নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
গণমাধ্যমের সুরক্ষায় আলাদা আইন তৈরির বিষয়টি খতিয়ে দেখছে সংস্কার কমিশন। আজ রোববার সকালে জাতিসংঘের স্পেশাল ব্ল্যাপোর্টিয়ার অন ফ্রিডম অব ওপিনিয়ন অ্যান্ড এক্সপ্রেশন আইরিন খানের সঙ্গে গণমাধ্যম সংস্কার কমিশনের মতবিনিময়ের সময় কমিশন প্রধান কামাল আহমেদ এ কথা বলেন।
গণমাধ্যম সংস্কার কমিশনের কাজের অগ্রগতি, পরিধি ও প্রক্রিয়া সম্পর্কে আইরিন খান আগ্রহ প্রকাশ করেছেন।
আইরিন খান বলেন, বাংলাদেশের গণমাধ্যম সংস্কারে আন্তর্জাতিক সম্প্রদায়েরও অংশীদারত্ব রয়েছে। কারণ বাংলাদেশ অনেকগুলো আন্তর্জাতিক সনদের স্বাক্ষরকারী দেশ এবং সেসব আন্তর্জাতিক আইনের অধীনে প্রতিটি দেশের জন্য কিছু না কিছু বাধ্যবাধকতা রয়েছে। তিনি বলেন, সাইবার সুরক্ষা আইনের যে খসড়া প্রকাশিত হয়েছে, তাতে মানবাধিকার বিষয়ে অনেকগুলো উদ্বেগ রয়েই গেছে। বিশেষ করে আইন-শৃঙ্খলা বাহিনীর ক্ষমতা আগের আইনের মতই অপরিবর্তিত রয়ে গেছে, যা হতাশাজনক। একজন সাংবাদিক নিহত হলে গণমাধ্যমের ওপর তার একটা ভীতিকর প্রভাব পড়ে। এই ভয়ের বিষয়টি সেল্ফ সেন্সরশিপের কারণ হয়ে দেখা দেয়। গণমাধ্যমের মালিকানায় স্বচ্ছতার বিষয়েও তিনি গুরুত্ব আরোপ করেন।
কমিশন প্রধান বলেন, ‘অর্থনৈতিক নিরাপত্তাহীনতা থেকে নানা ধরনের আপসের প্রশ্ন আসে, নানা ধরনের দুর্নীতি হয়, নানা ধরনের ছাড় দেওয়ার প্রশ্ন ওঠে এবং সে কারণে গণমাধ্যমের স্বাধীনতা ক্ষতিগ্রস্ত হয়। আইনগত বাধা একটা বড় উদ্বেগের বিষয়। অনেকগুলো আইন আছে, যেগুলো দিয়ে আমাদের অধিকারকে সীমিত করে রাখা হয়েছে। আইন এমনভাবে তৈরি আছে, চাইলেই সরকার সেটা গণমাধ্যমের কণ্ঠরোধে ব্যবহার করতে পারে। যতটা সুযোগ আইনে আছে সরকার ততটা যদি কাজে লাগায় তাহলে আসলে কোনো গণমাধ্যমই কাজ করতে পারবে না।’
জাতিসংঘের স্পেশাল র্যাপোর্টিয়ার অন ফ্রিডম অব এক্সপ্রেশনের সঙ্গে ইউনেসকোর প্রোগ্রাম অফিসার নূরে জান্নাত প্রমা উপস্থিত ছিলেন।
কমিশন সদস্যদের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন—শামসুল হক জাহিদ, আখতার হোসেন খান, বেগম কামরুন্নেসা হাসান, সৈয়দ আবদাল আহমদ, জিমি আমির, মোস্তফা সবুজ ও আব্দুল্লাহ আল মামুন।
গণমাধ্যমের সুরক্ষায় আলাদা আইন তৈরির বিষয়টি খতিয়ে দেখছে সংস্কার কমিশন। আজ রোববার সকালে জাতিসংঘের স্পেশাল ব্ল্যাপোর্টিয়ার অন ফ্রিডম অব ওপিনিয়ন অ্যান্ড এক্সপ্রেশন আইরিন খানের সঙ্গে গণমাধ্যম সংস্কার কমিশনের মতবিনিময়ের সময় কমিশন প্রধান কামাল আহমেদ এ কথা বলেন।
গণমাধ্যম সংস্কার কমিশনের কাজের অগ্রগতি, পরিধি ও প্রক্রিয়া সম্পর্কে আইরিন খান আগ্রহ প্রকাশ করেছেন।
আইরিন খান বলেন, বাংলাদেশের গণমাধ্যম সংস্কারে আন্তর্জাতিক সম্প্রদায়েরও অংশীদারত্ব রয়েছে। কারণ বাংলাদেশ অনেকগুলো আন্তর্জাতিক সনদের স্বাক্ষরকারী দেশ এবং সেসব আন্তর্জাতিক আইনের অধীনে প্রতিটি দেশের জন্য কিছু না কিছু বাধ্যবাধকতা রয়েছে। তিনি বলেন, সাইবার সুরক্ষা আইনের যে খসড়া প্রকাশিত হয়েছে, তাতে মানবাধিকার বিষয়ে অনেকগুলো উদ্বেগ রয়েই গেছে। বিশেষ করে আইন-শৃঙ্খলা বাহিনীর ক্ষমতা আগের আইনের মতই অপরিবর্তিত রয়ে গেছে, যা হতাশাজনক। একজন সাংবাদিক নিহত হলে গণমাধ্যমের ওপর তার একটা ভীতিকর প্রভাব পড়ে। এই ভয়ের বিষয়টি সেল্ফ সেন্সরশিপের কারণ হয়ে দেখা দেয়। গণমাধ্যমের মালিকানায় স্বচ্ছতার বিষয়েও তিনি গুরুত্ব আরোপ করেন।
কমিশন প্রধান বলেন, ‘অর্থনৈতিক নিরাপত্তাহীনতা থেকে নানা ধরনের আপসের প্রশ্ন আসে, নানা ধরনের দুর্নীতি হয়, নানা ধরনের ছাড় দেওয়ার প্রশ্ন ওঠে এবং সে কারণে গণমাধ্যমের স্বাধীনতা ক্ষতিগ্রস্ত হয়। আইনগত বাধা একটা বড় উদ্বেগের বিষয়। অনেকগুলো আইন আছে, যেগুলো দিয়ে আমাদের অধিকারকে সীমিত করে রাখা হয়েছে। আইন এমনভাবে তৈরি আছে, চাইলেই সরকার সেটা গণমাধ্যমের কণ্ঠরোধে ব্যবহার করতে পারে। যতটা সুযোগ আইনে আছে সরকার ততটা যদি কাজে লাগায় তাহলে আসলে কোনো গণমাধ্যমই কাজ করতে পারবে না।’
জাতিসংঘের স্পেশাল র্যাপোর্টিয়ার অন ফ্রিডম অব এক্সপ্রেশনের সঙ্গে ইউনেসকোর প্রোগ্রাম অফিসার নূরে জান্নাত প্রমা উপস্থিত ছিলেন।
কমিশন সদস্যদের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন—শামসুল হক জাহিদ, আখতার হোসেন খান, বেগম কামরুন্নেসা হাসান, সৈয়দ আবদাল আহমদ, জিমি আমির, মোস্তফা সবুজ ও আব্দুল্লাহ আল মামুন।
গণযোগাযোগ অধিদপ্তরের সদ্য সাবেক মহাপরিচালক ও বিসিএস (তথ্য) সাধারণ ক্যাডারের নবম ব্যাচের কর্মকর্তা আকতার হোসেনের মৃত্যুতে গভীর শোক ও দুঃখ প্রকাশ করেছেন তথ্য ও সম্প্রচার উপদেষ্টা মো. নাহিদ ইসলাম।
২৬ মিনিট আগেপরিবেশ, বন ও জলবায়ু পরিবর্তন উপদেষ্টা রিজওয়ানা হাসান বলেছেন, ‘অগ্নিকাণ্ডের ঘটনায় যে প্রতিবেদন দেওয়া হয়েছে, সেটাতে আমরা সন্তুষ্ট।’ তিনি আরও বলেছেন, তারপরও, বৈদ্যুতিক শর্টসার্কিট থেকেই যে সচিবালয়ের ৭ নম্বর ভবনে আগুন লেগেছিল সন্দেহাতীতভাবে তা প্রমাণ করতেই আলামত
১ ঘণ্টা আগেআগামী নির্বাচনে আওয়ামী লীগের অংশগ্রহণ নিয়ে এক প্রশ্নে রিজওয়ানা হাসান বলেন, ‘নির্বাচনে কোন দল অংশগ্রহণ করবে আর কোন দল অংশগ্রহণ করবে না এটা তো আমরা বলে দেব না। যে দল অংশগ্রহণ করতে চায় সে দল করবে। কোন দল কেমন করে অংশগ্রহণ করবে সেটা তো সেই দলকেই সিদ্ধান্ত নিতে হবে।’
১ ঘণ্টা আগেইংরেজি বর্ষবরণের প্রাক্কালে থার্টি ফার্স্ট নাইটে উচ্চশব্দে গান–বাজনা, হৈ–হুল্লোড়, আতশবাজি ইত্যাদি শব্দদূষণ প্রতিকারে ৯৯৯ নম্বরে মোট ১ হাজার ১৮৫টি কল এসেছে। জাতীয় জরুরি সেবা ৯৯৯–এর গণমাধ্যম ও জনসংযোগ কর্মকর্তা পুলিশ পরিদর্শক আনোয়ার সাত্তার স্বাক্ষরিত সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়।
৩ ঘণ্টা আগে