ফল অর্জনের জন্য। কিন্তু এখন দেখা যাচ্ছে, এমন একটা আলোচনা হচ্ছে—রাজধানী ঢাকায় তাপমাত্রা বৃদ্ধি পেলে সারা দেশের শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান বন্ধ করে দেওয়ার বিষয়টি আসছে। রাজধানীতে তাপমাত্রা বেড়ে গেলে ঢাকায় আমরা স্কুল বন্ধ রাখতেই পারি।’
শৈত্যপ্রবাহ, এক্সটিম হিট ওয়েভ, বন্যাসহ বিভিন্ন দুর্যোগে শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে ছুটির সিদ্ধান্ত নিতে স্থানীয়ভাবে বিশেষ কমিটি গঠনের লক্ষ্যে নীতিমালা করা হবে বলেও জানান শিক্ষামন্ত্রী।
অনুষ্ঠানে শিক্ষা প্রতিমন্ত্রী বলেন প্রযুক্তির যথাযথ ব্যবহার না হলে বিপর্যয়কর পরিস্থিতির সৃষ্টি হবে। শিক্ষার্থীদের প্রযুক্তির সঠিক ব্যবহারের আহ্বান জানান তিনি। তিনি আরও বলেন, নতুন কারিকুলামে সফট স্কিলসের মতো বিভিন্ন সৃজনশীল দক্ষতার ওপরে গুরুত্ব দেওয়া হয়েছে। সৃজন ব্যক্তি মানেই মানবিক।
মাধ্যমিক ও উচ্চশিক্ষা বিভাগের সচিব সোলেমান খানের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন শিক্ষা প্রতিমন্ত্রী বেগম শামসুন নাহার, কারিগরি ও মাদ্রাসা শিক্ষা বিভাগের সচিব ড. ফরিদ উদ্দিন আহমদ, মাধ্যমিক ও উচ্চশিক্ষা অধিদপ্তরের মহাপরিচালক অধ্যাপক নেহাল আহমেদসহ আরও অনেকে।
উল্লেখ্য, উপজেলা, জেলা এবং বিভাগীয় পর্যায়ে প্রতিযোগিতার মাধ্যমে বিজয়ী ১৩৫ জন শিক্ষার্থী আজ জাতীয় পর্যায়ে চূড়ান্ত প্রতিযোগিতায় অংশগ্রহণ করে। তাদের মধ্য থেকে আজ ১৫ জন জাতীয় পর্যায়ে সেরা নির্বাচিত হয়েছে।
গুম সংক্রান্ত অনুসন্ধান কমিশনের সভাপতি বিচারপতি (অব.) মইনুল ইসলাম চৌধুরী বলেছেন, ‘আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী ও গোয়েন্দা সংস্থার যে সকল সদস্যরা গুমের সাথে জড়িত, তা তাদের ব্যক্তিগত ফৌজদারি দায়। কারণ অপরাধীরা অনেক সময় আইনের হাত থেকে বাঁচতে তার ধর্ম, কমিউনিটি, সামাজিক গ্রুপ, ইত্যাদির
২৯ মিনিট আগেসুনামগঞ্জের দিরাইয়ে বিএনপির কর্মিসভায় ‘জয় বাংলা’, ‘জয় বঙ্গবন্ধু’ স্লোগান দেওয়া নেতাকে দল থেকে বহিষ্কার করা হয়েছে। জেলা বিএনপির আহ্বায়ক কলিম উদ্দিন আহমদ মিলন ও সদস্য (স্বাক্ষর ক্ষমতাপ্রাপ্ত) আব্দুল হকের যৌথ স্বাক্ষরিত এক আদেশে গত সোমবার...
১ ঘণ্টা আগেপ্রতিমন্ত্রীর পদমর্যাদায় শিক্ষা মন্ত্রণালয়ে কর্মরত প্রধান উপদেষ্টার বিশেষ সহকারী অধ্যাপক ড. এম আমিনুল ইসলামকে উপদেষ্টা হিসেবে নিয়োগ পেতে যাচ্ছেন। আগামীকাল বুধবার (৪ মার্চ) সকাল সাড়ে ১০টার দিকে বঙ্গভবনে নতুন এই উপদেষ্টা শপথ গ্রহণ...
১ ঘণ্টা আগেগুম সংক্রান্ত কমিশনে ১৭৫২টি অভিযোগ জমা পড়েছে বলে জানিয়েছেন কমিশনের সভাপতি বিচারপতি (অব.) মইনুল ইসলাম চৌধুরী। আজ মঙ্গলবার সকালে রাজধানীর গুলশানে গুম সংক্রান্ত কমিশনের অফিসে এক সংবাদ সম্মেলনে এ তথ্য জানান তিনি।
২ ঘণ্টা আগে